নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খন্দকার মোশাররফ সাহেবসহ অন্যান্য বিএনপি নেতা আসলে কর্মীদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্যই বড় গলায় কথা বলছেন বলে দাবি করে তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির এই হাঁকডাক আসলে খালি কলসি বেশি বাজার মতো, তার চেয়ে বেশি কিছু না। তারা কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি, পারবেও না।’
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
বিএনপির নেতাদের মুখে বারবার সরকারের পদত্যাগের দাবি প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির এসমস্ত কথা গৎবাঁধা। আমরা ২০০৯ সালে সরকার গঠন করার কয়েক মাস পর থেকেই এ কথাগুলো বলা শুরু করেছে। প্রকৃতপক্ষে তাদের নেতা-কর্মীরাই তাদের সঙ্গে নেই। ১০ ডিসেম্বর তারা যেভাবে হাঁকডাক করেছিল, এরপর যখন তাদের সমাবেশে ১০ লাখ মানুষের কথা বলে ৫০ হাজারের মতো মানুষ হলো, এরপর থেকে বিএনপির নেতারা তাদের কর্মীদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। এখন সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, কর্মীরাও তাদের সঙ্গে নেই।’
‘বিশ্বমন্দা পরিস্থিতির মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, আজকে সমগ্র পৃথিবী তার প্রশংসা করছে, দেশের জনগণও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে, সরকারের সঙ্গে আছে।’ বলেন সম্প্রচারমন্ত্রী।
সৈয়দ আশরাফ স্মরণে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তিনি জাতীয় চার নেতার অন্যতম এবং বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন যিনি ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন সেই সৈয়দ নজরুল ইসলামের সুযোগ্য পুত্র।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দুবারের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তাঁর মৃত্যুটা আমাদের কাছে ছিল অপ্রত্যাশিত, অল্প বয়সেই তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি একজন সজ্জন পরিশীলিত মানুষ ছিলেন। লোভ-লালসার পেছনে তিনি কখনো ছোটেননি। রাজনীতিকে ব্রত হিসেবেই নিয়েছিলেন। তাঁর কাছে নতুন প্রজন্মের রাজনীতিবিদদের অনেক কিছু শেখার আছে। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সৈয়দ আশরাফের ছোট বোন সৈয়দা জাকিয়া বারী লিপি ও পরিবারের সদস্যরা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্মৃতি পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শ্রদ্ধা নিবেদনে অংশ নেন।
বাংলাদেশ সরকারের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত সৈয়দ আশরাফ ছাত্রলীগের বৃহত্তর ময়মনসিংহ শাখার সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় সহপ্রচার সম্পাদক ও পরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরপর পাঁচবার তিনি কিশোরগঞ্জ থেকে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী এবং পরে জনপ্রশাসন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ৩ জানুয়ারি ২০১৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
খন্দকার মোশাররফ সাহেবসহ অন্যান্য বিএনপি নেতা আসলে কর্মীদের সান্ত্বনা দেওয়ার জন্যই বড় গলায় কথা বলছেন বলে দাবি করে তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপির এই হাঁকডাক আসলে খালি কলসি বেশি বাজার মতো, তার চেয়ে বেশি কিছু না। তারা কোনো আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি, পারবেও না।’
আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মন্ত্রী সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
বিএনপির নেতাদের মুখে বারবার সরকারের পদত্যাগের দাবি প্রসঙ্গে প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘বিএনপির এসমস্ত কথা গৎবাঁধা। আমরা ২০০৯ সালে সরকার গঠন করার কয়েক মাস পর থেকেই এ কথাগুলো বলা শুরু করেছে। প্রকৃতপক্ষে তাদের নেতা-কর্মীরাই তাদের সঙ্গে নেই। ১০ ডিসেম্বর তারা যেভাবে হাঁকডাক করেছিল, এরপর যখন তাদের সমাবেশে ১০ লাখ মানুষের কথা বলে ৫০ হাজারের মতো মানুষ হলো, এরপর থেকে বিএনপির নেতারা তাদের কর্মীদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। এখন সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, কর্মীরাও তাদের সঙ্গে নেই।’
‘বিশ্বমন্দা পরিস্থিতির মধ্যেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, আজকে সমগ্র পৃথিবী তার প্রশংসা করছে, দেশের জনগণও আওয়ামী লীগের সঙ্গে আছে, সরকারের সঙ্গে আছে।’ বলেন সম্প্রচারমন্ত্রী।
সৈয়দ আশরাফ স্মরণে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। তিনি মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তিনি জাতীয় চার নেতার অন্যতম এবং বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন যিনি ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন সেই সৈয়দ নজরুল ইসলামের সুযোগ্য পুত্র।’
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দুবারের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছিলেন সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তাঁর মৃত্যুটা আমাদের কাছে ছিল অপ্রত্যাশিত, অল্প বয়সেই তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি একজন সজ্জন পরিশীলিত মানুষ ছিলেন। লোভ-লালসার পেছনে তিনি কখনো ছোটেননি। রাজনীতিকে ব্রত হিসেবেই নিয়েছিলেন। তাঁর কাছে নতুন প্রজন্মের রাজনীতিবিদদের অনেক কিছু শেখার আছে। আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সৈয়দ আশরাফের ছোট বোন সৈয়দা জাকিয়া বারী লিপি ও পরিবারের সদস্যরা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্মৃতি পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শ্রদ্ধা নিবেদনে অংশ নেন।
বাংলাদেশ সরকারের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামের পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ১৯৫২ সালের ১ জানুয়ারি ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত সৈয়দ আশরাফ ছাত্রলীগের বৃহত্তর ময়মনসিংহ শাখার সাধারণ সম্পাদক, কেন্দ্রীয় সহপ্রচার সম্পাদক ও পরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরপর পাঁচবার তিনি কিশোরগঞ্জ থেকে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী এবং পরে জনপ্রশাসন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ৩ জানুয়ারি ২০১৯ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
৫ ঘণ্টা আগে