উপসম্পাদকীয়
থামুন। দেখুন। শুনুন। চলুন। আমরা যারা রেলপথে চলাচল করি কিংবা বৈধ রেলক্রসিং দিয়ে পারাপার হই, তাদের নিশ্চয়ই ত্রিকোণ আকৃতির এমন নির্দেশনাফলক চোখে পড়েছে। এই নির্দেশনাফলকটি স্থাপন করে রেলওয়ে তার সবটুকু দায়িত্ব পালন করেছে। এখন বাকি দায়িত্ব আমরা যারা রেলপথ পারাপার হই কিংবা রেলপথ মাড়াই তাদের।
১৮৬২ সালের ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত রেল চলাচল শুরুর মাধ্যমে বাংলাদেশ অঞ্চলে রেলসেবা চালু হয়। এর আগে একই বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে নামে একটি কোম্পানি কলকাতা থেকে রানাঘাট পর্যন্ত রেলপথ উদ্বোধন করে। সেই লাইনটিই কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত টেনে বাড়ানো হয়।
১৮৮৪ সালের ১ জুলাই ব্রিটিশ সরকার কোম্পানি নিয়ন্ত্রিত ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়েকে সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং নতুন নামকরণ করে ইস্টার্ন বেঙ্গল স্টেট রেলওয়ে। এরপর ১৮৯০ সালে তৈরি হয় রেলওয়ে আইন। সেই আইনে রয়েছে, রেললাইন ও এর দুই পাশে ১০ ফুট করে ২০ ফুট এলাকায় বছরের প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টাই ১৪৪ ধারা জারি থাকে, অর্থাৎ রেল চলাচলের শুরুর দিন থেকে রেলপথটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করার আগ পর্যন্ত ১৪৪ ধারা
জারি থাকবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে আইন অনুযায়ী, এই সীমানার ভেতর কাউকে পাওয়া গেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায়। এমনকি এই সীমানার ভেতর গবাদিপশু চরলে তা আটক ও বিক্রি করে সেই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে। ২০২১ সালে সংশোধিত রেলওয়ে আইনের ১২১ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি স্কোয়াটিং বা পিকেটিংয়ের মাধ্যমে বা রেলপথের ওপর কোনো কিছু রেখে বা টেম্পারিং বা বিচ্ছিন্ন করে বা অন্য কোনোভাবে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে কোনো ট্রেন বা রেলপথে চলাচলকারী কোনো রোলিং স্টক চলাচলে বাধার সৃষ্টি করেন, করান বা করার চেষ্টা করেন তাহলে তিনি অনূর্ধ্ব ছয় মাসের কারাদণ্ড বা অনধিক এক হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এই আইনের বলে কোনো ব্যক্তি, কারও গবাদিপশু, যানবাহন বা কোনো কিছু কাটা পড়লে, মারা গেলে কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত হলে রেল কর্তৃপক্ষ নয়, ক্ষতিগ্রস্তদেরই জরিমানা গুনতে কিংবা দণ্ড ভোগ করতে হয়।
তাহলে রেলে কাটা পড়ে মৃত্যুকে কি নিহত বলা যাবে? কোনোভাবেই না। নিহত তখনই বলা হয়, যখন কেউ হত্যার শিকার হন। কিন্তু রেললাইনে কেউ কাটা পড়লেই আমাদের অনেক সংবাদপত্র কিংবা সংবাদমাধ্যম লেখে কিংবা বলে চলে, ‘ট্রেনে কেটে নিহত...’, ‘ট্রেনে-বাসে সংঘর্ষ, নিহত...’, ‘বাসে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত...’।
আসলে ট্রেনে-বাসে সংঘর্ষ হওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না, কিংবা ট্রেন কাউকে বা কোনো যানবাহনকে ধাক্কাও দেয় না। কেননা ট্রেন স্বতন্ত্র পথে চলে। সে অন্য কোনো পথে যায় না; বরং অন্য কেউ কিংবা অন্য যানবাহন রেলপথে উঠে যায়। আর তাতে কাটা পড়ে মৃত্যু বা ক্ষতিগ্রস্তের ঘটনা ঘটে। এর দায় যিনি গেছেন বা যে যানবাহন রেলপথে উঠেছে তার বা সেই কর্তৃপক্ষের। এতে রেলের কোনো দায় নেই।
আর কোনো দায় নেই বলে রেল চলাচলের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত রেল কিংবা রেলের সঙ্গে জড়িতদের নামে কোনো মামলা হয়নি, হয়নি ফুটো পয়সার জরিমানা পর্যন্ত। তাই রেলে কাটা পড়লে মৃত্যু বলতে হবে, নিহত নয়। আর রেলের সঙ্গে অন্য যানবাহনের সংঘর্ষ নয়, লিখতে হবে, ‘রেললাইনে যানবাহন বা অন্য কিছু, কাটা পড়ে মৃত্যু...’।
গত বছরের ২৯ জুলাই চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার সময় পর্যটকবাহী একটি মাইক্রোবাস রেলের সামনে পড়লে ১৩ জনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে ঝেড়ে কাশেন রেলমন্ত্রী। সেই ঘটনার দুদিন পর, অর্থাৎ ১ আগস্ট গোপালগঞ্জ রেলস্টেশনে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ভ্রাম্যমাণ রেল জাদুঘর’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘ট্রেন কাউকে ধাক্কা দেয় না; বরং বিভিন্ন যানবাহন ট্রেনকে ধাক্কা দিয়ে অঘটন ঘটায়। এর দায় রেল কর্তৃপক্ষের নয়।
রেলে যে আমরা বেরিগেট বা গেট দিই এটা দেওয়া হয় যাতে রেলের কোনো ক্ষতি না হয়। রেল ঠিকভাবে চলতে পারে, বাইরে থেকে কোনো কিছু যেন রেলের ক্ষতি করতে না পারে। ট্রেন যদি নিজের লাইন রেখে অন্যের বাড়িতে ঢুকে পড়ে তাহলে সেটা ট্রেন দুর্ঘটনা হবে। তার দায়িত্ব রেল নেবে। অযথা রেলকে দোষারোপ করলে সমাধান হবে না।’
এত কিছুর পরেও রেলের দায়িত্ব আছে। আর সে দায়িত্ব হচ্ছে মানুষকে সচেতন করা। এই শতাব্দীর গোড়ার দিকে ইলিশের উৎপাদন কমে আসছিল আশঙ্কাজনক হারে। এখন সেই ইলিশের উৎপাদন অনেকাংশেই বেড়েছে। আর তা সম্ভব হয়েছে সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে। ইলিশের ডিম ছাড়ার মৌসুমে সমুদ্র এবং কয়েকটি নদীতে মাছ শিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সে বিষয়ে জেলেদের মধ্যে প্রচার চালানো হয় নিয়মিত; বিশেষ করে টিভিতে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হতো।
এই উদ্যোগটিই মনে হয় ইলিশ রক্ষায় বেশি কাজে দিয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষেরও উদ্যোগ নিতে হবে মানুষকে সচেতন করতে। সে জন্য মোক্ষম উপায় হতে পারে টিভি বিজ্ঞাপন। রেলক্রসিংয়ে বেরিয়ার থাকুক কিংবা না থাকুক, যখন কেউ রেললাইনে উঠবেন, তখন যেন তিনি দায়িত্বটুকু নিয়েই ওঠেন। ট্রেনে কাটা পড়ে আর যেন কারও মৃত্যু না হয়।
আমিনুল ইসলাম সোহেল, সহসম্পাদক,আজকের পত্রিকা
থামুন। দেখুন। শুনুন। চলুন। আমরা যারা রেলপথে চলাচল করি কিংবা বৈধ রেলক্রসিং দিয়ে পারাপার হই, তাদের নিশ্চয়ই ত্রিকোণ আকৃতির এমন নির্দেশনাফলক চোখে পড়েছে। এই নির্দেশনাফলকটি স্থাপন করে রেলওয়ে তার সবটুকু দায়িত্ব পালন করেছে। এখন বাকি দায়িত্ব আমরা যারা রেলপথ পারাপার হই কিংবা রেলপথ মাড়াই তাদের।
১৮৬২ সালের ১৫ নভেম্বর চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত রেল চলাচল শুরুর মাধ্যমে বাংলাদেশ অঞ্চলে রেলসেবা চালু হয়। এর আগে একই বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে নামে একটি কোম্পানি কলকাতা থেকে রানাঘাট পর্যন্ত রেলপথ উদ্বোধন করে। সেই লাইনটিই কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত টেনে বাড়ানো হয়।
১৮৮৪ সালের ১ জুলাই ব্রিটিশ সরকার কোম্পানি নিয়ন্ত্রিত ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়েকে সরকারি নিয়ন্ত্রণে আনে এবং নতুন নামকরণ করে ইস্টার্ন বেঙ্গল স্টেট রেলওয়ে। এরপর ১৮৯০ সালে তৈরি হয় রেলওয়ে আইন। সেই আইনে রয়েছে, রেললাইন ও এর দুই পাশে ১০ ফুট করে ২০ ফুট এলাকায় বছরের প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টাই ১৪৪ ধারা জারি থাকে, অর্থাৎ রেল চলাচলের শুরুর দিন থেকে রেলপথটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করার আগ পর্যন্ত ১৪৪ ধারা
জারি থাকবে।
বাংলাদেশ রেলওয়ে আইন অনুযায়ী, এই সীমানার ভেতর কাউকে পাওয়া গেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা যায়। এমনকি এই সীমানার ভেতর গবাদিপশু চরলে তা আটক ও বিক্রি করে সেই টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিতে হবে। ২০২১ সালে সংশোধিত রেলওয়ে আইনের ১২১ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি স্কোয়াটিং বা পিকেটিংয়ের মাধ্যমে বা রেলপথের ওপর কোনো কিছু রেখে বা টেম্পারিং বা বিচ্ছিন্ন করে বা অন্য কোনোভাবে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে কোনো ট্রেন বা রেলপথে চলাচলকারী কোনো রোলিং স্টক চলাচলে বাধার সৃষ্টি করেন, করান বা করার চেষ্টা করেন তাহলে তিনি অনূর্ধ্ব ছয় মাসের কারাদণ্ড বা অনধিক এক হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
এই আইনের বলে কোনো ব্যক্তি, কারও গবাদিপশু, যানবাহন বা কোনো কিছু কাটা পড়লে, মারা গেলে কিংবা ক্ষতিগ্রস্ত হলে রেল কর্তৃপক্ষ নয়, ক্ষতিগ্রস্তদেরই জরিমানা গুনতে কিংবা দণ্ড ভোগ করতে হয়।
তাহলে রেলে কাটা পড়ে মৃত্যুকে কি নিহত বলা যাবে? কোনোভাবেই না। নিহত তখনই বলা হয়, যখন কেউ হত্যার শিকার হন। কিন্তু রেললাইনে কেউ কাটা পড়লেই আমাদের অনেক সংবাদপত্র কিংবা সংবাদমাধ্যম লেখে কিংবা বলে চলে, ‘ট্রেনে কেটে নিহত...’, ‘ট্রেনে-বাসে সংঘর্ষ, নিহত...’, ‘বাসে ট্রেনের ধাক্কা, নিহত...’।
আসলে ট্রেনে-বাসে সংঘর্ষ হওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না, কিংবা ট্রেন কাউকে বা কোনো যানবাহনকে ধাক্কাও দেয় না। কেননা ট্রেন স্বতন্ত্র পথে চলে। সে অন্য কোনো পথে যায় না; বরং অন্য কেউ কিংবা অন্য যানবাহন রেলপথে উঠে যায়। আর তাতে কাটা পড়ে মৃত্যু বা ক্ষতিগ্রস্তের ঘটনা ঘটে। এর দায় যিনি গেছেন বা যে যানবাহন রেলপথে উঠেছে তার বা সেই কর্তৃপক্ষের। এতে রেলের কোনো দায় নেই।
আর কোনো দায় নেই বলে রেল চলাচলের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত রেল কিংবা রেলের সঙ্গে জড়িতদের নামে কোনো মামলা হয়নি, হয়নি ফুটো পয়সার জরিমানা পর্যন্ত। তাই রেলে কাটা পড়লে মৃত্যু বলতে হবে, নিহত নয়। আর রেলের সঙ্গে অন্য যানবাহনের সংঘর্ষ নয়, লিখতে হবে, ‘রেললাইনে যানবাহন বা অন্য কিছু, কাটা পড়ে মৃত্যু...’।
গত বছরের ২৯ জুলাই চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার সময় পর্যটকবাহী একটি মাইক্রোবাস রেলের সামনে পড়লে ১৩ জনের মৃত্যু হয়। এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হলে ঝেড়ে কাশেন রেলমন্ত্রী। সেই ঘটনার দুদিন পর, অর্থাৎ ১ আগস্ট গোপালগঞ্জ রেলস্টেশনে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ভ্রাম্যমাণ রেল জাদুঘর’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘ট্রেন কাউকে ধাক্কা দেয় না; বরং বিভিন্ন যানবাহন ট্রেনকে ধাক্কা দিয়ে অঘটন ঘটায়। এর দায় রেল কর্তৃপক্ষের নয়।
রেলে যে আমরা বেরিগেট বা গেট দিই এটা দেওয়া হয় যাতে রেলের কোনো ক্ষতি না হয়। রেল ঠিকভাবে চলতে পারে, বাইরে থেকে কোনো কিছু যেন রেলের ক্ষতি করতে না পারে। ট্রেন যদি নিজের লাইন রেখে অন্যের বাড়িতে ঢুকে পড়ে তাহলে সেটা ট্রেন দুর্ঘটনা হবে। তার দায়িত্ব রেল নেবে। অযথা রেলকে দোষারোপ করলে সমাধান হবে না।’
এত কিছুর পরেও রেলের দায়িত্ব আছে। আর সে দায়িত্ব হচ্ছে মানুষকে সচেতন করা। এই শতাব্দীর গোড়ার দিকে ইলিশের উৎপাদন কমে আসছিল আশঙ্কাজনক হারে। এখন সেই ইলিশের উৎপাদন অনেকাংশেই বেড়েছে। আর তা সম্ভব হয়েছে সচেতনতা বৃদ্ধির কারণে। ইলিশের ডিম ছাড়ার মৌসুমে সমুদ্র এবং কয়েকটি নদীতে মাছ শিকার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সে বিষয়ে জেলেদের মধ্যে প্রচার চালানো হয় নিয়মিত; বিশেষ করে টিভিতে বিজ্ঞাপন প্রচার করা হতো।
এই উদ্যোগটিই মনে হয় ইলিশ রক্ষায় বেশি কাজে দিয়েছে। রেল কর্তৃপক্ষেরও উদ্যোগ নিতে হবে মানুষকে সচেতন করতে। সে জন্য মোক্ষম উপায় হতে পারে টিভি বিজ্ঞাপন। রেলক্রসিংয়ে বেরিয়ার থাকুক কিংবা না থাকুক, যখন কেউ রেললাইনে উঠবেন, তখন যেন তিনি দায়িত্বটুকু নিয়েই ওঠেন। ট্রেনে কাটা পড়ে আর যেন কারও মৃত্যু না হয়।
আমিনুল ইসলাম সোহেল, সহসম্পাদক,আজকের পত্রিকা
১৬ জুলাই গোপালগঞ্জে যে সহিংস ঘটনা ঘটেছে, তা কি খুব অপ্রত্যাশিত ছিল? স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে. (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘গোপালগঞ্জের ঘটনার বিষয়ে গোয়েন্দা তথ্য ছিল। কিন্তু ঘটনা এত বড় হবে, সে তথ্য ছিল না।’ অর্থাৎ ছোটখাটো ঘটনা ঘটবে, সেটা সরকারের জানা ছিল।
১১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ফেনীসহ দেশের বেশ কয়েকটি জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। এখনই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা না গেলে ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। গত বছরও ফেনী, নোয়াখালীতে ভয়াবহ বন্যা হয়েছিল। অতীত অভিজ্ঞতা বলে, বন্যার পানি যত না ভয়ংকর, তার চেয়েও বেশি বিপদ হয় নিরাপদ আশ্রয় আর খাদ্যসংকট নিয়ে।
১১ ঘণ্টা আগেখুলনা ওয়াসার নকশাকারক পদে আছেন জি এম আব্দুল গফফার। তাঁর নিয়োগ হয়েছিল পাম্প অপারেটর পদে। গত বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর তিনি প্রভাব খাটিয়ে পাম্প থেকে প্রধান কার্যালয়ে চলে আসেন।
১১ ঘণ্টা আগেআবারও বন্যা, আবারও প্রাকৃতিক দুর্যোগ। দেশের পূর্বাঞ্চলে, বিশেষত ফেনী অঞ্চলে বন্যা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে একাধিক নদীর প্লাবন এবং সেই সঙ্গে অবিরাম বর্ষণের ফলে উত্তরবঙ্গও বন্যা প্লাবিত হতে পারে।
১ দিন আগে