নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুষ্কৃতকারী হাতে চাঁদপুরে বিএনপি নেতা সলিমুল্লাহ লাভলুর মৃত্যু ও বরিশালে নেতা কর্মীদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও জানান তিনি।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশব্যাপী বিএনপি নেতা কর্মীদের হত্যার মাধ্যমে হাত রক্তে রঞ্জিত করে বাংলাদেশকে এখন গোরস্থানে পরিণত করেছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার। দেশের জনপদের পর জনপদে মানুষ হত্যার মহাযজ্ঞ যেন থামছেই না। সন্তানহারা পিতা-মাতা, স্বামীহারা স্ত্রী ও পিতা হারা সন্তানদের আহাজারিতে প্রতিদিনই আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠছে।’
বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকার বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার মিশন নিয়ে কাজ করছে। আর সেই মিশনেরই নিষ্ঠুর শিকার হয়েছেন চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ১১ নম্বর পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সলিমুল্লাহ লাভলু। বিরোধী দলীয় নেতা কর্মীদের হত্যার উদ্দেশ্যই হলো মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করা, যাতে কেউ সরকারের বিরুদ্ধে টু শব্দ করার সাহস না পায়। তবে রক্তপাত ঘটিয়ে জীবন কেড়ে নিয়ে ভীতি সৃষ্টি করে আর ক্ষমতায় টিকে থাকা যাবে না। জনগণ আর বসে থাকবে না, দুঃশাসন মোকাবিলায় সরকারের রক্তপাত কর্মসূচিকে সম্মিলিত শক্তি দিয়ে জনগণ প্রতিহত করবে।’
এ ছাড়া বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় গণসমাবেশকে সফল করতে লিফলেট বিতরণের সময় দলের নেতা কর্মীদের ওপর আওয়ামী সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগও আনেন বিএনপির মহাসচিব। ওই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এখন সন্ত্রাসীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সব সময় রক্ত ঝরানোর নেশায় উন্মাদ হয়ে থাকে। বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষকতায় এই দলের সন্ত্রাসীরা দেশকে হত্যা, দখল, হাঙ্গামা, রক্তারক্তি ও খুনোখুনিতে ডুবিয়ে দিয়েছে। দেশে ন্যায় বিচার পাওয়ার আশা এখন দুঃস্বপ্ন। তবে জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধে শিগগিরই বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর রাজসিংহাসন কর্পূরের মতো উড়ে যাবে।
দুষ্কৃতকারী হাতে চাঁদপুরে বিএনপি নেতা সলিমুল্লাহ লাভলুর মৃত্যু ও বরিশালে নেতা কর্মীদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিও জানান তিনি।
বিবৃতিতে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘দেশব্যাপী বিএনপি নেতা কর্মীদের হত্যার মাধ্যমে হাত রক্তে রঞ্জিত করে বাংলাদেশকে এখন গোরস্থানে পরিণত করেছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার। দেশের জনপদের পর জনপদে মানুষ হত্যার মহাযজ্ঞ যেন থামছেই না। সন্তানহারা পিতা-মাতা, স্বামীহারা স্ত্রী ও পিতা হারা সন্তানদের আহাজারিতে প্রতিদিনই আকাশ-বাতাস ভারী হয়ে উঠছে।’
বিবৃতিতে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকার বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার মিশন নিয়ে কাজ করছে। আর সেই মিশনেরই নিষ্ঠুর শিকার হয়েছেন চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ১১ নম্বর পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সলিমুল্লাহ লাভলু। বিরোধী দলীয় নেতা কর্মীদের হত্যার উদ্দেশ্যই হলো মানুষের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করা, যাতে কেউ সরকারের বিরুদ্ধে টু শব্দ করার সাহস না পায়। তবে রক্তপাত ঘটিয়ে জীবন কেড়ে নিয়ে ভীতি সৃষ্টি করে আর ক্ষমতায় টিকে থাকা যাবে না। জনগণ আর বসে থাকবে না, দুঃশাসন মোকাবিলায় সরকারের রক্তপাত কর্মসূচিকে সম্মিলিত শক্তি দিয়ে জনগণ প্রতিহত করবে।’
এ ছাড়া বিএনপির বরিশাল বিভাগীয় গণসমাবেশকে সফল করতে লিফলেট বিতরণের সময় দলের নেতা কর্মীদের ওপর আওয়ামী সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগও আনেন বিএনপির মহাসচিব। ওই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ এখন সন্ত্রাসীদের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সব সময় রক্ত ঝরানোর নেশায় উন্মাদ হয়ে থাকে। বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর পৃষ্ঠপোষকতায় এই দলের সন্ত্রাসীরা দেশকে হত্যা, দখল, হাঙ্গামা, রক্তারক্তি ও খুনোখুনিতে ডুবিয়ে দিয়েছে। দেশে ন্যায় বিচার পাওয়ার আশা এখন দুঃস্বপ্ন। তবে জনগণের ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধে শিগগিরই বর্তমান শাসকগোষ্ঠীর রাজসিংহাসন কর্পূরের মতো উড়ে যাবে।
আজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক হারে ভোটের (পিআর) নামে দেশে জগাখিচুড়ি চলছেও বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন একটা জগাখিচুড়ির ঘটনা চলছে। কিছু কিছু লোক, কিছু কিছু রাজনৈতিক দল, তারা বিভিন্নরকম কথা বলতে...
২ ঘণ্টা আগেস্বৈরাচার পতনের পরেও দেশের দুর্নীতির পরিমাণ বেড়েছে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘গতকাল এক বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ হলো। তিনি বলছিলেন, আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা।’
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১ দিন আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগে