নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘এত তথ্য-উপাত্ত থাকার পরও যদি গণহত্যার বিচার না হয়, তাহলে সেটা সরকারের চরম ব্যর্থতা প্রমাণ করে। এ সরকার কোনো বিপ্লবী সরকার নয়, এটি অলস সরকার।’
ছাত্রশিবিরের ওপর নিষেধাজ্ঞা ও চলমান ষড়যন্ত্র প্রসঙ্গে জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘নিষিদ্ধ ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই ফ্যাসিবাদ পালাতে বাধ্য হয়েছিল। আজও যাঁরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁদের প্রতি আহ্বান অতীত থেকে শিক্ষা নিন।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আজ ৫ আগস্ট মঙ্গলবার ছাত্রশিবির আয়োজিত এক র্যালিতে এসব কথা বলেন তিনি।
‘জুলাই জাগরণ, নব উদ্যমে বিনির্মাণ’—এই স্লোগানকে সামনে রেখে সকালে শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে শাহবাগে এসে শেষ হয় এই র্যালি। র্যালি শেষে শাহবাগে ছাত্রশিবিরের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হেলাল উদ্দিন ও মহানগর পূর্বের সভাপতি আসিফ আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে সমাবেশ আয়োজিত হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গুম, খুন, আয়নাঘর তৈরি করে মুক্তিকামী জনতাকে দমন করতে চেয়েছিল ফ্যাসিস্ট শক্তি। কিন্তু ইতিহাসের অনিবার্য দাবিতে এই দেশের মানুষ জুলাই-আগস্টে জেগে উঠেছিল।’
জুলাইকে শুধু একটি আন্দোলন নয়, বরং ‘একটি জাগরণ, একটি প্রতিরোধের নাম’ হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।
জাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘জুলাই ছিল আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লাল কার্ড। যারা সীমান্তে ফেলানীকে হত্যা করে, পানিসংকটে বৈষম্য করে, তারা আমাদের বন্ধু হতে পারে না। তারা দেশের অভ্যন্তরে গোয়েন্দাগিরি করে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকি তৈরি করছে।’
গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও শিক্ষার্থীদের অবদানের কথা স্মরণ করে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি বলেন, ‘এই আন্দোলন কোনো একক দল বা ব্যক্তির কৃতিত্ব নয়। পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট—সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেই শিক্ষার্থীরা এতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে।’
সমাবেশে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয়, বিশ্ববিদ্যালয় ও মহানগরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, ‘এত তথ্য-উপাত্ত থাকার পরও যদি গণহত্যার বিচার না হয়, তাহলে সেটা সরকারের চরম ব্যর্থতা প্রমাণ করে। এ সরকার কোনো বিপ্লবী সরকার নয়, এটি অলস সরকার।’
ছাত্রশিবিরের ওপর নিষেধাজ্ঞা ও চলমান ষড়যন্ত্র প্রসঙ্গে জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘নিষিদ্ধ ঘোষণার পাঁচ দিনের মধ্যেই ফ্যাসিবাদ পালাতে বাধ্য হয়েছিল। আজও যাঁরা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাঁদের প্রতি আহ্বান অতীত থেকে শিক্ষা নিন।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আজ ৫ আগস্ট মঙ্গলবার ছাত্রশিবির আয়োজিত এক র্যালিতে এসব কথা বলেন তিনি।
‘জুলাই জাগরণ, নব উদ্যমে বিনির্মাণ’—এই স্লোগানকে সামনে রেখে সকালে শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে শাহবাগে এসে শেষ হয় এই র্যালি। র্যালি শেষে শাহবাগে ছাত্রশিবিরের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হেলাল উদ্দিন ও মহানগর পূর্বের সভাপতি আসিফ আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে সমাবেশ আয়োজিত হয়।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘গুম, খুন, আয়নাঘর তৈরি করে মুক্তিকামী জনতাকে দমন করতে চেয়েছিল ফ্যাসিস্ট শক্তি। কিন্তু ইতিহাসের অনিবার্য দাবিতে এই দেশের মানুষ জুলাই-আগস্টে জেগে উঠেছিল।’
জুলাইকে শুধু একটি আন্দোলন নয়, বরং ‘একটি জাগরণ, একটি প্রতিরোধের নাম’ হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।
জাহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘জুলাই ছিল আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে লাল কার্ড। যারা সীমান্তে ফেলানীকে হত্যা করে, পানিসংকটে বৈষম্য করে, তারা আমাদের বন্ধু হতে পারে না। তারা দেশের অভ্যন্তরে গোয়েন্দাগিরি করে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের হুমকি তৈরি করছে।’
গণ-অভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ও শিক্ষার্থীদের অবদানের কথা স্মরণ করে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি বলেন, ‘এই আন্দোলন কোনো একক দল বা ব্যক্তির কৃতিত্ব নয়। পাবলিক-প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়, স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা, ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউট—সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকেই শিক্ষার্থীরা এতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে।’
সমাবেশে ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয়, বিশ্ববিদ্যালয় ও মহানগরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট দোদুল্যমান অবস্থার অবসান হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘আন্দোলনে শহীদ পরিবার, আহতদের ব্যাপারে স্পষ্ট কোনো নির্দেশিকা নেই। যাঁরা শহীদ হয়েছেন, এমনকি যাঁরা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন, জাতির পক্ষ থেকে দাবি ছিল, তাঁদের বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করার। মুক্তিযুদ্ধে যেমনটা হয়েছে। তাঁদের ভাতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উচিত ছিল; রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ঘোষণা আসা উ
৪ ঘণ্টা আগে‘জুলাই সনদ’ প্রণয়নের জন্য গত এক বছরে সবচেয়ে সোচ্চার ছিল এনসিপি। সেই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র পাঠের অনুষ্ঠান ছিল আজ মঙ্গলবার। শুধু তা-ই নয়, জুলাই শহীদদের সংবর্ধনাসহ গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির দিনে রাজধানীতে একাধিক অনুষ্ঠানও চলছিল। এমন দিনে এনসিপির পাঁচজন শীর্ষ নেতাকে হঠাৎ কক্সবাজারে দেখা গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে শঙ্কা প্রকাশ করে মঞ্জু বলেন, ‘এই দেশে এখনো হাসিনার প্রেতাত্মা বিদ্যমান। ভারতের প্রেতাত্মাও রয়ে গেছে। এখানে ফ্যাসিবাদ শুধু রূপ পরিবর্তন করেছে। সমঝোতার ভিত্তিতে আগামী পাঁচ বছরের জন্য জাতীয় সরকার গঠন করা সম্ভব কি না, তা এখনই ভাবতে হবে। অন্যথায় অন্তর্দলীয় বিভেদ ও পরিণতির ভার সবাইকে বহন
৭ ঘণ্টা আগে