
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আগুন নেভানোর জন্য বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নিজস্ব একটি বিভাগ রয়েছে। তবে গত শনিবার কার্গো ভিলেজের আমদানি কার্গো কমপ্লেক্সে আগুন লাগার পর বিভাগটি বিভিন্ন কারণে তাৎক্ষণিক আগুন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারেনি।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০০ কোটি ডলার ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ীরা। গত শনিবারের এই অগ্নিকাণ্ডে তৈরি পোশাক, কাপড় ও কাঁচামালসহ বিপুল পরিমাণ পণ্য পুড়ে গেছে। এতে অনেক অনেক খাতের ব্যবসায়ী ক্ষতির মুখে পড়তে পারে।

হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের দায় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক), কাস্টম হাউস এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস—কেউই এড়াতে পারে না বলে দাবি করেছেন রপ্তানিকারকেরা। ১২ হাজার কোটি টাকার বেশি ক্ষতির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।

শাহজালাল বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের সামনে আজ মমতা ট্রেডিং কোম্পানির কর্মকর্তা বিপ্লব হোসাইন সংবাদমাধ্যমকে জানান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য রাশিয়া থেকে ৭টি শিপমেন্টে প্রায় ১৮ টন বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ছয় দিন আগে বিমানবন্দরে পৌঁছায়। এসব পণ্য খালাসের আগে পরমাণু শক্তি কমিশন থেকে এনওসি (অনাপত্তি