ঢাবি প্রতিনিধি
দেশ কোন নীতির দিকে যাবে—সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে না কি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এমন মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে লেখক, শিল্পী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন আনু মুহাম্মদ।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বাংলাদেশে আজ আমরা শাহবাগে আছি, আপনারা জানেন—দিল্লীতে অনেকগুলো ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ৷ নরেন্দ্র মোদি আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সভা করেছেন, শেখ হাসিনা বাইডেন-মোদির সঙ্গে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন। কোন নীতির দিকে যাবে, সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে নাকি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এটা আরেকটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক অবস্থা।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘দিল্লিতে কেন বাইডেনের সঙ্গে, মোদির সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পারেন—সেই শক্তিকে অর্জন করা, সেই শক্তিকে সম্প্রসারিত করার জন্য এ আন্দোলনের সম্প্রসারণ দরকার। এই আন্দোলন (ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার) হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আন্দোলন। ’
বর্তমান সরকার উন্নয়নকে ধর্ম হিসেবে ব্যবহার করছে মন্তব্য করে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে লক্ষ কোটি কোটি টাকা পাচার করা—এটাকে উন্নয়ন বলে মানুষের সামনে হাজির করা হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ধারণার কারণে সম্ভব হচ্ছে। উন্নয়ন মানে মানুষের শিক্ষা, খাদ্য, চিকিৎসা, অধিকার এবং নিরাপত্তা। সবচেয়ে বড় কথা হল দেশের ওপর তার মালিকানা, দেশের ওপর তার কর্তৃত্ব; এটা হল আসলে উন্নয়ন। কিন্তু বর্তমান সরকার উন্নয়নের যে ধর্ম দেখাচ্ছেন, রূপ ও ঝলমলে জিনিস দেখিয়ে নিজের স্বৈরতন্ত্র জায়েজ করতে চাচ্ছেন।
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের যা যা বৈশিষ্ট্য দরকার তা বর্তমান সরকারের রয়েছে। স্বৈরতন্ত্র যখন সম্মতি সমাজ তৈরি করে তখন ফ্যাসিবাদের দিকে যাত্রা করে। সম্মতি সমাজ তৈরি করার ক্ষেত্রে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভূমিকা হচ্ছে ভয়ংকর। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল। আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে, এরশাদের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বমূলক ভূমিকা ছিল। সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতশত শিক্ষক এখন স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে বিবৃতি দিচ্ছে। তারা কিছুদিন পরপর স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে, লুন্ঠনের পক্ষে, সম্পদ পাচারের পক্ষে বিবৃতি দেয়।’
জাহাঙ্গীরননগর বিশ্ববিদ্যালেয়র সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দিল, সামিট বাংলাদেশের সম্পদ পাচার করে সিঙ্গাপুরের অন্যতম ধনীতে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবন বিনাশী প্রকল্প হচ্ছে, ভারতকে খুশি করার জন্য। রাশিয়াকে খুশি করার জন্য ভয়ংকর পারমাণবিক প্রকল্প করা হচ্ছে। ট্রানজিট করে ভারতকে বন্দর, সড়ক সব দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনোটার বিরুদ্ধে এ শিক্ষকদের দাড়াতে দেখি না। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের নামে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে, এই শিক্ষকদের আওয়াজ করতে দেখি নাই। এই ধরণের শিক্ষকেরা স্বৈরতন্ত্রকে ফ্যাসিবাদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবন আরো দুর্বিষহ হবে—এখান থেকে মুক্তি পেতে হলে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমাদের লড়াই করতে হবে।’
সমাবেশে অবাধ নির্বাচন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার পক্ষে এবং মত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত ও ভোটাধিকার হরণ করার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার অঙ্গীকার করেন কবি-শিল্পীরা। শপথ বাক্য পাঠ করান মানবাধিকারকর্মী রাখাল রাহা। শপথ বাক্যে বলা হয়, ভোট হলো নাগরিকের মত প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ। ভোটাধিকার ছাড়া মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে পারে না। তাই যে দলই রাষ্ট্র পরিচালনা করুক, লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিকরা কখনও ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিপক্ষে যেতে পারেন না। তাই তারা ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একত্র হয়েছেন।
কথা সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক মাহবুব মোর্শেদের আহ্বানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ আজম, সামিনা লুৎফা, আলোকচিত্রী শহীদুল আলম প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর, পরিবেশকর্মী মাহা মির্জা, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, লেখক হেলাল মহিউদ্দিন, প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সংগঠক শামসুজ্জামান ভুঁইয়া, আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুব রহমান, কবি ফিরোজ আহমেদ, কবি আহসান হাবীব, কবি সৈকত আমিন, কবি হাসান জামিল প্রমুখ।
দেশ কোন নীতির দিকে যাবে—সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে না কি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এমন মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে লেখক, শিল্পী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন আনু মুহাম্মদ।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বাংলাদেশে আজ আমরা শাহবাগে আছি, আপনারা জানেন—দিল্লীতে অনেকগুলো ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ৷ নরেন্দ্র মোদি আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সভা করেছেন, শেখ হাসিনা বাইডেন-মোদির সঙ্গে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন। কোন নীতির দিকে যাবে, সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে নাকি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এটা আরেকটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক অবস্থা।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘দিল্লিতে কেন বাইডেনের সঙ্গে, মোদির সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পারেন—সেই শক্তিকে অর্জন করা, সেই শক্তিকে সম্প্রসারিত করার জন্য এ আন্দোলনের সম্প্রসারণ দরকার। এই আন্দোলন (ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার) হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আন্দোলন। ’
বর্তমান সরকার উন্নয়নকে ধর্ম হিসেবে ব্যবহার করছে মন্তব্য করে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে লক্ষ কোটি কোটি টাকা পাচার করা—এটাকে উন্নয়ন বলে মানুষের সামনে হাজির করা হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ধারণার কারণে সম্ভব হচ্ছে। উন্নয়ন মানে মানুষের শিক্ষা, খাদ্য, চিকিৎসা, অধিকার এবং নিরাপত্তা। সবচেয়ে বড় কথা হল দেশের ওপর তার মালিকানা, দেশের ওপর তার কর্তৃত্ব; এটা হল আসলে উন্নয়ন। কিন্তু বর্তমান সরকার উন্নয়নের যে ধর্ম দেখাচ্ছেন, রূপ ও ঝলমলে জিনিস দেখিয়ে নিজের স্বৈরতন্ত্র জায়েজ করতে চাচ্ছেন।
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের যা যা বৈশিষ্ট্য দরকার তা বর্তমান সরকারের রয়েছে। স্বৈরতন্ত্র যখন সম্মতি সমাজ তৈরি করে তখন ফ্যাসিবাদের দিকে যাত্রা করে। সম্মতি সমাজ তৈরি করার ক্ষেত্রে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভূমিকা হচ্ছে ভয়ংকর। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল। আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে, এরশাদের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বমূলক ভূমিকা ছিল। সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতশত শিক্ষক এখন স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে বিবৃতি দিচ্ছে। তারা কিছুদিন পরপর স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে, লুন্ঠনের পক্ষে, সম্পদ পাচারের পক্ষে বিবৃতি দেয়।’
জাহাঙ্গীরননগর বিশ্ববিদ্যালেয়র সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দিল, সামিট বাংলাদেশের সম্পদ পাচার করে সিঙ্গাপুরের অন্যতম ধনীতে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবন বিনাশী প্রকল্প হচ্ছে, ভারতকে খুশি করার জন্য। রাশিয়াকে খুশি করার জন্য ভয়ংকর পারমাণবিক প্রকল্প করা হচ্ছে। ট্রানজিট করে ভারতকে বন্দর, সড়ক সব দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনোটার বিরুদ্ধে এ শিক্ষকদের দাড়াতে দেখি না। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের নামে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে, এই শিক্ষকদের আওয়াজ করতে দেখি নাই। এই ধরণের শিক্ষকেরা স্বৈরতন্ত্রকে ফ্যাসিবাদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবন আরো দুর্বিষহ হবে—এখান থেকে মুক্তি পেতে হলে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমাদের লড়াই করতে হবে।’
সমাবেশে অবাধ নির্বাচন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার পক্ষে এবং মত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত ও ভোটাধিকার হরণ করার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার অঙ্গীকার করেন কবি-শিল্পীরা। শপথ বাক্য পাঠ করান মানবাধিকারকর্মী রাখাল রাহা। শপথ বাক্যে বলা হয়, ভোট হলো নাগরিকের মত প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ। ভোটাধিকার ছাড়া মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে পারে না। তাই যে দলই রাষ্ট্র পরিচালনা করুক, লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিকরা কখনও ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিপক্ষে যেতে পারেন না। তাই তারা ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একত্র হয়েছেন।
কথা সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক মাহবুব মোর্শেদের আহ্বানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ আজম, সামিনা লুৎফা, আলোকচিত্রী শহীদুল আলম প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর, পরিবেশকর্মী মাহা মির্জা, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, লেখক হেলাল মহিউদ্দিন, প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সংগঠক শামসুজ্জামান ভুঁইয়া, আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুব রহমান, কবি ফিরোজ আহমেদ, কবি আহসান হাবীব, কবি সৈকত আমিন, কবি হাসান জামিল প্রমুখ।
ঢাবি প্রতিনিধি
দেশ কোন নীতির দিকে যাবে—সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে না কি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এমন মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে লেখক, শিল্পী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন আনু মুহাম্মদ।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বাংলাদেশে আজ আমরা শাহবাগে আছি, আপনারা জানেন—দিল্লীতে অনেকগুলো ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ৷ নরেন্দ্র মোদি আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সভা করেছেন, শেখ হাসিনা বাইডেন-মোদির সঙ্গে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন। কোন নীতির দিকে যাবে, সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে নাকি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এটা আরেকটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক অবস্থা।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘দিল্লিতে কেন বাইডেনের সঙ্গে, মোদির সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পারেন—সেই শক্তিকে অর্জন করা, সেই শক্তিকে সম্প্রসারিত করার জন্য এ আন্দোলনের সম্প্রসারণ দরকার। এই আন্দোলন (ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার) হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আন্দোলন। ’
বর্তমান সরকার উন্নয়নকে ধর্ম হিসেবে ব্যবহার করছে মন্তব্য করে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে লক্ষ কোটি কোটি টাকা পাচার করা—এটাকে উন্নয়ন বলে মানুষের সামনে হাজির করা হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ধারণার কারণে সম্ভব হচ্ছে। উন্নয়ন মানে মানুষের শিক্ষা, খাদ্য, চিকিৎসা, অধিকার এবং নিরাপত্তা। সবচেয়ে বড় কথা হল দেশের ওপর তার মালিকানা, দেশের ওপর তার কর্তৃত্ব; এটা হল আসলে উন্নয়ন। কিন্তু বর্তমান সরকার উন্নয়নের যে ধর্ম দেখাচ্ছেন, রূপ ও ঝলমলে জিনিস দেখিয়ে নিজের স্বৈরতন্ত্র জায়েজ করতে চাচ্ছেন।
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের যা যা বৈশিষ্ট্য দরকার তা বর্তমান সরকারের রয়েছে। স্বৈরতন্ত্র যখন সম্মতি সমাজ তৈরি করে তখন ফ্যাসিবাদের দিকে যাত্রা করে। সম্মতি সমাজ তৈরি করার ক্ষেত্রে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভূমিকা হচ্ছে ভয়ংকর। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল। আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে, এরশাদের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বমূলক ভূমিকা ছিল। সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতশত শিক্ষক এখন স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে বিবৃতি দিচ্ছে। তারা কিছুদিন পরপর স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে, লুন্ঠনের পক্ষে, সম্পদ পাচারের পক্ষে বিবৃতি দেয়।’
জাহাঙ্গীরননগর বিশ্ববিদ্যালেয়র সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দিল, সামিট বাংলাদেশের সম্পদ পাচার করে সিঙ্গাপুরের অন্যতম ধনীতে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবন বিনাশী প্রকল্প হচ্ছে, ভারতকে খুশি করার জন্য। রাশিয়াকে খুশি করার জন্য ভয়ংকর পারমাণবিক প্রকল্প করা হচ্ছে। ট্রানজিট করে ভারতকে বন্দর, সড়ক সব দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনোটার বিরুদ্ধে এ শিক্ষকদের দাড়াতে দেখি না। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের নামে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে, এই শিক্ষকদের আওয়াজ করতে দেখি নাই। এই ধরণের শিক্ষকেরা স্বৈরতন্ত্রকে ফ্যাসিবাদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবন আরো দুর্বিষহ হবে—এখান থেকে মুক্তি পেতে হলে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমাদের লড়াই করতে হবে।’
সমাবেশে অবাধ নির্বাচন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার পক্ষে এবং মত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত ও ভোটাধিকার হরণ করার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার অঙ্গীকার করেন কবি-শিল্পীরা। শপথ বাক্য পাঠ করান মানবাধিকারকর্মী রাখাল রাহা। শপথ বাক্যে বলা হয়, ভোট হলো নাগরিকের মত প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ। ভোটাধিকার ছাড়া মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে পারে না। তাই যে দলই রাষ্ট্র পরিচালনা করুক, লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিকরা কখনও ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিপক্ষে যেতে পারেন না। তাই তারা ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একত্র হয়েছেন।
কথা সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক মাহবুব মোর্শেদের আহ্বানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ আজম, সামিনা লুৎফা, আলোকচিত্রী শহীদুল আলম প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর, পরিবেশকর্মী মাহা মির্জা, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, লেখক হেলাল মহিউদ্দিন, প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সংগঠক শামসুজ্জামান ভুঁইয়া, আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুব রহমান, কবি ফিরোজ আহমেদ, কবি আহসান হাবীব, কবি সৈকত আমিন, কবি হাসান জামিল প্রমুখ।
দেশ কোন নীতির দিকে যাবে—সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে না কি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এমন মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ।
আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার দাবিতে লেখক, শিল্পী, শিক্ষক ও সাংবাদিকদের এক সমাবেশে এ মন্তব্য করেন আনু মুহাম্মদ।
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বাংলাদেশে আজ আমরা শাহবাগে আছি, আপনারা জানেন—দিল্লীতে অনেকগুলো ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ৷ নরেন্দ্র মোদি আবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে সভা করেছেন, শেখ হাসিনা বাইডেন-মোদির সঙ্গে হাস্যমুখে ছবি তুলেছেন। কোন নীতির দিকে যাবে, সহিংসতার দিকে যাবে, ভয়ংকর রকমের নিপীড়নের দিকে যাবে নাকি বাংলাদেশের মানুষ শ্বাস ফেলার জায়গা পাবে, সেটা নির্ধারণ হচ্ছে দিল্লিতে। এটা আরেকটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক অবস্থা।’
আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘দিল্লিতে কেন বাইডেনের সঙ্গে, মোদির সঙ্গে বৈঠক করে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্ধারিত হবে। বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পারেন—সেই শক্তিকে অর্জন করা, সেই শক্তিকে সম্প্রসারিত করার জন্য এ আন্দোলনের সম্প্রসারণ দরকার। এই আন্দোলন (ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার) হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আন্দোলন। ’
বর্তমান সরকার উন্নয়নকে ধর্ম হিসেবে ব্যবহার করছে মন্তব্য করে আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণ করে লক্ষ কোটি কোটি টাকা পাচার করা—এটাকে উন্নয়ন বলে মানুষের সামনে হাজির করা হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষের মাঝে এটি একটি প্রতিষ্ঠিত ধারণার কারণে সম্ভব হচ্ছে। উন্নয়ন মানে মানুষের শিক্ষা, খাদ্য, চিকিৎসা, অধিকার এবং নিরাপত্তা। সবচেয়ে বড় কথা হল দেশের ওপর তার মালিকানা, দেশের ওপর তার কর্তৃত্ব; এটা হল আসলে উন্নয়ন। কিন্তু বর্তমান সরকার উন্নয়নের যে ধর্ম দেখাচ্ছেন, রূপ ও ঝলমলে জিনিস দেখিয়ে নিজের স্বৈরতন্ত্র জায়েজ করতে চাচ্ছেন।
আনু মুহাম্মদ আরও বলেন, ‘স্বৈরতন্ত্রের যা যা বৈশিষ্ট্য দরকার তা বর্তমান সরকারের রয়েছে। স্বৈরতন্ত্র যখন সম্মতি সমাজ তৈরি করে তখন ফ্যাসিবাদের দিকে যাত্রা করে। সম্মতি সমাজ তৈরি করার ক্ষেত্রে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ভূমিকা হচ্ছে ভয়ংকর। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতি ছিল। আইয়ুব খানের বিরুদ্ধে, এরশাদের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বমূলক ভূমিকা ছিল। সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতশত শিক্ষক এখন স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে বিবৃতি দিচ্ছে। তারা কিছুদিন পরপর স্বৈরতন্ত্রের পক্ষে, লুন্ঠনের পক্ষে, সম্পদ পাচারের পক্ষে বিবৃতি দেয়।’
জাহাঙ্গীরননগর বিশ্ববিদ্যালেয়র সাবেক এ অধ্যাপক বলেন, ‘এস আলম গ্রুপ হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দিল, সামিট বাংলাদেশের সম্পদ পাচার করে সিঙ্গাপুরের অন্যতম ধনীতে পরিণত হয়েছে। সুন্দরবন বিনাশী প্রকল্প হচ্ছে, ভারতকে খুশি করার জন্য। রাশিয়াকে খুশি করার জন্য ভয়ংকর পারমাণবিক প্রকল্প করা হচ্ছে। ট্রানজিট করে ভারতকে বন্দর, সড়ক সব দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোনোটার বিরুদ্ধে এ শিক্ষকদের দাড়াতে দেখি না। ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের নামে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়া হচ্ছে, এই শিক্ষকদের আওয়াজ করতে দেখি নাই। এই ধরণের শিক্ষকেরা স্বৈরতন্ত্রকে ফ্যাসিবাদের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আমাদের জীবন দুর্বিষহ হচ্ছে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জীবন আরো দুর্বিষহ হবে—এখান থেকে মুক্তি পেতে হলে, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আমাদের লড়াই করতে হবে।’
সমাবেশে অবাধ নির্বাচন, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষতার পক্ষে এবং মত প্রকাশকে বাধাগ্রস্ত ও ভোটাধিকার হরণ করার বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার অঙ্গীকার করেন কবি-শিল্পীরা। শপথ বাক্য পাঠ করান মানবাধিকারকর্মী রাখাল রাহা। শপথ বাক্যে বলা হয়, ভোট হলো নাগরিকের মত প্রকাশের সর্বোচ্চ রূপ। ভোটাধিকার ছাড়া মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে পারে না। তাই যে দলই রাষ্ট্র পরিচালনা করুক, লেখক-শিল্পী-শিক্ষক-সাংবাদিকরা কখনও ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিপক্ষে যেতে পারেন না। তাই তারা ভোটাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার জন্য একত্র হয়েছেন।
কথা সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক মাহবুব মোর্শেদের আহ্বানে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক এহসান মাহমুদ। সমাবেশে সংহতি প্রকাশ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ আজম, সামিনা লুৎফা, আলোকচিত্রী শহীদুল আলম প্রমুখ। বক্তব্য রাখেন ইংরেজি দৈনিক নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর, পরিবেশকর্মী মাহা মির্জা, কথাসাহিত্যিক আফসানা বেগম, লেখক হেলাল মহিউদ্দিন, প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সংগঠক শামসুজ্জামান ভুঁইয়া, আদর্শ প্রকাশনীর প্রকাশক মাহবুব রহমান, কবি ফিরোজ আহমেদ, কবি আহসান হাবীব, কবি সৈকত আমিন, কবি হাসান জামিল প্রমুখ।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা রিমান্ডের এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা সুমন।
২২ মিনিট আগেএমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি করায় আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি আশাবাদী, তাঁরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিবৃতিতে
৩৭ মিনিট আগেপ্রাথমিকভাবে জেদ্দা–ঢাকা রুটে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে ফ্লাইএডিল। সময়সূচি অনুযায়ী, ফ্লাইট এফ৩ ৯১১২ জেদ্দা থেকে স্থানীয় সময় রাত ১টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে আর ফিরতি ফ্লাইট এফ৩ ৯১১৩ ঢাকা থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১টায় জেদ্দার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত ও কার্যকরী নতুন বেতনকাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত বেতন কমিশনের কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে অনলাইনে চারটি প্রশ্নমালায় প্রাপ্ত সর্বসাধারণের মতামত ও সুপারিশ যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পর্নো ভিডিও বানিয়ে আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে আপলোড করার অভিযোগে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি যুগল আজিম ও বৃষ্টিকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা রিমান্ডের এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা সুমন।
গত রোববার রাতে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি বাসস্টেশনসংলগ্ন হাজীপাড়া এলাকায় একটি বাসা থেকে আজিম ও বৃষ্টিকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুই সপ্তাহ আগে বান্দরবানে ফল ব্যবসা করার কথা বলে ওই এলাকায় বাসা ভাড়া নেন তাঁরা।
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে রাজধানীর পল্টন থানায় করা মামলার এই দুই আসামিকে আজ আদালতে হাজির করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ সময় সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সাইবার বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান।
শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
পর্নো ভিডিও বানিয়ে আন্তর্জাতিক পর্নো সাইটে আপলোড করার অভিযোগে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি যুগল আজিম ও বৃষ্টিকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা রিমান্ডের এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা সুমন।
গত রোববার রাতে বান্দরবানের রোয়াংছড়ি বাসস্টেশনসংলগ্ন হাজীপাড়া এলাকায় একটি বাসা থেকে আজিম ও বৃষ্টিকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুই সপ্তাহ আগে বান্দরবানে ফল ব্যবসা করার কথা বলে ওই এলাকায় বাসা ভাড়া নেন তাঁরা।
পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে রাজধানীর পল্টন থানায় করা মামলার এই দুই আসামিকে আজ আদালতে হাজির করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এ সময় সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সাইবার বিভাগের উপপরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান।
শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পা
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি করায় আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি আশাবাদী, তাঁরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিবৃতিতে
৩৭ মিনিট আগেপ্রাথমিকভাবে জেদ্দা–ঢাকা রুটে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে ফ্লাইএডিল। সময়সূচি অনুযায়ী, ফ্লাইট এফ৩ ৯১১২ জেদ্দা থেকে স্থানীয় সময় রাত ১টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে আর ফিরতি ফ্লাইট এফ৩ ৯১১৩ ঢাকা থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১টায় জেদ্দার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত ও কার্যকরী নতুন বেতনকাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত বেতন কমিশনের কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে অনলাইনে চারটি প্রশ্নমালায় প্রাপ্ত সর্বসাধারণের মতামত ও সুপারিশ যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি করায় আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি আশাবাদী, তাঁরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, চলতি বছরের ১ নভেম্বর থেকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে, আগামী বছরের জুলাই মাস থেকে বাড়িভাড়া আরও সাড়ে ৭ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি নিয়ে কয়েক দিন ধরে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁদের মধ্যে ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি যৌক্তিক বলে মনে করে। তবে বাস্তবতা হলো, ১৫ বছরের সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাটে বিধ্বস্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর গতিশীল হলেও এখনই মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া বৃদ্ধির মতো সামর্থ্য অর্থনীতিতে ফেরেনি। তাই সরকারকে বাস্তবতার নিরিখে এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করেন, আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি করায় আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি আশাবাদী, তাঁরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন।
আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, চলতি বছরের ১ নভেম্বর থেকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া মূল বেতনের সাড়ে ৭ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। একই সঙ্গে, আগামী বছরের জুলাই মাস থেকে বাড়িভাড়া আরও সাড়ে ৭ শতাংশ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি নিয়ে কয়েক দিন ধরে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁদের মধ্যে ছিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সি আর আবরার, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি যৌক্তিক বলে মনে করে। তবে বাস্তবতা হলো, ১৫ বছরের সীমাহীন দুর্নীতি ও লুটপাটে বিধ্বস্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর গতিশীল হলেও এখনই মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া বৃদ্ধির মতো সামর্থ্য অর্থনীতিতে ফেরেনি। তাই সরকারকে বাস্তবতার নিরিখে এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরারসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে তাঁদের অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
প্রধান উপদেষ্টা আশা প্রকাশ করেন, আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন।
বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পা
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা রিমান্ডের এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা সুমন।
২২ মিনিট আগেপ্রাথমিকভাবে জেদ্দা–ঢাকা রুটে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে ফ্লাইএডিল। সময়সূচি অনুযায়ী, ফ্লাইট এফ৩ ৯১১২ জেদ্দা থেকে স্থানীয় সময় রাত ১টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে আর ফিরতি ফ্লাইট এফ৩ ৯১১৩ ঢাকা থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১টায় জেদ্দার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত ও কার্যকরী নতুন বেতনকাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত বেতন কমিশনের কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে অনলাইনে চারটি প্রশ্নমালায় প্রাপ্ত সর্বসাধারণের মতামত ও সুপারিশ যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
জেদ্দা–ঢাকা রুটে আগামীকাল বুধবার থেকে সরাসরি ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে সৌদি আরবের উড়োজাহাজ পরিবহন সংস্থা ফ্লাইএডিল। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবেশ করছে সংস্থাটি।
প্রাথমিকভাবে জেদ্দা–ঢাকা রুটে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে ফ্লাইএডিল। সময়সূচি অনুযায়ী, ফ্লাইট এফ৩ ৯১১২ জেদ্দা থেকে স্থানীয় সময় রাত ১টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে আর ফিরতি ফ্লাইট এফ৩ ৯১১৩ ঢাকা থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১টায় জেদ্দার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
ফ্লাইএডিল স্বল্পমূল্যের এয়ারলাইন হলেও ঢাকা রুটে যাত্রীদের জন্য বিনা মূল্যে খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া এ রুটে ভ্রমণকারীদের জন্য লাগেজ বহনের সুবিধা ঘোষণা করেছে সংস্থাটি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে সৌদি আরবগামী যাত্রীর সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। ফ্লাইএডিলের নতুন এই ফ্লাইট যুক্ত হওয়ায় ভ্রমণের ব্যয় কিছুটা কমবে এবং বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে। মূলত প্রবাসী শ্রমিকদের পাশাপাশি স্বল্পমূল্যে ভ্রমণপ্রত্যাশী সাধারণ যাত্রীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে।
জেদ্দা–ঢাকা রুটে আগামীকাল বুধবার থেকে সরাসরি ফ্লাইট চালু করতে যাচ্ছে সৌদি আরবের উড়োজাহাজ পরিবহন সংস্থা ফ্লাইএডিল। এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রবেশ করছে সংস্থাটি।
প্রাথমিকভাবে জেদ্দা–ঢাকা রুটে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে ফ্লাইএডিল। সময়সূচি অনুযায়ী, ফ্লাইট এফ৩ ৯১১২ জেদ্দা থেকে স্থানীয় সময় রাত ১টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে আর ফিরতি ফ্লাইট এফ৩ ৯১১৩ ঢাকা থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১টায় জেদ্দার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
ফ্লাইএডিল স্বল্পমূল্যের এয়ারলাইন হলেও ঢাকা রুটে যাত্রীদের জন্য বিনা মূল্যে খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া এ রুটে ভ্রমণকারীদের জন্য লাগেজ বহনের সুবিধা ঘোষণা করেছে সংস্থাটি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে সৌদি আরবগামী যাত্রীর সংখ্যা ক্রমশই বাড়ছে। ফ্লাইএডিলের নতুন এই ফ্লাইট যুক্ত হওয়ায় ভ্রমণের ব্যয় কিছুটা কমবে এবং বাজারে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে। মূলত প্রবাসী শ্রমিকদের পাশাপাশি স্বল্পমূল্যে ভ্রমণপ্রত্যাশী সাধারণ যাত্রীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে।
বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পা
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা রিমান্ডের এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা সুমন।
২২ মিনিট আগেএমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি করায় আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি আশাবাদী, তাঁরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিবৃতিতে
৩৭ মিনিট আগেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত ও কার্যকরী নতুন বেতনকাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত বেতন কমিশনের কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে অনলাইনে চারটি প্রশ্নমালায় প্রাপ্ত সর্বসাধারণের মতামত ও সুপারিশ যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবাসস
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত ও কার্যকরী নতুন বেতনকাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত বেতন কমিশনের কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে অনলাইনে চারটি প্রশ্নমালায় প্রাপ্ত সর্বসাধারণের মতামত ও সুপারিশ যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
বেতন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে এসোসিয়েশন বা সমিতি কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের মতামত বা সুপারিশ প্রদান করেছে। প্রাপ্ত সুপারিশ ও মতামত কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। কমিশন আশা করছে, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ সরকারের নিকট পেশ করা সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, ইতঃপূর্বে ১-১৫ অক্টোবর সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং এসোসিয়েশন বা সমিতি এই চার ক্যাটাগরিতে প্রশ্নমালার মাধ্যমে কমিশন অনলাইনে সর্বসাধারণের মতামত সংগ্রহ করেছে।
সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য একটি ন্যায়সঙ্গত ও কার্যকরী নতুন বেতনকাঠামোর সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে গঠিত বেতন কমিশনের কাজ এগিয়ে চলছে। ইতোমধ্যে অনলাইনে চারটি প্রশ্নমালায় প্রাপ্ত সর্বসাধারণের মতামত ও সুপারিশ যাচাই-বাছাই ও পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
বেতন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে এসোসিয়েশন বা সমিতি কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের মতামত বা সুপারিশ প্রদান করেছে। প্রাপ্ত সুপারিশ ও মতামত কমিশন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছে। কমিশন আশা করছে, নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ সরকারের নিকট পেশ করা সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, ইতঃপূর্বে ১-১৫ অক্টোবর সাধারণ নাগরিক, সরকারি চাকরিজীবী, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং এসোসিয়েশন বা সমিতি এই চার ক্যাটাগরিতে প্রশ্নমালার মাধ্যমে কমিশন অনলাইনে সর্বসাধারণের মতামত সংগ্রহ করেছে।
বাংলাদেশের ভাগ্য কেন দিল্লিতে, বেইজিংয়ে, ওয়াশিংটনে কিংবা মস্কোতে নির্ধারণ হবে। বাংলাদেশের সিদ্ধান্ত নির্ধারিত হবে বাংলাদেশর মাটিতে। মত প্রকাশ ও ভোটাধিকারের আন্দোলন কার্যত বাংলাদেশের ভাগ্যকে ওয়াশিংটন কিংবা বেইজিং থেকে বাংলাদেশে নিয়ে আসার আন্দোলন। বাংলাদেশের মানুষ যাতে নিজেদের ভবিষ্যত নির্ধারণ করতে পা
০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা রিমান্ডের এই আদেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) শামসুদ্দোহা সুমন।
২২ মিনিট আগেএমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া বৃদ্ধি করায় আন্দোলনরত শিক্ষকেরা নব উদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি আশাবাদী, তাঁরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে গড়ে তুলতে অবদান রাখবেন। আজ মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে দেওয়া বিবৃতিতে
৩৭ মিনিট আগেপ্রাথমিকভাবে জেদ্দা–ঢাকা রুটে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করবে ফ্লাইএডিল। সময়সূচি অনুযায়ী, ফ্লাইট এফ৩ ৯১১২ জেদ্দা থেকে স্থানীয় সময় রাত ১টা ৩০ মিনিটে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে আর ফিরতি ফ্লাইট এফ৩ ৯১১৩ ঢাকা থেকে স্থানীয় সময় বেলা ১টায় জেদ্দার উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগে