নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দলটির উপযুক্ত নেতা নেই, তাই তারা নির্বাচন বর্জনের জন্য ছুতো খুঁজে বেড়ায়। আজ বৃহস্পতিবার গণভবনে থাইল্যান্ড সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন অনেকগুলো রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করছে। এই বর্জন করে কেন? আসলে নির্বাচন করার মতো সক্ষমতা তাদের নেই। নির্বাচন করতে হলে—যেমন সংসদ—আপনাকে তো জনগণকে দেখাতে হবে আপনার পরবর্তী নেতৃত্ব কে? বা প্রধানমন্ত্রী কে হবে। বা নেতা কে হবে। একটা নেতা তো দেখাতে হবে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আপনার কাছে যদি উপযুক্ত নেতা না থাকে, তখন তো আপনাকে একটা ছুতো খুঁজতে হয়...হ্যাঁ, এই যে ইলেকশন করলাম না! বিরাট ব্যাপার দেখালাম। বাস্তবতা তো সেটাই। একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যদি পাবলিকের কাছে দেখান, তারা তো সেটা নেবে না। পলাতক আসামিকে তো পাবলিক নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘রাজনীতি করতে গেলে তো ঝুঁকি নিতে হয়।’ পঁচাত্তরের পর আমাকে দেশে আসতে দেবে না, রেহানার তো পাসপোর্টও রিনিউ করে দেয়নি। আমার বাবার খুনিরা পুরস্কারপ্রাপ্ত, যুদ্ধাপারাধী খুনিরা ক্ষমতায়—ওই অবস্থায় তো আমি দেশে ফিরে এসেছি। আমার ওপর বারবার আঘাত এসেছে, কিন্তু আমি বেঁচে গেছি। এতবার বেঁচে গেলাম কেন, এটা হয়তো অনেকের ভালো লাগে না।’
কোনো দেশর নাম উল্লেখ না করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেক দেশে তো নির্বাচন হচ্ছে, আমরা দেখব, আমরা অবজারভার টিমও পাঠাব। দেখি কেমন নির্বাচন হয়। সেখানকার মানুষ কেমন ভোট দেয়, আমরা দেখব।’
কৃষিতে ভর্তুকির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দাম যদি বেশি কমে, তাহলে কৃষক ফসল ফলানোতে আগ্রহ হারাবে। ন্যায্য দাম পেলে দ্বিগুণ ফসল ফলাবে। দাম বেশি হলে যারা সুনির্দিষ্ট পয়সায় চলে তাদের কিনে খেতে কষ্ট হবে। এই জায়গাটা বিবেচনা করে পারিবারিক কার্ড করে দিয়েছি। আপৎকালীন মোকাবিলা করার জন্য আমাদের মজুত আছে।’
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিকে ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দলটির উপযুক্ত নেতা নেই, তাই তারা নির্বাচন বর্জনের জন্য ছুতো খুঁজে বেড়ায়। আজ বৃহস্পতিবার গণভবনে থাইল্যান্ড সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন অনেকগুলো রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করছে। এই বর্জন করে কেন? আসলে নির্বাচন করার মতো সক্ষমতা তাদের নেই। নির্বাচন করতে হলে—যেমন সংসদ—আপনাকে তো জনগণকে দেখাতে হবে আপনার পরবর্তী নেতৃত্ব কে? বা প্রধানমন্ত্রী কে হবে। বা নেতা কে হবে। একটা নেতা তো দেখাতে হবে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আপনার কাছে যদি উপযুক্ত নেতা না থাকে, তখন তো আপনাকে একটা ছুতো খুঁজতে হয়...হ্যাঁ, এই যে ইলেকশন করলাম না! বিরাট ব্যাপার দেখালাম। বাস্তবতা তো সেটাই। একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যদি পাবলিকের কাছে দেখান, তারা তো সেটা নেবে না। পলাতক আসামিকে তো পাবলিক নেবে না।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, ‘রাজনীতি করতে গেলে তো ঝুঁকি নিতে হয়।’ পঁচাত্তরের পর আমাকে দেশে আসতে দেবে না, রেহানার তো পাসপোর্টও রিনিউ করে দেয়নি। আমার বাবার খুনিরা পুরস্কারপ্রাপ্ত, যুদ্ধাপারাধী খুনিরা ক্ষমতায়—ওই অবস্থায় তো আমি দেশে ফিরে এসেছি। আমার ওপর বারবার আঘাত এসেছে, কিন্তু আমি বেঁচে গেছি। এতবার বেঁচে গেলাম কেন, এটা হয়তো অনেকের ভালো লাগে না।’
কোনো দেশর নাম উল্লেখ না করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘অনেক দেশে তো নির্বাচন হচ্ছে, আমরা দেখব, আমরা অবজারভার টিমও পাঠাব। দেখি কেমন নির্বাচন হয়। সেখানকার মানুষ কেমন ভোট দেয়, আমরা দেখব।’
কৃষিতে ভর্তুকির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দাম যদি বেশি কমে, তাহলে কৃষক ফসল ফলানোতে আগ্রহ হারাবে। ন্যায্য দাম পেলে দ্বিগুণ ফসল ফলাবে। দাম বেশি হলে যারা সুনির্দিষ্ট পয়সায় চলে তাদের কিনে খেতে কষ্ট হবে। এই জায়গাটা বিবেচনা করে পারিবারিক কার্ড করে দিয়েছি। আপৎকালীন মোকাবিলা করার জন্য আমাদের মজুত আছে।’
কাতারের দোহায় দখলদার ইসরায়েলের বিমান হামলায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে কারও ফাঁদে পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ছাত্রশিবিরের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য স্যারের সাথে আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস যেই ব্যবহার করেছে সেটা রীতিমতো বেয়াদবি। যে জানে না একজন শিক্ষকের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয়, তার ছাত্রনেতা হওয়া তো দূরের কথা, ছাত্র হওয়ারও ন্যূনতম যোগ্যতা নাই।’
৪ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘দু-একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা বাদ দিলে এখন পর্যন্ত যে প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে, তা সন্তোষজনক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রত্যাশিত সংখ্যায় অংশগ্রহণ করেছে।’
৪ ঘণ্টা আগে