চাঁদ থেকে নিরাপদেই পৃথিবীতে অবতরণ করেছে স্পেস ক্যাপসুল ওরিয়ন। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পরবর্তী জেনারেশনের এই মহাকাশ ক্যাপসুলটি প্রায় ২৬ দিনের চন্দ্র মিশন শেষে পৃথিবীতে অবতরণ করে ক্যাপসুলটি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর ওরিয়ন ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে পতিত হয়। অবশ্য পতিত হওয়ার আগে প্যারাসুটের সাহায্যে ক্যাপসুলের গতি কমিয়ে আনা হয়। এই অবতরণের সময় সব ধরনের নিরাপত্তা নির্দেশনা কড়াকড়িভাবে অনুসরণ করা হয়। কারণ, এই পরীক্ষামূলক অবতরণ সফল হলে চাঁদে মানুষ পাঠানো হলে সেখান থেকে ফেরার পথে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে।
নাসা এরই মধ্যে ওরিয়ন ক্যাপসুলকে ঘিরে আরও জটিল মিশনের পরিকল্পনা করেছে। এসব পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০২৪ এবং ২০২৫-২৬ সালে চাঁদে আবারও মানুষ পাঠাতে পারে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে গ্রিক দেবতা অ্যাপোলোর বোন আর্টেমিসের নাম অনুসারে। এর আগে, ঠিক ৫০ বছর আগে অ্যাপোলো-১৭ মহাকাশ যানে করে চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিল।
এই বিষয়ে নাসার প্রশাসক বিল নেলসন বলেছেন, ‘অ্যাপোলো মিশনের সময় অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলাম। আমরা এখন আবারও সেটি করতে যাচ্ছি। তবে এবারে আমাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন। কারণ, এবার আমরা চাঁদে যাচ্ছি—সেখানে কীভাবে বেঁচে থাকা যাবে, কাজ করা যাবে, কীভাবে নতুন কিছু সৃষ্টি করা যাবে, কীভাবে নতুন কিছু আবিষ্কার করা যাবে—যাতে করে আমরা আমাদের মহাবিশ্বকে আরও অনেক বেশি করে জানতে পারি। আমাদের নতুন পরিকল্পনা অনুসারে ২০৩০-এর দশকের মধ্যে মানুষ মঙ্গল গ্রহে যাবে। তবে আরও কিছুটা দেরি হতেও পারে।’
চাঁদ থেকে নিরাপদেই পৃথিবীতে অবতরণ করেছে স্পেস ক্যাপসুল ওরিয়ন। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার পরবর্তী জেনারেশনের এই মহাকাশ ক্যাপসুলটি প্রায় ২৬ দিনের চন্দ্র মিশন শেষে পৃথিবীতে অবতরণ করে ক্যাপসুলটি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের পর ওরিয়ন ক্যাপসুলটি প্রশান্ত মহাসাগরে পতিত হয়। অবশ্য পতিত হওয়ার আগে প্যারাসুটের সাহায্যে ক্যাপসুলের গতি কমিয়ে আনা হয়। এই অবতরণের সময় সব ধরনের নিরাপত্তা নির্দেশনা কড়াকড়িভাবে অনুসরণ করা হয়। কারণ, এই পরীক্ষামূলক অবতরণ সফল হলে চাঁদে মানুষ পাঠানো হলে সেখান থেকে ফেরার পথে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হবে।
নাসা এরই মধ্যে ওরিয়ন ক্যাপসুলকে ঘিরে আরও জটিল মিশনের পরিকল্পনা করেছে। এসব পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০২৪ এবং ২০২৫-২৬ সালে চাঁদে আবারও মানুষ পাঠাতে পারে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে গ্রিক দেবতা অ্যাপোলোর বোন আর্টেমিসের নাম অনুসারে। এর আগে, ঠিক ৫০ বছর আগে অ্যাপোলো-১৭ মহাকাশ যানে করে চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছিল।
এই বিষয়ে নাসার প্রশাসক বিল নেলসন বলেছেন, ‘অ্যাপোলো মিশনের সময় অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলাম। আমরা এখন আবারও সেটি করতে যাচ্ছি। তবে এবারে আমাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন। কারণ, এবার আমরা চাঁদে যাচ্ছি—সেখানে কীভাবে বেঁচে থাকা যাবে, কাজ করা যাবে, কীভাবে নতুন কিছু সৃষ্টি করা যাবে, কীভাবে নতুন কিছু আবিষ্কার করা যাবে—যাতে করে আমরা আমাদের মহাবিশ্বকে আরও অনেক বেশি করে জানতে পারি। আমাদের নতুন পরিকল্পনা অনুসারে ২০৩০-এর দশকের মধ্যে মানুষ মঙ্গল গ্রহে যাবে। তবে আরও কিছুটা দেরি হতেও পারে।’
নাসার জেমস ওয়েব টেলিস্কোপের (জেডব্লিউএসটি) মাধ্যমে মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় মানচিত্র তৈরি করলেন করেছেন বিজ্ঞানীরা। এই মানচিত্রটি মহাবিশ্বের একটি ছোট অংশজুড়ে বিস্তৃত, যেখানে প্রায় আট লাখ গ্যালাক্সি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে এমন গ্যালাক্সিও আছে, যা এত দূরে অবস্থিত যে সেগুলো মহাবিশ্বের শৈশবের সময়কার,
২১ ঘণ্টা আগেআধুনিক জীবনে প্লাস্টিকের ব্যবহার এড়িয়ে চলা প্রায় অসম্ভব। তবে এই বহুল ব্যবহৃত উপাদানটিই আজ পরিবেশের জন্য এক ভয়াবহ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বছরের পর বছর ধরে এই প্লাস্টিক জমে থাকছে নদী-নালা, সাগর ও মাটির গভীরে, যা জলজ প্রাণী থেকে শুরু করে মানবস্বাস্থ্যের ওপর ফেলছে মারাত্মক প্রভাব। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা
২ দিন আগেবিশ্বব্রহ্মাণ্ডে প্রতি মুহূর্তে ঘটছে অসংখ্য শক্তিশালী বিস্ফোরণ ঘটছে। নক্ষত্রগুলো জ্বলছে বিশাল পরমাণু বিক্রিয়ার শক্তিতে, আর বিশাল উল্কাপিণ্ড ছুটে এসে ধাক্কা দিচ্ছে গ্রহে গ্রহে। তবে সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মহাজাগতিক বিস্ফোরণ শনাক্ত করেছেন, যা এই সব কিছুকেই পেছনে ফেলে দিয়েছে। তাদের দাবি, মহাকা
৩ দিন আগেআমাদের গ্রহে প্রাণের বিকাশ ও প্রাচুর্য টিকে আছে অক্সিজেনের কল্যাণে। কিন্তু পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল সব সময় এমন ছিল না। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, ভবিষ্যতে আমাদের বায়ুমণ্ডলে আবারও মিথেনের আধিক্য হবে এবং অক্সিজেনবিহীন অবস্থায় ফিরে যাবে। তবে এখনই ভয় পাওয়ার কিছু নেই।
৪ দিন আগে