নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে এখনো প্রশ্ন আছে এবং এসব প্রশ্নের অবসান হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আজ শুক্রবার সকালে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে জি এম কাদের সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
এ সময় পিলখানা হত্যাযজ্ঞের শিকার তৎকালীন বিডিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে জাপার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাকিন আহমেদ এবং কর্নেল কুদরত ইলাহীর ছেলে জাপার আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সাকিব রহমান জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন।
জাপা মহাসচিব বলেন, ‘এর (পিলখানা হত্যাকাণ্ড) পেছনে অবশ্যই বড় ধরনের কোনো ষড়যন্ত্র ছিল। কিন্তু কথা হচ্ছে, কেন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বিষয়টি জানতে পারেনি? আবার যদি জানতে পারে, তাহলে কেন এই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করা হলো না—এই বিষয়গুলো এখনো মানুষের মনে সংশয়, সন্দেহ ও বেদনা সৃষ্টি করে।’
জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা মনে করি এই সব প্রশ্নের অবসান হওয়া উচিত এবং সবাইকেই নিজ নিজ কৃতকর্মের জন্য জবাবদিহির আওতায় আসা উচিত। কারণ জবাবদিহির অভাবে অনেক বড় ধরনের অঘটন ঘটে যায়। সব ক্ষেত্রে যেমন শৃঙ্খলা রক্ষা দরকার, ঠিক তেমনিভাবে শৃঙ্খলা রক্ষা হচ্ছে কি না বা কার কী দায়িত্ব তার জবাবদিহিও সুনিশ্চিত করতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।’
এ সময় জাপার শীর্ষ নেতাদের মধ্যে পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ফয়সাল চিশতী, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়াসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে এখনো প্রশ্ন আছে এবং এসব প্রশ্নের অবসান হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের। রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আজ শুক্রবার সকালে বিডিআর বিদ্রোহে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে জি এম কাদের সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
এ সময় পিলখানা হত্যাযজ্ঞের শিকার তৎকালীন বিডিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে জাপার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাকিন আহমেদ এবং কর্নেল কুদরত ইলাহীর ছেলে জাপার আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক সাকিব রহমান জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের সঙ্গে ছিলেন।
জাপা মহাসচিব বলেন, ‘এর (পিলখানা হত্যাকাণ্ড) পেছনে অবশ্যই বড় ধরনের কোনো ষড়যন্ত্র ছিল। কিন্তু কথা হচ্ছে, কেন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বিষয়টি জানতে পারেনি? আবার যদি জানতে পারে, তাহলে কেন এই ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ করা হলো না—এই বিষয়গুলো এখনো মানুষের মনে সংশয়, সন্দেহ ও বেদনা সৃষ্টি করে।’
জি এম কাদের বলেন, ‘আমরা মনে করি এই সব প্রশ্নের অবসান হওয়া উচিত এবং সবাইকেই নিজ নিজ কৃতকর্মের জন্য জবাবদিহির আওতায় আসা উচিত। কারণ জবাবদিহির অভাবে অনেক বড় ধরনের অঘটন ঘটে যায়। সব ক্ষেত্রে যেমন শৃঙ্খলা রক্ষা দরকার, ঠিক তেমনিভাবে শৃঙ্খলা রক্ষা হচ্ছে কি না বা কার কী দায়িত্ব তার জবাবদিহিও সুনিশ্চিত করতে হবে। যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে।’
এ সময় জাপার শীর্ষ নেতাদের মধ্যে পার্টির কো-চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ফয়সাল চিশতী, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়াসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে