নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিভিন্ন কারাগারে মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে কনডেমড সেলে রয়েছেন ২ হাজার ১৬২ জন বন্দী। আজ সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের বেঞ্চে দেওয়া কারা অধিদপ্তরের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন কয়েদির রিটের পরিপ্রেক্ষিতে নির্দেশ অনুযায়ী এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। এতে বলা হয়, গত বছরের ১ নভেম্বর পর্যন্ত মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের জন্য ২ হাজার ৬৫৭টি সেলের মধ্যে পুরুষ বন্দীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯৯ এবং নারী ছিলেন ৬৩ জন। আর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের জন্য কারাগারে সেল রয়েছে পুরুষদের জন্য ২ হাজার ৫১২ ও নারীদের জন্য ১৪৫টি।
এদিকে একটি কনডেমড সেলের ভেতরে কী কী ব্যবস্থা রয়েছে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে। রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
এর আগে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেমড সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালের ২ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন তিন কয়েদি। এতে দেশের সব কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দী ও কনডেমড সেলের সংখ্যাসহ সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত প্রতিবেদন জানাতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টে দাখিল করা প্রতিবেদনে বলা হয়, কারা বিধি মোতাবেক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীদের ১০ ধরনের সুযোগ–সুবিধা দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে—নির্ধারিত ডায়েট স্কেল অনুযায়ী খাদ্য সরবরাহ, নির্ধারিত পোশাক, নিয়মিত চিকিৎসা, কারা বিধি মোতাবেক আত্মীয়-স্বজন ও আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা, বই-পুস্তক ও পত্রিকা পড়ার সুযোগ, ধূমপায়ীদের বিড়ি–সিগারেট দেওয়া, সেল সংলগ্ন আঙিনায় গোসল ও শরীরচর্চার সুযোগ, আপিল দায়ের সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পাদনে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সেলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও খাদ্য পরিবেশনের ব্যবস্থা করা।
দেশের বিভিন্ন কারাগারে মৃত্যুদণ্ড মাথায় নিয়ে কনডেমড সেলে রয়েছেন ২ হাজার ১৬২ জন বন্দী। আজ সোমবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের বেঞ্চে দেওয়া কারা অধিদপ্তরের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন কয়েদির রিটের পরিপ্রেক্ষিতে নির্দেশ অনুযায়ী এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। এতে বলা হয়, গত বছরের ১ নভেম্বর পর্যন্ত মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের জন্য ২ হাজার ৬৫৭টি সেলের মধ্যে পুরুষ বন্দীর সংখ্যা ছিল ২ হাজার ৯৯ এবং নারী ছিলেন ৬৩ জন। আর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের জন্য কারাগারে সেল রয়েছে পুরুষদের জন্য ২ হাজার ৫১২ ও নারীদের জন্য ১৪৫টি।
এদিকে একটি কনডেমড সেলের ভেতরে কী কী ব্যবস্থা রয়েছে, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী ৪ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে। রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
এর আগে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেমড সেলে রাখার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালের ২ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন তিন কয়েদি। এতে দেশের সব কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দী ও কনডেমড সেলের সংখ্যাসহ সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত প্রতিবেদন জানাতে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টে দাখিল করা প্রতিবেদনে বলা হয়, কারা বিধি মোতাবেক মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীদের ১০ ধরনের সুযোগ–সুবিধা দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে—নির্ধারিত ডায়েট স্কেল অনুযায়ী খাদ্য সরবরাহ, নির্ধারিত পোশাক, নিয়মিত চিকিৎসা, কারা বিধি মোতাবেক আত্মীয়-স্বজন ও আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা, ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা, বই-পুস্তক ও পত্রিকা পড়ার সুযোগ, ধূমপায়ীদের বিড়ি–সিগারেট দেওয়া, সেল সংলগ্ন আঙিনায় গোসল ও শরীরচর্চার সুযোগ, আপিল দায়ের সংক্রান্ত কার্যক্রম সম্পাদনে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং সেলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও খাদ্য পরিবেশনের ব্যবস্থা করা।
দুই দিনব্যাপী জাতীয় কবিতা উৎসবের উদ্বোধন হলো। আজ শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি চত্বরে উৎসবের উদ্বোধন করেন শহীদ আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম। ‘স্বাধীনতা সাম্য সম্প্রীতির জন্য কবিতা’ স্লোগানে শুরু হলো কবিদের এই মিলনমেলা।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণসহ বিচার সেবা প্রদানে দক্ষতা বৃদ্ধিতে করণীয় নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি। সুপ্রিম কোর্ট থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনীর হেফাজতে বিএনপি নেতা নিহতের অভিযোগের ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে গুম ও হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারদের সংগঠন মায়ের ডাক। সেই সঙ্গে যৌথ বাহিনীর নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সংস্কৃতি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করাসহ চারটি দাবি তুলে ধরেছে সংগঠনটি। আজ শনিবার সংগঠনটির অফিশিয়াল...
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতাকে আটকের পর মৃত্যুর ঘটনায় জরুরি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেকোনো ধরনের হেফাজতে নির্যাতন ও হত্যার কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে