নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৭০ জন। যা এ বছরের সর্বোচ্চ। চলতি মাসের ২০ দিনেই রেকর্ড সংখ্যক রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার সকাল আটটা থেকে আজ বুধবার সকাল আটটা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৭০ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৫৬ জন এবং বাইরে ১৪ জন। গতকাল ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ৫১ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৩৮ জন এবং বাইরে ছিল ১৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২৪৪ জন। আগেরদিন ছিল ২২৪ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১৮৮ জন এবং বাইরে ৫৬। আগেরদিন ঢাকায় ভর্তি ছিল ১৭০ জন এবং বাইরে ছিল ৫৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ বুধবার ২০ জুলাই পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন এক হাজার ৯১০ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ভর্তি হয় এক হাজার ৬২৯ জন এবং বাইরে ২৮১ জন। মোট রোগী ছাড়পত্র নিয়েছে এক হাজার ৬৬১ জন। ঢাকায় ছাড়পত্র নিয়েছেন এক হাজার ৪৩৯ জন এবং বাইরে ২৮১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর মে মাসের ৩১ দিনে মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ১৬৩ জন। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন এবং জুলাই মাসের ২০ দিনে ৮২১ জন। জুলাইতে গড়ে দৈনিক ৪১ জনের বেশি রোগী ভর্তি হন।
কীটতত্ত্ববিদদেরা জানিয়েছেন, ঈদের ছুটিতে ডেঙ্গু রোগী সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে। যা আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে।
দেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েই চলেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৭০ জন। যা এ বছরের সর্বোচ্চ। চলতি মাসের ২০ দিনেই রেকর্ড সংখ্যক রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল মঙ্গলবার সকাল আটটা থেকে আজ বুধবার সকাল আটটা পর্যন্ত ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ৭০ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৫৬ জন এবং বাইরে ১৪ জন। গতকাল ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ৫১ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ৩৮ জন এবং বাইরে ছিল ১৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ২৪৪ জন। আগেরদিন ছিল ২২৪ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৪৭টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন ১৮৮ জন এবং বাইরে ৫৬। আগেরদিন ঢাকায় ভর্তি ছিল ১৭০ জন এবং বাইরে ছিল ৫৪ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে আজ বুধবার ২০ জুলাই পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হন এক হাজার ৯১০ জন। এদের মধ্যে রাজধানীতে ভর্তি হয় এক হাজার ৬২৯ জন এবং বাইরে ২৮১ জন। মোট রোগী ছাড়পত্র নিয়েছে এক হাজার ৬৬১ জন। ঢাকায় ছাড়পত্র নিয়েছেন এক হাজার ৪৩৯ জন এবং বাইরে ২৮১ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, চলতি বছর মে মাসের ৩১ দিনে মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ১৬৩ জন। জুনের ৩০ দিনে ৭৩৭ জন এবং জুলাই মাসের ২০ দিনে ৮২১ জন। জুলাইতে গড়ে দৈনিক ৪১ জনের বেশি রোগী ভর্তি হন।
কীটতত্ত্ববিদদেরা জানিয়েছেন, ঈদের ছুটিতে ডেঙ্গু রোগী সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে। যা আগস্ট-সেপ্টেম্বরে চূড়ান্ত পর্যায়ে উঠবে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি আজ। রক্তক্ষয়ী গণবিক্ষোভের মুখে গত বছরের এই দিনে পদত্যাগ করে ভারতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বাধ্য হন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর গঠিত হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এই সরকারের অন্যতম কর্তব্যের একটি ছিল ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ ও ‘জুলাই জাতীয় সনদ’ ঘোষণা। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী,
১ ঘণ্টা আগেপরপর তিনটি নির্বাচনে ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়েছে মানুষ। দেড় দশকের কর্তৃত্ববাদী শাসন, চাকরিতে বৈষম্য, সীমাহীন দুর্নীতি, ব্যাংক খাতে লুটপাট, বিরোধী মত দমনে গুম, খুন ও নির্যাতনে ক্ষুব্ধ ছিল জনগণ। সেই ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটে জুলাইয়ে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে।
৯ ঘণ্টা আগেটানা তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগণকে ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং দমনপীড়নের নির্লজ্জ রূপ প্রদর্শন করে ১৫ বছর ৭ মাস প্রধানমন্ত্রিত্ব ধরে রাখার মাধ্যমে শেখ হাসিনা বিশ্বের অন্যতম নিকৃষ্ট স্বৈরাচারী শাসকদের কাতারে নিজের অবস্থান পাকা করেছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর সারা দেশের বিভিন্ন থানা ও পুলিশের স্থাপনা থেকে লুট হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদের মধ্যে প্রায় ১ হাজার ৪০০ অস্ত্র ও আড়াই লাখের মতো গোলাবারুদ এক বছরেও উদ্ধার হয়নি। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের...
৯ ঘণ্টা আগে