নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণফোরামের ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল শুরু হয়েছে। দলটির সভাপতি ড. কামাল হোসেনকে ছাড়াই এই কাউন্সিল পরিচালনা করছেন মোস্তফা মহসীন মন্টু। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় রাজধানীর ইনিঞ্জনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হওয়া কাউন্সিলে প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন আবদুল্লাহ আবু সাইয়িদ।
অবশ্য সশরীরে উপস্থিত না হতে পারলেও ড. কামাল সম্মেলনকে স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন বলে জানান মোস্তফা মহসীন মন্টু। তিনি বলেন, ‘ড. কামাল শারীরিক অসুস্থতার কারণে উপস্থিত হতে পারেননি।’
গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি চিঠিতে বলেন, ‘আমি আমার অসুস্থতার কারণে আপনাদের সামনে সশরীরে উপস্থিত হতে পারিনি, তবে আপনাদের এই জাতীয় কাউন্সিলের সমাবেশকে স্বাগত ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং আপনাদের সফলতা কামনা করছি। আমি সব ঐক্যের কথা বলেছি। আশা করি গণফোরামের সব নেতাকর্মী ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাবেন।’
সম্মেলনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আসুন সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলি। দেশে একটি জাতীয় সরকার কায়েম করি। সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণ হবে। আমি আশা করি, গণফোরামের নেতাকর্মীরা সরকারবিরোধী আন্দোলনে রাস্তায় থাকবেন।’
জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘দেশের মানুষ আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। এই সরকারকে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরাতে হবে। তিনি বলেন, অবশ্যই জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তাহলেই দেশকে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট থেকে রক্ষা করা যাবে।’
গণফোরামের সম্মেলনে উপস্থিত আছেন কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও। তিনি বলেন, ‘যত দিন বিএনপির সঙ্গে জামায়াত থাকবে, তত দিন আমি বিএনপির সঙ্গে কোনো জোটে যাব না।’
বিরোধী সব দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘সরকারবিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলুন। তাহলেই এই সরকারের পতন হবে।’ তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বোন সম্বোধন করে বলেন, ‘আমার বোন শেখ হাসিনাকে অনুরোধ, খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে দিন। মানবতা দেখিয়েছেন, আরেকটু দেখান।’
নাগরিক ঐক্যের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘দেশে এখন দুঃশাসন চলছে, বর্তমান সরকার খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাচ্ছে না।’
সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বিএনপির নেতা আব্দুস সালাম, গণফোরাম (মন্টু) অংশের নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টু, সুব্রত চৌধুরী ও মহসিন রশিদ।
গণফোরামের ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিল শুরু হয়েছে। দলটির সভাপতি ড. কামাল হোসেনকে ছাড়াই এই কাউন্সিল পরিচালনা করছেন মোস্তফা মহসীন মন্টু। আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় রাজধানীর ইনিঞ্জনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হওয়া কাউন্সিলে প্রথম অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন আবদুল্লাহ আবু সাইয়িদ।
অবশ্য সশরীরে উপস্থিত না হতে পারলেও ড. কামাল সম্মেলনকে স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন বলে জানান মোস্তফা মহসীন মন্টু। তিনি বলেন, ‘ড. কামাল শারীরিক অসুস্থতার কারণে উপস্থিত হতে পারেননি।’
গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি চিঠিতে বলেন, ‘আমি আমার অসুস্থতার কারণে আপনাদের সামনে সশরীরে উপস্থিত হতে পারিনি, তবে আপনাদের এই জাতীয় কাউন্সিলের সমাবেশকে স্বাগত ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং আপনাদের সফলতা কামনা করছি। আমি সব ঐক্যের কথা বলেছি। আশা করি গণফোরামের সব নেতাকর্মী ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাবেন।’
সম্মেলনে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আসুন সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলি। দেশে একটি জাতীয় সরকার কায়েম করি। সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই দেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট উত্তরণ হবে। আমি আশা করি, গণফোরামের নেতাকর্মীরা সরকারবিরোধী আন্দোলনে রাস্তায় থাকবেন।’
জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘দেশের মানুষ আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হয়ে আছে। এই সরকারকে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরাতে হবে। তিনি বলেন, অবশ্যই জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তাহলেই দেশকে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট থেকে রক্ষা করা যাবে।’
গণফোরামের সম্মেলনে উপস্থিত আছেন কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীও। তিনি বলেন, ‘যত দিন বিএনপির সঙ্গে জামায়াত থাকবে, তত দিন আমি বিএনপির সঙ্গে কোনো জোটে যাব না।’
বিরোধী সব দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘সরকারবিরোধী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলুন। তাহলেই এই সরকারের পতন হবে।’ তিনি প্রধানমন্ত্রীকে বোন সম্বোধন করে বলেন, ‘আমার বোন শেখ হাসিনাকে অনুরোধ, খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে দিন। মানবতা দেখিয়েছেন, আরেকটু দেখান।’
নাগরিক ঐক্যের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘দেশে এখন দুঃশাসন চলছে, বর্তমান সরকার খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাচ্ছে না।’
সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বিএনপির নেতা আব্দুস সালাম, গণফোরাম (মন্টু) অংশের নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টু, সুব্রত চৌধুরী ও মহসিন রশিদ।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৮ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে