ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন ও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে থাকা ছাত্রসংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সব কার্যক্রম ও কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ফেসবুক পেইজে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এ ছাড়া আখতার হোসেনও আজকের পত্রিকা’কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ২০২৩ সালের ৪ অক্টোবর ডাকসু ভবনের সামনে এই দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে। সেদিন ২১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে আহ্বায়ক ও আবু বাকের মজুমদারকে সদস্যসচিব করে ৩৩ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিও ঘোষণা করা হয়। আসিফ মাহমুদ বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং আবু বাকের মজুমদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
কার্যক্রম স্থগিত ও কমিটি বিলুপ্ত করার বিষয়ে আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির নেতা-কর্মীরা সর্বাত্মকভাবে অংশগ্রহণ করে আন্দোলনের সঙ্গে একীভূত হয়ে যান। তারপর থেকে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি স্বনামে সক্রিয় ছিল না, এ নামে কোনো প্রোগ্রাম করিনি, ফেসবুক পেজেও কোনো অ্যাক্টিভিটি ছিল না। ফলে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।’
আখতার আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পরে দুজন দায়িত্বশীল সরকারের উপদেষ্টা হন এবং ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে, ছাত্রসংগঠনের মধ্যে ছাত্ররাজনীতি কেমন হবে তা নিয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে। নীতিনির্ধারণের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার বলে মনে হয়। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির কার্যক্রম স্থগিত করার এবং কমিটিগুলো বিলুপ্ত করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি কীভাবে ফাংশন করবে, সেটা বর্তমান যাঁরা আছেন এবং সামনে যাঁরা যুক্ত হবেন, তাঁরা ছাত্ররাজনীতির রূপরেখা কী হবে সেটা সামনে রেখে সিদ্ধান্ত দেবেন। আমি (আখতার হোসেন) জাতীয় নাগরিক কমিটিতে যুক্ত থাকায় এবং নাহিদ-আসিফ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকায় আমরা গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ডিসিশন মেকিং ও দায়িত্বে থাকছি না।’
আরও খবর পড়ুন:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সাবেক সমাজসেবা সম্পাদক আখতার হোসেন ও অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে থাকা ছাত্রসংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সব কার্যক্রম ও কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ফেসবুক পেইজে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এ ছাড়া আখতার হোসেনও আজকের পত্রিকা’কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ২০২৩ সালের ৪ অক্টোবর ডাকসু ভবনের সামনে এই দলের আত্মপ্রকাশ ঘটে। সেদিন ২১ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটি এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াকে আহ্বায়ক ও আবু বাকের মজুমদারকে সদস্যসচিব করে ৩৩ সদস্যবিশিষ্ট কমিটিও ঘোষণা করা হয়। আসিফ মাহমুদ বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং আবু বাকের মজুমদার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
কার্যক্রম স্থগিত ও কমিটি বিলুপ্ত করার বিষয়ে আখতার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির নেতা-কর্মীরা সর্বাত্মকভাবে অংশগ্রহণ করে আন্দোলনের সঙ্গে একীভূত হয়ে যান। তারপর থেকে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি স্বনামে সক্রিয় ছিল না, এ নামে কোনো প্রোগ্রাম করিনি, ফেসবুক পেজেও কোনো অ্যাক্টিভিটি ছিল না। ফলে গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে।’
আখতার আরও বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের পরে দুজন দায়িত্বশীল সরকারের উপদেষ্টা হন এবং ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার্থীদের মধ্যে, ছাত্রসংগঠনের মধ্যে ছাত্ররাজনীতি কেমন হবে তা নিয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে। নীতিনির্ধারণের বিষয়ে নতুন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার বলে মনে হয়। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির কার্যক্রম স্থগিত করার এবং কমিটিগুলো বিলুপ্ত করা হয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি কীভাবে ফাংশন করবে, সেটা বর্তমান যাঁরা আছেন এবং সামনে যাঁরা যুক্ত হবেন, তাঁরা ছাত্ররাজনীতির রূপরেখা কী হবে সেটা সামনে রেখে সিদ্ধান্ত দেবেন। আমি (আখতার হোসেন) জাতীয় নাগরিক কমিটিতে যুক্ত থাকায় এবং নাহিদ-আসিফ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে থাকায় আমরা গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির ডিসিশন মেকিং ও দায়িত্বে থাকছি না।’
আরও খবর পড়ুন:
প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন ব্যক্তি একই সঙ্গে দলীয় প্রধান হতে পারবেন না, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হবেনই—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই, আবার তাঁকে প্রধানমন্ত্রিত্ব থেকে বাদ দেওয়ারও কোনো যৌক্তিকতা নেই।’
৩৯ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘অনেক শাসন দেখেছি। এগুলো শাসন ছিল না, শোষণ ছিল। আমরা এখন সৎ শাসক চাই। কোরআনের শাসন চাই।’
৪ ঘণ্টা আগেসংগঠনের দপ্তর সম্পাদক আমিনুল ইসলাম ইমনের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দুর্ঘটনা-পরবর্তী উদ্ধারকাজে বিমানবাহিনী বা ফায়ার সার্ভিসের যথাযথ প্রস্তুতির অভাব ছিল। স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতায় আহতদের উদ্ধার করা হয়। এতে রাষ্ট্রীয় অব্যবস্থাপনার চিত্র স্পষ্ট হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগেন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করেছিলাম, কিন্তু কোনো আদালত ন্যায়বিচার করতে পারছেন না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
১ দিন আগে