মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আবারও রোহিঙ্গা ঢল সৃষ্টির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) মধ্যকার সংঘাত বৃদ্ধির জেরে এই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সম্ভাব্য সেই ঢল ঠেকাতে এরই মধ্যে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নজরদারি ও পাহারা বাড়িয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বিগত কয়েক মাসে অন্তত ১৮ হাজার রোহিঙ্গা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘গত তিন মাসে হাজার হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে এবং আমরা জানতে পেরেছি যে, আরও কয়েক হাজার (রোহিঙ্গা) প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। পরিস্থিতি রীতিমতো ভয়াবহ। তাই এখন সীমান্তে নজরদারি-প্রহরা বাড়ানো ছাড়া আর কোনো উপায় আমাদের সামনে নেই।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেক কর্মকর্তা বলেন, ‘সত্যিকার অর্থেই পরিস্থিতি বেশ কঠিন। কারণ, মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের সীমান্তের দৈর্ঘ্য ২৭১ কিলোমিটার। মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী যদি তৎপর না থাকে, তাহলে শুধু আমাদের পক্ষে এই দীর্ঘ সীমান্ত সুরক্ষিত রাখা কঠিন। এত লোকবল ও রসদ আমাদের নেই।’ ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘অনেক রোহিঙ্গা মরিয়া হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের পথ খুঁজছে।’
যারা সম্প্রতি প্রবেশ করেছে এবং শরণার্থীশিবিরে বসবাস করছে, তাদের নিবন্ধন করা হবে কি না, সে বিষয়ে সরকার এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বলেও জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘যদি আমরা তাদের নিবন্ধন করার সিদ্ধান্ত নিই, তাহলে বানের স্রোত প্রবেশ করার মতো একটি পরিস্থিতি তৈরি হবে এবং এটি এমন কিছু, যা আমরা বহন করতে পারব না। আবার একই সময়ে আমরা সমস্যাটি কতক্ষণ উপেক্ষা করতে পারব—সেইটা আসল প্রশ্ন।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘমেয়াদি সমাধান হিসেবে রোহিঙ্গাদের দ্রুত তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনের আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা বলছেন, পুনর্বাসনের অগ্রগতি খুব একটা নেই।
মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আবারও রোহিঙ্গা ঢল সৃষ্টির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) মধ্যকার সংঘাত বৃদ্ধির জেরে এই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সম্ভাব্য সেই ঢল ঠেকাতে এরই মধ্যে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নজরদারি ও পাহারা বাড়িয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বিগত কয়েক মাসে অন্তত ১৮ হাজার রোহিঙ্গা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘গত তিন মাসে হাজার হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে এবং আমরা জানতে পেরেছি যে, আরও কয়েক হাজার (রোহিঙ্গা) প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে। পরিস্থিতি রীতিমতো ভয়াবহ। তাই এখন সীমান্তে নজরদারি-প্রহরা বাড়ানো ছাড়া আর কোনো উপায় আমাদের সামনে নেই।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেক কর্মকর্তা বলেন, ‘সত্যিকার অর্থেই পরিস্থিতি বেশ কঠিন। কারণ, মিয়ানমারের সঙ্গে আমাদের সীমান্তের দৈর্ঘ্য ২৭১ কিলোমিটার। মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী যদি তৎপর না থাকে, তাহলে শুধু আমাদের পক্ষে এই দীর্ঘ সীমান্ত সুরক্ষিত রাখা কঠিন। এত লোকবল ও রসদ আমাদের নেই।’ ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘অনেক রোহিঙ্গা মরিয়া হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের পথ খুঁজছে।’
যারা সম্প্রতি প্রবেশ করেছে এবং শরণার্থীশিবিরে বসবাস করছে, তাদের নিবন্ধন করা হবে কি না, সে বিষয়ে সরকার এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি বলেও জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘যদি আমরা তাদের নিবন্ধন করার সিদ্ধান্ত নিই, তাহলে বানের স্রোত প্রবেশ করার মতো একটি পরিস্থিতি তৈরি হবে এবং এটি এমন কিছু, যা আমরা বহন করতে পারব না। আবার একই সময়ে আমরা সমস্যাটি কতক্ষণ উপেক্ষা করতে পারব—সেইটা আসল প্রশ্ন।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূস দীর্ঘমেয়াদি সমাধান হিসেবে রোহিঙ্গাদের দ্রুত তৃতীয় দেশে পুনর্বাসনের আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা বলছেন, পুনর্বাসনের অগ্রগতি খুব একটা নেই।
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৩ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
১১ ঘণ্টা আগে