প্রথমবারের মতো মানুষের উভকামী (বাইসেক্সুয়াল) আচরণের সঙ্গে সম্পর্কিত জিনগত বৈচিত্র্যকে চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। কোনো ব্যক্তি উভকামী আচরণ করবেন কিনা তার ওপর জিনের প্রভাব ৪০ শতাংশ এবং পরিবেশের প্রভাব ৬০ শতাংশ বলে নতুন একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। গত বুধবার সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়।
গবেষকেরা বলছেন, যখন কোনো হেটেরোসেক্সুয়াল ব্যক্তি বা বিপরীত লিঙ্গের প্রতি যৌন আকর্ষণ অনুভব করা ব্যক্তি সুপ্তভাবে বাইসেক্সুয়াল জিন বহন করেন তখন তিনি ব্যক্তি জীবনে কেমন ঝুঁকি নিতে পছন্দ করেন এবং তাঁর সন্তান নেওয়ার প্রবণতা কেমন অনেকটাই তার ওপর। ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত অন্তত ৪ লাখ ৫০ হাজার মানুষের দেওয়ার তথ্যের ওপর ভিত্তি করে গবেষণাটি করা হয়। ২০১৯ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণার ওপর ভিত্তি করে নতুন গবেষণাটি করা হয়।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জিয়ানঝি জর্জ ঝ্যাংসহ একদল গবেষক এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি এএফপিকে বলেন, গবেষণাটি দীর্ঘস্থায়ী একটি বিবর্তনীয় ধাঁধার উত্তর দিতে সাহায্য করেছে। সেটি হলো, কেন একই লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণের জন্য দায়ী জিনগত বৈশিষ্ট্যকে দূর করা যায় না।
এর আগে, ২০১৯ সালে পরিচালিত গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখতে পান—জেনেটিক বৈচিত্র্য ব্যক্তির সমলিঙ্গ আচরণে জড়িত। তবে পরিবেশগত কারণগুলো আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সেই গবেষণার ভিত্তিতেই মানুষের উভকামী আচরণে জিন নাকি পরিবেশ কোনটির প্রভাব বেশি তা বোঝার চেষ্টা করেন গবেষকেরা।
অংশগ্রহণকারীদের সম্পূর্ণ ডিএনএ বা জিনোমের পাশাপাশি তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঝ্যাং ও সহকারী গবেষক সিলিয়াং সং একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছান। তাঁরা বলেন, সমকামী ও উভকামী আচরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো আলাদা আলাদা। এর অর্থ হলো তাদের আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। ঝ্যাং আরও বলেন, প্রকৃতি অনেক জটিল। একটি মাত্র জিন একাধিক বৈশিষ্ট্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
প্রথমবারের মতো মানুষের উভকামী (বাইসেক্সুয়াল) আচরণের সঙ্গে সম্পর্কিত জিনগত বৈচিত্র্যকে চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। কোনো ব্যক্তি উভকামী আচরণ করবেন কিনা তার ওপর জিনের প্রভাব ৪০ শতাংশ এবং পরিবেশের প্রভাব ৬০ শতাংশ বলে নতুন একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে। গত বুধবার সায়েন্স অ্যাডভান্সেস জার্নালে গবেষণাটি প্রকাশিত হয়।
গবেষকেরা বলছেন, যখন কোনো হেটেরোসেক্সুয়াল ব্যক্তি বা বিপরীত লিঙ্গের প্রতি যৌন আকর্ষণ অনুভব করা ব্যক্তি সুপ্তভাবে বাইসেক্সুয়াল জিন বহন করেন তখন তিনি ব্যক্তি জীবনে কেমন ঝুঁকি নিতে পছন্দ করেন এবং তাঁর সন্তান নেওয়ার প্রবণতা কেমন অনেকটাই তার ওপর। ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত অন্তত ৪ লাখ ৫০ হাজার মানুষের দেওয়ার তথ্যের ওপর ভিত্তি করে গবেষণাটি করা হয়। ২০১৯ সালে প্রকাশিত একটি গবেষণার ওপর ভিত্তি করে নতুন গবেষণাটি করা হয়।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জিয়ানঝি জর্জ ঝ্যাংসহ একদল গবেষক এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তিনি এএফপিকে বলেন, গবেষণাটি দীর্ঘস্থায়ী একটি বিবর্তনীয় ধাঁধার উত্তর দিতে সাহায্য করেছে। সেটি হলো, কেন একই লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণের জন্য দায়ী জিনগত বৈশিষ্ট্যকে দূর করা যায় না।
এর আগে, ২০১৯ সালে পরিচালিত গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখতে পান—জেনেটিক বৈচিত্র্য ব্যক্তির সমলিঙ্গ আচরণে জড়িত। তবে পরিবেশগত কারণগুলো আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। সেই গবেষণার ভিত্তিতেই মানুষের উভকামী আচরণে জিন নাকি পরিবেশ কোনটির প্রভাব বেশি তা বোঝার চেষ্টা করেন গবেষকেরা।
অংশগ্রহণকারীদের সম্পূর্ণ ডিএনএ বা জিনোমের পাশাপাশি তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঝ্যাং ও সহকারী গবেষক সিলিয়াং সং একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছান। তাঁরা বলেন, সমকামী ও উভকামী আচরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো আলাদা আলাদা। এর অর্থ হলো তাদের আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। ঝ্যাং আরও বলেন, প্রকৃতি অনেক জটিল। একটি মাত্র জিন একাধিক বৈশিষ্ট্যকে প্রভাবিত করতে পারে।
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
১২ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৩ দিন আগে