স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির নেতৃত্বে এবং স্টপ টিবি পার্টনারশিপের (ইউএনওপিএস) সহযোগিতায় গঠিত হয়েছে সংসদীয় যক্ষ্মা ককাস। গতকাল রোববার আইসিডিডিআরবি ও প্রিপ ট্রাস্টের যৌথ আয়োজিত সভায় এই ককাস গঠিত হয়। দেশে প্রথমবারের মতো সংসদীয় এই প্ল্যাটফর্মের গঠন ও এর কার্যক্রম-সংক্রান্ত সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবে।
ককাসটি পরিচালনায় সহায়তা করতে একটি সেক্রেটারিয়েট থাকবে। যা জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি ও সংসদ সদস্যদের যক্ষ্মা নির্মূলের লক্ষ্য অর্জনে কাঠামোগত সক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করবে। অনুষ্ঠানে ককাস সদস্যদের তালিকা এবং প্রতিশ্রুতির রূপরেখাও উপস্থাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে ককাসের ঘোষণা করেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আ ফ ম রুহুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিডিডিআরবি, ইনফেকশাস ডিজিজেস ডিভিশনের সিনিয়র ডিরেক্টর ড. ফিরদৌসী কাদরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত। ককাসের সভাপতিত্ব করবেন ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত, সহসভাপতিত্ব করবেন ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এবং সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করবেন আরমা দত্ত।
সভায় বলা হয়, যক্ষ্মা একটি সংক্রামক, প্রতিরোধযোগ্য এবং নিরাময়যোগ্য রোগ হলেও বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাপী এটি অসংখ্য মৃত্যুর কারণ। এই পরিপ্রেক্ষিতে, বাংলাদেশে যক্ষ্মা মোকাবিলা কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে সংসদীয় যক্ষ্মা ককাস গঠন একটি অগ্রণী পদক্ষেপ। কারণ, সংসদ সদস্যরাই পারেন তাঁদের অবস্থান থেকে ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়ের কথা জাতীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক আলোচনায় তুলে ধরতে। এই ককাস বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রভাবশালী সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত হবে, যারা সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যক্ষ্মা মোকাবিলায় প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো তুলে ধরতে রাজনৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচির নেতৃত্বে এবং স্টপ টিবি পার্টনারশিপের (ইউএনওপিএস) সহযোগিতায় গঠিত হয়েছে সংসদীয় যক্ষ্মা ককাস। গতকাল রোববার আইসিডিডিআরবি ও প্রিপ ট্রাস্টের যৌথ আয়োজিত সভায় এই ককাস গঠিত হয়। দেশে প্রথমবারের মতো সংসদীয় এই প্ল্যাটফর্মের গঠন ও এর কার্যক্রম-সংক্রান্ত সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ পার্লামেন্ট মেম্বারস ক্লাবে।
ককাসটি পরিচালনায় সহায়তা করতে একটি সেক্রেটারিয়েট থাকবে। যা জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি ও সংসদ সদস্যদের যক্ষ্মা নির্মূলের লক্ষ্য অর্জনে কাঠামোগত সক্ষমতা তৈরিতে সহায়তা করবে। অনুষ্ঠানে ককাস সদস্যদের তালিকা এবং প্রতিশ্রুতির রূপরেখাও উপস্থাপন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে ককাসের ঘোষণা করেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. শামসুল হক টুকু। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি অধ্যাপক আ ফ ম রুহুল হক। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন আইসিডিডিআরবি, ইনফেকশাস ডিজিজেস ডিভিশনের সিনিয়র ডিরেক্টর ড. ফিরদৌসী কাদরী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত। ককাসের সভাপতিত্ব করবেন ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত, সহসভাপতিত্ব করবেন ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এবং সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করবেন আরমা দত্ত।
সভায় বলা হয়, যক্ষ্মা একটি সংক্রামক, প্রতিরোধযোগ্য এবং নিরাময়যোগ্য রোগ হলেও বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাপী এটি অসংখ্য মৃত্যুর কারণ। এই পরিপ্রেক্ষিতে, বাংলাদেশে যক্ষ্মা মোকাবিলা কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে সংসদীয় যক্ষ্মা ককাস গঠন একটি অগ্রণী পদক্ষেপ। কারণ, সংসদ সদস্যরাই পারেন তাঁদের অবস্থান থেকে ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়ের কথা জাতীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক আলোচনায় তুলে ধরতে। এই ককাস বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রভাবশালী সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত হবে, যারা সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে যক্ষ্মা মোকাবিলায় প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো তুলে ধরতে রাজনৈতিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবেন।
পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
৩ ঘণ্টা আগে‘চট্টগ্রাম বন্দর হলো বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড। এই হৃৎপিণ্ড বড় এবং সুঠাম করতে হলে বহু উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। অভিজ্ঞদের সাহায্য লাগবে। আমরা যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারা বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিশ্বের সেরা, সবচেয়ে অভিজ্ঞ। তারা ইউরোপ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, পাকিস্তান, তুরস্ক,
৩ ঘণ্টা আগে