অনলাইন ডেস্ক
নাইকো দুর্নীতি মামলা ছিল খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৪–এর বিচারক রবিউল ইসলাম রায় ঘোষণার সময় পর্যবেক্ষণে এ কথা বলেন।
মামলায় খালেদা জিয়াসহ আট আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। অল্প সময়ে রায়ের উল্লেখযোগ্য অংশ পড়ে শোনান বিচারক।
আদালত বলেন, রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করতে অন্যায়ভাবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নাইকো দুর্নীতি মামলায় আসামি করা হয়েছে। খালেদা জিয়া কোনো দুর্নীতি করেননি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি।
রায়ে আরও বলা হয়, শুধু খালেদা জিয়া নন, এ মামলার অন্য আসামিরাও কোনো দুর্নীতি করেননি।
বিচারক বলেন, নাইকোর সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় (১৯৯৬–২০০১)। নাইকোর সঙ্গে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন শেখ হাসিনা। পরবর্তীতে খালেদা জিয়া সরকার গঠন করলে আন্তর্জাতিক সেই চুক্তি বলবৎ রাখেন। এ ক্ষেত্রে খালেদা জিয়াসহ অন্য কারও অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না।
আদালত রায়ের পর্যবেক্ষণে আরও বলেন, খালেদা জিয়াসহ অন্যরা কেউ দুর্নীতি করেননি। অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি। নাইকোর সঙ্গে চুক্তি করে নিজেরা লাভবান হননি। তাঁরা ক্ষমতার কোনো অপব্যবহার করেননি।
বিচারক পর্যবেক্ষণে বলেন, এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে নাইকোর দুর্নীতির ঘটনায় শেখ হাসিনার নামে একটি মামলা করে। পরে খালেদা জিয়ার নামেও একটি মামলা করা হয়। শেখ হাসিনা সরকার গঠন করার পর তাঁর মামলাটি উচ্চ আদালত বাতিল করে দেন। পরবর্তীতে একই মামলায় খালেদা জিয়া এবং অন্য আসামিদের রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার লক্ষ্যে মামলাটি চলমান রাখা হয়।
খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে, এ কারণে আসামিদের খালাস দেওয়া হলো বলে উল্লেখ করেন আদালত।
নাইকো দুর্নীতি মামলা ছিল খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত–৪–এর বিচারক রবিউল ইসলাম রায় ঘোষণার সময় পর্যবেক্ষণে এ কথা বলেন।
মামলায় খালেদা জিয়াসহ আট আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে। অল্প সময়ে রায়ের উল্লেখযোগ্য অংশ পড়ে শোনান বিচারক।
আদালত বলেন, রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করতে অন্যায়ভাবে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে নাইকো দুর্নীতি মামলায় আসামি করা হয়েছে। খালেদা জিয়া কোনো দুর্নীতি করেননি এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করেননি।
রায়ে আরও বলা হয়, শুধু খালেদা জিয়া নন, এ মামলার অন্য আসামিরাও কোনো দুর্নীতি করেননি।
বিচারক বলেন, নাইকোর সঙ্গে চুক্তি হয়েছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় (১৯৯৬–২০০১)। নাইকোর সঙ্গে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন শেখ হাসিনা। পরবর্তীতে খালেদা জিয়া সরকার গঠন করলে আন্তর্জাতিক সেই চুক্তি বলবৎ রাখেন। এ ক্ষেত্রে খালেদা জিয়াসহ অন্য কারও অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না।
আদালত রায়ের পর্যবেক্ষণে আরও বলেন, খালেদা জিয়াসহ অন্যরা কেউ দুর্নীতি করেননি। অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গ করেননি। নাইকোর সঙ্গে চুক্তি করে নিজেরা লাভবান হননি। তাঁরা ক্ষমতার কোনো অপব্যবহার করেননি।
বিচারক পর্যবেক্ষণে বলেন, এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার এসে নাইকোর দুর্নীতির ঘটনায় শেখ হাসিনার নামে একটি মামলা করে। পরে খালেদা জিয়ার নামেও একটি মামলা করা হয়। শেখ হাসিনা সরকার গঠন করার পর তাঁর মামলাটি উচ্চ আদালত বাতিল করে দেন। পরবর্তীতে একই মামলায় খালেদা জিয়া এবং অন্য আসামিদের রাজনৈতিকভাবে হয়রানি করার লক্ষ্যে মামলাটি চলমান রাখা হয়।
খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছে, এ কারণে আসামিদের খালাস দেওয়া হলো বলে উল্লেখ করেন আদালত।
জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
৫ ঘণ্টা আগেছবিতে দেখা যায়, সেনাপ্রধান ও তাঁর স্ত্রী সারাহনাজ কমলিকা রহমানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন ও বঙ্গবভনের কর্মকর্তারা। তাঁরা শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। সেনাপ্রধান রাষ্ট্রপতির সঙ্গে করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গন করেন।
৬ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) তাঁর মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগে