অনলাইন ডেস্ক
দিল্লির কুতুব মিনারের চেয়েও সাড়ে ৩ গুণ বড় গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে। ১ এপ্রিল এই গ্রহাণুটি সবচেয়ে নিকটতম দূরত্ব দিয়ে পাশ কাটিয়ে যাবে পৃথিবীকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজের (সিএনইওএস) বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রায় ২৬০ মিটার দৈর্ঘ্যের গ্রহাণুটি পৃথিবীর প্রায় ৭৪ লাখ ২৩ হাজার ৪৬ কিলোমিটার দূরত্ব দিয়ে অতিক্রম করে চলে যাবে। সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজের (সিএনইওএস) এক গবেষণা অনুসারে—গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ৪৬ হাজার ১৮৮ কিলোমিটার বেগে পৃথিবীর দিকে আসবে।
নিয়ার-আর্থ অবজেক্টের গতিপথ নিয়ে গবেষণা করা জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি এই গ্রহাণুটির বিস্তরণ কক্ষপথ সম্পর্কে বিশদ তথ্য প্রকাশ করেছে। ওই চিত্র থেকে দেখা যায়—গ্রহাণুটি সৌরজগতের ভেতরের গ্রহগুলোকে অতিক্রম করে সূর্যের দিকে যাওয়ার পথে এটি মঙ্গল গ্রহের টানে গ্রহটির কক্ষপথের বাইরের অঞ্চলে পৌঁছে যায়। এর আগে, গ্রহাণুটি শেষবার ২০২০ সালে পৃথিবীর কাছাকাছি এসেছিল। সে সময় গ্রহাণুটি পৃথিবীর ১ কোটি ৭৩ লাখ ৪২ হাজার ৮৮১ কিলোমিটার কাছাকাছি এসেছিল।
জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি আরও জানাচ্ছে, আগামী ১ এপ্রিলের পর গ্রহাণুটি ২০৩৫ সালে আবারও পৃথিবীর নিকটবর্তী হবে। সে সময় গ্রহাণুটি ১ কোটি ১৪ লাখ ৪১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দূর থেকে পৃথিবীকে অতিক্রম করবে।
এ দিকে, সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ বলছে, গ্রহাণুটি প্রথম দেখা গিয়েছিল ২০০৭ সালের মার্চ মাসে। সে সময় গ্রহাণুটি প্রতি ঘণ্টা ৩৯ হাজার ৩৪৮ কিলোমিটার বেগে পৃথিবীকে অতিক্রম করে।
দিল্লির কুতুব মিনারের চেয়েও সাড়ে ৩ গুণ বড় গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে। ১ এপ্রিল এই গ্রহাণুটি সবচেয়ে নিকটতম দূরত্ব দিয়ে পাশ কাটিয়ে যাবে পৃথিবীকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজের (সিএনইওএস) বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রায় ২৬০ মিটার দৈর্ঘ্যের গ্রহাণুটি পৃথিবীর প্রায় ৭৪ লাখ ২৩ হাজার ৪৬ কিলোমিটার দূরত্ব দিয়ে অতিক্রম করে চলে যাবে। সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজের (সিএনইওএস) এক গবেষণা অনুসারে—গ্রহাণুটি ঘণ্টায় ৪৬ হাজার ১৮৮ কিলোমিটার বেগে পৃথিবীর দিকে আসবে।
নিয়ার-আর্থ অবজেক্টের গতিপথ নিয়ে গবেষণা করা জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি এই গ্রহাণুটির বিস্তরণ কক্ষপথ সম্পর্কে বিশদ তথ্য প্রকাশ করেছে। ওই চিত্র থেকে দেখা যায়—গ্রহাণুটি সৌরজগতের ভেতরের গ্রহগুলোকে অতিক্রম করে সূর্যের দিকে যাওয়ার পথে এটি মঙ্গল গ্রহের টানে গ্রহটির কক্ষপথের বাইরের অঞ্চলে পৌঁছে যায়। এর আগে, গ্রহাণুটি শেষবার ২০২০ সালে পৃথিবীর কাছাকাছি এসেছিল। সে সময় গ্রহাণুটি পৃথিবীর ১ কোটি ৭৩ লাখ ৪২ হাজার ৮৮১ কিলোমিটার কাছাকাছি এসেছিল।
জেট প্রপালশন ল্যাবরেটরি আরও জানাচ্ছে, আগামী ১ এপ্রিলের পর গ্রহাণুটি ২০৩৫ সালে আবারও পৃথিবীর নিকটবর্তী হবে। সে সময় গ্রহাণুটি ১ কোটি ১৪ লাখ ৪১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দূর থেকে পৃথিবীকে অতিক্রম করবে।
এ দিকে, সেন্টার ফর নিয়ার আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ বলছে, গ্রহাণুটি প্রথম দেখা গিয়েছিল ২০০৭ সালের মার্চ মাসে। সে সময় গ্রহাণুটি প্রতি ঘণ্টা ৩৯ হাজার ৩৪৮ কিলোমিটার বেগে পৃথিবীকে অতিক্রম করে।
সূর্যগ্রহণের সময় চাঁদে কী হয়, তা দেখতে ও দেখাতে পৃথিবীর ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো চাঁদে অবতরণ করেছে ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের একটি মহাকাশযান। আজ রোববার মার্কিন সময় রাত ৩টা ৩৫ মিনিটের দিকে (স্থানীয়) চাঁদের মাটি স্পর্শ করে টেক্সাসভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ফায়ারফ্লাই অ্যারোস্পেসের চন্দ্রযান ব্লু ঘোস্ট।
১ দিন আগেপৃথিবীর নিকটতম গ্রহ মঙ্গলে আজ থেকে ৩৬০ কোটি বছর আগে বিশাল এক মহাসাগর ছিল এবং তার ঢেউ সৈকতে আছড়ে পড়ত। সম্প্রতি এমনটাই ইঙ্গিত দিচ্ছে নতুন গবেষণা। চীনের ঝুরং রোভার ২০২১-২২ সাল সময়ের মধ্যে মঙ্গলের ইউটোপিয়া প্লানিশিয়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভূগর্ভস্থ রাডার ব্যবহার করে সম্ভাব্য এই প্রাচীন মহাসাগরের উপকূলরেখ
২ দিন আগেঅতীতের দিকে তাকালে পৃথিবীর জলবায়ুর পরিবর্তনকে রোলার কোস্টারের সঙ্গে তুলনা করা যায়। সময়ে সময়ে এই গ্রহের তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটেছে। একবার উষ্ণ হয়ে উঠেছে, আবার বরফযুগ শুরু হয়েছে। এই পরিবর্তনগুলো কখনোই স্থায়ী নয়। কিছু সময় পর পৃথিবী বর্তমানে উষ্ণ পরিবেশে ফিরে আসে। তবে নতুন এক গবেষণায় জানা যায়, আজ থেকে ১১
৩ দিন আগেবিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক অর্জন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষক দল। তারা একটি নতুন পরমাণু ব্যাটারি উদ্ভাবন করেছেন, যা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের বর্জ্য ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারে। এটি একটি যুগান্তকারী আবিষ্কার। কারণ এই ধরনের পরমাণু ব্যাটারি কোনো চার্জ বা রক্ষণাবেক্ষণ...
৪ দিন আগে