নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আদালত অবমাননার বিষয়ে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে আগামী ২৫ জুলাই পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করে তাঁদের ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার প্রধান বিচারপতির ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
শুনানিতে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘প্রয়াত জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ছাড়া বাকি সবাই উপস্থিত আছেন। এরা সবাই আইনজীবী সমিতির সদস্য। আদালতের মর্যাদা রক্ষা করা দায়িত্ব বলে মনে করেন তাঁরা। যত কিছুই হোক, আমরা আদালতে উপস্থিত হই। আর আদালতের সম্মান আমাদের সম্মান।’
আদালত জিজ্ঞেস করেন, ‘মুখের কথা না হৃদয়ের কথা?’ জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘কথাগুলো বাস্তব। আর আমরাও তাই মনে করি।’ এ সময় আদালত লিখিত বক্তব্য দিতে নির্দেশ দিয়ে আগামী ২৫ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি করেন। এ ছাড়া মৃত্যুবরণ করায় আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর নাম বাদ দেওয়া হয়।
দুই বিচারপতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল-সমাবেশ করায় বিএনপির সাত আইনজীবীর বিরুদ্ধে গত বছরের ২৯ আগস্ট আপিল বিভাগে আদালত অবমাননার আবেদন করা হয়। আইনজীবী নাজমুল হুদার পক্ষে নাহিদ সুলতানা যূথী ওই আবেদন করেন।
এঁরা হলেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহসম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল। পরে তাদের তলব করা হয়।
আদালত অবমাননার বিষয়ে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে আগামী ২৫ জুলাই পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করে তাঁদের ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার প্রধান বিচারপতির ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।
শুনানিতে অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘প্রয়াত জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী ছাড়া বাকি সবাই উপস্থিত আছেন। এরা সবাই আইনজীবী সমিতির সদস্য। আদালতের মর্যাদা রক্ষা করা দায়িত্ব বলে মনে করেন তাঁরা। যত কিছুই হোক, আমরা আদালতে উপস্থিত হই। আর আদালতের সম্মান আমাদের সম্মান।’
আদালত জিজ্ঞেস করেন, ‘মুখের কথা না হৃদয়ের কথা?’ জয়নুল আবেদীন বলেন, ‘কথাগুলো বাস্তব। আর আমরাও তাই মনে করি।’ এ সময় আদালত লিখিত বক্তব্য দিতে নির্দেশ দিয়ে আগামী ২৫ জুলাই পর্যন্ত মুলতবি করেন। এ ছাড়া মৃত্যুবরণ করায় আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলীর নাম বাদ দেওয়া হয়।
দুই বিচারপতির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল-সমাবেশ করায় বিএনপির সাত আইনজীবীর বিরুদ্ধে গত বছরের ২৯ আগস্ট আপিল বিভাগে আদালত অবমাননার আবেদন করা হয়। আইনজীবী নাজমুল হুদার পক্ষে নাহিদ সুলতানা যূথী ওই আবেদন করেন।
এঁরা হলেন জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহসম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল। পরে তাদের তলব করা হয়।
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। গতকাল সোমবার (২১ জুলাই) বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন
২৯ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) দুপুরে ঢাকার কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির এ কে খন্দকার প্যারেড গ্রাউন্ডে বিমান বিধ্বস্তে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলামের রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় আয়োজিত ফিউনারেল প্যারেডে তিনি এসব কথা বলেন। বিমানবাহিনীর প্রধান আরও বলেন, এই ঘটনায় ইতিমধ্যে উচ্চপর্যায়ের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে
২৯ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘আমি কারাগারে থেকে বের না হলে তারা সবাই কাজ হারাবে। আমার ব্যবসা ধরার কোনো লোক নেই। আমার দুই ছেলে লন্ডনে পরিবার নিয়ে থাকে। আমার কোম্পানিতে ৮০-৯০টি ট্রাক ছিল। এখন ২০টা আছে। আমাকে জামিন দেন, যাতে আমি সব টাকা পরিশোধ করতে পারি। দুদকের অভিযোগের বিষয়ে আমি পুরোপুরি অবগত নই।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার (২১ জুলাই) উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমানটি যখন বিধ্বস্ত হয়, তখনো সম্পূর্ণ অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সমন্বয়ক সাহসী শিক্ষিকা মাহরীন চৌধুরী। কিন্তু তিনি বিপদ দেখে সরে যাননি, নিজের সন্তানের মতো বুক আগলে বাঁচাতে চেয়েছিলেন ছাত্র-ছাত্রীদের
২ ঘণ্টা আগে