নিজস্ব প্রতিবেদক
হত্যা ও নাশকতার ১০ মামলা ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে করা এক মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হাজিরার নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক মো. আছাদুজ্জামান এই তারিখ ধার্য করেন।
কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনের ২ নম্বর ভবনে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে এই মামলার শুনানি হয়।
আজ মামলাগুলোর শুনানির তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানির নতুন তারিখ ধার্য করা হয়।
আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (অতিরিক্ত পিপি) তাপস কুমার পাল নতুন তারিখ ধার্যের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ীতে একটি যাত্রীবাহী বাসে পেট্রলবোমা হামলায় ৩১ যাত্রী দগ্ধ ও জখম হয়। এর মধ্যে নূর আলম নামে একজনের মৃত্যু হয় চিকিৎসাধীন অবস্থায়। এ ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলা এই আদালতে বিচারাধীন।
একই বছরের ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের এক আলোচনা সভায় খালেদা মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, ‘আজকে বলা হয়, এত লক্ষ লোক শহীদ হয়েছেন। এটা নিয়েও অনেক বিতর্ক আছে যে আসলে কত লক্ষ লোক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। নানা বই-কিতাবে নানা রকম তথ্য আছে।’
ওই বক্তব্যে ‘দেশদ্রোহী’ মনোভাবের পরিচয় রয়েছে অভিযোগ করে ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে খালেদার বিরুদ্ধে মামলা করেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী।
নাশকতার ৯ মামলা: রাজধানীর দারুস সালাম থানায় ২০১৫ সালে করা ৯টি নাশকতার মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয় গত বছরের বিভিন্ন সময়ে। সেসব মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়ার পর তা মহানগর দায়রা আদালতে বিচারের জন্য স্থানান্তর করা হয়।
হত্যা ও নাশকতার ১০ মামলা ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে করা এক মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার হাজিরার নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। আজ রোববার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক মো. আছাদুজ্জামান এই তারিখ ধার্য করেন।
কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনের ২ নম্বর ভবনে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে এই মামলার শুনানি হয়।
আজ মামলাগুলোর শুনানির তারিখ ধার্য ছিল। কিন্তু খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় পৃথক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শুনানির নতুন তারিখ ধার্য করা হয়।
আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (অতিরিক্ত পিপি) তাপস কুমার পাল নতুন তারিখ ধার্যের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন।
২০১৫ সালের ২৩ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ীতে একটি যাত্রীবাহী বাসে পেট্রলবোমা হামলায় ৩১ যাত্রী দগ্ধ ও জখম হয়। এর মধ্যে নূর আলম নামে একজনের মৃত্যু হয় চিকিৎসাধীন অবস্থায়। এ ঘটনায় দায়ের করা হত্যা মামলা এই আদালতে বিচারাধীন।
একই বছরের ২১ ডিসেম্বর রাজধানীর রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের এক আলোচনা সভায় খালেদা মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেন, ‘আজকে বলা হয়, এত লক্ষ লোক শহীদ হয়েছেন। এটা নিয়েও অনেক বিতর্ক আছে যে আসলে কত লক্ষ লোক মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন। নানা বই-কিতাবে নানা রকম তথ্য আছে।’
ওই বক্তব্যে ‘দেশদ্রোহী’ মনোভাবের পরিচয় রয়েছে অভিযোগ করে ২০১৬ সালের ২৫ জানুয়ারি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে খালেদার বিরুদ্ধে মামলা করেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মমতাজ উদ্দিন আহমদ মেহেদী।
নাশকতার ৯ মামলা: রাজধানীর দারুস সালাম থানায় ২০১৫ সালে করা ৯টি নাশকতার মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়া হয় গত বছরের বিভিন্ন সময়ে। সেসব মামলায় অভিযোগপত্র দেওয়ার পর তা মহানগর দায়রা আদালতে বিচারের জন্য স্থানান্তর করা হয়।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৬ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে