নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
উচ্চশিক্ষার সুযোগসহ আট দফা দাবিতে সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন কৃষি ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর জাতীয় শহীদ মিনারের সামনে ‘কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলন’-এর ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে সারা দেশের কয়েক শ ডিপ্লোমা শিক্ষার্থী অংশ নেন।
দাবি আদায়ে শিক্ষার্থীদের মিছিল প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের অভিমুখে যাত্রার কথা থাকলেও পরে তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে এসে শেষ হয়। পরে কর্মসূচি থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ‘অ্যাগ্রি ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষণা দেয়।
কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলনের সমন্বয়কারী আসাদুজ্জামান আবির আজকের পত্রিকাকে জানান, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষাসহ যৌক্তিক আট দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে কর্তৃপক্ষ কোনো সুনির্দিষ্ট প্রজ্ঞাপন জারি না করে মিথ্যা আশ্বাস বা অযৌক্তিক রেজল্যুশনের নামে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণার প্রতিবাদে আগামীকাল সোমবার (২১ এপ্রিল) অ্যাগ্রি ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
আসাদুজ্জামান আবির আরও বলেন, ‘কৃষির সৈনিকদের দাবি বাস্তবায়িত না হওয়া পর্যন্ত কোনো ধরনের কৃষি কার্যক্রম চলতে দেওয়া হবে না। কৃষি ডিপ্লোমার সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থী, সকল পেশার ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করার জন্য বাংলাদেশে সরকারি ১৮টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটসহ ২৬০টি বেসরকারি কৃষি কলেজ রয়েছে, যেখানে কৃষিতে ৪ বছরের ডিপ্লোমা কোর্সে অধ্যয়ন করা হয়। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে।
শহীদ মিনারে আন্দোলনে অংশ নেওয়া আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অন্যতম নেতা রায়হান উদ্দিন শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে এই বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম ক্ষোভ আর হতাশ বিরাজমান। কারণ, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীগণ চরম বৈষম্যের শিকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অ্যাগ্রি ব্লকেড কর্মসূচির আওতায় সোমবার সকাল থেকে খামারবাড়ির সামনে অবস্থান করব। কৃষিসংশ্লিষ্ট সরকারি অফিসের কার্যক্রম করতে দেব না।’
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো—ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের পাবলিক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ দিতে হবে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে গেজেট করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে এবং প্রতিবছর নিয়োগের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষকসংকট দূর করতে হবে।
বাকি দাবিগুলো হলো—কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষাকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অধীন থেকে বের করে সম্পূর্ণভাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আলাদা প্রতিষ্ঠান করতে হবে। সব কৃষি গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদটি শুধু ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের জন্য সংরক্ষিত করতে হবে। ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ন্যূনতম দশম গ্রেডের পে-স্কেলে বেতন দিতে হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মাঠ সংযুক্তি ভাতা প্রদান করতে হবে এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের চাকরিতে প্রবেশের পর ছয় মাসের ফাউন্ডেশন ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
উচ্চশিক্ষার সুযোগসহ আট দফা দাবিতে সমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন কৃষি ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) রাজধানীর জাতীয় শহীদ মিনারের সামনে ‘কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলন’-এর ব্যানারে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। এতে সারা দেশের কয়েক শ ডিপ্লোমা শিক্ষার্থী অংশ নেন।
দাবি আদায়ে শিক্ষার্থীদের মিছিল প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের অভিমুখে যাত্রার কথা থাকলেও পরে তা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে এসে শেষ হয়। পরে কর্মসূচি থেকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা ‘অ্যাগ্রি ব্লকেড’ কর্মসূচি ঘোষণা দেয়।
কৃষি ডিপ্লোমা ছাত্র অধিকার আন্দোলনের সমন্বয়কারী আসাদুজ্জামান আবির আজকের পত্রিকাকে জানান, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষাসহ যৌক্তিক আট দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে চলমান আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে কর্তৃপক্ষ কোনো সুনির্দিষ্ট প্রজ্ঞাপন জারি না করে মিথ্যা আশ্বাস বা অযৌক্তিক রেজল্যুশনের নামে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণার প্রতিবাদে আগামীকাল সোমবার (২১ এপ্রিল) অ্যাগ্রি ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
আসাদুজ্জামান আবির আরও বলেন, ‘কৃষির সৈনিকদের দাবি বাস্তবায়িত না হওয়া পর্যন্ত কোনো ধরনের কৃষি কার্যক্রম চলতে দেওয়া হবে না। কৃষি ডিপ্লোমার সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সকল শিক্ষার্থী, সকল পেশার ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছি।’
কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরি করার জন্য বাংলাদেশে সরকারি ১৮টি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটসহ ২৬০টি বেসরকারি কৃষি কলেজ রয়েছে, যেখানে কৃষিতে ৪ বছরের ডিপ্লোমা কোর্সে অধ্যয়ন করা হয়। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে।
শহীদ মিনারে আন্দোলনে অংশ নেওয়া আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অন্যতম নেতা রায়হান উদ্দিন শামীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বর্তমানে এই বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম ক্ষোভ আর হতাশ বিরাজমান। কারণ, কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীগণ চরম বৈষম্যের শিকার।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অ্যাগ্রি ব্লকেড কর্মসূচির আওতায় সোমবার সকাল থেকে খামারবাড়ির সামনে অবস্থান করব। কৃষিসংশ্লিষ্ট সরকারি অফিসের কার্যক্রম করতে দেব না।’
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো—ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের পাবলিক কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ দিতে হবে। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাকে দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে গেজেট করে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে এবং প্রতিবছর নিয়োগের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য শিক্ষকসংকট দূর করতে হবে।
বাকি দাবিগুলো হলো—কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষাকে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) অধীন থেকে বের করে সম্পূর্ণভাবে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আলাদা প্রতিষ্ঠান করতে হবে। সব কৃষি গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে সহকারী বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদটি শুধু ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের জন্য সংরক্ষিত করতে হবে। ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের বেসরকারি চাকরির ক্ষেত্রে ন্যূনতম দশম গ্রেডের পে-স্কেলে বেতন দিতে হবে। কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মাঠ সংযুক্তি ভাতা প্রদান করতে হবে এবং উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের চাকরিতে প্রবেশের পর ছয় মাসের ফাউন্ডেশন ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
১৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২০ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
২৭ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩১ মিনিট আগে