নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রোগী ও চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়দের উৎসাহ দিতে ঢাকায় হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
আজ সোমবার সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে কাটিং ইনজুরির রোগীই বেশি দেখতে পান। মাংস কাটাকাটি করতে গিয়েই এই ইনজুরি। এ জন্য তিনি সবাইকে সাবধানে মাংস কাটাকাটি করতে অনুরোধ করেন।
আজ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ঈদের ছুটিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা যাতে ব্যাঘাত না ঘটে এবং ঈদের ছুটিকালীন রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত ও কর্তব্যরত ডাক্তার, নার্স ও অন্য কর্মচারীরা যাতে খাবার বা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হন এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা দিয়ে যেতে পারেন সেই উদ্দেশ্যে এই পরিদর্শন।
সকালে সাড়ে ১০টার দিকে সামন্ত লাল সেন প্রথমে মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিদর্শনে যান। এ সময় তিনি ইমার্জেন্সি ইউনিট, আইসিইউ, সার্জারি ওয়ার্ড, হাসপাতালের রান্নাঘর ঘুরে দেখেন। তিনি চিকিৎসাধীন রোগী, তাদের স্বজন ও কর্তব্যরত ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন এবং চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।
পরে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে জরুরি বিভাগে আসা রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন। এখানে গাইনি, সার্জারি ওয়ার্ডসহ বেশকিছু ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ ছাড়া মন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকে। তাই ছুটির এই সময়ে যাতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত না হয় এবং রোগীরা যাতে সেবা পায় সে বিষয়ে সারা দেশে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ঈদের দিনে কোনো নির্ধারিত পরিদর্শন নয়, রোগী ও চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়দের উৎসাহ প্রদানের জন্যই হাসপাতালে আসা। ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে কাটিং ইনজুরির রোগীই বেশি। মাংস কাটাকাটি করতে গিয়েই এই ইনজুরি।
রোগী ও চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়দের উৎসাহ দিতে ঢাকায় হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
আজ সোমবার সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন।
এ সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে কাটিং ইনজুরির রোগীই বেশি দেখতে পান। মাংস কাটাকাটি করতে গিয়েই এই ইনজুরি। এ জন্য তিনি সবাইকে সাবধানে মাংস কাটাকাটি করতে অনুরোধ করেন।
আজ স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ঈদের ছুটিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা যাতে ব্যাঘাত না ঘটে এবং ঈদের ছুটিকালীন রোগীদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত ও কর্তব্যরত ডাক্তার, নার্স ও অন্য কর্মচারীরা যাতে খাবার বা অন্য কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হন এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে সেবা দিয়ে যেতে পারেন সেই উদ্দেশ্যে এই পরিদর্শন।
সকালে সাড়ে ১০টার দিকে সামন্ত লাল সেন প্রথমে মিটফোর্ড হাসপাতাল পরিদর্শনে যান। এ সময় তিনি ইমার্জেন্সি ইউনিট, আইসিইউ, সার্জারি ওয়ার্ড, হাসপাতালের রান্নাঘর ঘুরে দেখেন। তিনি চিকিৎসাধীন রোগী, তাদের স্বজন ও কর্তব্যরত ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন এবং চিকিৎসার খোঁজখবর নেন।
পরে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান। সেখানে জরুরি বিভাগে আসা রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন। এখানে গাইনি, সার্জারি ওয়ার্ডসহ বেশকিছু ওয়ার্ড ঘুরে দেখেন এবং রোগী ও চিকিৎসকদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। এ ছাড়া মন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে হাসপাতালে ডাক্তার কম থাকে। তাই ছুটির এই সময়ে যাতে জরুরি স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত না হয় এবং রোগীরা যাতে সেবা পায় সে বিষয়ে সারা দেশে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ঈদের দিনে কোনো নির্ধারিত পরিদর্শন নয়, রোগী ও চিকিৎসাসেবায় নিয়োজিত ডাক্তার, নার্স, ওয়ার্ডবয়দের উৎসাহ প্রদানের জন্যই হাসপাতালে আসা। ইমার্জেন্সি ওয়ার্ডে কাটিং ইনজুরির রোগীই বেশি। মাংস কাটাকাটি করতে গিয়েই এই ইনজুরি।
২০২৬ সালের এপ্রিল মাসের নির্বাচনের আগে অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হিসেবে আসন্ন জুলাই মাসেই জাতির সামনে ঐতিহাসিক ‘জুলাই সনদ’ উপস্থাপন করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ শুক্রবার (৬ জুন) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দেন।
২৬ মিনিট আগেআগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, এই ঘোষণার ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন উপযুক্ত সময়ে বিস্তারিত রোডম্যাপ দেবে।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপিসহ অনেক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার আগে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও এ অবস্থানে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। এমন অবস্থায় আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলে হতে পারে বলে সরকারের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেদেশে কোভিড-১৯ বা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে