অনলাইন ডেস্ক
কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠায় একটি শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে গঠিত এই দলটির দপ্তর সম্পাদক সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়েছে।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশের পর এটিই দলটির প্রথম কোনো আনুষ্ঠানিক কমিটি। এর আগে কয়েকটি পেশাজীবী সেল গঠন করা হয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ১৯ এপ্রিল এনসিপির তৃতীয় সাধারণ সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলের সদস্যদের ‘অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষা’ এবং সদস্যদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত ‘শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ’ তদন্তের জন্য আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের অনুমোদনে এই ‘শৃঙ্খলা কমিটি’ করা হয়েছে।
অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল-আমিনকে প্রধান করে গঠিত কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন—ডা. তাজনূভা জাবীন, অর্পিতা শ্যামা দেব, অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা, মীর আরশাদুল হক, ফারহাদ আলম ভুঁইয়া, অ্যাডভোকেট আলী নাছের খান, আকরাম হোসেন (রাজ), আরমান হোসাইন, মো. আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল, সানাউল্লাহ খান ও সাইয়েদ জামিল।
গত শুক্রবার বেলা ৩টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এনসিপির বাংলামোটর কার্যালয়ে দলটির তৃতীয় সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত কয়েকজন নেতা গণমাধ্যমকে বলেন, দলের মুখ্য সংগঠক (উত্তরবঙ্গ) সারজিস আলম ও তাঁর অন্যতম অনুসারী যুগ্ম সদস্য সচিব এ বি এম গাজী সালাউদ্দিন আহমেদ তানভীরের ‘হঠাৎ বিলাসী জীবন’ এবং তাঁদের বিরুদ্ধে সামাজিক মাধ্যমে ওঠা বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে সভায় কয়েকজন সদস্য প্রশ্ন তোলেন।
এ সময় সারজিস আলম কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন বিতর্কে হস্তক্ষেপ করেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। একপর্যায়ে সভার সভাপতি একটি শৃঙ্খলা কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত জানান।
কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠায় একটি শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি)। জুলাই অভ্যুত্থানের নেতৃস্থানীয়দের নিয়ে গঠিত এই দলটির দপ্তর সম্পাদক সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়েছে।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি আত্মপ্রকাশের পর এটিই দলটির প্রথম কোনো আনুষ্ঠানিক কমিটি। এর আগে কয়েকটি পেশাজীবী সেল গঠন করা হয়েছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ১৯ এপ্রিল এনসিপির তৃতীয় সাধারণ সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দলের সদস্যদের ‘অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষা’ এবং সদস্যদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত ‘শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ’ তদন্তের জন্য আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের অনুমোদনে এই ‘শৃঙ্খলা কমিটি’ করা হয়েছে।
অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল-আমিনকে প্রধান করে গঠিত কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন—ডা. তাজনূভা জাবীন, অর্পিতা শ্যামা দেব, অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম মুসা, মীর আরশাদুল হক, ফারহাদ আলম ভুঁইয়া, অ্যাডভোকেট আলী নাছের খান, আকরাম হোসেন (রাজ), আরমান হোসাইন, মো. আব্দুল্লাহ আল ফয়সাল, সানাউল্লাহ খান ও সাইয়েদ জামিল।
গত শুক্রবার বেলা ৩টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এনসিপির বাংলামোটর কার্যালয়ে দলটির তৃতীয় সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে উপস্থিত কয়েকজন নেতা গণমাধ্যমকে বলেন, দলের মুখ্য সংগঠক (উত্তরবঙ্গ) সারজিস আলম ও তাঁর অন্যতম অনুসারী যুগ্ম সদস্য সচিব এ বি এম গাজী সালাউদ্দিন আহমেদ তানভীরের ‘হঠাৎ বিলাসী জীবন’ এবং তাঁদের বিরুদ্ধে সামাজিক মাধ্যমে ওঠা বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে সভায় কয়েকজন সদস্য প্রশ্ন তোলেন।
এ সময় সারজিস আলম কিছু প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন বিতর্কে হস্তক্ষেপ করেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। একপর্যায়ে সভার সভাপতি একটি শৃঙ্খলা কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত জানান।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে