সেলিম জাহান
যখন বেরিয়েছিল তারা—মেয়েটি ও ছেলেটি, তখনই তাদের মনে হয়েছে যে বর্ষা নামতে পারে। তাই ঘর থেকে বেরিয়েই ছেলেটি আকাশের দিকে তাকায়, আর মেয়েটি ছেলেটির মুখের দিকে একটি দুষ্টু হাসি হেসে হাতের সুদৃশ্য ছাতাটি দুলিয়ে দেয়। মিষ্টি নকশার ছাতাটি দুলে ওঠে এক ‘মায়াবী পর্দার’ মতো। ছেলেটি হেসে ওঠে, তারপর মেয়েটির নরম ছোট্ট হাতটি ধরে বড় মায়ায়, খুব প্রিয় তার মেয়েটির হাত দুটো।
নদীর পাড়ের রাস্তায় পা দিয়েই দুজনেই বুঝতে পারল, এই বাদলার দিনে জল ফুলে উঠেছে নদীর—উত্তুঙ্গ জলপ্রবাহ বলা চলে। মেয়েটি ছাতা খুলে দেয়, তারপর ঘন হয়ে সরে আসে ছেলেটির দিকে। মৃদুকণ্ঠে গল্প করতে করতে এগোয় দুজনে, মাঝেমধ্যে শোনা যায় তাদের উচ্চকিত হাসির শব্দ। সে হাসিতে চাপা পড়ে যায় পাড়ে ভেঙে পড়া ঢেউয়ের শব্দ, গাংচিলদের ডাক, পাশ দিয়ে যাওয়া মানুষদের কথা।
পথের একটি বাঁকে এসে মেয়েটি আবদার করে, তার ছবি তুলতে হবে। মুঠোফোনে উঠে আসে একের পর এক ছবি, মেয়েটি পাশ ফিরে তাকিয়ে আছে, ঝুঁকে নদী দেখছে, গভীর মায়ায় তাকাচ্ছে ছেলেটির দিকে, ছাতা খুলে ছত্রপতি সেজেছে। ছেলেটির হাত থেকে মুঠোফোন কেড়ে নিয়ে মেয়েটি ছবি তোলে নানান ভঙ্গিতে ছেলেটির। সবই মুঠোফোন বন্দী হয়।
আর তখনই হুড়মুড়িয়ে বৃষ্টি নামে। দৌড় ... দৌড় ... দৌড়! দুজনে একে অন্যের হাত ধরে দুটি আনন্দিত শিশুর মতো দৌড় দেয়, ছাতার কথা সম্পূর্ণ ভুলে গিয়ে। বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা দুজনার মাথায়, জামা-জুতো ভিজে একশা, পিঠের ব্যাগও অক্ষত নেই। হঠাৎ দেখা যায়, নদীর পাড়ে বড় বড় ঝোপ চাঁদোয়ার মতো চারদিক ঘিরে রয়েছে, আর তার নিচে? অবিশ্বাস্য! তার নিচে কাঠের হেলান দেওয়া একটি বেঞ্চি! কোথায় লাগে এর কাছে স্বর্গ!
ঝোপের নিচে ঢুকে পড়ে দুজনে। ছোট ছোট ডাল, পাতা নাকে-মুখে এসে লাগে তাদের। মেয়েটি তার ব্যাগ খুলে রুমাল বার করে, ছেলেটি তার মাথা নোয়ায়। মেয়েটি ছেলেটির মাথা মুছে দেয় পরম মমতায়। ছেলেটির বড্ড ঠান্ডা লাগার ভয়। বসে পড়ে দুজনেই বেঞ্চিতে। ছেলেটি তার পিঠের ব্যাগ খুলতে থাকে। মেয়েটি ছেলেটির হাতের ওপর দিয়ে ঝুঁকে পরম ঔৎসুক্যে তাকায়। কী বের করবে ছেলেটি? বেরুলো একটি বোতলে তরমুজের রস, একটি ঢাকা দেওয়া বাটিতে কাটা ফল, যত্ন করে গোছানো ন্যাপকিন আর চামচ। মেয়েটির চোখে-মুখে একটি নরম ভালোবাসার ছায়া নামে—এত ভেবেচিন্তে এতসব কিছু করেছে ছেলেটি! কেন জানি, তার চোখ ভিজে আসে।
তারপর এ বাদলা দিনে ওই ঝোপের নিচে শুরু হয়ে যায় তাদের পিকনিক। খেতে খেতে কত গল্প। মেয়েটি খাবার তুলে দেয় ছেলেটির মুখে। তার ভারী ভালো লাগে ছেলেটিকে খাইয়ে দিতে। ছেলেটি একসময় মায়াময়ভাবে কাছে টানে মেয়েটিকে। মেয়েটি তার মাথাটি নামিয়ে দেয় ছেলেটির ঘাড়ে। ছেলেটি তার অত্যন্ত প্রিয় মেয়েটির ছোট্ট নরম হাত দুটো তুলে নেয় নিজের হাতে। ‘এমন বিকেল আমি কখনো ভুলে যাব না। বড় সাধ ছিল, তোর সঙ্গে বর্ষায় বেড়াই’—মৃদুস্বরে মেয়েটি বলে। ছেলেটি কিছু বলে না, শুধু মেয়েটিকে টেনে নেয় বুকের মাঝে।
তারপর একসময় কথা থামে তাদের। টুপটুপ করে জল পড়ার শব্দ শোনা যায় ঝোপের পাতায়-পাতায়। বৃষ্টিভেজা দুটি শালিক তাদের পায়ের কাছে হুটোপুটি করে খাদ্যদানার আশায়। ছেলেটি আকাশের দিকে তাকায়। মেয়েটির দৃষ্টি নদীর দিকে। মেয়েটির মনে পড়ে যায়, গত বছর কোনো এক গ্রীষ্মের রাতে তারা দুজনে বেরিয়েছিল নদীর তীরে হাঁটতে। মন খারাপ ছিল দুজনারই। পরের দিন দূরে কোথায় যেন চলে যাওয়ার কথা ছিল তার। শরীরও ভালো ছিল না। তাই বেশি দূর হেঁটে যায়নি ওরা। মেয়েটির মনে পড়ে, ছেলেটি একের পর এক তাকে গান শুনিয়েছিল।
আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ছেলেটির মনে পড়ে কয়েক দিন আগেও এই নদীর তীর ধরে দুজনে হেঁটে গেছে, তারপর বসেছে নদীর মধ্যে পাটাতন দেওয়া মঞ্চটির মধ্যে। সন্ধ্যার বাতি জ্বলেছিল। সে নিয়ে এসেছিল কাছের দোকান থেকে দুই মগ কফি। ঘনায়মান সন্ধ্যা, নদী তীরের বাতি, অন্ধকারে জলের ঢেউয়ের শব্দ—কি যে ভালো লেগেছিল তাদের! তাকিয়ে ছিল সে একদৃষ্টিতে মেয়েটির দিকে। তার শুধু মনে হয়েছিল, এত সুন্দর মানুষও হয়। বহুক্ষণ তারা সেখানে বসে ছিল এক অদ্ভুত আবেশে।
দুজনেই বিভোর হয়ে ছিল দুজনার চিন্তায়। একসময়ে দুজনেই হঠাৎ করে খেয়াল করে, কখন যেন বর্ষা থেমে গেছে। এবার ফেরার পালা। ধীর পায়ে উঠে পড়ে তারা, নরম চোখে তাকায় একে অন্যের দিকে। মৃদু হাসে। হাতে হাত রাখে। কাল মেয়েটি আবার চলে যাবে দূরে। মেয়েটির মনে হয়, ‘আবার কি কখনো আসবে তারা এখানে?’ ছেলেটি ভাবে, ‘এমন সন্ধ্যা আর কি কখনো হবে?’ পা বাড়ায় তারা সামনের দিকে। দূরে কোথায় যেন হালকা শব্দে বাজতে থাকে—
‘একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে,
থাকবে না সাথে কোন ছাতা,
শুধু দেখা হয়ে যাবে মাঝ রাস্তায়,
ভিজে যাবে চটি, জামা, মাথা।
থাকবে না রাস্তায় গাড়ি-ঘোড়া,
দোকানপাট সব বন্ধ।
শুধু তোমার আমার হৃদয়ের
ভিজে মাটির সোঁদা গন্ধ।’
যখন বেরিয়েছিল তারা—মেয়েটি ও ছেলেটি, তখনই তাদের মনে হয়েছে যে বর্ষা নামতে পারে। তাই ঘর থেকে বেরিয়েই ছেলেটি আকাশের দিকে তাকায়, আর মেয়েটি ছেলেটির মুখের দিকে একটি দুষ্টু হাসি হেসে হাতের সুদৃশ্য ছাতাটি দুলিয়ে দেয়। মিষ্টি নকশার ছাতাটি দুলে ওঠে এক ‘মায়াবী পর্দার’ মতো। ছেলেটি হেসে ওঠে, তারপর মেয়েটির নরম ছোট্ট হাতটি ধরে বড় মায়ায়, খুব প্রিয় তার মেয়েটির হাত দুটো।
নদীর পাড়ের রাস্তায় পা দিয়েই দুজনেই বুঝতে পারল, এই বাদলার দিনে জল ফুলে উঠেছে নদীর—উত্তুঙ্গ জলপ্রবাহ বলা চলে। মেয়েটি ছাতা খুলে দেয়, তারপর ঘন হয়ে সরে আসে ছেলেটির দিকে। মৃদুকণ্ঠে গল্প করতে করতে এগোয় দুজনে, মাঝেমধ্যে শোনা যায় তাদের উচ্চকিত হাসির শব্দ। সে হাসিতে চাপা পড়ে যায় পাড়ে ভেঙে পড়া ঢেউয়ের শব্দ, গাংচিলদের ডাক, পাশ দিয়ে যাওয়া মানুষদের কথা।
পথের একটি বাঁকে এসে মেয়েটি আবদার করে, তার ছবি তুলতে হবে। মুঠোফোনে উঠে আসে একের পর এক ছবি, মেয়েটি পাশ ফিরে তাকিয়ে আছে, ঝুঁকে নদী দেখছে, গভীর মায়ায় তাকাচ্ছে ছেলেটির দিকে, ছাতা খুলে ছত্রপতি সেজেছে। ছেলেটির হাত থেকে মুঠোফোন কেড়ে নিয়ে মেয়েটি ছবি তোলে নানান ভঙ্গিতে ছেলেটির। সবই মুঠোফোন বন্দী হয়।
আর তখনই হুড়মুড়িয়ে বৃষ্টি নামে। দৌড় ... দৌড় ... দৌড়! দুজনে একে অন্যের হাত ধরে দুটি আনন্দিত শিশুর মতো দৌড় দেয়, ছাতার কথা সম্পূর্ণ ভুলে গিয়ে। বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা দুজনার মাথায়, জামা-জুতো ভিজে একশা, পিঠের ব্যাগও অক্ষত নেই। হঠাৎ দেখা যায়, নদীর পাড়ে বড় বড় ঝোপ চাঁদোয়ার মতো চারদিক ঘিরে রয়েছে, আর তার নিচে? অবিশ্বাস্য! তার নিচে কাঠের হেলান দেওয়া একটি বেঞ্চি! কোথায় লাগে এর কাছে স্বর্গ!
ঝোপের নিচে ঢুকে পড়ে দুজনে। ছোট ছোট ডাল, পাতা নাকে-মুখে এসে লাগে তাদের। মেয়েটি তার ব্যাগ খুলে রুমাল বার করে, ছেলেটি তার মাথা নোয়ায়। মেয়েটি ছেলেটির মাথা মুছে দেয় পরম মমতায়। ছেলেটির বড্ড ঠান্ডা লাগার ভয়। বসে পড়ে দুজনেই বেঞ্চিতে। ছেলেটি তার পিঠের ব্যাগ খুলতে থাকে। মেয়েটি ছেলেটির হাতের ওপর দিয়ে ঝুঁকে পরম ঔৎসুক্যে তাকায়। কী বের করবে ছেলেটি? বেরুলো একটি বোতলে তরমুজের রস, একটি ঢাকা দেওয়া বাটিতে কাটা ফল, যত্ন করে গোছানো ন্যাপকিন আর চামচ। মেয়েটির চোখে-মুখে একটি নরম ভালোবাসার ছায়া নামে—এত ভেবেচিন্তে এতসব কিছু করেছে ছেলেটি! কেন জানি, তার চোখ ভিজে আসে।
তারপর এ বাদলা দিনে ওই ঝোপের নিচে শুরু হয়ে যায় তাদের পিকনিক। খেতে খেতে কত গল্প। মেয়েটি খাবার তুলে দেয় ছেলেটির মুখে। তার ভারী ভালো লাগে ছেলেটিকে খাইয়ে দিতে। ছেলেটি একসময় মায়াময়ভাবে কাছে টানে মেয়েটিকে। মেয়েটি তার মাথাটি নামিয়ে দেয় ছেলেটির ঘাড়ে। ছেলেটি তার অত্যন্ত প্রিয় মেয়েটির ছোট্ট নরম হাত দুটো তুলে নেয় নিজের হাতে। ‘এমন বিকেল আমি কখনো ভুলে যাব না। বড় সাধ ছিল, তোর সঙ্গে বর্ষায় বেড়াই’—মৃদুস্বরে মেয়েটি বলে। ছেলেটি কিছু বলে না, শুধু মেয়েটিকে টেনে নেয় বুকের মাঝে।
তারপর একসময় কথা থামে তাদের। টুপটুপ করে জল পড়ার শব্দ শোনা যায় ঝোপের পাতায়-পাতায়। বৃষ্টিভেজা দুটি শালিক তাদের পায়ের কাছে হুটোপুটি করে খাদ্যদানার আশায়। ছেলেটি আকাশের দিকে তাকায়। মেয়েটির দৃষ্টি নদীর দিকে। মেয়েটির মনে পড়ে যায়, গত বছর কোনো এক গ্রীষ্মের রাতে তারা দুজনে বেরিয়েছিল নদীর তীরে হাঁটতে। মন খারাপ ছিল দুজনারই। পরের দিন দূরে কোথায় যেন চলে যাওয়ার কথা ছিল তার। শরীরও ভালো ছিল না। তাই বেশি দূর হেঁটে যায়নি ওরা। মেয়েটির মনে পড়ে, ছেলেটি একের পর এক তাকে গান শুনিয়েছিল।
আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে ছেলেটির মনে পড়ে কয়েক দিন আগেও এই নদীর তীর ধরে দুজনে হেঁটে গেছে, তারপর বসেছে নদীর মধ্যে পাটাতন দেওয়া মঞ্চটির মধ্যে। সন্ধ্যার বাতি জ্বলেছিল। সে নিয়ে এসেছিল কাছের দোকান থেকে দুই মগ কফি। ঘনায়মান সন্ধ্যা, নদী তীরের বাতি, অন্ধকারে জলের ঢেউয়ের শব্দ—কি যে ভালো লেগেছিল তাদের! তাকিয়ে ছিল সে একদৃষ্টিতে মেয়েটির দিকে। তার শুধু মনে হয়েছিল, এত সুন্দর মানুষও হয়। বহুক্ষণ তারা সেখানে বসে ছিল এক অদ্ভুত আবেশে।
দুজনেই বিভোর হয়ে ছিল দুজনার চিন্তায়। একসময়ে দুজনেই হঠাৎ করে খেয়াল করে, কখন যেন বর্ষা থেমে গেছে। এবার ফেরার পালা। ধীর পায়ে উঠে পড়ে তারা, নরম চোখে তাকায় একে অন্যের দিকে। মৃদু হাসে। হাতে হাত রাখে। কাল মেয়েটি আবার চলে যাবে দূরে। মেয়েটির মনে হয়, ‘আবার কি কখনো আসবে তারা এখানে?’ ছেলেটি ভাবে, ‘এমন সন্ধ্যা আর কি কখনো হবে?’ পা বাড়ায় তারা সামনের দিকে। দূরে কোথায় যেন হালকা শব্দে বাজতে থাকে—
‘একদিন বৃষ্টিতে বিকেলে,
থাকবে না সাথে কোন ছাতা,
শুধু দেখা হয়ে যাবে মাঝ রাস্তায়,
ভিজে যাবে চটি, জামা, মাথা।
থাকবে না রাস্তায় গাড়ি-ঘোড়া,
দোকানপাট সব বন্ধ।
শুধু তোমার আমার হৃদয়ের
ভিজে মাটির সোঁদা গন্ধ।’
আজকের পত্রিকায় ১৩ আগস্ট একটি সংবাদ পড়ে এবং এ বিষয়ে টিভি চ্যানেলের সংবাদ দেখে মর্মাহত হয়েছিলাম। এভাবে কেউ কোনো দেশের একটি প্রাকৃতিক সম্পদের বিনাশ ঘটাতে পারে? আজকের পত্রিকায় ‘সাদাপাথরের সৌন্দর্য হারানোর কান্না’ শিরোনামের সে প্রতিবেদনে লেখা হয়েছে, গত বছরের ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই শুরু হয় পাথর
১৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা এখন শতাধিক। প্রতিবছর এখানে হাজারো গবেষণা হয়, যার বড় অংশের উদ্দেশ্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশ। নিঃসন্দেহে বৈজ্ঞানিক প্রকাশনা একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষকের মর্যাদা এবং বৈশ্বিক পরিচিতি বৃদ্ধির অন্যতম মাধ্যম।
১৭ ঘণ্টা আগেখবরটি খুবই লজ্জার। বাংলাদেশ বিমানের একজন কেবিন ক্রু সোনা পাচারের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছেন। ৪ আগস্ট বিকেলে সৌদি আরবের রিয়াদ থেকে বিজি-৩৪০ ফ্লাইটে ঢাকায় অবতরণ করার পর গ্রিন চ্যানেল অতিক্রমের সময় এই কেবিন ক্রুর গতিবিধিতে সন্দেহ জাগে কাস্টমস কর্তৃপক্ষের। স্ক্যানিং মেশিনের নিচে তিনি পা দিয়ে কিছু লুকানোর
১৭ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ঢাকায় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সম্মেলনে জাপানি বিনিয়োগ পরামর্শক তাকাও হিরোসে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত দিয়েছেন। তাঁর স্পষ্ট ভাষ্য, তাঁরা দ্রুত মুনাফার খোঁজে থাকা আগ্রাসী বিনিয়োগকারী, খামখেয়ালিও।
১ দিন আগে