গাজীপুর প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘অনেক ছেলে মেয়ে লেখাপড়া শিখে মাঠে যেতে চাইতো না। এমনকি বাবা কৃষক সেটা বলতেও লজ্জা পেত। আজকে কিন্তু সেই লজ্জাটা আর নাই। সে লজ্জাটা আমরা ভেঙে দিয়েছি। করোনাকালীন সময়ে যখন ধান কাটতে আমাদের কৃষি শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। আমি তখন আমাদের ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে সহযোগী সংগঠনের সকল ছেলে-মেয়েকে নির্দেশ দিলাম তোমরা মাঠে যাও, ধান কাটো কৃষকের পাশে। তারা কিন্তু ধান কেটেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার গাজীপুরের বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেটা খেয়ে তোমাদের জীবন বাঁচবে, সেই কাজ করাটা লজ্জার না গর্বের। সেই কাজ করাটা গর্বের, সেই মানসিকতাটাও চেঞ্জ করা একান্ত প্রয়োজন ছিল। আজকে অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে। আমাদের যুব সমাজকে আরও সম্পৃক্ত করা দরকার। আমার মনে হয় স্কুল জীবন থেকে সম্পৃক্ত করার দরকার। মাঠে কাজ করা বা ফসল ফলানো এটা অত্যন্ত গৌরবের বিষয়, লজ্জার বিষয় নয়। সেই ভাবেই আমাদের দেশের মানুষকে গড়ে তুলতে হবে।’
দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে বঙ্গবন্ধুর আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাবেন, বাংলাদেশের মানুষ উন্নত জীবন পাবে এটাই ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য। শোষিত বঞ্চিত মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য তিনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। আমাদের বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। আমাদের অর্থনীতি কৃষির ওপর নির্ভরশীল। কৃষকদের সুবিধার জন্য ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মাফ করে দেন, পাকিস্তানের আমলে দেওয়া ১০ লক্ষ সার্টিফিকেট মামলা থেকে কৃষকদের মুক্ত করে দেন। ভূমিহীনদের মাঝে খাস জমি বিতরণ করা শুরু করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘অনেক ছেলে মেয়ে লেখাপড়া শিখে মাঠে যেতে চাইতো না। এমনকি বাবা কৃষক সেটা বলতেও লজ্জা পেত। আজকে কিন্তু সেই লজ্জাটা আর নাই। সে লজ্জাটা আমরা ভেঙে দিয়েছি। করোনাকালীন সময়ে যখন ধান কাটতে আমাদের কৃষি শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। আমি তখন আমাদের ছাত্রলীগ থেকে শুরু করে সহযোগী সংগঠনের সকল ছেলে-মেয়েকে নির্দেশ দিলাম তোমরা মাঠে যাও, ধান কাটো কৃষকের পাশে। তারা কিন্তু ধান কেটেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার গাজীপুরের বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যেটা খেয়ে তোমাদের জীবন বাঁচবে, সেই কাজ করাটা লজ্জার না গর্বের। সেই কাজ করাটা গর্বের, সেই মানসিকতাটাও চেঞ্জ করা একান্ত প্রয়োজন ছিল। আজকে অনেকটা পরিবর্তন হয়েছে। আমাদের যুব সমাজকে আরও সম্পৃক্ত করা দরকার। আমার মনে হয় স্কুল জীবন থেকে সম্পৃক্ত করার দরকার। মাঠে কাজ করা বা ফসল ফলানো এটা অত্যন্ত গৌরবের বিষয়, লজ্জার বিষয় নয়। সেই ভাবেই আমাদের দেশের মানুষকে গড়ে তুলতে হবে।’
দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে বঙ্গবন্ধুর আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন। দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাবেন, বাংলাদেশের মানুষ উন্নত জীবন পাবে এটাই ছিল তাঁর জীবনের লক্ষ্য। শোষিত বঞ্চিত মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য তিনি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। আমাদের বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। আমাদের অর্থনীতি কৃষির ওপর নির্ভরশীল। কৃষকদের সুবিধার জন্য ২৫ বিঘা পর্যন্ত জমির খাজনা মাফ করে দেন, পাকিস্তানের আমলে দেওয়া ১০ লক্ষ সার্টিফিকেট মামলা থেকে কৃষকদের মুক্ত করে দেন। ভূমিহীনদের মাঝে খাস জমি বিতরণ করা শুরু করেন।
বিএনপিসহ কয়েকটি দলের আপত্তি সত্ত্বেও সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের (পিআর) ভিত্তিতে ১০০ সদস্যের উচ্চকক্ষসহ বেশ কয়েকটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে রাজনৈতিক ঐকমত্য হওয়ায় আইনসভার উভয় কক্ষের সদস্যদের গোপন ভোটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন এবং বাছাই কমিটির মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান...
২ ঘণ্টা আগেগ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে— চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসী, অবৈধ অস্ত্রধারী, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী এবং মাদকাসক্ত ব্যক্তি রয়েছেন। অভিযানে তাদের কাছ থেকে ১৪টি অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, ১৫৬ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গুলি, দুটি ককটেল, তিনটি ম্যাগাজিন, বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র,
৪ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে রায় জালিয়াতির অভিযোগে শাহবাগ থানার মামলায় আরো দুটি ধারা সংযোজনের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান এই অনুমতি দেন।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় সনদ তৈরির দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার সমাপ্তি ঘটেছে আজ। আলোচনার শেষদিন শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘এ নিয়ে ২৩ দিন ধরে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একত্রে আলোচনা করেছি। এর আগে প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের...
৪ ঘণ্টা আগে