নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধান নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)। এ ছাড়া সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগসমূহ বিবেচনায় নিয়ে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে দাবি করেছে এইচআরএফবি।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব দাবি জানায় এইচআরএফবি। পাশাপাশি সরকারের কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করার চলমান প্রবণতা পরিহার করে জবাবদিহি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৫ দফা দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
এইচআরএফবির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পুলিশের বিরুদ্ধে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের ওপর নানাভাবে চাপ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের সদস্যদের থানায় ডেকে পাঠানো, বাসায় গিয়ে নানাভাবে জেরা করা এবং ক্ষেত্রবিশেষে সাদা কাগজে বা পূর্ব থেকে লিখিত বক্তব্যে স্বাক্ষর নেওয়া চেষ্টা করা হচ্ছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যাচ্ছে।
বিবৃতিতে এইচআরএফবি জানিয়েছে, হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি) এই ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করছে। পাশাপাশি দ্রুততম সময়ে পুলিশের এমন আচরণ বন্ধে নির্দেশনা প্রদান, ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধান প্রদানের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে এবং পুলিশের এমন আচরণের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, পুলিশ তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে স্বজনদের ফিরিয়ে দেওয়ার পরিবর্তে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর দুর্দশা আরও বাড়াচ্ছে। পুলিশের পক্ষ থেকে যদিও এটিকে তাদের প্রথাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে তথাপি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর বক্তব্যের সঙ্গে তাদের এ দাবি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগসমূহ বিবেচনায় নিয়ে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়েছে।
এ ছাড়া ফোরাম সরকারের কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করার চলমান প্রবণতা পরিহার করে জবাবদিহি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিম্নোক্ত দাবি জানায়- অনতিবিলম্বে আইন-রক্ষাকারী বাহিনীর এমন আচরণ বন্ধে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশনা প্রদান করা; এ হয়রানির সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছেন এবং যারা নির্দেশনা প্রদান করেছেন সুষ্ঠু তদন্তসাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা; গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবার ও স্বজনদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা; গুমের শিকার ব্যক্তিদের অবিলম্বে খুঁজে বের করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা, তাদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদান করা এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা; আইন-রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে সকল লঙ্ঘনের অভিযোগের দ্রুত ও স্বাধীন তদন্ত নিশ্চিত করে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনাসহ জোরপূর্বক অন্তর্ধান থেকে সকল নাগরিকদের সুরক্ষা প্রদানসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সনদ স্বাক্ষর করা এবং সে অনুযায়ী জাতীয় আইনি কাঠামোতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—এইচআরএফবির বিশেষজ্ঞ ড. হামিদা হোসেন, সুলতানা কামাল ও রাজা দেবাশীষ রায়, আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক গোলাম মনোয়ার কামাল, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের (বিএমপি) সভানেত্রী ড. ফওজিয়া মোসলেম, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্মস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (এএলআরডি) নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, নিজেরা করি-এর সমন্বয়ক খুশি কবির, স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের (স্টেপস) নির্বাহী পরিচালক রঞ্জন কর্মকার, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক সালেহ আহমেদ, এসিড সারভাইভারস ফাউন্ডেশনের (এএসএফ) নির্বাহী পরিচালক সরদার জাহাঙ্গীর হোসেন, বাংলাদেশ দলিত অ্যান্ড এক্সক্লুডেড রাইটস সোসাইটির (বিডিআরএম) চেয়ারপারসন মনি রানী দাস, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) নির্বাহী পরিচালক নজরুল ইসলাম খান, ফেয়ার-এর নির্বাহী পরিচালক দেওয়ান জামান, কাপেং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক পল্লব চাকমা, কর্মজীবনী নারী’র নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া রফিক বেবী, নারীপক্ষ-এর নির্বাহী পরিচালক মোসাম্মদ মাহমুদা বেগম, ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স অব ডিজাবল্ড পিপলস অর্গানাইজেশনসের (ন্যাডপো) আবদুস সাত্তার দুলাল, ওমেন উইথ ডিজাবিলিটিজ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আশরাফুন্নেসা মিষ্টি।
গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধান নিশ্চিতের দাবি জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি)। এ ছাড়া সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগসমূহ বিবেচনায় নিয়ে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে দাবি করেছে এইচআরএফবি।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব দাবি জানায় এইচআরএফবি। পাশাপাশি সরকারের কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করার চলমান প্রবণতা পরিহার করে জবাবদিহি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৫ দফা দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
এইচআরএফবির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, পুলিশের বিরুদ্ধে গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারের ওপর নানাভাবে চাপ প্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। পরিবারের সদস্যদের থানায় ডেকে পাঠানো, বাসায় গিয়ে নানাভাবে জেরা করা এবং ক্ষেত্রবিশেষে সাদা কাগজে বা পূর্ব থেকে লিখিত বক্তব্যে স্বাক্ষর নেওয়া চেষ্টা করা হচ্ছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যাচ্ছে।
বিবৃতিতে এইচআরএফবি জানিয়েছে, হিউম্যান রাইটস ফোরাম বাংলাদেশ (এইচআরএফবি) এই ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করছে। পাশাপাশি দ্রুততম সময়ে পুলিশের এমন আচরণ বন্ধে নির্দেশনা প্রদান, ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং গুমের শিকার ব্যক্তিদের সন্ধান প্রদানের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে এবং পুলিশের এমন আচরণের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, পুলিশ তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করার মাধ্যমে স্বজনদের ফিরিয়ে দেওয়ার পরিবর্তে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর দুর্দশা আরও বাড়াচ্ছে। পুলিশের পক্ষ থেকে যদিও এটিকে তাদের প্রথাগত দায়িত্ব পালনের অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে তথাপি ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর বক্তব্যের সঙ্গে তাদের এ দাবি সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের গুরুতর অভিযোগসমূহ বিবেচনায় নিয়ে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তসাপেক্ষে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয়েছে।
এ ছাড়া ফোরাম সরকারের কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করার চলমান প্রবণতা পরিহার করে জবাবদিহি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিম্নোক্ত দাবি জানায়- অনতিবিলম্বে আইন-রক্ষাকারী বাহিনীর এমন আচরণ বন্ধে সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশনা প্রদান করা; এ হয়রানির সঙ্গে যারা জড়িত রয়েছেন এবং যারা নির্দেশনা প্রদান করেছেন সুষ্ঠু তদন্তসাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা; গুমের শিকার ব্যক্তিদের পরিবার ও স্বজনদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা; গুমের শিকার ব্যক্তিদের অবিলম্বে খুঁজে বের করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা, তাদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদান করা এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা; আইন-রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে সকল লঙ্ঘনের অভিযোগের দ্রুত ও স্বাধীন তদন্ত নিশ্চিত করে দায়ীদের বিচারের আওতায় আনাসহ জোরপূর্বক অন্তর্ধান থেকে সকল নাগরিকদের সুরক্ষা প্রদানসংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সনদ স্বাক্ষর করা এবং সে অনুযায়ী জাতীয় আইনি কাঠামোতে প্রয়োজনীয় পরিবর্তন আনা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছেন—এইচআরএফবির বিশেষজ্ঞ ড. হামিদা হোসেন, সুলতানা কামাল ও রাজা দেবাশীষ রায়, আইন ও সালিস কেন্দ্রের (আসক) নির্বাহী পরিচালক গোলাম মনোয়ার কামাল, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের (বিএমপি) সভানেত্রী ড. ফওজিয়া মোসলেম, অ্যাসোসিয়েশন ফর ল্যান্ড রিফর্মস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (এএলআরডি) নির্বাহী পরিচালক শামসুল হুদা, নিজেরা করি-এর সমন্বয়ক খুশি কবির, স্টেপস টুয়ার্ডস ডেভেলপমেন্টের (স্টেপস) নির্বাহী পরিচালক রঞ্জন কর্মকার, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক সালেহ আহমেদ, এসিড সারভাইভারস ফাউন্ডেশনের (এএসএফ) নির্বাহী পরিচালক সরদার জাহাঙ্গীর হোসেন, বাংলাদেশ দলিত অ্যান্ড এক্সক্লুডেড রাইটস সোসাইটির (বিডিআরএম) চেয়ারপারসন মনি রানী দাস, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) নির্বাহী পরিচালক নজরুল ইসলাম খান, ফেয়ার-এর নির্বাহী পরিচালক দেওয়ান জামান, কাপেং ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক পল্লব চাকমা, কর্মজীবনী নারী’র নির্বাহী পরিচালক রোকেয়া রফিক বেবী, নারীপক্ষ-এর নির্বাহী পরিচালক মোসাম্মদ মাহমুদা বেগম, ন্যাশনাল অ্যালায়েন্স অব ডিজাবল্ড পিপলস অর্গানাইজেশনসের (ন্যাডপো) আবদুস সাত্তার দুলাল, ওমেন উইথ ডিজাবিলিটিজ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আশরাফুন্নেসা মিষ্টি।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সক্ষম সদস্যদের সরকারি ও আধা সরকারি চাকরিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু কীভাবে তাঁদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, সেই পদক্ষেপ নেয়নি তারা। অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবারের সদস্যদের চাকরিতে অগ্রাধিকারের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে...
৩ ঘণ্টা আগে৪৬তম বিসিএস-এর লিখিত পরীক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া নিয়ে কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরকে ‘মনগড়া, অনুমান ও ধারণাভিত্তিক, সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’ বলে আখ্যায়িত করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একই সঙ্গে এ ধরনের মিথ্যা ও অসত্য তথ্য দ্বারা বিভ্রান্ত না হওয়ার...
৬ ঘণ্টা আগেধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বিয়ের মাধ্যমে মানুষ পাপাচার থেকে বেঁচে থাকতে পারে। আদর্শ পরিবার গঠন, জৈবিক চাহিদা পূরণ ও মানসিক প্রশান্তির জন্য বিয়ের বিকল্প নেই। আজ সোমবার দুপুরে ঢাকার মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজ কনভেনশন হলে ওয়ার্ল্ড অ্যাসেম্বলি অব মুসলিম ইয়ুথ (ওয়ামি) কর্তৃক পিতৃহীন...
৬ ঘণ্টা আগেবগুড়া ও ফেনীতে আইসিটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টার করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শেয়ার করা এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৭ ঘণ্টা আগে