নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় সনদ তৈরির দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার সমাপ্তি ঘটেছে আজ বৃহস্পতিবার। আলোচনার শেষদিন শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘এ নিয়ে ২৩ দিন ধরে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একত্রে আলোচনা করেছি। এর আগে প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রায় দুই মাস ধরে দলগত ও জোটগতভাবে আলোচনা করেছিলাম। সেখানে কমিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া ১৬৬টি সুপারিশের ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা হয়।’
এই প্রক্রিয়ায় যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আগেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেগুলো বাদ দিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ১৯টি মৌলিক সংস্কারের বিষয় চিহ্নিত করা হয়। আলী রীয়াজ জানান, এই ১৯টি বিষয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে, যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে।
১৯টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে: সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিত্ব, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমাসংক্রান্ত বিধান, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, প্রধান বিচারপতি নিয়োগ, সংবিধান সংশোধন, প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট বিশেষত উচ্চকক্ষ গঠন, সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি ও এখতিয়ার, রাষ্ট্রপতির নির্বাচন পদ্ধতি, ইলেকটোরাল কলেজ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি।
আলী রীয়াজ জানান, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের বিষয়ে অর্থবিল ও আস্থা ভোটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিএনপি নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে। বিচার বিভাগীয় বিকেন্দ্রীকরণ ও সুপ্রিম কোর্ট বিকেন্দ্রীকরণের বিষয়ে বিএনপি উচ্চ আদালতের সঙ্গে আলোচনা যুক্ত করার প্রস্তাব দেয়। প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার প্রশ্নে বিএনপিসহ কয়েকটি দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে।
সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সংযোজন না করে সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধনের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করার বিষয়ে মত দিয়েছে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২-দলীয় জোট, এনডিএম, আমজনতার দল ও বিএনপি।
উচ্চকক্ষ গঠনের বিষয়ে দুই-তৃতীয়াংশের বেশি দল ও জোট একমত হলেও বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল, জাতীয়তান্ত্রিক দল, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও আমজনতার দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনপদ্ধতিতে সব দল একমত হলেও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এতে ভিন্নমত পোষণ করেছে।
রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে গণফোরাম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল, মার্ক্সবাদী বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ও জেএসডি নোট অব ডিসেন্ট দেয়। মার্ক্সবাদী বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিনিধিরা সভা থেকে ওয়াকআউট করেন।
নারী প্রতিনিধিত্বে সবচেয়ে বেশি নোট অব ডিসেন্ট এসেছে। অধিকাংশ দল জাতীয় সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব ধাপে ধাপে ১০০-তে উন্নীত করার বিষয়ে একমত হলেও কিছু দল সরাসরি নির্বাচন এবং কিছু দল সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির পক্ষে মত দেয়। বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল জাতীয় সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব ১০০-তে উন্নীত করার প্রস্তাবের বিরুদ্ধে মত দেয়।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে আলোচনা শেষে প্রতিদিনই প্রস্তাবগুলো দেওয়া হয়েছে। আজকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে আমরা বিস্তারিত আপনাদের কাছে পৌঁছে দেব।’
তিনি জানান, আজকের আলোচনায় দলগুলোর মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় ছিল। মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা ছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আলোচনা শেষ করার লক্ষ্য ছিল, আমরা তা সফলভাবে করতে পেরেছি। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে জাতীয় সনদের পূর্ণাঙ্গ রূপ প্রস্তুত করে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পৌঁছে দেব।’
আলোচনার বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া সম্পর্কেও আলোচনা হয়েছে এবং কমিশনকে সে বিষয়ে দিকনির্দেশনার অনুরোধ জানিয়েছে দলগুলো। কমিশন মনে করে, বাস্তবায়নের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ প্রয়োজন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করব সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর জাতীয় সনদ তৈরির দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার সমাপ্তি ঘটেছে আজ বৃহস্পতিবার। আলোচনার শেষদিন শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‘এ নিয়ে ২৩ দিন ধরে আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একত্রে আলোচনা করেছি। এর আগে প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা ৩০টির বেশি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রায় দুই মাস ধরে দলগত ও জোটগতভাবে আলোচনা করেছিলাম। সেখানে কমিশনের পক্ষ থেকে দেওয়া ১৬৬টি সুপারিশের ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা হয়।’
এই প্রক্রিয়ায় যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আগেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, সেগুলো বাদ দিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ১৯টি মৌলিক সংস্কারের বিষয় চিহ্নিত করা হয়। আলী রীয়াজ জানান, এই ১৯টি বিষয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে, যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে নোট অব ডিসেন্ট রয়েছে।
১৯টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে: সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ, সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিত্ব, নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমাসংক্রান্ত বিধান, বিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, প্রধান বিচারপতি নিয়োগ, সংবিধান সংশোধন, প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান, নির্বাচন কমিশন, সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট বিশেষত উচ্চকক্ষ গঠন, সদস্য নির্বাচনের পদ্ধতি ও এখতিয়ার, রাষ্ট্রপতির নির্বাচন পদ্ধতি, ইলেকটোরাল কলেজ, রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা ও দায়িত্ব, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি।
আলী রীয়াজ জানান, সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের বিষয়ে অর্থবিল ও আস্থা ভোটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিএনপি নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে। বিচার বিভাগীয় বিকেন্দ্রীকরণ ও সুপ্রিম কোর্ট বিকেন্দ্রীকরণের বিষয়ে বিএনপি উচ্চ আদালতের সঙ্গে আলোচনা যুক্ত করার প্রস্তাব দেয়। প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার প্রশ্নে বিএনপিসহ কয়েকটি দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে।
সরকারি কর্ম কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান সংযোজন না করে সংশ্লিষ্ট আইন সংশোধনের মাধ্যমে তা নিশ্চিত করার বিষয়ে মত দিয়েছে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, ১২-দলীয় জোট, এনডিএম, আমজনতার দল ও বিএনপি।
উচ্চকক্ষ গঠনের বিষয়ে দুই-তৃতীয়াংশের বেশি দল ও জোট একমত হলেও বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল, জাতীয়তান্ত্রিক দল, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন, জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ ও আমজনতার দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে।
রাষ্ট্রপতি নির্বাচনপদ্ধতিতে সব দল একমত হলেও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এতে ভিন্নমত পোষণ করেছে।
রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে গণফোরাম, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল, মার্ক্সবাদী বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ও জেএসডি নোট অব ডিসেন্ট দেয়। মার্ক্সবাদী বাসদ, বাংলাদেশ জাসদ ও বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিনিধিরা সভা থেকে ওয়াকআউট করেন।
নারী প্রতিনিধিত্বে সবচেয়ে বেশি নোট অব ডিসেন্ট এসেছে। অধিকাংশ দল জাতীয় সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব ধাপে ধাপে ১০০-তে উন্নীত করার বিষয়ে একমত হলেও কিছু দল সরাসরি নির্বাচন এবং কিছু দল সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির পক্ষে মত দেয়। বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল জাতীয় সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব ১০০-তে উন্নীত করার প্রস্তাবের বিরুদ্ধে মত দেয়।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে আলোচনা শেষে প্রতিদিনই প্রস্তাবগুলো দেওয়া হয়েছে। আজকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে, আগামীকাল শুক্রবারের মধ্যে আমরা বিস্তারিত আপনাদের কাছে পৌঁছে দেব।’
তিনি জানান, আজকের আলোচনায় দলগুলোর মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় ছিল। মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও অধিকাংশ ক্ষেত্রে ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা ছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আলোচনা শেষ করার লক্ষ্য ছিল, আমরা তা সফলভাবে করতে পেরেছি। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে জাতীয় সনদের পূর্ণাঙ্গ রূপ প্রস্তুত করে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পৌঁছে দেব।’
আলোচনার বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া সম্পর্কেও আলোচনা হয়েছে এবং কমিশনকে সে বিষয়ে দিকনির্দেশনার অনুরোধ জানিয়েছে দলগুলো। কমিশন মনে করে, বাস্তবায়নের জন্য সুস্পষ্ট পথনির্দেশ প্রয়োজন।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আমরা চেষ্টা করব সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে।’
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান রমেশ চন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আমরা বায়ুদূষণ বা দুর্ঘটনা চাই না। পুলিশের হয়রানিও সহ্য করতে চাই না। শান্তিপূর্ণভাবে গাড়ি চালাতে চাই। গাড়িকে দূষণের জন্য দোষারোপ করা হলেও বুড়িগঙ্গা বা তুরাগ নদী কে দূষণ করল, সে প্রশ্ন তোলা উচিত। আমাদের আট দফা
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের একজন কূটনীতিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অবৈধ হয়ে ধরা পড়া বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশেও প্রতি মাসে কিছু মানুষকে ফিরতে হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেকুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন সতর্ক করে বলেছে, সাবাহ প্রদেশে যাওয়ার আগ্রহী কর্মীদের কোনো প্রতারক চক্রের মিথ্যা প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হতে এবং তাদের সঙ্গে কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন না করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র কাঠামো সংস্কারে ৩০ রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপে ২৩ দিনের সংলাপে ১৯টি বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এর মধ্যে ১১টি বিষয়ে নোট অব ডিসেন্ট (আপত্তির নোট) দেওয়ার কথা জানিয়েছে বিএনপিসহ একাধিক দল। গত ২ জুন ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের উদ্বোধন করেন
৫ ঘণ্টা আগে