শরীয়তপুর প্রতিনিধি

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্যরাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে। নিষেধাজ্ঞার সময় জেলেদের নদীতে নামা থেকে বিরত রাখতে এবং ইলিশের বিপণন, মজুত ও পরিবহন বন্ধ রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে শরীয়তপুর মৎস্য অধিদপ্তর। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে পুলিশ, নৌ-পুলিশ, কোস্টগার্ড, র্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ। এ সময় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রতিটি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি করে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবা থেকে গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি পর্যন্ত ৭১ কিলোমিটার পদ্মা মেঘনায় ইলিশের বিচরণ রয়েছে। বছরের সব সময় বিশাল এই জলসীমায় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৩২ হাজার জেলে পরিবার। এর মধ্যে নিবন্ধিত জেলে পরিবারের সংখ্যা ২৫ হাজার। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে ১৯ হাজার জেলেকে ২০ কেজি করে মোট ৩৮০ মেট্রিকটন ভিজিএফের চাল সহায়তা হিসেবে প্রদান করা হবে। প্রজননের এই ২২ দিন ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সমন্বয় সভা করে প্রতিটি উপজেলায় ১৮ সদস্যবিশিষ্ট টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিন নিয়মিত মাঠে থেকে কাজ করবেন এই টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যরা।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালে ইলিশের বিপণন, পরিবহন, মজুত ও নদীতে মাছ শিকার ঠেকাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। ইলিশ পরিবহন ও বিপণন ঠেকাতে জেলার প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পদ্মা ও মেঘনাপারের নড়িয়া, জাজিরা, ভেদরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলার নদীপথে, সড়ক ও হাটবাজারে নিয়মিত কাজ করবে ২৫ থেকে ৩০ জন করে রিজার্ভ পুলিশ। এ ছাড়া নিয়মিত অভিযানে থাকবেন কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, র্যাব, ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর আল নাসিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রজনন মৌসুমের ২২ দিনে মা ইলিশ রক্ষায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য এরই মধ্যে ২০২ মেট্রিকটন ভিজিএফ চাল বরাদ্দ হাতে পৌঁছেছে। বরাদ্দ পাওয়া চাল জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য রোববার সংশ্লিষ্ট প্রতিটি ইউনিয়নে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার শুরুর দিন সোমবার থেকেই এসব চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রণব কর্মকার আজকের পত্রিকাকে জানান, মা ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১২টি সভা করে টাস্কফোর্স টিম গঠন করা হয়েছে। অভিযান সফল করতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে।
জেলেদের সচেতন করার পাশাপাশি খাদ্যসহায়তা বিতরণ করা হবে। গত বছর জেলায় ইলিশের উৎপাদন ছিল ৫ হাজার ৪০০ মেট্রিকটন। এ বছর উৎপাদনের পরিমাণ ৬ হাজার মেট্রিকটন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্যরাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে। নিষেধাজ্ঞার সময় জেলেদের নদীতে নামা থেকে বিরত রাখতে এবং ইলিশের বিপণন, মজুত ও পরিবহন বন্ধ রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে শরীয়তপুর মৎস্য অধিদপ্তর। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে পুলিশ, নৌ-পুলিশ, কোস্টগার্ড, র্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ। এ সময় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রতিটি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি করে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবা থেকে গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি পর্যন্ত ৭১ কিলোমিটার পদ্মা মেঘনায় ইলিশের বিচরণ রয়েছে। বছরের সব সময় বিশাল এই জলসীমায় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৩২ হাজার জেলে পরিবার। এর মধ্যে নিবন্ধিত জেলে পরিবারের সংখ্যা ২৫ হাজার। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে ১৯ হাজার জেলেকে ২০ কেজি করে মোট ৩৮০ মেট্রিকটন ভিজিএফের চাল সহায়তা হিসেবে প্রদান করা হবে। প্রজননের এই ২২ দিন ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সমন্বয় সভা করে প্রতিটি উপজেলায় ১৮ সদস্যবিশিষ্ট টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিন নিয়মিত মাঠে থেকে কাজ করবেন এই টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যরা।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালে ইলিশের বিপণন, পরিবহন, মজুত ও নদীতে মাছ শিকার ঠেকাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। ইলিশ পরিবহন ও বিপণন ঠেকাতে জেলার প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পদ্মা ও মেঘনাপারের নড়িয়া, জাজিরা, ভেদরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলার নদীপথে, সড়ক ও হাটবাজারে নিয়মিত কাজ করবে ২৫ থেকে ৩০ জন করে রিজার্ভ পুলিশ। এ ছাড়া নিয়মিত অভিযানে থাকবেন কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, র্যাব, ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর আল নাসিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রজনন মৌসুমের ২২ দিনে মা ইলিশ রক্ষায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য এরই মধ্যে ২০২ মেট্রিকটন ভিজিএফ চাল বরাদ্দ হাতে পৌঁছেছে। বরাদ্দ পাওয়া চাল জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য রোববার সংশ্লিষ্ট প্রতিটি ইউনিয়নে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার শুরুর দিন সোমবার থেকেই এসব চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রণব কর্মকার আজকের পত্রিকাকে জানান, মা ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১২টি সভা করে টাস্কফোর্স টিম গঠন করা হয়েছে। অভিযান সফল করতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে।
জেলেদের সচেতন করার পাশাপাশি খাদ্যসহায়তা বিতরণ করা হবে। গত বছর জেলায় ইলিশের উৎপাদন ছিল ৫ হাজার ৪০০ মেট্রিকটন। এ বছর উৎপাদনের পরিমাণ ৬ হাজার মেট্রিকটন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
শরীয়তপুর প্রতিনিধি

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্যরাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে। নিষেধাজ্ঞার সময় জেলেদের নদীতে নামা থেকে বিরত রাখতে এবং ইলিশের বিপণন, মজুত ও পরিবহন বন্ধ রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে শরীয়তপুর মৎস্য অধিদপ্তর। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে পুলিশ, নৌ-পুলিশ, কোস্টগার্ড, র্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ। এ সময় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রতিটি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি করে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবা থেকে গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি পর্যন্ত ৭১ কিলোমিটার পদ্মা মেঘনায় ইলিশের বিচরণ রয়েছে। বছরের সব সময় বিশাল এই জলসীমায় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৩২ হাজার জেলে পরিবার। এর মধ্যে নিবন্ধিত জেলে পরিবারের সংখ্যা ২৫ হাজার। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে ১৯ হাজার জেলেকে ২০ কেজি করে মোট ৩৮০ মেট্রিকটন ভিজিএফের চাল সহায়তা হিসেবে প্রদান করা হবে। প্রজননের এই ২২ দিন ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সমন্বয় সভা করে প্রতিটি উপজেলায় ১৮ সদস্যবিশিষ্ট টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিন নিয়মিত মাঠে থেকে কাজ করবেন এই টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যরা।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালে ইলিশের বিপণন, পরিবহন, মজুত ও নদীতে মাছ শিকার ঠেকাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। ইলিশ পরিবহন ও বিপণন ঠেকাতে জেলার প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পদ্মা ও মেঘনাপারের নড়িয়া, জাজিরা, ভেদরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলার নদীপথে, সড়ক ও হাটবাজারে নিয়মিত কাজ করবে ২৫ থেকে ৩০ জন করে রিজার্ভ পুলিশ। এ ছাড়া নিয়মিত অভিযানে থাকবেন কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, র্যাব, ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর আল নাসিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রজনন মৌসুমের ২২ দিনে মা ইলিশ রক্ষায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য এরই মধ্যে ২০২ মেট্রিকটন ভিজিএফ চাল বরাদ্দ হাতে পৌঁছেছে। বরাদ্দ পাওয়া চাল জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য রোববার সংশ্লিষ্ট প্রতিটি ইউনিয়নে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার শুরুর দিন সোমবার থেকেই এসব চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রণব কর্মকার আজকের পত্রিকাকে জানান, মা ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১২টি সভা করে টাস্কফোর্স টিম গঠন করা হয়েছে। অভিযান সফল করতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে।
জেলেদের সচেতন করার পাশাপাশি খাদ্যসহায়তা বিতরণ করা হবে। গত বছর জেলায় ইলিশের উৎপাদন ছিল ৫ হাজার ৪০০ মেট্রিকটন। এ বছর উৎপাদনের পরিমাণ ৬ হাজার মেট্রিকটন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্যরাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে। নিষেধাজ্ঞার সময় জেলেদের নদীতে নামা থেকে বিরত রাখতে এবং ইলিশের বিপণন, মজুত ও পরিবহন বন্ধ রাখতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে শরীয়তপুর মৎস্য অধিদপ্তর। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে পুলিশ, নৌ-পুলিশ, কোস্টগার্ড, র্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনার কথা জানিয়েছে জেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ। এ সময় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রতিটি জেলে পরিবারকে ২০ কেজি করে ভিজিএফের চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তর সূত্র জানায়, শরীয়তপুরের জাজিরার নাওডোবা থেকে গোসাইরহাটের কুচাইপট্টি পর্যন্ত ৭১ কিলোমিটার পদ্মা মেঘনায় ইলিশের বিচরণ রয়েছে। বছরের সব সময় বিশাল এই জলসীমায় ইলিশ শিকারের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৩২ হাজার জেলে পরিবার। এর মধ্যে নিবন্ধিত জেলে পরিবারের সংখ্যা ২৫ হাজার। নিষেধাজ্ঞার এই সময়ে নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যে ১৯ হাজার জেলেকে ২০ কেজি করে মোট ৩৮০ মেট্রিকটন ভিজিএফের চাল সহায়তা হিসেবে প্রদান করা হবে। প্রজননের এই ২২ দিন ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে সমন্বয় সভা করে প্রতিটি উপজেলায় ১৮ সদস্যবিশিষ্ট টাস্কফোর্স কমিটি গঠন করা হয়েছে। মা ইলিশ রক্ষায় ২২ দিন নিয়মিত মাঠে থেকে কাজ করবেন এই টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যরা।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালে ইলিশের বিপণন, পরিবহন, মজুত ও নদীতে মাছ শিকার ঠেকাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। ইলিশ পরিবহন ও বিপণন ঠেকাতে জেলার প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পদ্মা ও মেঘনাপারের নড়িয়া, জাজিরা, ভেদরগঞ্জ ও গোসাইরহাট উপজেলার নদীপথে, সড়ক ও হাটবাজারে নিয়মিত কাজ করবে ২৫ থেকে ৩০ জন করে রিজার্ভ পুলিশ। এ ছাড়া নিয়মিত অভিযানে থাকবেন কোস্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, র্যাব, ম্যাজিস্ট্রেট ও মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
ভেদরগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর আল নাসিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রজনন মৌসুমের ২২ দিনে মা ইলিশ রক্ষায় সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য এরই মধ্যে ২০২ মেট্রিকটন ভিজিএফ চাল বরাদ্দ হাতে পৌঁছেছে। বরাদ্দ পাওয়া চাল জেলেদের মধ্যে বিতরণের জন্য রোববার সংশ্লিষ্ট প্রতিটি ইউনিয়নে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিষেধাজ্ঞার শুরুর দিন সোমবার থেকেই এসব চাল বিতরণ করা হবে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা প্রণব কর্মকার আজকের পত্রিকাকে জানান, মা ইলিশের বিচরণ ও ডিম ছাড়ার পরিবেশ নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ১২টি সভা করে টাস্কফোর্স টিম গঠন করা হয়েছে। অভিযান সফল করতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে কাজ করবে।
জেলেদের সচেতন করার পাশাপাশি খাদ্যসহায়তা বিতরণ করা হবে। গত বছর জেলায় ইলিশের উৎপাদন ছিল ৫ হাজার ৪০০ মেট্রিকটন। এ বছর উৎপাদনের পরিমাণ ৬ হাজার মেট্রিকটন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১৯ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
২৪ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় নির্বাচনকে স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য দ্রুততার সঙ্গে পর্যাপ্তসংখ্যক বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এ নির্দেশন
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

বিসিএসে রিপিট ক্যাডারে নিয়োগের পথ বন্ধ করে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সঙ্গে পরামর্শ করে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালা, ২০১৪ সংশোধন করে আজ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
এ ছাড়া আগের কোনো বিসিএসে কোনো ক্যাডারে যোগদানে অনিচ্ছা প্রকাশ করলে অন্য বিসিএসেও সেই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না। পিএসসি চাইলে এমন প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল থেকেও বাদ দিতে পারবে।
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বয়স, যোগ্যতা ও সরাসরি নিয়োগের জন্য পরীক্ষা) বিধিমালার ১৭ বিধিতে বলা ছিল—কৃতকার্য প্রার্থীদের মধ্য থেকে কমিশন উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করবে এবং সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের নাম সরকারের কাছে সুপারিশ করবে।
নতুন বিধিতে বলা হয়েছে, এখন থেকে কোনো বিসিএসে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করার আগে বা কোনো বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল তৈরির সময় পিএসসি তিনটি বিষয় বিবেচনায় নেবে। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর দেওয়া লিখিত তথ্য, কমিশনের নিজস্ব তথ্য ও প্রার্থীর আগের বিসিএস পরীক্ষার তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে।
নতুন বিধিতে আরও বলা হয়, কোনো প্রার্থী যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে কর্মরত রয়েছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য; আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষায় যে সার্ভিস বা ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেয়েছিলেন, কিন্তু যোগদান করেননি, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য এবং আগের কোনো বিসিএস পরীক্ষার মতো একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে বা ওই প্রার্থীর আগ্রহ নেই—এমন কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে পুনরায় মনোনীত হওয়ার কারণে মনোনীত সার্ভিস বা ক্যাডার পদে যোগদান করতে অনিচ্ছা জ্ঞাপন করেছেন, সেই একই সার্ভিস বা ক্যাডার পদে তিনি মনোনয়নযোগ্য।
তবে কমিশন এ ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা থেকে বিরত থাকতে পারবে বা ক্ষেত্রমতে চূড়ান্ত ফলাফলে উক্ত প্রার্থীকে বাদ দিতে পারবে।
তিন কারণে কোনো প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য পিএসসি সুপারিশ না করলে সেসব শূন্য পদে ওই বিসিএসে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রার্থী নির্বাচন করে কমিশন সম্পূরক ফলাফল প্রকাশ করে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করতে পারবে।
সম্পূরক ফলাফলের কারণে প্রথম ঘোষিত ফলাফলে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডার পদের জন্য মনোনীত কোনো প্রার্থীর মেধাক্রম ও পছন্দক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে নতুন বিধিতে জানানো হয়েছে।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্য রাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
০৩ অক্টোবর ২০২১
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১৯ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
২৪ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় নির্বাচনকে স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য দ্রুততার সঙ্গে পর্যাপ্তসংখ্যক বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এ নির্দেশন
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশের খসড়ায় এমন সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ জমা দেয় ঐকমত্য কমিশন। পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
তিনি বলেন, সংবিধান-সংক্রান্ত প্রস্তাবগুলো খসড়া বিল (সংবিধান সংশোধনী আইনের খসড়া) আকারে তৈরি করবে সরকার। বিলটি গণভোটে পাস হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ মূল ভাব ঠিক রেখে প্রস্তাবগুলো অনুমোদন করবে। কিন্ত সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ২৭০ দিনের মেয়াদের মধ্যে তা অনুমোদন না করলেও প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
তবে গণভোট অনুষ্ঠানের ব্যাপারে সরকারকে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা বেঁধে দেয়নি ঐকমত্য কমিশন। সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ’ জারির পর থেকে জাতীয় নির্বাচনের দিন পর্যন্ত যেকোনো দিন গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে।
সুপারিশে কমিশন বলেছে, ‘এই আদেশ জারির অব্যবহিত পর অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে যথোপযুক্ত সময়ে অথবা উক্ত নির্বাচনের দিন এই আদেশ অনুসারে গণভোট অনুষ্ঠান করা হইবে।’
গণভোটের বিষয়বস্তু নিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, প্যাকেজ আকারে একটি প্রশ্নে গণভোট হবে। সেখানে সনদ ও খসড়া বিল সমর্থন করা হচ্ছে কি না, তা জানতে চাওয়া হবে।
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলোর ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে কী হবে—এমন প্রশ্ন করা হয়। জবাবে আলী রীয়াজ বলেন, তাঁরা সরকারকে বলেছেন, এগুলো জনগণের কাছে নিয়ে যেতে। জনগণের রায় পাওয়ার পর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নেবে।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্য রাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
০৩ অক্টোবর ২০২১
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৯ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
২৪ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় নির্বাচনকে স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য দ্রুততার সঙ্গে পর্যাপ্তসংখ্যক বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এ নির্দেশন
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।

আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) তানজির আহমেদ। দুদকের উপপরিচালক তাহসিন মুনাবীল হক এসব জমি ক্রোকের নির্দেশ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদন অনুযায়ী গাজীপুর সদর থানার ৮ দশমিক ৫৮ একর; গাজীপুর শ্রীপুর থানার ৪ দশমিক ৮৬ একর; কক্সবাজারের সদর থানার ২ দশমিক ১২ একর; কক্সবাজার চকরিয়া থানার দশমিক ৯৬ একর; মহেশখালী থানার ১৮০ দশমিক ২৮ একর এবং কক্সবাজার পেকুয়া থানার ২৭২ দশমিক ৬৮ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। ক্রোককৃত মোট জমির পরিমাণ ৪৬ হাজার ৯৪৮ দশমিক ৭৫ শতক বা ৪৬৯ একর।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান ও তদন্তাধীন রয়েছে। ইতিমধ্যে তাঁদের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা করেছে দুদক। বিভিন্ন অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলাগুলোর তদন্ত চলাকালে এস আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের এই পরিমাণ স্থাবর সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। বিশ্বস্ত সূত্রে দুদক জানতে পেরেছে, বিপুল পরিমাণ সম্পদ তাঁরা যেকোনো সময় বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তর করতে পারেন। এসব সম্পদ বিক্রি, হস্তান্তর বা স্থানান্তরিত হলে অভিযোগের অনুসন্ধান ও মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটবে এবং রাষ্ট্রের অপূরণীয় ক্ষতি হবে। কাজেই সেগুলো ক্রোক করার নির্দেশ প্রয়োজন।
উল্লেখ্য, ২০ অক্টোবর বিভিন্ন কোম্পানির আট হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ, ১০ জুলাই এস আলম ও তাঁর ছেলেদের ১৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করা হয়। গত ২৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ও রাজধানীর বনানী ডিওএইচএসের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেন আদালত। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত।
গত ১৭ জুন এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ২০০ একর জমি, ১৭ এপ্রিল ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি তাঁদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের এক হাজার ছয় বিঘা জমি, গত ৯ এপ্রিল তাঁর ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। গত ২৪ জুন এস আলম ও তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনের নামে থাকা ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড ও ব্রিটিশ রাজার অধীনস্থ দ্বীপরাষ্ট্র জার্সির ২৫ কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধ এবং এস আলমের নামে থাকা সাইপ্রাসের দোতলাবিশিষ্ট বাড়ি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়। গত ৯ জুলাই এস আলমের ৫৩টি হিসাবে থাকা ১১৩ কোটি ৯ লাখ ৮২ হাজার ৮৬৮ টাকা অবরুদ্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়।
এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
সর্বশেষ গত ২৫ সেপ্টেম্বর এস আলমের তিন ভাইয়ের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের মাধ্যমে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন আদালত।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্য রাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
০৩ অক্টোবর ২০২১
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১৯ মিনিট আগে
আগামী জাতীয় নির্বাচনকে স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর জন্য দ্রুততার সঙ্গে পর্যাপ্তসংখ্যক বডি ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এ নির্দেশন
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য দ্রুততার সঙ্গে পর্যাপ্তসংখ্যক বডি ওর্ন ক্যামেরা কিনতে নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই বডি ওর্ন ক্যামেরা ক্রয়প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এ নির্দেশনা দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করতে হবে। ভোটারদের মধ্যে এমন আস্থা তৈরি করতে হবে, যাতে তাঁরা অনুভব করেন যে নির্বাচনের জন্য একটি অনুকূল ও নিরাপদ পরিবেশ বিদ্যমান।
ড. ইউনূস নির্দেশ দেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই বডি ওর্ন ক্যামেরা ক্রয়প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে, যাতে নির্বাচনকালীন সহিংসতা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কার্যকরভাবে প্রতিরোধ করা যায়।
ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনকেন্দ্রিক যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে আইন প্রয়োগের সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি এমন একটি কাঠামো গড়ে তুলতে হবে, যেখানে পরিস্থিতি অবনতির কোনো সুযোগ কেউ না পায়।
বৈঠকে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, দেশে বর্তমানে যে পরিমাণ বডি ওর্ন ক্যামেরা মজুত রয়েছে, সেগুলো ব্যবহার করে পুলিশ সদস্যদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, নতুন ক্যামেরাগুলো এসে পৌঁছালে প্রতিটি জেলায় পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, বডি ওর্ন ক্যামেরার সাহায্যে নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিংয়ের পাশাপাশি প্রতিটি থানা ও জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকেও তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হবে।

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে স্বচ্ছ, শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ রাখার লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য দ্রুততার সঙ্গে পর্যাপ্তসংখ্যক বডি ওর্ন ক্যামেরা কিনতে নির্দেশ দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই বডি ওর্ন ক্যামেরা ক্রয়প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তিনি এ নির্দেশনা দেন। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব, স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলমসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করতে হবে। ভোটারদের মধ্যে এমন আস্থা তৈরি করতে হবে, যাতে তাঁরা অনুভব করেন যে নির্বাচনের জন্য একটি অনুকূল ও নিরাপদ পরিবেশ বিদ্যমান।
ড. ইউনূস নির্দেশ দেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই বডি ওর্ন ক্যামেরা ক্রয়প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে, যাতে নির্বাচনকালীন সহিংসতা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কার্যকরভাবে প্রতিরোধ করা যায়।
ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনকেন্দ্রিক যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা প্রতিরোধে আইন প্রয়োগের সক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি এমন একটি কাঠামো গড়ে তুলতে হবে, যেখানে পরিস্থিতি অবনতির কোনো সুযোগ কেউ না পায়।
বৈঠকে ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানান, দেশে বর্তমানে যে পরিমাণ বডি ওর্ন ক্যামেরা মজুত রয়েছে, সেগুলো ব্যবহার করে পুলিশ সদস্যদের প্রাথমিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, নতুন ক্যামেরাগুলো এসে পৌঁছালে প্রতিটি জেলায় পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জানান, বডি ওর্ন ক্যামেরার সাহায্যে নির্বাচনের সময় ভোটকেন্দ্রের পরিস্থিতি কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিংয়ের পাশাপাশি প্রতিটি থানা ও জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় থেকেও তা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হবে।

ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি ও মা ইলিশের ডিম ছাড়ার অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করতে সারা দেশের নদ-নদীতে ২২ দিন ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকারে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। ইলিশের প্রজনন মৌসুম হওয়ায় ৪ অক্টোবর মধ্যরাত থেকে ২৫ অক্টোবর মধ্য রাত পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
০৩ অক্টোবর ২০২১
এর ফলে বিসিএসে কোনো সার্ভিস বা ক্যাডারে কর্মরতদের মধ্যে কাউকে অন্য বিসিএসের একই ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে না। আগের বিসিএসে কোনো ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়ার পরেও যোগদান না করলে অন্য বিসিএসে তাঁকে ওই ক্যাডারে আর নিয়োগের সুপারিশ করা হবে না।
৯ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নিয়মিত কাজের পাশাপাশি সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে কাজ করবে। এই পরিষদের মেয়াদ হবে ২৭০ দিন (৯ মাস)। এই মেয়াদের মধ্যে পরিষদ গণভোটে পাস হওয়া প্রস্তাবগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলেও সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
১৯ মিনিট আগে
আলোচিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলম এবং তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আরও ৪৬৯ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
২৪ মিনিট আগে