নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
ভোটারদের মার্কা নয়, ব্যক্তি দেখে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমশের মুবিন চৌধুরী। গতকাল সোমবার রাতে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়নের শ্রীবহর গ্রামে এক উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
শমশের মুবিন বলেন, ‘রাজনীতিতে মার্কা দেখে ভোট দেওয়ার একটা অভ্যাস হয়ে গেছে। এই মার্কাকে কেন ভোট দেব আমরা? আমরা তো ভোট দেব মানুষকে, যে মানুষ কাজ করবে, যে মানুষের ওপর বিশ্বাস আছে।’
তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান বলেন, ‘যতটুকু সম্ভব আপনাদের জন্য আমি করব। রাজনৈতিক ব্যক্তিদের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার অভ্যাস বেশি। আমি এমন কোনো প্রতিশ্রুতি করতে চাই না, যেটা আমার দ্বারা দেওয়া সম্ভব নয়।’
৭১ টিভিতে ‘এডিটর গিল্ডস’ নামক গোলটেবিল বৈঠকে গোলাপগঞ্জ-বিয়ানীবাজারের স্থানীয় বিএনপি এবং দলটির নেতা ফয়সল আহমদ চৌধুরী সম্পর্কে শমশের মুবিন চৌধুরীর বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তাঁকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। এ বিষয়ে শমশের মুবিন বলেন, অবাঞ্ছিত ঘোষণা দিয়ে তাঁরা দেশের আইন লঙ্ঘন করেছেন। কাউকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার দায়িত্ব-অধিকার নাই। স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে আপনি দেশের যেকোনো জায়গায় যেতে পারবেন, কেউ বাধা দিতে পারবে না।
উঠান বৈঠকে আগতদের উদ্দেশে শমশের মুবিন বলেন, ‘কোনো একটি দলের কিছু মানুষ বসে আমাকে গোলাপগঞ্জ থেকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। আপনারা আজ প্রমাণ করেছেন তাঁদের অবাঞ্ছিত কথার কোনো মূল্য নাই।’
উঠান বৈঠকে এলাকার বিশিষ্ট মুরব্বি ফয়জুর নূরের সভাপতিত্বে এবং তৃণমূল বিএনপির গোলাপগঞ্জ উপজেলা শাখার আহ্বায়ক ছানা মিয়ার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন তৃণমূল বিএনপির সিলেট জেলার আহ্বায়ক এম এ হান্নান, মো. জাকির হোসেন খান, কামাল আহমদ, রব উদ্দিন ও সেলিম আহমদ। শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত করেন কারি আব্দুর রহমান।
সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শমশের মুবিন চৌধুরী একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি দলটির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর তিনি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেন। পরে ২০১৮ সালের অক্টোবরে তিনি বিকল্পধারায় যোগ দেন।
সম্প্রতি তৃণমূল বিএনপির প্রথম সম্মেলনে শমশের মুবিন দলটির চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব নেন। গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলা নিয়ে গঠিত সিলেট-৬ আসন তাঁর নিজের নির্বাচনী এলাকা।
ভোটারদের মার্কা নয়, ব্যক্তি দেখে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমশের মুবিন চৌধুরী। গতকাল সোমবার রাতে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়নের শ্রীবহর গ্রামে এক উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই আহ্বান জানান।
শমশের মুবিন বলেন, ‘রাজনীতিতে মার্কা দেখে ভোট দেওয়ার একটা অভ্যাস হয়ে গেছে। এই মার্কাকে কেন ভোট দেব আমরা? আমরা তো ভোট দেব মানুষকে, যে মানুষ কাজ করবে, যে মানুষের ওপর বিশ্বাস আছে।’
তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান বলেন, ‘যতটুকু সম্ভব আপনাদের জন্য আমি করব। রাজনৈতিক ব্যক্তিদের প্রতিশ্রুতি দেওয়ার অভ্যাস বেশি। আমি এমন কোনো প্রতিশ্রুতি করতে চাই না, যেটা আমার দ্বারা দেওয়া সম্ভব নয়।’
৭১ টিভিতে ‘এডিটর গিল্ডস’ নামক গোলটেবিল বৈঠকে গোলাপগঞ্জ-বিয়ানীবাজারের স্থানীয় বিএনপি এবং দলটির নেতা ফয়সল আহমদ চৌধুরী সম্পর্কে শমশের মুবিন চৌধুরীর বক্তব্যকে কেন্দ্র করে তাঁকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। এ বিষয়ে শমশের মুবিন বলেন, অবাঞ্ছিত ঘোষণা দিয়ে তাঁরা দেশের আইন লঙ্ঘন করেছেন। কাউকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার দায়িত্ব-অধিকার নাই। স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে আপনি দেশের যেকোনো জায়গায় যেতে পারবেন, কেউ বাধা দিতে পারবে না।
উঠান বৈঠকে আগতদের উদ্দেশে শমশের মুবিন বলেন, ‘কোনো একটি দলের কিছু মানুষ বসে আমাকে গোলাপগঞ্জ থেকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে। আপনারা আজ প্রমাণ করেছেন তাঁদের অবাঞ্ছিত কথার কোনো মূল্য নাই।’
উঠান বৈঠকে এলাকার বিশিষ্ট মুরব্বি ফয়জুর নূরের সভাপতিত্বে এবং তৃণমূল বিএনপির গোলাপগঞ্জ উপজেলা শাখার আহ্বায়ক ছানা মিয়ার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন তৃণমূল বিএনপির সিলেট জেলার আহ্বায়ক এম এ হান্নান, মো. জাকির হোসেন খান, কামাল আহমদ, রব উদ্দিন ও সেলিম আহমদ। শুরুতে কোরআন তিলাওয়াত করেন কারি আব্দুর রহমান।
সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শমশের মুবিন চৌধুরী একসময় বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি দলটির ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। ২০১৫ সালের ২৮ অক্টোবর তিনি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেন। পরে ২০১৮ সালের অক্টোবরে তিনি বিকল্পধারায় যোগ দেন।
সম্প্রতি তৃণমূল বিএনপির প্রথম সম্মেলনে শমশের মুবিন দলটির চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব নেন। গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলা নিয়ে গঠিত সিলেট-৬ আসন তাঁর নিজের নির্বাচনী এলাকা।
জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান। আজ বুধবার বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার প্রচারপত্র বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে শফিকুর রহমান বলেন, ‘৯ সেপ্টেম্বর দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসমাজ উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। নির্বাচনের প্রার্থীগণ ভোটে অংশগ্রহণ করে নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করেন।’
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির প্যানেল জয়লাভ করায় সংগঠনটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামি পাকিস্তান। আজ বুধবার পাকিস্তান জামায়াতের অফিশিয়াল ফেসবুক পোস্টে এই অভিনন্দন জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য স্যার, আপনাকে অভিনন্দন। মেরুদণ্ড সোজা রেখে সকল প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে আপনি যেভাবে একটি স্বচ্ছ ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছেন, এর জন্য আপনি ও আপনার টিমের প্রতি বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ থাকবে।’
৩ ঘণ্টা আগে