নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত তিন মেয়াদে প্রতিবারই নির্বাচিত হয়েছে আওয়ামী লীগের এমন তিন সংসদ সদস্যের বিপুল পরিমাণ সম্পদ বাড়ার তথ্য দিয়েছে সুজন। বিগত ১৫ বছরে হলফনামা অনুযায়ী তাদের সম্পদ বেড়েছে নয় হাজার শতাংশের বেশি।
আজ মঙ্গলবার সদ্য শেষ হওয়া নির্বাচনে বিজয়ী সংসদ সদস্যদের হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণ করে এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।
নয় হাজার শতাংশের বেশি সম্পদ বেড়েছে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ও মাদারীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নূর-ই আলম চৌধুরী লিটন, জামালপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য মির্জা আজম ও দিনাজপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর। তাদের মধ্যে এগিয়ে নূর-ই আলম চৌধুরী লিটন।
নূর-ই আলম চৌধুরী লিটনের ২০০৮ সালে সম্পদ ছিল ৬২ লাখ ৭০ হাজার ৪৭৩ টাকা। যা ২০২৪ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৭৯ লাখ ৯৭ হাজার ৯৫ টাকায়। সেই হিসেবে সম্পদ বাড়ার হার ৯৫৯৬ শতাংশ।
এদিকে, মির্জা আজমের ২০০৮ সালে সম্পদ ছিল ১ কোটি ১ লাখ ৯৩ হাজার ৪০৫ টাকা যা ২০২৪ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৯৫ কোটি ২০ লাখ ৮৪৩ টাকায়। তাঁর সম্পদ বৃদ্ধির হার ৯২৩৯ শতাংশ।
এছাড়া, খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সম্পদ বৃদ্ধির হার ৯২২৪ শতাংশ। ২০০৮ সালে ছিল ৫ লাখ ৬৯ হাজার ৮০০ টাকার সম্পদ। তিন মেয়াদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরে তাঁর সম্পদ বেড়ে হয়েছে ৫ কোটি ৩১ লাখ ২৭ হাজার ৩৬৯ টাকা।
গত তিন মেয়াদে প্রতিবারই নির্বাচিত হয়েছে আওয়ামী লীগের এমন তিন সংসদ সদস্যের বিপুল পরিমাণ সম্পদ বাড়ার তথ্য দিয়েছে সুজন। বিগত ১৫ বছরে হলফনামা অনুযায়ী তাদের সম্পদ বেড়েছে নয় হাজার শতাংশের বেশি।
আজ মঙ্গলবার সদ্য শেষ হওয়া নির্বাচনে বিজয়ী সংসদ সদস্যদের হলফনামার তথ্য বিশ্লেষণ করে এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।
নয় হাজার শতাংশের বেশি সম্পদ বেড়েছে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ ও মাদারীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য নূর-ই আলম চৌধুরী লিটন, জামালপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য মির্জা আজম ও দিনাজপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর। তাদের মধ্যে এগিয়ে নূর-ই আলম চৌধুরী লিটন।
নূর-ই আলম চৌধুরী লিটনের ২০০৮ সালে সম্পদ ছিল ৬২ লাখ ৭০ হাজার ৪৭৩ টাকা। যা ২০২৪ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৬০ কোটি ৭৯ লাখ ৯৭ হাজার ৯৫ টাকায়। সেই হিসেবে সম্পদ বাড়ার হার ৯৫৯৬ শতাংশ।
এদিকে, মির্জা আজমের ২০০৮ সালে সম্পদ ছিল ১ কোটি ১ লাখ ৯৩ হাজার ৪০৫ টাকা যা ২০২৪ সালে এসে দাঁড়িয়েছে ৯৫ কোটি ২০ লাখ ৮৪৩ টাকায়। তাঁর সম্পদ বৃদ্ধির হার ৯২৩৯ শতাংশ।
এছাড়া, খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সম্পদ বৃদ্ধির হার ৯২২৪ শতাংশ। ২০০৮ সালে ছিল ৫ লাখ ৬৯ হাজার ৮০০ টাকার সম্পদ। তিন মেয়াদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পরে তাঁর সম্পদ বেড়ে হয়েছে ৫ কোটি ৩১ লাখ ২৭ হাজার ৩৬৯ টাকা।
‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তাই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে শঙ্কা প্রকাশ করে মঞ্জু বলেন, ‘এই দেশে এখনো হাসিনার প্রেতাত্মা বিদ্যমান। ভারতের প্রেতাত্মাও রয়ে গেছে। এখানে ফ্যাসিবাদ শুধু রূপ পরিবর্তন করেছে। সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব কি না, তা এখনই ভাবতে হবে। অন্যথায় অন্তর্দলীয় বিভেদ ও পরিণতির ভার সবাইকে বহন
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেছেন, শহীদের রক্তের বিনিময়ে ক্ষমতায় এসেছে, সেই অন্তর্বর্তী সরকার আজ বিপরীত পথে হাঁটছে।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘এত তথ্য-উপাত্ত থাকার পরও যদি গণহত্যার বিচার না হয়, তাহলে সেটা সরকারের চরম ব্যর্থতা প্রমাণ করে। এ সরকার কোনো বিপ্লবী সরকার নয়, এটি অলস সরকার।’
৩ ঘণ্টা আগে