নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষ অত হিসাব নিকাশ করে চলেন না। বিশেষ করে সংসারে আয়-ব্যয়ের হিসাব তাঁরা সেভাবে রাখেন না। অপরিকল্পিতভাবে খরচ করেন। ৮০ শতাংশের বেশি দরিদ্র মানুষ কোনো ধরনের সঞ্চয় করেন না।
দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর পরিচালিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দেশের দরিদ্র ও অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্যক্তি ও পরিবার পর্যায়ে বাজেটিং, সময় ব্যবস্থাপনা ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা, তথ্য ব্যবস্থাপনা কী ধরনের এবং এতে কী ধরনের ন্যূনতম পরিবর্তন আনা হলে আর্থসামাজিক উন্নয়ন হবে—সে বিষয়ে একটি ধারণা পেতে সমীক্ষাটি পরিচালনা করা হয়।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি) সহায়তায় সমীক্ষাটি ২০২২ সালের ১৫ মার্চ থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ঢাকা, ময়মনসিংহ ও যশোর এলাকার ১৫০ জন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষ জরিপে অংশ নেন।
আজ রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও আমাদের মনোগঠনঃ ব্যক্তি ও পরিবার’ শীর্ষক সভায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ইসতিয়াক রায়হান।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, দেশের ৯৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ নাগরিক দৈনন্দিন খরচের হিসাব লিখে রাখেন না। ৯৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই খরচ করেন। ৮৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ নাগরিক নিয়মিত কোনো সঞ্চয়ই করেন না।
এ ছাড়া প্রতিদিনের সময় কীভাবে ব্যবহার করেন তা কেউই লিখে রাখেন না। ৯৯ শতাংশ প্রতিদিনের কাজে কোনো রুটিন মেনে চলেন না। তবে ব্যক্তিগত কাজে সময়ের ব্যবহার নিয়ে ৯০ ভাগই সন্তুষ্ট নন।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬০ শতাংশ এনআইডি, জন্ম নিবন্ধন বা পাসপোর্ট ও শিক্ষা সনদে ব্যক্তিগত তথ্য কখনো মিলিয়ে দেখেননি। ২৮ শতাংশ বলেছেন, তাঁদের তথ্য ঠিক আছে। ১২ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্যে ভুল আছে।
সভায় আইইডির নির্বাহী পরিচালক নুমান আহম্মদ খানের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন—ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জনউদ্যোগের আহ্বায়ক ডা. মোশতাক হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্যার উইলিয়াম ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর মেজর জেনারেল (অব) জীবন কানাই দাস, এজিং সাপোর্ট ফোরামের সভাপতি হাসান আলী, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের ওয়াসিউর রহমান তন্ময়, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, এনজিওদের সংগঠন এড্যাবের পরিচালক কেএম জসিমউদ্দিন, ইউএনডিপির প্রোগ্রাম অফিসার রেবেকা সুলতানা, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব নুর কামরুন্নাহার, একশন এআইডির উপ ব্যবস্থাপক অমিত রঞ্জন দেসহ আরো অনেকে। সভাটি পরিচালনা করেন আইইডির সমন্বয়ক তারিক হোসেন মিঠুল।
দেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষ অত হিসাব নিকাশ করে চলেন না। বিশেষ করে সংসারে আয়-ব্যয়ের হিসাব তাঁরা সেভাবে রাখেন না। অপরিকল্পিতভাবে খরচ করেন। ৮০ শতাংশের বেশি দরিদ্র মানুষ কোনো ধরনের সঞ্চয় করেন না।
দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ওপর পরিচালিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
দেশের দরিদ্র ও অতি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্যক্তি ও পরিবার পর্যায়ে বাজেটিং, সময় ব্যবস্থাপনা ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা, তথ্য ব্যবস্থাপনা কী ধরনের এবং এতে কী ধরনের ন্যূনতম পরিবর্তন আনা হলে আর্থসামাজিক উন্নয়ন হবে—সে বিষয়ে একটি ধারণা পেতে সমীক্ষাটি পরিচালনা করা হয়।
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি) সহায়তায় সমীক্ষাটি ২০২২ সালের ১৫ মার্চ থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত পরিচালিত হয়। ঢাকা, ময়মনসিংহ ও যশোর এলাকার ১৫০ জন দরিদ্র জনগোষ্ঠীর মানুষ জরিপে অংশ নেন।
আজ রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে ‘স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও আমাদের মনোগঠনঃ ব্যক্তি ও পরিবার’ শীর্ষক সভায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ইসতিয়াক রায়হান।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, দেশের ৯৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ নাগরিক দৈনন্দিন খরচের হিসাব লিখে রাখেন না। ৯৩ দশমিক ৩৩ শতাংশ কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই খরচ করেন। ৮৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ নাগরিক নিয়মিত কোনো সঞ্চয়ই করেন না।
এ ছাড়া প্রতিদিনের সময় কীভাবে ব্যবহার করেন তা কেউই লিখে রাখেন না। ৯৯ শতাংশ প্রতিদিনের কাজে কোনো রুটিন মেনে চলেন না। তবে ব্যক্তিগত কাজে সময়ের ব্যবহার নিয়ে ৯০ ভাগই সন্তুষ্ট নন।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৬০ শতাংশ এনআইডি, জন্ম নিবন্ধন বা পাসপোর্ট ও শিক্ষা সনদে ব্যক্তিগত তথ্য কখনো মিলিয়ে দেখেননি। ২৮ শতাংশ বলেছেন, তাঁদের তথ্য ঠিক আছে। ১২ শতাংশ জানিয়েছেন, তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্যে ভুল আছে।
সভায় আইইডির নির্বাহী পরিচালক নুমান আহম্মদ খানের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নেন—ডাকসুর সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জনউদ্যোগের আহ্বায়ক ডা. মোশতাক হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও স্যার উইলিয়াম ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর মেজর জেনারেল (অব) জীবন কানাই দাস, এজিং সাপোর্ট ফোরামের সভাপতি হাসান আলী, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের ওয়াসিউর রহমান তন্ময়, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রাজু আহমেদ, এনজিওদের সংগঠন এড্যাবের পরিচালক কেএম জসিমউদ্দিন, ইউএনডিপির প্রোগ্রাম অফিসার রেবেকা সুলতানা, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব নুর কামরুন্নাহার, একশন এআইডির উপ ব্যবস্থাপক অমিত রঞ্জন দেসহ আরো অনেকে। সভাটি পরিচালনা করেন আইইডির সমন্বয়ক তারিক হোসেন মিঠুল।
সরকারপ্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে বৈদেশিক সম্পর্কের নানা দিক সামাল দেওয়ার ক্ষেত্রে ঝামেলা তৈরি হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর দপ্তর মনে করছে, অন্তর্বর্তী সরকারের ধরন এবং সরকারপ্রধানের কাজের যে বৈচিত্র্য ও গতি, তার সঙ্গে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাল-লয় ঠিক রেখে চলতে পারছে না...
২ ঘণ্টা আগেসর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাকে আরও বাস্তবমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করতে একাধিক পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। এখন থেকে কোনো চাঁদাদাতা ৬০ বছর বয়স পূর্ণ করলেই তাঁর জমাকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ এককালীন তোলার সুযোগ পাবেন; এটি প্রথমবারের মতো চালু হলো। পাশাপাশি প্রবাস ও প্রগতি স্কিমে মাসিক...
২ ঘণ্টা আগেশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) চারটি পদে নিয়োগের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে বুলেট গতিতে। সকালে ৩ হাজার ১০৫ জন চাকরি প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষা নিয়ে রাতেই ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ফল প্রকাশে এমন গতি, ডিআইএ কর্তৃপক্ষ প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করায় এবং খাতা মূল্যায়নের...
২ ঘণ্টা আগেযমুনার সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সরে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম। বুধবার (১৪ মে) যমুনায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংলাপের পর তিনি সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এই আহ্বান জানান। উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘আপনারা যেন আন্দোলন...
৪ ঘণ্টা আগে