হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরকে (সামি) ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ফেসবুক পোস্ট সরানোর আলটিমেটাম দিয়েছেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গউছ। তা না হলে সায়েরের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার (১১ জানুয়ারি) দুপুরে হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন গউছ। এ সময় তিনি একটি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
সংবাদ সম্মেলনে গউছ বলেন, ‘একটি গোয়েন্দা সংস্থার বরাতে জুলকারনাইন গত ২১ ডিসেম্বর তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দেন। ওই পোস্ট দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি। ওই পোস্টে আমার ও আমার ভাইদের জড়িয়ে যা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। এর কোনো ভিত্তি নাই। তিনি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ফেসবুকের পোস্ট মুছে দুঃখ প্রকাশ না করলে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯ ও ৩১ ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করতে বাধ্য হব।’
জি কে গউছ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় বেশ কয়েকটি মামলা হয়। আমি নিজে কোনো মামলা করিনি বা কোনো মামলার আমি সাক্ষীও নই। প্রতিটি মামলার বাদী ঘটনা অনুযায়ী স্বাধীনভাবে মামলা করেন। এ বিষয়ে আমার কোনো ধরনের সংশ্লিষ্টতা বা হস্তক্ষেপ ছিল না বা এখনো নাই।’
উল্লেখ্য, গত ২১ ডিসেম্বর জুলকারনাইন তাঁর ফেসবুকে পোস্টে বলেন, ৫ আগস্টের পর বিএনপির জি কে গউছসহ হবিগঞ্জের বিভিন্ন পর্যায়ের কয়েকজন নেতা দখল বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, মামলা দিয়ে হয়রানি ও মামলার ভয় দেখিয়ে অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন। একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা থেকে খবরটি পেয়েছেন বলে জুলকারনাইন পোস্টে উল্লেখ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, হবিগঞ্জের পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল হাই, জেলা বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা রফিক, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান চৌধুরী, হাজি নুরুল ইসলাম ও হাজি এনামুল হক এনাম।
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরকে (সামি) ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ফেসবুক পোস্ট সরানোর আলটিমেটাম দিয়েছেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গউছ। তা না হলে সায়েরের বিরুদ্ধে মামলার হুমকি দিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার (১১ জানুয়ারি) দুপুরে হবিগঞ্জ প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন গউছ। এ সময় তিনি একটি লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।
সংবাদ সম্মেলনে গউছ বলেন, ‘একটি গোয়েন্দা সংস্থার বরাতে জুলকারনাইন গত ২১ ডিসেম্বর তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দেন। ওই পোস্ট দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি। ওই পোস্টে আমার ও আমার ভাইদের জড়িয়ে যা বলা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। এর কোনো ভিত্তি নাই। তিনি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ফেসবুকের পোস্ট মুছে দুঃখ প্রকাশ না করলে সাইবার নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৯ ও ৩১ ধারায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করতে বাধ্য হব।’
জি কে গউছ বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ঘটনায় বেশ কয়েকটি মামলা হয়। আমি নিজে কোনো মামলা করিনি বা কোনো মামলার আমি সাক্ষীও নই। প্রতিটি মামলার বাদী ঘটনা অনুযায়ী স্বাধীনভাবে মামলা করেন। এ বিষয়ে আমার কোনো ধরনের সংশ্লিষ্টতা বা হস্তক্ষেপ ছিল না বা এখনো নাই।’
উল্লেখ্য, গত ২১ ডিসেম্বর জুলকারনাইন তাঁর ফেসবুকে পোস্টে বলেন, ৫ আগস্টের পর বিএনপির জি কে গউছসহ হবিগঞ্জের বিভিন্ন পর্যায়ের কয়েকজন নেতা দখল বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, মামলা দিয়ে হয়রানি ও মামলার ভয় দেখিয়ে অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন। একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা থেকে খবরটি পেয়েছেন বলে জুলকারনাইন পোস্টে উল্লেখ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, হবিগঞ্জের পিপি অ্যাডভোকেট আব্দুল হাই, জেলা বিএনপি নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা রফিক, জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মিজানুর রহমান চৌধুরী, হাজি নুরুল ইসলাম ও হাজি এনামুল হক এনাম।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৮ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে