নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর মতে, এই সরকার ভালো নেই। যে কারণে সরকারের প্রধানমন্ত্রীর মুখে অসংলগ্ন ও কুরুচিপূর্ণ কথা আসে।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. মোশাররফ এ কথা বলেন। সাবেক সাংসদ ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নাসির উদ্দীন আহাম্মেদ পিন্টুর সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সম্মিলিত ছাত্র যুবফোরাম এই সভার আয়োজন করে।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী তাঁর এক বক্তৃতায় খালেদা জিয়াকে পদ্মা নদীতে টুস করে ফেলে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই মন্তব্যকে ‘কুরুচিপূর্ণ’ আখ্যা দিয়ে মোশাররফ বলেন, ‘অনতিবিলম্বে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) জনগণের কাছে ক্ষমা চান। আর তা না হলে খালেদা জিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা হিসেবে দেশের জনগণ একদিন তাঁর বিচার করবে।’
ওই মন্তব্যের সমালোচনা করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আজকে যারা ক্ষমতায়, তারাও ভালো নেই। ঘুম হয় না তাদের। ঘুম হয় না বলেই আজকের যিনি প্রধানমন্ত্রী, তাঁর মুখে অসংলগ্ন কথা আসে। বেগম খালেদা জিয়াকে হত্যার হুমকি তিনি দিয়েছেন।’
এই সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। আমরা জানি না এই নির্বাচন কমিশন কারা? আমরা নির্বাচন চাই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। এই নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বিএনপির সংলাপে অংশ নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এই নির্বাচন কমিশনকে বিএনপি দুই পয়সার দামও দেয় না। বিএনপি চায় এই সরকারের পদত্যাগ। বিএনপি চায় সংসদের বাতিল। বিএনপি চায় একটি নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন।’
সভায় সরকারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আপস করার আহ্বান জানান ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম। তিনি বলেন, ‘এখনই ক্ষমতা ত্যাগ করে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটা আপসরফা করেন, তা না হলে আপনাদের যে কি অবস্থা হবে, তা আমরা বলতেও চাই না, সেই অবস্থা আমরা চাইও না। আবার একটা নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসবেন, ওই স্বপ্ন বাংলাদেশে আর বাস্তবায়িত হবে না।’
সম্মিলিত ছাত্র যুবফোরামের আহ্বায়ক নাহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় রাজশাহী বিভাগ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস, যুবদলের সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়াসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তাঁর মতে, এই সরকার ভালো নেই। যে কারণে সরকারের প্রধানমন্ত্রীর মুখে অসংলগ্ন ও কুরুচিপূর্ণ কথা আসে।
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. মোশাররফ এ কথা বলেন। সাবেক সাংসদ ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নাসির উদ্দীন আহাম্মেদ পিন্টুর সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সম্মিলিত ছাত্র যুবফোরাম এই সভার আয়োজন করে।
সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী তাঁর এক বক্তৃতায় খালেদা জিয়াকে পদ্মা নদীতে টুস করে ফেলে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন। প্রধানমন্ত্রীর ওই মন্তব্যকে ‘কুরুচিপূর্ণ’ আখ্যা দিয়ে মোশাররফ বলেন, ‘অনতিবিলম্বে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) জনগণের কাছে ক্ষমা চান। আর তা না হলে খালেদা জিয়াকে হত্যার হুমকিদাতা হিসেবে দেশের জনগণ একদিন তাঁর বিচার করবে।’
ওই মন্তব্যের সমালোচনা করে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘আজকে যারা ক্ষমতায়, তারাও ভালো নেই। ঘুম হয় না তাদের। ঘুম হয় না বলেই আজকের যিনি প্রধানমন্ত্রী, তাঁর মুখে অসংলগ্ন কথা আসে। বেগম খালেদা জিয়াকে হত্যার হুমকি তিনি দিয়েছেন।’
এই সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। আমরা জানি না এই নির্বাচন কমিশন কারা? আমরা নির্বাচন চাই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। এই নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বিএনপির সংলাপে অংশ নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। এই নির্বাচন কমিশনকে বিএনপি দুই পয়সার দামও দেয় না। বিএনপি চায় এই সরকারের পদত্যাগ। বিএনপি চায় সংসদের বাতিল। বিএনপি চায় একটি নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন।’
সভায় সরকারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আপস করার আহ্বান জানান ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম। তিনি বলেন, ‘এখনই ক্ষমতা ত্যাগ করে বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে একটা আপসরফা করেন, তা না হলে আপনাদের যে কি অবস্থা হবে, তা আমরা বলতেও চাই না, সেই অবস্থা আমরা চাইও না। আবার একটা নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসবেন, ওই স্বপ্ন বাংলাদেশে আর বাস্তবায়িত হবে না।’
সম্মিলিত ছাত্র যুবফোরামের আহ্বায়ক নাহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় রাজশাহী বিভাগ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস, যুবদলের সভাপতি সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদের ভূঁইয়াসহ আরও অনেকে বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
১১ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম আরও বলেন, ‘আমাদের লড়াই শেষ হয়নি। আমাদের লড়াই মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ বন্দোবস্তের বিরুদ্ধে জুলাই-আগস্টে শুরু করেছিলাম। আমরা নতুন বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। সেই লড়াই এখনো শেষ হয়নি। কারণ, আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত নতুন বাংলাদেশ পাইনি। জনগণের পাশে আমাদের আবারও দাঁড়াতে হবে। এলাকায় এলাকায় যে দুর্বৃত্তায়নের
১ দিন আগে‘আমরা খবর পাচ্ছি, যাঁরা এনসিপিতে যোগ দিতে চান, তাঁদের বিভিন্নভাবে ভয় দেখানো হচ্ছে। ওপরে আল্লাহ, নিচে মাটি, জালিমের শাসনের কবর হয়েছে। এনসিপির কোনো নেতা-কর্মীর দিকে চোখ তুলে তাকাবেন না। আমরা গণতন্ত্র উত্তরণের জন্য একটি রাজনৈতিক দল। আরেকটি রাজনৈতিক দলকে সহযোগিতা করব। কিন্তু পরশ্রীকাতরতা ও হিংসার রাজনীত
১ দিন আগে