নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তের জন্য কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট হয়েছে। সেই সঙ্গে ঢাকা সিটি করপোরেশনের আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আবেদন করা হয়েছে রিটে। এ ছাড়া আবেদনে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের সদস্যদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন।
এদিকে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের প্রত্যেককে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের দাবিতে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. সোলায়মান।
আজ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, রাজউকের চেয়ারম্যান ও ঢাকার জেলা প্রশাসক বরাবর ডাকযোগে এই নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশপ্রাপ্তির পাঁচ দিনের মধ্যে কী ধরনের কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা লিখিতভাবে জানাতে বলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে সিলগালা করতে তদন্ত কমিটি গঠনের জন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (রাজউক) চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূইয়া। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে চিঠিতে। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রীন কোজি কটেজ নামক ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সেখানে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪৬ জন নিহত এবং আরও অনেকে হাসপাতালে গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। জানা গেছে, ভবনটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন ছিল না। আর ভবনের ভেতরে ওঠা-নামার সিঁড়ি নিয়ম অনুযায়ী তৈরি করা হয়নি। এমনকি ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধের জন্য নোটিশ দিলেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি, যা চরমভাবে দায়িত্বে অবহেলা।
এতে আরও বলা হয়, নিমতলী এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাসহ প্রায় প্রতিবছরই এ ধরনের অঘটন ঘটছে এবং প্রাণহানি হচ্ছে। তাই সেই সব বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল তার সঠিক তথ্য তুলে ধরতে বলা হয়েছে চিঠিতে।
চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, বন ও পরিবেশবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সচিবকে।
রাজধানীর বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তের জন্য কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট হয়েছে। সেই সঙ্গে ঢাকা সিটি করপোরেশনের আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক কার্যক্রম বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে আবেদন করা হয়েছে রিটে। এ ছাড়া আবেদনে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় হতাহতদের পরিবারের সদস্যদের পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এই রিট দায়ের করেন।
এদিকে বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যুর ঘটনা তদন্ত করতে বিচার বিভাগীয় কমিশন গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের প্রত্যেককে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণের দাবিতে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. সোলায়মান।
আজ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, রাজউকের চেয়ারম্যান ও ঢাকার জেলা প্রশাসক বরাবর ডাকযোগে এই নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশপ্রাপ্তির পাঁচ দিনের মধ্যে কী ধরনের কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা লিখিতভাবে জানাতে বলা হয়েছে।
এর আগে গতকাল শনিবার রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে সিলগালা করতে তদন্ত কমিটি গঠনের জন্য রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে (রাজউক) চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূইয়া। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করা হয়েছে চিঠিতে। অন্যথায় আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডে গ্রীন কোজি কটেজ নামক ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। সেখানে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪৬ জন নিহত এবং আরও অনেকে হাসপাতালে গুরুতর আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। জানা গেছে, ভবনটি বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন ছিল না। আর ভবনের ভেতরে ওঠা-নামার সিঁড়ি নিয়ম অনুযায়ী তৈরি করা হয়নি। এমনকি ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধের জন্য নোটিশ দিলেও কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি, যা চরমভাবে দায়িত্বে অবহেলা।
এতে আরও বলা হয়, নিমতলী এফআর টাওয়ারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাসহ প্রায় প্রতিবছরই এ ধরনের অঘটন ঘটছে এবং প্রাণহানি হচ্ছে। তাই সেই সব বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল তার সঠিক তথ্য তুলে ধরতে বলা হয়েছে চিঠিতে।
চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, বন ও পরিবেশবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সচিবকে।
অর্থনীতিবিদ ও জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবুল বারকাতের জামিন নামঞ্জুর করেছেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন। অন্যদিকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তাঁকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
৬ মিনিট আগেভোটের দিন সাংবাদিকেরা যাতায়াতে মোটরসাইকেল ব্যবহারের অনুমোদন পাবেন। তাঁরা সরাসরি ভোটকেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন। তবে কোনোভাবেই গোপনকক্ষের ছবি তুলতে পারবেন না তাঁরা।
১০ মিনিট আগেরাজধানী ঢাকার উত্তরা দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় আহত শিশুদের মধ্যে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৮ জনের অবস্থা ‘ক্রিটিক্যাল’ বা আশঙ্কাজনক। তারা সবাই শিশু এবং বর্তমানে তাদের আইসিইউতে রাখা হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির...
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেছেন, নির্বাচন কমিশন গঠনসংক্রান্ত আলোচনা সম্পন্ন হয়েছে। সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ সংশোধনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠনে একটি নির্দিষ্ট কমিটি গঠনের বিষয়ে রাজনৈতিক দল ও জোটগুলোর মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে