নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন—জনগণের প্রতি এই আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভাষণ দেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘উৎপাদন বৃদ্ধি করে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা, দারিদ্র্য হ্রাস, ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারগুলোর ঘরবাড়ি ও জীবন-জীবিকার স্থায়ী ব্যবস্থা করা, যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থায় আমাদের আজকের শিশু এবং তরুণদের সুশিক্ষিত করা, স্বাস্থ্যসেবা আরও উন্নত করা, ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, প্রতি উপজেলায় কারিগরি ও কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের যে সুযোগ সৃষ্টি করেছি তা সম্পন্ন করা, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন কর্মক্ষেত্র খুঁজে বের করা, গ্রামের মানুষের জন্য নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করা, রাস্তাঘাট উন্নত করা, বিদ্যুৎ, সুপেয় পানি ও স্যানিটেশনের যে ব্যবস্থা নিয়েছি—তা টেকসই করে সব মানুষের জীবনমান উন্নত করাই আওয়ামী লীগ সরকারের লক্ষ্য। আপনাদের মূল্যবান ভোটে নির্বাচিত হয়ে আরেকবার সরকার গঠন করতে পারলে আমাদের গৃহীত কর্মসূচিগুলো বাস্তবায়ন করে আপনাদের জীবনমান আরও উন্নত করার সুযোগ পাব।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। এই দীর্ঘ চলার পথে যতটুকু অর্জন, তার সবটুকুই আপনাদের অবদান। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া এ অর্জন করা সম্ভব হতো না। চলার পথে যদি কোন ভুলভ্রান্তি করে থাকি, তাহলে আপনারা ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন—এটাই আমার আবেদন। আবার সরকার গঠন করতে পারলে, ভুলগুলো শোধরাবার সুযোগ পাব। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন।’

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন—জনগণের প্রতি এই আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এ আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভাষণ দেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘উৎপাদন বৃদ্ধি করে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করা, দারিদ্র্য হ্রাস, ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারগুলোর ঘরবাড়ি ও জীবন-জীবিকার স্থায়ী ব্যবস্থা করা, যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থায় আমাদের আজকের শিশু এবং তরুণদের সুশিক্ষিত করা, স্বাস্থ্যসেবা আরও উন্নত করা, ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চলে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, প্রতি উপজেলায় কারিগরি ও কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের যে সুযোগ সৃষ্টি করেছি তা সম্পন্ন করা, দক্ষ জনশক্তি রপ্তানির জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন কর্মক্ষেত্র খুঁজে বের করা, গ্রামের মানুষের জন্য নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করা, রাস্তাঘাট উন্নত করা, বিদ্যুৎ, সুপেয় পানি ও স্যানিটেশনের যে ব্যবস্থা নিয়েছি—তা টেকসই করে সব মানুষের জীবনমান উন্নত করাই আওয়ামী লীগ সরকারের লক্ষ্য। আপনাদের মূল্যবান ভোটে নির্বাচিত হয়ে আরেকবার সরকার গঠন করতে পারলে আমাদের গৃহীত কর্মসূচিগুলো বাস্তবায়ন করে আপনাদের জীবনমান আরও উন্নত করার সুযোগ পাব।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘আপনারা নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিয়েছেন। আমি আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। এই দীর্ঘ চলার পথে যতটুকু অর্জন, তার সবটুকুই আপনাদের অবদান। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া এ অর্জন করা সম্ভব হতো না। চলার পথে যদি কোন ভুলভ্রান্তি করে থাকি, তাহলে আপনারা ক্ষমা সুন্দর চোখে দেখবেন—এটাই আমার আবেদন। আবার সরকার গঠন করতে পারলে, ভুলগুলো শোধরাবার সুযোগ পাব। ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির পরিকল্পনা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন; সরকারি অফিসগুলোতে ধাপে ধাপে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপনের জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ; বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও কারখানায় বাধ্যতামূলক ডে-কেয়ার ব্যবস্থা; যেসব নিয়োগকর্তা শিশু পরিচর্যার ব্যবস্থা রাখবে...
১ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে তাঁরা যোগ দেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর প্রেসক্লাবে পুলিশের জলকামান নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে আহত হওয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকে ‘একপেশে’ ও ‘জবরদস্তিমূলক’ মনে করছে বিএনপি। এ নিয়ে প্রয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ নিয়ে আপত্তি তুলে ধরেন বিএনপির নেতারা।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব ও সুপারিশ একপেশে এবং জবরদস্তিমূলকভাবে জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এটাই প্রতীয়মান হয় যে দীর্ঘ প্রায় এক বছরব্যাপী সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলসমূহের দীর্ঘ ধারাবাহিক আলোচনা ছিল অর্থহীন, অর্থ ও সময়ের অপচয়, প্রহসনমূলক এবং জাতির সাথে প্রতারণা।’
একটি সুপারিশের উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বলা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ২৭০ পঞ্জিকা দিবসের মধ্যে যদি সংস্কার সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে গণভোটে অনুমোদিত সংবিধান সংস্কার বিলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে, যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হাস্যকর। জাতীয় সংসদে অনুমোদনের পর যেকোনো বিল রাষ্ট্রপতির অনুমোদন প্রাপ্তির পরই কেবল আইনে পরিণত হয়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই এবং তা গণতান্ত্রিক রীতি ও সংসদীয় সার্বভৌমত্বের পরিপন্থী।’
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে বিএনপি যাবে কি না—প্রশ্ন করা হলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রয়োজনে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাব।’
তবে এ নিয়ে তাঁর দল কোনো কর্মসূচি দেবে না বলে জানান ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশকে ‘একপেশে’ ও ‘জবরদস্তিমূলক’ মনে করছে বিএনপি। এ নিয়ে প্রয়োজনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ নিয়ে আপত্তি তুলে ধরেন বিএনপির নেতারা।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব ও সুপারিশ একপেশে এবং জবরদস্তিমূলকভাবে জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। এটাই প্রতীয়মান হয় যে দীর্ঘ প্রায় এক বছরব্যাপী সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলসমূহের দীর্ঘ ধারাবাহিক আলোচনা ছিল অর্থহীন, অর্থ ও সময়ের অপচয়, প্রহসনমূলক এবং জাতির সাথে প্রতারণা।’
একটি সুপারিশের উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বলা হয়েছে, সংবিধান সংস্কার পরিষদ প্রথম অধিবেশন শুরুর তারিখ থেকে ২৭০ পঞ্জিকা দিবসের মধ্যে যদি সংস্কার সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে গণভোটে অনুমোদিত সংবিধান সংস্কার বিলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে, যা সম্পূর্ণ অযৌক্তিক, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও হাস্যকর। জাতীয় সংসদে অনুমোদনের পর যেকোনো বিল রাষ্ট্রপতির অনুমোদন প্রাপ্তির পরই কেবল আইনে পরিণত হয়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই এবং তা গণতান্ত্রিক রীতি ও সংসদীয় সার্বভৌমত্বের পরিপন্থী।’
এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
কমিশনের সুপারিশ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে বিএনপি যাবে কি না—প্রশ্ন করা হলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘প্রয়োজনে আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে যাব।’
তবে এ নিয়ে তাঁর দল কোনো কর্মসূচি দেবে না বলে জানান ফখরুল।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সালাহউদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন—জনগণের প্রতি এই আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪
বিএনপির পরিকল্পনা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন; সরকারি অফিসগুলোতে ধাপে ধাপে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপনের জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ; বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও কারখানায় বাধ্যতামূলক ডে-কেয়ার ব্যবস্থা; যেসব নিয়োগকর্তা শিশু পরিচর্যার ব্যবস্থা রাখবে...
১ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে তাঁরা যোগ দেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর প্রেসক্লাবে পুলিশের জলকামান নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে আহত হওয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপি একটি আধুনিক ও গণমুখী বাংলাদেশ গড়তে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘যখন কোনো তরুণী মা পর্যাপ্ত শিশু পরিচর্যার সুযোগ না পেয়ে চাকরি ছেড়ে দেন অথবা কোনো ছাত্রী পড়াশোনা বন্ধ করে দেন, তখন কী হয়? বাংলাদেশ হারায় সম্ভাবনা, উৎপাদনশীলতা এবং অগ্রগতি।’
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপির লক্ষ্য সহজ। এমন একটি আধুনিক, গণমুখী বাংলাদেশ গড়া, যেখানে কোনো নারীকে তার পরিবার ও ভবিষ্যতের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে না হয়। এই কারণেই বিএনপি সারা দেশে এমন একটি উদ্যোগ গ্রহণের কথা বিবেচনা করছে, যাতে শিশু পরিচর্যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কৌশলের অংশ হয়।’
বিএনপির পরিকল্পনা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন; সরকারি অফিসগুলোতে ধাপে ধাপে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপনের জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ; বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও কারখানায় বাধ্যতামূলক ডে-কেয়ার ব্যবস্থা; যেসব নিয়োগকর্তা শিশু পরিচর্যার ব্যবস্থা রাখবে, তাদের জন্য কর সুবিধা ও সিএসআর (সিএসআর) ক্রেডিট প্রদান এবং নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মান অনুযায়ী কেয়ারগিভারদের প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেশন প্রদান করা হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘শিশু পরিচর্যা কোনো দয়া-দাক্ষিণ্য নয়, এটি সামাজিক-অর্থনৈতিক অবকাঠামোর একটি অপরিহার্য অংশ। সড়ক যেমন বাজারকে সংযুক্ত করে, তেমনি ডে-কেয়ার সেন্টার নারীদের কর্মজীবনে সাফল্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। ২০৩৪ সালের মধ্যে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি গড়ে তোলা, যা লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে—যেখানে প্রতিটি নাগরিক, বিশেষ করে নারী গর্বের সঙ্গে দেশের প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা এমন যেকোনো পশ্চাৎমুখী ধারণা প্রত্যাখ্যান করি, যা নারীর সম্ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করে। শিশু পরিচর্যা, সমান মজুরি ও কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন শুধু ন্যায়সংগত নয়; এটিই বুদ্ধিবৃত্তিক অর্থনীতি। আসুন, আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়ি—যেখানে প্রতিটি কর্মজীবী মা ও প্রতিটি ছাত্রী নিজের সাফল্যের স্বাধীনতা পায়, এবং যেখানে সমাজের যত্ন ও সহযোগিতাকে অগ্রগতির ভিত্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।’

বিএনপি একটি আধুনিক ও গণমুখী বাংলাদেশ গড়তে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার সকালে এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।
পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘যখন কোনো তরুণী মা পর্যাপ্ত শিশু পরিচর্যার সুযোগ না পেয়ে চাকরি ছেড়ে দেন অথবা কোনো ছাত্রী পড়াশোনা বন্ধ করে দেন, তখন কী হয়? বাংলাদেশ হারায় সম্ভাবনা, উৎপাদনশীলতা এবং অগ্রগতি।’
তারেক রহমান বলেন, ‘বিএনপির লক্ষ্য সহজ। এমন একটি আধুনিক, গণমুখী বাংলাদেশ গড়া, যেখানে কোনো নারীকে তার পরিবার ও ভবিষ্যতের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে না হয়। এই কারণেই বিএনপি সারা দেশে এমন একটি উদ্যোগ গ্রহণের কথা বিবেচনা করছে, যাতে শিশু পরিচর্যা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কৌশলের অংশ হয়।’
বিএনপির পরিকল্পনা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন; সরকারি অফিসগুলোতে ধাপে ধাপে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপনের জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ; বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও কারখানায় বাধ্যতামূলক ডে-কেয়ার ব্যবস্থা; যেসব নিয়োগকর্তা শিশু পরিচর্যার ব্যবস্থা রাখবে, তাদের জন্য কর সুবিধা ও সিএসআর (সিএসআর) ক্রেডিট প্রদান এবং নারী ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মান অনুযায়ী কেয়ারগিভারদের প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেশন প্রদান করা হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘শিশু পরিচর্যা কোনো দয়া-দাক্ষিণ্য নয়, এটি সামাজিক-অর্থনৈতিক অবকাঠামোর একটি অপরিহার্য অংশ। সড়ক যেমন বাজারকে সংযুক্ত করে, তেমনি ডে-কেয়ার সেন্টার নারীদের কর্মজীবনে সাফল্যের সঙ্গে সংযুক্ত করে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি স্পষ্ট। ২০৩৪ সালের মধ্যে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি গড়ে তোলা, যা লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে—যেখানে প্রতিটি নাগরিক, বিশেষ করে নারী গর্বের সঙ্গে দেশের প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে।’
তারেক রহমান বলেন, ‘আমরা এমন যেকোনো পশ্চাৎমুখী ধারণা প্রত্যাখ্যান করি, যা নারীর সম্ভাবনাকে সীমাবদ্ধ করে। শিশু পরিচর্যা, সমান মজুরি ও কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন শুধু ন্যায়সংগত নয়; এটিই বুদ্ধিবৃত্তিক অর্থনীতি। আসুন, আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়ি—যেখানে প্রতিটি কর্মজীবী মা ও প্রতিটি ছাত্রী নিজের সাফল্যের স্বাধীনতা পায়, এবং যেখানে সমাজের যত্ন ও সহযোগিতাকে অগ্রগতির ভিত্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।’

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন—জনগণের প্রতি এই আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে তাঁরা যোগ দেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর প্রেসক্লাবে পুলিশের জলকামান নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে আহত হওয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

তুরস্কের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে তাঁরা যোগ দেন।
এতে ছিলেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মা’ছুম প্রমুখ।
তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রমিস সেনসহ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, কূটনীতিক, রাজনৈতিক নেতারা, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে রিপাবলিক অব তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বরাবর লিখিত একটি শুভেচ্ছাবাণী রাষ্ট্রদূত রমিস সেনের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
জামায়াত আরও জানায়, জামায়াতের প্রতিনিধিদল তুরস্ক ও বাংলাদেশের মাঝে বিরাজমান ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।

তুরস্কের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে তাঁরা যোগ দেন।
এতে ছিলেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মা’ছুম প্রমুখ।
তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রমিস সেনসহ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, কূটনীতিক, রাজনৈতিক নেতারা, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তা এবং সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে জামায়াত আমির শফিকুর রহমানের পক্ষ থেকে রিপাবলিক অব তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান বরাবর লিখিত একটি শুভেচ্ছাবাণী রাষ্ট্রদূত রমিস সেনের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
জামায়াত আরও জানায়, জামায়াতের প্রতিনিধিদল তুরস্ক ও বাংলাদেশের মাঝে বিরাজমান ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে।

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন—জনগণের প্রতি এই আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির পরিকল্পনা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন; সরকারি অফিসগুলোতে ধাপে ধাপে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপনের জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ; বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও কারখানায় বাধ্যতামূলক ডে-কেয়ার ব্যবস্থা; যেসব নিয়োগকর্তা শিশু পরিচর্যার ব্যবস্থা রাখবে...
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর প্রেসক্লাবে পুলিশের জলকামান নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে আহত হওয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
১৬ ঘণ্টা আগেঢামেক প্রতিবেদক

রাজধানীর প্রেসক্লাবে পুলিশের জলকামান নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে আহত হওয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় তিনি হাসপাতালে আসেন। এ সময় আহত শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন ও তাঁদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন তিনি।
হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের জারা বলেন, ‘আহতদের অনেকে কানে শুনতে পাচ্ছেন না; অনেকের মাথায় ও হাতে-পায়ে আঘাত আছে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করা আমাদের শিক্ষকদের ওপর এভাবে আঘাত করা হয়েছে, এটি খুবই লজ্জাজনক। এটি খুব দ্রুত তদন্ত ও বিচার অবশ্যই করা প্রয়োজন। যেই দাবি ইতিপূর্বে ২৮ জানুয়ারি আদায় করে ফেলেছে, সেই দাবি বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষকদের আবার আন্দোলন করতে হবে, এটি খুবই দুঃখজনক। আমরা চাই না, এমন পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশে আর হোক। শিক্ষকদের এভাবে অবহেলা, নির্যাতন কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
এক প্রশ্নের জবাবে তাসনিম জারা বলেন, ‘শিক্ষকদের তো ক্লাশরুমে থাকার কথা, তাঁদের তো মাঠে থাকার কথা ছিল না। যেই প্রতিশ্রুতি সরকার একবার দিয়েছে, সেটি আদায় করতে আবার মাঠে নামতে হচ্ছে, এটি খুবই দুঃখজনক।’
তাসনিম জারা বলেন, ‘এমনকি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব যেগুলো আছে, সেখানেও বাস্তবায়নের জন্য আলাদা করে কথা বলতে হচ্ছে। আলাদা করে তো কথা বলার কথা না। যেই পরিকল্পনা আমরা চিন্তা করছি বা যেই সংস্কার আসবে, যেটার ঐকমত্য আছে, সেটা আবার বাস্তবায়নের জন্য আলাদা করে আমাদের স্ট্যান্ড নিতে হবে, অথচ বাস্তবায়ন করার জন্যই কমিশন হয়েছে। এই যে ধারাবাহিকতা, যেখানে প্ল্যান হয়, কিন্তু বাস্তবায়নের কোনো রূপরেখা থাকে না।’

রাজধানীর প্রেসক্লাবে পুলিশের জলকামান নিক্ষেপ, লাঠিচার্জ ও সাউন্ড গ্রেনেডে আহত হওয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকদের দেখতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন জাতীয় নাগরিক পার্টির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা।
আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় তিনি হাসপাতালে আসেন। এ সময় আহত শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলেন ও তাঁদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন তিনি।
হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের জারা বলেন, ‘আহতদের অনেকে কানে শুনতে পাচ্ছেন না; অনেকের মাথায় ও হাতে-পায়ে আঘাত আছে। শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করা আমাদের শিক্ষকদের ওপর এভাবে আঘাত করা হয়েছে, এটি খুবই লজ্জাজনক। এটি খুব দ্রুত তদন্ত ও বিচার অবশ্যই করা প্রয়োজন। যেই দাবি ইতিপূর্বে ২৮ জানুয়ারি আদায় করে ফেলেছে, সেই দাবি বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষকদের আবার আন্দোলন করতে হবে, এটি খুবই দুঃখজনক। আমরা চাই না, এমন পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশে আর হোক। শিক্ষকদের এভাবে অবহেলা, নির্যাতন কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।’
এক প্রশ্নের জবাবে তাসনিম জারা বলেন, ‘শিক্ষকদের তো ক্লাশরুমে থাকার কথা, তাঁদের তো মাঠে থাকার কথা ছিল না। যেই প্রতিশ্রুতি সরকার একবার দিয়েছে, সেটি আদায় করতে আবার মাঠে নামতে হচ্ছে, এটি খুবই দুঃখজনক।’
তাসনিম জারা বলেন, ‘এমনকি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব যেগুলো আছে, সেখানেও বাস্তবায়নের জন্য আলাদা করে কথা বলতে হচ্ছে। আলাদা করে তো কথা বলার কথা না। যেই পরিকল্পনা আমরা চিন্তা করছি বা যেই সংস্কার আসবে, যেটার ঐকমত্য আছে, সেটা আবার বাস্তবায়নের জন্য আলাদা করে আমাদের স্ট্যান্ড নিতে হবে, অথচ বাস্তবায়ন করার জন্যই কমিশন হয়েছে। এই যে ধারাবাহিকতা, যেখানে প্ল্যান হয়, কিন্তু বাস্তবায়নের কোনো রূপরেখা থাকে না।’

৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ‘নৌকা’ মার্কায় ভোট দিয়ে আমাকে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দিন—জনগণের প্রতি এই আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
০৪ জানুয়ারি ২০২৪
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা মনে করি না এই সুপারিশ ঘোষিত সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে কোনো প্রভাব ফেলবে। আমরা এখনো এই সরকারের প্রতি আস্থা রেখেছি যে তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। সে অনুযায়ী আমরাও আমাদের কার্যক্রম চলমান রেখেছি।’
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির পরিকল্পনা তুলে ধরে তারেক রহমান বলেন, সব সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন; সরকারি অফিসগুলোতে ধাপে ধাপে ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপনের জাতীয় পরিকল্পনা গ্রহণ; বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও কারখানায় বাধ্যতামূলক ডে-কেয়ার ব্যবস্থা; যেসব নিয়োগকর্তা শিশু পরিচর্যার ব্যবস্থা রাখবে...
১ ঘণ্টা আগে
তুরস্কের প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর নেতারা। আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে হোটেল শেরাটনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে তাঁরা যোগ দেন।
১৬ ঘণ্টা আগে