নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ রেলওয়ের সার্ভিস প্রোভাইডার পরিবর্তনের কারণে ট্রেনের অনলাইন টিকিট বিক্রি বন্ধ রেখেছে রেলওয়ে। গত ২১ মার্চ থেকে অনলাইনে এবং কাউন্টারে কম্পিউটারের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট দেওয়া হচ্ছে না। আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত অনলাইনে এই সেবা বন্ধ থাকবে। এতে যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন।
আগামী ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটিংয়ের দায়িত্ব নেবে সহজ লিমিটেড। ওই দিন থেকে অনলাইনে ওয়েবসাইটে এবং কাউন্টারে একযোগে টিকিট দেওয়া শুরু হবে। কিন্তু রেলসেবা অ্যাপে টিকিট দেওয়া হবে না বলে জানা গেছে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে সহজের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা আগামী ২৬ মার্চ থেকে রেলওয়ের টিকিটিংয়ের দায়িত্ব নেব। ওই দিন থেকেই ট্রেনের টিকিট নতুন একটি ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এতে যাত্রীদের ভোগান্তি কমে যাবে। তবে আপাতত রেলসেবা অ্যাপে টিকিট পাওয়া যাবে না। রেল কর্তৃপক্ষ আমাদের বললে রেলসেবা অ্যাপেও টিকিট দেওয়ার বিষয়ে কাজ করব।’
এদিকে নতুন ওয়েবসাইট থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হলে প্রথমেই প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট করতে হবে। পুরোনো ওয়েবসাইট বা অ্যাপের অ্যাকাউন্টের তথ্য দিয়ে নতুন সাইটে লগইন করা যাবে না।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকিটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। আগামী ২৬ মার্চ থেকে ‘সহজ’-এর পরিচালনায় দেশের মানুষ রেলওয়ের টিকিট কাটতে পারবেন। পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন ইন্টিগ্রেটেড টিকিটিং সিস্টেম চালু করে তা দিয়ে আরও উন্নত ও সহজ উপায়ে টিকিট পরিচালনা করবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৯৪ সালে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু করা শুরু হয়। বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে। দৈনিক প্রায় ৯০ হাজার ও মাসিক প্রায় ২৭ লাখ যাত্রীর টিকিট কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। এ সকল টিকিটের ৫০ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৩ লাখ টিকিট অনলাইন/মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইস্যু করা হতো।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সার্ভিস প্রোভাইডার পরিবর্তনের কারণে ট্রেনের অনলাইন টিকিট বিক্রি বন্ধ রেখেছে রেলওয়ে। গত ২১ মার্চ থেকে অনলাইনে এবং কাউন্টারে কম্পিউটারের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট দেওয়া হচ্ছে না। আগামী ২৫ মার্চ পর্যন্ত অনলাইনে এই সেবা বন্ধ থাকবে। এতে যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়েছেন।
আগামী ২৬ মার্চ থেকে বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিটিংয়ের দায়িত্ব নেবে সহজ লিমিটেড। ওই দিন থেকে অনলাইনে ওয়েবসাইটে এবং কাউন্টারে একযোগে টিকিট দেওয়া শুরু হবে। কিন্তু রেলসেবা অ্যাপে টিকিট দেওয়া হবে না বলে জানা গেছে।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে সহজের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা আগামী ২৬ মার্চ থেকে রেলওয়ের টিকিটিংয়ের দায়িত্ব নেব। ওই দিন থেকেই ট্রেনের টিকিট নতুন একটি ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। এতে যাত্রীদের ভোগান্তি কমে যাবে। তবে আপাতত রেলসেবা অ্যাপে টিকিট পাওয়া যাবে না। রেল কর্তৃপক্ষ আমাদের বললে রেলসেবা অ্যাপেও টিকিট দেওয়ার বিষয়ে কাজ করব।’
এদিকে নতুন ওয়েবসাইট থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হলে প্রথমেই প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট করতে হবে। পুরোনো ওয়েবসাইট বা অ্যাপের অ্যাকাউন্টের তথ্য দিয়ে নতুন সাইটে লগইন করা যাবে না।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি সহজের সঙ্গে রেলওয়ে টিকিটিং সিস্টেম পরিচালনার জন্য পাঁচ বছরের চুক্তি হয়েছে। আগামী ২৬ মার্চ থেকে ‘সহজ’-এর পরিচালনায় দেশের মানুষ রেলওয়ের টিকিট কাটতে পারবেন। পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে প্রয়োজন অনুযায়ী নতুন ইন্টিগ্রেটেড টিকিটিং সিস্টেম চালু করে তা দিয়ে আরও উন্নত ও সহজ উপায়ে টিকিট পরিচালনা করবে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ রেলওয়েতে ১৯৯৪ সালে কম্পিউটারভিত্তিক টিকেটিং সিস্টেম চালু করা হয়। প্রথম পর্যায়ে ২৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে টিকিট ইস্যু করা শুরু হয়। বর্তমানে ১০৪টি আন্তনগর ট্রেনের টিকিট ৭৭টি স্টেশনে কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হচ্ছে। দৈনিক প্রায় ৯০ হাজার ও মাসিক প্রায় ২৭ লাখ যাত্রীর টিকিট কম্পিউটারের মাধ্যমে ইস্যু করা হয়। এ সকল টিকিটের ৫০ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ১৩ লাখ টিকিট অনলাইন/মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে ইস্যু করা হতো।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৩ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৪ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৪ ঘণ্টা আগে