নিজস্ব প্রতিবেদন, ঢাকা
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে স্বাধনের জন্য সিপিডি কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। আজ সোমবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ অর্থবছরে কৃষি পণ্য রপ্তানি তথ্য প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘সিপিডি ডক্টর ইউনুসকে সমর্থন করেছিলেন, তাকে নিয়ে মাঠে নেমেছিল। তাদের উদ্দেশ্য একটি দলকে ক্ষমতায় আনা। কোনো তথ্যের ভিত্তিতে সিপিডি এই জরিপ চালিয়েছে তা আমাদের দেখাতে হবে।’
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডাব্লিউইএফ) যৌথ জরিপে উঠে এসেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিবেশের অগ্রগতি হয়নি। এটি হয়তো স্থবির ছিল অথবা আগের তুলনায় আরও খারাপ হয়েছে। এ জন্য দায়ী করা হচ্ছে দুর্নীতিকে। গত বছর এই দুর্নীতিই ছিল ব্যবসায় উন্নতির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা। শুধু তাই নয়, ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে চ্যালেঞ্জ, দুর্বল আমলাতন্ত্র ও মূল্যস্ফীতিও ছিল ব্যবসার জন্য বাধা।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে কমবেশি দুর্নীতি আছে। কিন্তু আমরা যে প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছি, এটিকে আপনারা কীভাবে দেখবেন! এটা কী করে হলো, এটা কী কোন জাদু বলে! এটা কি আমরা বানিয়ে দিয়েছি! এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মাল্টিল্যাটারাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনার, ডোনাররা-তারাই তো এটি বলছে। তারাই তো মূল্যায়ন করছে। কাজেই সিপিডি রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে এ ধরনের অনেক স্টাডি তারা করে।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, ‘সিপিডি একটি রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে। একটা রাজনৈতিক শক্তিকে তারা ক্ষমতায় আনতে চাচ্ছে বা তাদের অংশীদার তারা অনেকটা। সিপিডির সঙ্গে যারা কাজ করেন তারা অনেকটাই তাদের অংশীদার। কাজেই সেই লক্ষ্য নিয়ে সিপিডি এ গবেষণা কার্যক্রমটি চালিয়েছে। এটা কী মেথোডলজি ছিল, কীভাবে তথ্য সংগ্রহ করেছে-সেটি আমাদের দেখতে হবে, আমাদের সামনে সেটি দেখাতে হবে। তাহলেই মনে করবো-এটি সঠিক কি না।’
তারা কোনো ধোয়াতুলশী পাতাও নয়, নিরপেক্ষও নয়। সিপিডি অবশ্যই রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এর মূল্য এদেশে সিপিডিকে দিতে হবে। জনগণ কাউকে ক্ষমা করে না বলেন কৃষিমন্ত্রী।
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে স্বাধনের জন্য সিপিডি কাজ করছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক। আজ সোমবার বিকেলে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত ২০২০-২১ ও ২০২১-২২ অর্থবছরে কৃষি পণ্য রপ্তানি তথ্য প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘সিপিডি ডক্টর ইউনুসকে সমর্থন করেছিলেন, তাকে নিয়ে মাঠে নেমেছিল। তাদের উদ্দেশ্য একটি দলকে ক্ষমতায় আনা। কোনো তথ্যের ভিত্তিতে সিপিডি এই জরিপ চালিয়েছে তা আমাদের দেখাতে হবে।’
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) ও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডাব্লিউইএফ) যৌথ জরিপে উঠে এসেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিবেশের অগ্রগতি হয়নি। এটি হয়তো স্থবির ছিল অথবা আগের তুলনায় আরও খারাপ হয়েছে। এ জন্য দায়ী করা হচ্ছে দুর্নীতিকে। গত বছর এই দুর্নীতিই ছিল ব্যবসায় উন্নতির ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা। শুধু তাই নয়, ব্যাংক থেকে ঋণ পেতে চ্যালেঞ্জ, দুর্বল আমলাতন্ত্র ও মূল্যস্ফীতিও ছিল ব্যবসার জন্য বাধা।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশে কমবেশি দুর্নীতি আছে। কিন্তু আমরা যে প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছি, এটিকে আপনারা কীভাবে দেখবেন! এটা কী করে হলো, এটা কী কোন জাদু বলে! এটা কি আমরা বানিয়ে দিয়েছি! এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক, আন্তর্জাতিক মাল্টিল্যাটারাল ডেভেলপমেন্ট পার্টনার, ডোনাররা-তারাই তো এটি বলছে। তারাই তো মূল্যায়ন করছে। কাজেই সিপিডি রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে এ ধরনের অনেক স্টাডি তারা করে।’
কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, ‘সিপিডি একটি রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে এগোচ্ছে। একটা রাজনৈতিক শক্তিকে তারা ক্ষমতায় আনতে চাচ্ছে বা তাদের অংশীদার তারা অনেকটা। সিপিডির সঙ্গে যারা কাজ করেন তারা অনেকটাই তাদের অংশীদার। কাজেই সেই লক্ষ্য নিয়ে সিপিডি এ গবেষণা কার্যক্রমটি চালিয়েছে। এটা কী মেথোডলজি ছিল, কীভাবে তথ্য সংগ্রহ করেছে-সেটি আমাদের দেখতে হবে, আমাদের সামনে সেটি দেখাতে হবে। তাহলেই মনে করবো-এটি সঠিক কি না।’
তারা কোনো ধোয়াতুলশী পাতাও নয়, নিরপেক্ষও নয়। সিপিডি অবশ্যই রাজনৈতিক লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এর মূল্য এদেশে সিপিডিকে দিতে হবে। জনগণ কাউকে ক্ষমা করে না বলেন কৃষিমন্ত্রী।
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
১০ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
১২ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
১২ ঘণ্টা আগে