বাসব রায়
মানুষ পুরোনোকে বিদায় দেয় আর নতুনকে বরণ করে নেয়। এটি একটি চিরাচরিত প্রথা। সময়কে সেকেন্ড, মিনিট, ঘণ্টা, সপ্তাহ, মাস ও বছর ধরেই পৃথিবীতে একটি সিস্টেমে চলমান আছে। বলা হয় সময়ের গাছপাথর নেই। খ্রিষ্টীয় বছর বৈশ্বিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সেটাকে ধরেই চলছে সারা বিশ্ব। বাংলা বর্ষের পরিবর্তিত সময়গুলো নিয়ে বাঙালিদের আচার-অনুষ্ঠান হয়। তিথি-নক্ষত্রের ভিত্তিতে বিবিধ প্রথা বা ধর্মীয় মাঙ্গলিক কার্যাদি সম্পন্ন হয়। আবার হিজরি বর্ষ অনুযায়ী ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানগুলো পালন করে থাকেন। এতেও আনন্দ আছে, আছে ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ উৎসব। খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিকভাবে ইংরেজি নববর্ষ পালিত হয়।
ফোর-জি বা ফাইভ-জি জেনারেশনের কাছে নিত্যনতুন ধারণা এখন। এই প্রজন্ম খুবই ফাস্ট। এরা নেটওয়ার্কিং সময়ের জেনারেশন এবং গোটা বিশ্বকে এরা এখন নিজ নিজ ঘরে নিয়ে আসে সেকেন্ডেই, যা একটি বিস্ময় বটে। আমরা ব্যাকডেটেডরা দিন দিন পিছিয়ে পড়ছি সব ক্ষেত্রেই। এখন আঙুলের ইশারায় মুহূর্তেই অনেক কিছু ঘটে যায়। বর্তমানে ইলন মাস্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম! জাগতিক ও মহাজাগতিক মাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম এই ব্যক্তিটি গোটা বিশ্বকে নিয়ে চলেছেন আরেক ভিন্নমাত্রায়। আমরা একের পর এক বিস্ময় দেখছি প্রতিনিয়ত। সৃষ্টির আনন্দে পৃথিবী এখন অনন্য মাত্রায়। এই অনন্য বিস্ময় বৈশ্বিকভাবে আরও শ্রেয়তর জায়গা দখল করুক, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের শাখা পেরিয়ে মানুষ এখন চরম সত্যের মুখোমুখি। অমরত্বকে কখন জয় করে ফেলবে মানুষ তাও বলা মুশকিল। সময়ের চেয়েও দ্রততম এখন মানুষের জ্ঞানগরিমা ও সৃষ্টির দৌড়। ক্রমাগত বিস্ময় জাগানিয়া এসব কার্যকলাপ আজকাল কল্পনার চেয়েও হাজার গুণে সমৃদ্ধ ও সুন্দর। এ শতাব্দীর গৌরবময় অধ্যায়ের কিছুক্ষণের দর্শক ও শ্রোতা আমরাও এমন দাবি করে নিজেকে মহিমান্বিত করতে পিছপা হই না। নতুন প্রজন্মের কাছেই আমাদের মতো পুরোনোরা আজ মহাঋণী। এরাই এখন আলোকবর্তিকা ছড়িয়ে চলেছে দিগ্দিগন্তে আর তার সুফল ভোগ করছে জগদ্বাসী। সব ক্ষেত্রেই এই প্রজন্মের জয়জয়কার। মহাবৈপ্লবিক চেতনাকে ধারণ করতেও এই প্রজন্ম গুরুত্ববহ ভূমিকা রেখে চলেছে।
যদিও গোটা বিশ্ব আজ অস্থির এবং বেশ সংকটে পতিত। তথাপি নতুনদের ভাবনা ও সমৃদ্ধ চেতনার কাছে এসব খুবই তুচ্ছ বলেই মনে হচ্ছে। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন বা সিরিয়া-ইয়েমেন এমনকি ইরান ও মিয়ানমারসহ পাকিস্তান ও আফগানিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত ব্যাপক যুদ্ধের দামামা কিছুটা হলেও অশনিসংকেত দিয়ে যাচ্ছে। বছরের পর বছরব্যাপী এসব ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নিরসনের উদ্যোগ মৃতপ্রায়।
এসব যুদ্ধ বা অস্ত্রবাজি মানবসভ্যতাকে ধ্বংসের দুয়ারে নিয়ে যাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হয়। ফোর বা ফাইভ-জি জেনারেশন এ অবস্থায় নিঃসন্দেহে ভীষণ অসহায়। কারণ, এখানে তারা তাদের উন্নত মানসিকতার প্রয়োগ ঘটাতে ব্যর্থ হচ্ছে। পৃথিবী আজও এক কাতারে আসতে পারেনি। এখনো মানুষ মানুষকেই হত্যা করে চলেছে। বিশ্বব্যাপী অস্ত্রের ঝনঝনানি, পারমাণবিক বোমার অত্যাধুনিক সংস্কার ও সংযোজন ফোর আর ফাইভ-জি প্রজন্মকে হতভম্ব করে তুলেছে। সংস্কারের ধাপগুলো পেরোতে গিয়ে বৈশ্বিক বৈষম্যের কাছে কি এই নতুন মেধাসম্পন্ন প্রজন্ম হেরে যাবে! এরা বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে নিজেদের সব কৃতিত্ব দেখিয়েছে বিশ্ববাসীকে এবং সারা বিশ্ব এটিকে সাদরে গ্রহণও করেছে। কিন্তু প্রাণীজগতের মধ্যে কোথাও ঘাপটি মেরে আছে ভয়ংকর বৈষম্যধারীরা, যা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
বাংলা বর্ষই হোক আর খ্রিষ্টীয় বর্ষই হোক, এসবের বিদায় বা বরণ উৎসবের যতই চাকচিক্য থাকুক আর যতই ঢাকঢোল বাজুক, মানুষ স্বস্তিতে থাকার আশ্বাস না পেলে ফোর-ফাইভ-সিক্স-সেভেন কোনো প্রকার ‘জি’-কেই পাত্তা দেবে না। ধরনের সঙ্গে ধারণের সাযুজ্য না থাকলে সাধারণেরা সেটিকে শৈল্পিক চতুরতা হিসেবে ঠাওর করবে। যার ফল কখনো শুভ কিছু বয়ে আনবে না। নতুন প্রজন্ম সবকিছুকে মনেপ্রাণে সাজিয়ে তুলতে বদ্ধপরিকর এবং তারা সেদিকেই ধাবমান। কিন্তু সুযোগ সন্ধানী বহু চ্যালেঞ্জকে এড়িয়ে চলাটাও খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী মহাসংকটের একটি পরিচিত নাম হলো ‘যুদ্ধ’। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মহাসংকটের নাম ‘দুর্নীতি’। দুর্নীতির নিত্যনৈমিত্তিক সংস্কার হলেও, তা সমাজ থেকে বিলুপ্ত হচ্ছে না। একদল দুর্নীতির দায়ে বিচারের মুখোমুখি হয় আবার আরেক দল এসে সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে—এমন সংস্কৃতি থেকে আমরা বের হতে পারছি না। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপনের নজির নেই বললেই চলে। ভালো কিছু না হলে কোনো বর্ষবরণেরই সার্থকতা আসবে না, আসতে পারে না।
লেখক: কবি
মানুষ পুরোনোকে বিদায় দেয় আর নতুনকে বরণ করে নেয়। এটি একটি চিরাচরিত প্রথা। সময়কে সেকেন্ড, মিনিট, ঘণ্টা, সপ্তাহ, মাস ও বছর ধরেই পৃথিবীতে একটি সিস্টেমে চলমান আছে। বলা হয় সময়ের গাছপাথর নেই। খ্রিষ্টীয় বছর বৈশ্বিকভাবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সেটাকে ধরেই চলছে সারা বিশ্ব। বাংলা বর্ষের পরিবর্তিত সময়গুলো নিয়ে বাঙালিদের আচার-অনুষ্ঠান হয়। তিথি-নক্ষত্রের ভিত্তিতে বিবিধ প্রথা বা ধর্মীয় মাঙ্গলিক কার্যাদি সম্পন্ন হয়। আবার হিজরি বর্ষ অনুযায়ী ইসলাম ধর্মের অনুসারীরা ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠানগুলো পালন করে থাকেন। এতেও আনন্দ আছে, আছে ভাবগাম্ভীর্যপূর্ণ উৎসব। খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ নানা কারণে গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিকভাবে ইংরেজি নববর্ষ পালিত হয়।
ফোর-জি বা ফাইভ-জি জেনারেশনের কাছে নিত্যনতুন ধারণা এখন। এই প্রজন্ম খুবই ফাস্ট। এরা নেটওয়ার্কিং সময়ের জেনারেশন এবং গোটা বিশ্বকে এরা এখন নিজ নিজ ঘরে নিয়ে আসে সেকেন্ডেই, যা একটি বিস্ময় বটে। আমরা ব্যাকডেটেডরা দিন দিন পিছিয়ে পড়ছি সব ক্ষেত্রেই। এখন আঙুলের ইশারায় মুহূর্তেই অনেক কিছু ঘটে যায়। বর্তমানে ইলন মাস্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম! জাগতিক ও মহাজাগতিক মাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম এই ব্যক্তিটি গোটা বিশ্বকে নিয়ে চলেছেন আরেক ভিন্নমাত্রায়। আমরা একের পর এক বিস্ময় দেখছি প্রতিনিয়ত। সৃষ্টির আনন্দে পৃথিবী এখন অনন্য মাত্রায়। এই অনন্য বিস্ময় বৈশ্বিকভাবে আরও শ্রেয়তর জায়গা দখল করুক, এটিই আমাদের প্রত্যাশা।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের শাখা পেরিয়ে মানুষ এখন চরম সত্যের মুখোমুখি। অমরত্বকে কখন জয় করে ফেলবে মানুষ তাও বলা মুশকিল। সময়ের চেয়েও দ্রততম এখন মানুষের জ্ঞানগরিমা ও সৃষ্টির দৌড়। ক্রমাগত বিস্ময় জাগানিয়া এসব কার্যকলাপ আজকাল কল্পনার চেয়েও হাজার গুণে সমৃদ্ধ ও সুন্দর। এ শতাব্দীর গৌরবময় অধ্যায়ের কিছুক্ষণের দর্শক ও শ্রোতা আমরাও এমন দাবি করে নিজেকে মহিমান্বিত করতে পিছপা হই না। নতুন প্রজন্মের কাছেই আমাদের মতো পুরোনোরা আজ মহাঋণী। এরাই এখন আলোকবর্তিকা ছড়িয়ে চলেছে দিগ্দিগন্তে আর তার সুফল ভোগ করছে জগদ্বাসী। সব ক্ষেত্রেই এই প্রজন্মের জয়জয়কার। মহাবৈপ্লবিক চেতনাকে ধারণ করতেও এই প্রজন্ম গুরুত্ববহ ভূমিকা রেখে চলেছে।
যদিও গোটা বিশ্ব আজ অস্থির এবং বেশ সংকটে পতিত। তথাপি নতুনদের ভাবনা ও সমৃদ্ধ চেতনার কাছে এসব খুবই তুচ্ছ বলেই মনে হচ্ছে। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন বা সিরিয়া-ইয়েমেন এমনকি ইরান ও মিয়ানমারসহ পাকিস্তান ও আফগানিস্তান পর্যন্ত বিস্তৃত ব্যাপক যুদ্ধের দামামা কিছুটা হলেও অশনিসংকেত দিয়ে যাচ্ছে। বছরের পর বছরব্যাপী এসব ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ নিরসনের উদ্যোগ মৃতপ্রায়।
এসব যুদ্ধ বা অস্ত্রবাজি মানবসভ্যতাকে ধ্বংসের দুয়ারে নিয়ে যাচ্ছে বলেই প্রতীয়মান হয়। ফোর বা ফাইভ-জি জেনারেশন এ অবস্থায় নিঃসন্দেহে ভীষণ অসহায়। কারণ, এখানে তারা তাদের উন্নত মানসিকতার প্রয়োগ ঘটাতে ব্যর্থ হচ্ছে। পৃথিবী আজও এক কাতারে আসতে পারেনি। এখনো মানুষ মানুষকেই হত্যা করে চলেছে। বিশ্বব্যাপী অস্ত্রের ঝনঝনানি, পারমাণবিক বোমার অত্যাধুনিক সংস্কার ও সংযোজন ফোর আর ফাইভ-জি প্রজন্মকে হতভম্ব করে তুলেছে। সংস্কারের ধাপগুলো পেরোতে গিয়ে বৈশ্বিক বৈষম্যের কাছে কি এই নতুন মেধাসম্পন্ন প্রজন্ম হেরে যাবে! এরা বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে নিজেদের সব কৃতিত্ব দেখিয়েছে বিশ্ববাসীকে এবং সারা বিশ্ব এটিকে সাদরে গ্রহণও করেছে। কিন্তু প্রাণীজগতের মধ্যে কোথাও ঘাপটি মেরে আছে ভয়ংকর বৈষম্যধারীরা, যা ধরাছোঁয়ার বাইরে।
বাংলা বর্ষই হোক আর খ্রিষ্টীয় বর্ষই হোক, এসবের বিদায় বা বরণ উৎসবের যতই চাকচিক্য থাকুক আর যতই ঢাকঢোল বাজুক, মানুষ স্বস্তিতে থাকার আশ্বাস না পেলে ফোর-ফাইভ-সিক্স-সেভেন কোনো প্রকার ‘জি’-কেই পাত্তা দেবে না। ধরনের সঙ্গে ধারণের সাযুজ্য না থাকলে সাধারণেরা সেটিকে শৈল্পিক চতুরতা হিসেবে ঠাওর করবে। যার ফল কখনো শুভ কিছু বয়ে আনবে না। নতুন প্রজন্ম সবকিছুকে মনেপ্রাণে সাজিয়ে তুলতে বদ্ধপরিকর এবং তারা সেদিকেই ধাবমান। কিন্তু সুযোগ সন্ধানী বহু চ্যালেঞ্জকে এড়িয়ে চলাটাও খুব কঠিন হয়ে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী মহাসংকটের একটি পরিচিত নাম হলো ‘যুদ্ধ’। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে মহাসংকটের নাম ‘দুর্নীতি’। দুর্নীতির নিত্যনৈমিত্তিক সংস্কার হলেও, তা সমাজ থেকে বিলুপ্ত হচ্ছে না। একদল দুর্নীতির দায়ে বিচারের মুখোমুখি হয় আবার আরেক দল এসে সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে মরিয়া হয়ে ওঠে—এমন সংস্কৃতি থেকে আমরা বের হতে পারছি না। সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রেও ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপনের নজির নেই বললেই চলে। ভালো কিছু না হলে কোনো বর্ষবরণেরই সার্থকতা আসবে না, আসতে পারে না।
লেখক: কবি
দায়ী আমরা সবাই। তেজগাঁও ও কুর্মিটোলার বিমানবন্দর দুটি ১৯৪৫ সালে তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান যখন হলো, তখন তেজগাঁওয়ে বিমানবন্দর করা হলো বেশ বড় আকারে। এরপর ১৯৬৪ সালে নগরায়ণ ও জনসংখ্যা বাড়ার কারণে তেজগাঁওয়ের বদলে কুর্মিটোলার বিমানবন্দর বড় পরিসরে চালু করার পরিকল্পনা করা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেউত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ায় বেশ কয়েকজনের মৃত্যুর ঘটনা গোটা জাতিকে গভীর বেদনায় নিমজ্জিত করেছে। শিশুর কান্না, অভিভাবকের আর্তনাদ কেবল কারও ব্যক্তিগত ক্ষত বা ক্ষতি নয়, বরং একটি রাষ্ট্রের অবকাঠামোগত দুর্বলতার দিকটিকে সামনে এনেছে। প্রশিক্ষণ বিমান কোথায় চালানো উচিত,
১৩ ঘণ্টা আগেএনজিওর নাট্যকলা ও ডোনার ড্রামা ‘আপনার এনজিও কী করে?’ ‘আমরা “জলবায়ু সচেতনতা” নিয়ে কাজ করি।’ ‘অবশ্যই! নিজে এসি রুমে বসে চা খেয়ে বোঝাই, কীভাবে গরিবকে বৃষ্টি থেকে বাঁচতে হয়!’ ‘আমরা প্রচারণা চালাই—“পৃথিবী বাঁচাও”, আর তাতে ৫০ লাখ টাকার প্রজেক্ট ফান্ড পাই।’
১৩ ঘণ্টা আগেগণ-অভ্যুত্থানের এক বছরের মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের এ রকম লেজেগোবরে অবস্থা কেন হলো, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সরকারের ব্যর্থতার কড়া সমালোচনা করেছে। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, উদ্ভূত পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে ফ্যাসিবাদী শক্তি আতঙ্ক ছড়াচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগে