নির্মাণাধীন হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৩য় টার্মিনালের কাজ ৯৮ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া। আজ শনিবার থার্ড টার্মিনাল পরিদর্শনকালে তিনি একথা বলেন।
বেবিচক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, আজ শনিবার ৩য় টার্মিনালে নবনির্মিত চেক ইন কাউন্টার, ইমিগ্রেশন, স্ক্যানার, বোর্ডিং ব্রিজ, এরাইভাল, ডিপার্চার এবং এয়ারক্রাফট পার্কিং অ্যাপ্রোন ও রোড নেটওয়ার্কসহ এই প্রকল্পের আওতায় নির্মিত অন্যান্য স্থাপনাসমূহ পরিদর্শন করেন এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
এ সময় তিনি টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি, কাজের মান এবং সময়মতো কাজ সম্পন্ন করার বিষয়ে কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনা করেন।
ইতিমধ্যে ৯৮ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে উল্লেখ করে বেবিচক চেয়ারম্যান জানান, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক যোগাযোগের গেটওয়ে হিসেবে এই টার্মিনালের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। অতঃপর তিনি ৩য় টার্মিনালের অবশিষ্ট কাজসমূহ দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য গুরুত্বারোপ করেন।
এ ছাড়া বেবিচক চেয়ারম্যান সার্বিক কাজের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
পরিদর্শনের সময় ৩য় টার্মিনালের কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিদেশি প্রতিনিধিবৃন্দ, বেবিচক এর সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা), সদস্য (প্রশাসন), সদস্য (অর্থ), সদস্য (ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড এন্ড রেগুলেশন্স), সদস্য (নিরাপত্তা), প্রধান প্রকৌশলী, ৩য় টার্মিনালের প্রজেক্ট ডিরেক্টর, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এর নির্বাহী পরিচালকসহ বেবিচক এর বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
নির্মাণাধীন হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৩য় টার্মিনালের কাজ ৯৮ শতাংশ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া। আজ শনিবার থার্ড টার্মিনাল পরিদর্শনকালে তিনি একথা বলেন।
বেবিচক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, আজ শনিবার ৩য় টার্মিনালে নবনির্মিত চেক ইন কাউন্টার, ইমিগ্রেশন, স্ক্যানার, বোর্ডিং ব্রিজ, এরাইভাল, ডিপার্চার এবং এয়ারক্রাফট পার্কিং অ্যাপ্রোন ও রোড নেটওয়ার্কসহ এই প্রকল্পের আওতায় নির্মিত অন্যান্য স্থাপনাসমূহ পরিদর্শন করেন এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
এ সময় তিনি টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি, কাজের মান এবং সময়মতো কাজ সম্পন্ন করার বিষয়ে কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সঙ্গে আলোচনা করেন।
ইতিমধ্যে ৯৮ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে উল্লেখ করে বেবিচক চেয়ারম্যান জানান, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও বৈশ্বিক যোগাযোগের গেটওয়ে হিসেবে এই টার্মিনালের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। অতঃপর তিনি ৩য় টার্মিনালের অবশিষ্ট কাজসমূহ দ্রুত সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য গুরুত্বারোপ করেন।
এ ছাড়া বেবিচক চেয়ারম্যান সার্বিক কাজের অগ্রগতি নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।
পরিদর্শনের সময় ৩য় টার্মিনালের কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিদেশি প্রতিনিধিবৃন্দ, বেবিচক এর সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা), সদস্য (প্রশাসন), সদস্য (অর্থ), সদস্য (ফ্লাইট স্ট্যান্ডার্ড এন্ড রেগুলেশন্স), সদস্য (নিরাপত্তা), প্রধান প্রকৌশলী, ৩য় টার্মিনালের প্রজেক্ট ডিরেক্টর, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এর নির্বাহী পরিচালকসহ বেবিচক এর বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
২৪ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
২৫ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
২ ঘণ্টা আগে