নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণফোরামের (মন্টু) ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মোস্তফা মহসিন মন্টু। আর সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এ দুই নেতাকে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করে ১৫৭ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।
বিকেলে সাংগঠনিক অধিবেশনে কাউন্সিলরদের মতামতের ভিত্তিতে নতুন কমিটি নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী কমিটি গঠিত হয়। নির্বাচনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদ। কমিটির পক্ষে নতুন কমিটির সদস্যদের নাম পড়ে শোনান অধ্যাপক আবু সাইয়িদ।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় রাজধানীর ইনিঞ্জনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হওয়া কাউন্সিলে প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। অধিবেশনে সশরীরে উপস্থিত না হতে পারলেও ড. কামাল হোসেন সম্মেলনকে স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন বলে জানান মোস্তফা মহসীন মন্টু। তিনি বলেন, ‘ড. কামাল শারীরিক অসুস্থতার কারণে উপস্থিত হতে পারেননি।’
গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি চিঠিতে বলেন, ‘আমি আমার অসুস্থতার কারণে আপনাদের সামনে সশরীরে উপস্থিত হতে পারিনি, তবে আপনাদের এই জাতীয় কাউন্সিলের সমাবেশকে স্বাগত ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং আপনাদের সফলতা কামনা করছি। আমি সব ঐক্যের কথা বলেছি। আশা করি গণফোরামের সব নেতাকর্মী ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাবেন।’
এ ছাড়া অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, নাগরিক ঐক্যের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বিএনপির নেতা আব্দুস সালাম, গণফোরাম (মন্টু) অংশের নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টু, সুব্রত চৌধুরী ও মহসিন রশিদ।
গণফোরামের (মন্টু) ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মোস্তফা মহসিন মন্টু। আর সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী। আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এ দুই নেতাকে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করে ১৫৭ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়।
বিকেলে সাংগঠনিক অধিবেশনে কাউন্সিলরদের মতামতের ভিত্তিতে নতুন কমিটি নির্বাচনের জন্য নির্বাচনী কমিটি গঠিত হয়। নির্বাচনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদ। কমিটির পক্ষে নতুন কমিটির সদস্যদের নাম পড়ে শোনান অধ্যাপক আবু সাইয়িদ।
আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় রাজধানীর ইনিঞ্জনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শুরু হওয়া কাউন্সিলে প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। অধিবেশনে সশরীরে উপস্থিত না হতে পারলেও ড. কামাল হোসেন সম্মেলনকে স্বাগত ও শুভেচ্ছা জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন বলে জানান মোস্তফা মহসীন মন্টু। তিনি বলেন, ‘ড. কামাল শারীরিক অসুস্থতার কারণে উপস্থিত হতে পারেননি।’
গণফোরামের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি চিঠিতে বলেন, ‘আমি আমার অসুস্থতার কারণে আপনাদের সামনে সশরীরে উপস্থিত হতে পারিনি, তবে আপনাদের এই জাতীয় কাউন্সিলের সমাবেশকে স্বাগত ও আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি এবং আপনাদের সফলতা কামনা করছি। আমি সব ঐক্যের কথা বলেছি। আশা করি গণফোরামের সব নেতাকর্মী ঐক্যবদ্ধভাবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার, আইনের শাসন ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে যাবেন।’
এ ছাড়া অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব, কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, নাগরিক ঐক্যের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বিএনপির নেতা আব্দুস সালাম, গণফোরাম (মন্টু) অংশের নেতা মোস্তফা মহসিন মন্টু, সুব্রত চৌধুরী ও মহসিন রশিদ।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১৮ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
২ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
২ দিন আগে