তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। কবে স্মার্ট কার্ড পাবেন, তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন ড্রাইভিং লাইসেন্সপ্রত্যাশীরা।
বিআরটিএর সূত্র জানায়, ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং-সংক্রান্ত কাজের জন্য ভারতীয় ঠিকাদার মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স প্রাইভেট লিমিটেডের (এমএসপি) সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় গত ২৮ জুলাই। এর পরই লাইসেন্স প্রিন্টিং কার্যক্রমে অচলাবস্থা দেখা দেয়। তখন প্রায় ৭ লাখ লাইসেন্স কার্ড ঝুলে ছিল। এরপর গত চার মাসে আরও ৩ লাখ নতুন আবেদন যুক্ত হয়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন, পরীক্ষা, ফিঙ্গার প্রিন্টসহ সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড পাচ্ছেন না তাঁরা।
বিআরটিএ স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগের জন্য ২১ আগস্ট দরপত্র আহ্বান করে। প্রথমে দরপত্র বিক্রির শেষ সময় ২৪ সেপ্টেম্বর থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ১৩ অক্টোবর করা হয়। মোট ৫৪ দরপত্র বিক্রি হলেও মাত্র ৪টি আবেদন জমা পড়ে। বিআরটিএর একাধিক কর্মকর্তা জানান, আবেদন জমা দেওয়া চার প্রতিষ্ঠানের কেউই দরপত্রের শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি গতকাল রোববার সভা করেছে। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে আবার দরপত্র আহ্বান করা হতে পারে।
আগের দরপত্রে দেখা যায়, দরপত্রদাতার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতার মধ্যে রয়েছে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। এর মধ্যে রয়েছে সরবরাহকারী হিসেবে পণ্য ও সংশ্লিষ্ট সেবা সরবরাহে ন্যূনতম পাঁচ বছরের সাধারণ অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; গত ২০ বছরের মধ্যে অনুরূপ পণ্য সরবরাহে সর্বোচ্চ তিনটি সফল চুক্তি সম্পন্ন করার অভিজ্ঞতা, যার মোট চুক্তি মূল্য কমপক্ষে ২৫ কোটি টাকা হতে হবে; দরপত্রদাতার পণ্য সরবরাহ বা উৎপাদন ক্ষমতা থাকতে হবে।
বিআরটিএ সূত্র জানায়, কঠিন শর্তের কারণে আবেদন কম পড়েছে এবং আবেদন করা প্রতিষ্ঠানগুলো সেই শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
বিআরটিএর ড্রাইভিং লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তারা জানান, নতুন ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট কার্যত বন্ধ থাকবে। লাইসেন্স প্রত্যাশীদের চলাচলের সুবিধার্থে অস্থায়ীভাবে ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে জরুরি প্রয়োজনে সীমিতসংখ্যক স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে।
তবে বিআরটিএর কার্ডের মজুত শেষ হলে এটিও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
এদিকে লাইসেন্স না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন আবেদনকারীরা। বিশেষ করে বিদেশগামী শিক্ষার্থী, পেশাজীবী চালক এবং নতুন চাকরিপ্রত্যাশী চালকেরা। তাঁদের একজন চালকের সহকারী হিসেবে কর্মরত জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পরীক্ষা দিয়ে লাইসেন্স পেয়েছি বলে রসিদ আছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড ছাড়া কোনো গাড়ির মালিক আমাকে চাকরি দিচ্ছেন না। সবাই একই কথা বলেন, আগে কার্ড আনেন।’
জাপানগামী শিক্ষার্থী নাসরিন সুলতানা বলেন, জাপানি ভাষা শেখার স্কুলে ভর্তির পর ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায় সব কাগজপত্রের কাজ আটকে আছে। প্রতিদিন বিআরটিএতে খোঁজ নিয়ে জবাব আসে ‘এখনো কার্ড হয়নি’। এতে সময় ও টাকা নষ্ট হচ্ছে।
এ ছাড়া রাইডশেয়ারিংয়ের চালক, প্রাইভেট কারচালক ও কোম্পানির চালকদের অভিযোগ, স্মার্ট কার্ড না থাকায় পুলিশের চেকপোস্টে নানান প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। জরিমানার আশঙ্কায় থাকতে হচ্ছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগের দরপত্রে প্রয়োজনীয় আবেদন পাওয়া যায়নি। তাই আমরা আবার দরপত্রে যাচ্ছি এবং এবার ই-জিপি প্ল্যাটফর্মে করছি, যাতে দুই মাসের মধ্যে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন করা যায়। যা ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় চার মাস লাগে। নতুন প্রক্রিয়ায় আবেদন পেলেই দ্রুত কাজ এগোবে। ঠিকাদার নিয়োগ হলেই আটকে থাকা সব ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহ করা হবে। আপাতত ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এটি গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।’
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সক্ষমতা ও যোগ্যতা—দুটিরই ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও বিআরটিএর হাতে বিশাল দায়িত্ব তুলে দেওয়া হচ্ছে। লাইসেন্স ইস্যুর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতা প্রমাণ করে, এত বছরেও বিআরটিএ নিজস্ব কোনো সক্ষম প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেনি। এর ফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। কিন্তু দায় নিচ্ছে না কেউ, বিআরটিএ-ও নয়।

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। কবে স্মার্ট কার্ড পাবেন, তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন ড্রাইভিং লাইসেন্সপ্রত্যাশীরা।
বিআরটিএর সূত্র জানায়, ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং-সংক্রান্ত কাজের জন্য ভারতীয় ঠিকাদার মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স প্রাইভেট লিমিটেডের (এমএসপি) সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় গত ২৮ জুলাই। এর পরই লাইসেন্স প্রিন্টিং কার্যক্রমে অচলাবস্থা দেখা দেয়। তখন প্রায় ৭ লাখ লাইসেন্স কার্ড ঝুলে ছিল। এরপর গত চার মাসে আরও ৩ লাখ নতুন আবেদন যুক্ত হয়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন, পরীক্ষা, ফিঙ্গার প্রিন্টসহ সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড পাচ্ছেন না তাঁরা।
বিআরটিএ স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগের জন্য ২১ আগস্ট দরপত্র আহ্বান করে। প্রথমে দরপত্র বিক্রির শেষ সময় ২৪ সেপ্টেম্বর থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ১৩ অক্টোবর করা হয়। মোট ৫৪ দরপত্র বিক্রি হলেও মাত্র ৪টি আবেদন জমা পড়ে। বিআরটিএর একাধিক কর্মকর্তা জানান, আবেদন জমা দেওয়া চার প্রতিষ্ঠানের কেউই দরপত্রের শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি গতকাল রোববার সভা করেছে। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে আবার দরপত্র আহ্বান করা হতে পারে।
আগের দরপত্রে দেখা যায়, দরপত্রদাতার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতার মধ্যে রয়েছে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। এর মধ্যে রয়েছে সরবরাহকারী হিসেবে পণ্য ও সংশ্লিষ্ট সেবা সরবরাহে ন্যূনতম পাঁচ বছরের সাধারণ অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; গত ২০ বছরের মধ্যে অনুরূপ পণ্য সরবরাহে সর্বোচ্চ তিনটি সফল চুক্তি সম্পন্ন করার অভিজ্ঞতা, যার মোট চুক্তি মূল্য কমপক্ষে ২৫ কোটি টাকা হতে হবে; দরপত্রদাতার পণ্য সরবরাহ বা উৎপাদন ক্ষমতা থাকতে হবে।
বিআরটিএ সূত্র জানায়, কঠিন শর্তের কারণে আবেদন কম পড়েছে এবং আবেদন করা প্রতিষ্ঠানগুলো সেই শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
বিআরটিএর ড্রাইভিং লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তারা জানান, নতুন ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট কার্যত বন্ধ থাকবে। লাইসেন্স প্রত্যাশীদের চলাচলের সুবিধার্থে অস্থায়ীভাবে ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে জরুরি প্রয়োজনে সীমিতসংখ্যক স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে।
তবে বিআরটিএর কার্ডের মজুত শেষ হলে এটিও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
এদিকে লাইসেন্স না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন আবেদনকারীরা। বিশেষ করে বিদেশগামী শিক্ষার্থী, পেশাজীবী চালক এবং নতুন চাকরিপ্রত্যাশী চালকেরা। তাঁদের একজন চালকের সহকারী হিসেবে কর্মরত জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পরীক্ষা দিয়ে লাইসেন্স পেয়েছি বলে রসিদ আছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড ছাড়া কোনো গাড়ির মালিক আমাকে চাকরি দিচ্ছেন না। সবাই একই কথা বলেন, আগে কার্ড আনেন।’
জাপানগামী শিক্ষার্থী নাসরিন সুলতানা বলেন, জাপানি ভাষা শেখার স্কুলে ভর্তির পর ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায় সব কাগজপত্রের কাজ আটকে আছে। প্রতিদিন বিআরটিএতে খোঁজ নিয়ে জবাব আসে ‘এখনো কার্ড হয়নি’। এতে সময় ও টাকা নষ্ট হচ্ছে।
এ ছাড়া রাইডশেয়ারিংয়ের চালক, প্রাইভেট কারচালক ও কোম্পানির চালকদের অভিযোগ, স্মার্ট কার্ড না থাকায় পুলিশের চেকপোস্টে নানান প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। জরিমানার আশঙ্কায় থাকতে হচ্ছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগের দরপত্রে প্রয়োজনীয় আবেদন পাওয়া যায়নি। তাই আমরা আবার দরপত্রে যাচ্ছি এবং এবার ই-জিপি প্ল্যাটফর্মে করছি, যাতে দুই মাসের মধ্যে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন করা যায়। যা ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় চার মাস লাগে। নতুন প্রক্রিয়ায় আবেদন পেলেই দ্রুত কাজ এগোবে। ঠিকাদার নিয়োগ হলেই আটকে থাকা সব ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহ করা হবে। আপাতত ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এটি গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।’
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সক্ষমতা ও যোগ্যতা—দুটিরই ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও বিআরটিএর হাতে বিশাল দায়িত্ব তুলে দেওয়া হচ্ছে। লাইসেন্স ইস্যুর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতা প্রমাণ করে, এত বছরেও বিআরটিএ নিজস্ব কোনো সক্ষম প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেনি। এর ফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। কিন্তু দায় নিচ্ছে না কেউ, বিআরটিএ-ও নয়।
তৌফিকুল ইসলাম, ঢাকা

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। কবে স্মার্ট কার্ড পাবেন, তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন ড্রাইভিং লাইসেন্সপ্রত্যাশীরা।
বিআরটিএর সূত্র জানায়, ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং-সংক্রান্ত কাজের জন্য ভারতীয় ঠিকাদার মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স প্রাইভেট লিমিটেডের (এমএসপি) সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় গত ২৮ জুলাই। এর পরই লাইসেন্স প্রিন্টিং কার্যক্রমে অচলাবস্থা দেখা দেয়। তখন প্রায় ৭ লাখ লাইসেন্স কার্ড ঝুলে ছিল। এরপর গত চার মাসে আরও ৩ লাখ নতুন আবেদন যুক্ত হয়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন, পরীক্ষা, ফিঙ্গার প্রিন্টসহ সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড পাচ্ছেন না তাঁরা।
বিআরটিএ স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগের জন্য ২১ আগস্ট দরপত্র আহ্বান করে। প্রথমে দরপত্র বিক্রির শেষ সময় ২৪ সেপ্টেম্বর থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ১৩ অক্টোবর করা হয়। মোট ৫৪ দরপত্র বিক্রি হলেও মাত্র ৪টি আবেদন জমা পড়ে। বিআরটিএর একাধিক কর্মকর্তা জানান, আবেদন জমা দেওয়া চার প্রতিষ্ঠানের কেউই দরপত্রের শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি গতকাল রোববার সভা করেছে। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে আবার দরপত্র আহ্বান করা হতে পারে।
আগের দরপত্রে দেখা যায়, দরপত্রদাতার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতার মধ্যে রয়েছে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। এর মধ্যে রয়েছে সরবরাহকারী হিসেবে পণ্য ও সংশ্লিষ্ট সেবা সরবরাহে ন্যূনতম পাঁচ বছরের সাধারণ অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; গত ২০ বছরের মধ্যে অনুরূপ পণ্য সরবরাহে সর্বোচ্চ তিনটি সফল চুক্তি সম্পন্ন করার অভিজ্ঞতা, যার মোট চুক্তি মূল্য কমপক্ষে ২৫ কোটি টাকা হতে হবে; দরপত্রদাতার পণ্য সরবরাহ বা উৎপাদন ক্ষমতা থাকতে হবে।
বিআরটিএ সূত্র জানায়, কঠিন শর্তের কারণে আবেদন কম পড়েছে এবং আবেদন করা প্রতিষ্ঠানগুলো সেই শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
বিআরটিএর ড্রাইভিং লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তারা জানান, নতুন ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট কার্যত বন্ধ থাকবে। লাইসেন্স প্রত্যাশীদের চলাচলের সুবিধার্থে অস্থায়ীভাবে ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে জরুরি প্রয়োজনে সীমিতসংখ্যক স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে।
তবে বিআরটিএর কার্ডের মজুত শেষ হলে এটিও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
এদিকে লাইসেন্স না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন আবেদনকারীরা। বিশেষ করে বিদেশগামী শিক্ষার্থী, পেশাজীবী চালক এবং নতুন চাকরিপ্রত্যাশী চালকেরা। তাঁদের একজন চালকের সহকারী হিসেবে কর্মরত জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পরীক্ষা দিয়ে লাইসেন্স পেয়েছি বলে রসিদ আছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড ছাড়া কোনো গাড়ির মালিক আমাকে চাকরি দিচ্ছেন না। সবাই একই কথা বলেন, আগে কার্ড আনেন।’
জাপানগামী শিক্ষার্থী নাসরিন সুলতানা বলেন, জাপানি ভাষা শেখার স্কুলে ভর্তির পর ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায় সব কাগজপত্রের কাজ আটকে আছে। প্রতিদিন বিআরটিএতে খোঁজ নিয়ে জবাব আসে ‘এখনো কার্ড হয়নি’। এতে সময় ও টাকা নষ্ট হচ্ছে।
এ ছাড়া রাইডশেয়ারিংয়ের চালক, প্রাইভেট কারচালক ও কোম্পানির চালকদের অভিযোগ, স্মার্ট কার্ড না থাকায় পুলিশের চেকপোস্টে নানান প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। জরিমানার আশঙ্কায় থাকতে হচ্ছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগের দরপত্রে প্রয়োজনীয় আবেদন পাওয়া যায়নি। তাই আমরা আবার দরপত্রে যাচ্ছি এবং এবার ই-জিপি প্ল্যাটফর্মে করছি, যাতে দুই মাসের মধ্যে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন করা যায়। যা ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় চার মাস লাগে। নতুন প্রক্রিয়ায় আবেদন পেলেই দ্রুত কাজ এগোবে। ঠিকাদার নিয়োগ হলেই আটকে থাকা সব ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহ করা হবে। আপাতত ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এটি গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।’
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সক্ষমতা ও যোগ্যতা—দুটিরই ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও বিআরটিএর হাতে বিশাল দায়িত্ব তুলে দেওয়া হচ্ছে। লাইসেন্স ইস্যুর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতা প্রমাণ করে, এত বছরেও বিআরটিএ নিজস্ব কোনো সক্ষম প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেনি। এর ফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। কিন্তু দায় নিচ্ছে না কেউ, বিআরটিএ-ও নয়।

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়েছে। কবে স্মার্ট কার্ড পাবেন, তা নিয়ে অনিশ্চয়তায় রয়েছেন ড্রাইভিং লাইসেন্সপ্রত্যাশীরা।
বিআরটিএর সূত্র জানায়, ড্রাইভিং লাইসেন্স স্মার্ট কার্ড প্রিন্টিং-সংক্রান্ত কাজের জন্য ভারতীয় ঠিকাদার মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স প্রাইভেট লিমিটেডের (এমএসপি) সঙ্গে পাঁচ বছরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয় গত ২৮ জুলাই। এর পরই লাইসেন্স প্রিন্টিং কার্যক্রমে অচলাবস্থা দেখা দেয়। তখন প্রায় ৭ লাখ লাইসেন্স কার্ড ঝুলে ছিল। এরপর গত চার মাসে আরও ৩ লাখ নতুন আবেদন যুক্ত হয়েছে। ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন, পরীক্ষা, ফিঙ্গার প্রিন্টসহ সব আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করলেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স কার্ড পাচ্ছেন না তাঁরা।
বিআরটিএ স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের জন্য নতুন ঠিকাদার নিয়োগের জন্য ২১ আগস্ট দরপত্র আহ্বান করে। প্রথমে দরপত্র বিক্রির শেষ সময় ২৪ সেপ্টেম্বর থাকলেও পরে তা বাড়িয়ে ১৩ অক্টোবর করা হয়। মোট ৫৪ দরপত্র বিক্রি হলেও মাত্র ৪টি আবেদন জমা পড়ে। বিআরটিএর একাধিক কর্মকর্তা জানান, আবেদন জমা দেওয়া চার প্রতিষ্ঠানের কেউই দরপত্রের শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দরপত্র মূল্যায়ন কমিটি গতকাল রোববার সভা করেছে। আগামী দু-এক দিনের মধ্যে আবার দরপত্র আহ্বান করা হতে পারে।
আগের দরপত্রে দেখা যায়, দরপত্রদাতার জন্য নির্ধারিত যোগ্যতার মধ্যে রয়েছে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। এর মধ্যে রয়েছে সরবরাহকারী হিসেবে পণ্য ও সংশ্লিষ্ট সেবা সরবরাহে ন্যূনতম পাঁচ বছরের সাধারণ অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; গত ২০ বছরের মধ্যে অনুরূপ পণ্য সরবরাহে সর্বোচ্চ তিনটি সফল চুক্তি সম্পন্ন করার অভিজ্ঞতা, যার মোট চুক্তি মূল্য কমপক্ষে ২৫ কোটি টাকা হতে হবে; দরপত্রদাতার পণ্য সরবরাহ বা উৎপাদন ক্ষমতা থাকতে হবে।
বিআরটিএ সূত্র জানায়, কঠিন শর্তের কারণে আবেদন কম পড়েছে এবং আবেদন করা প্রতিষ্ঠানগুলো সেই শর্ত পূরণ করতে পারেনি।
বিআরটিএর ড্রাইভিং লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তারা জানান, নতুন ঠিকাদার নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট কার্যত বন্ধ থাকবে। লাইসেন্স প্রত্যাশীদের চলাচলের সুবিধার্থে অস্থায়ীভাবে ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে জরুরি প্রয়োজনে সীমিতসংখ্যক স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট করা হচ্ছে।
তবে বিআরটিএর কার্ডের মজুত শেষ হলে এটিও বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
এদিকে লাইসেন্স না পেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন আবেদনকারীরা। বিশেষ করে বিদেশগামী শিক্ষার্থী, পেশাজীবী চালক এবং নতুন চাকরিপ্রত্যাশী চালকেরা। তাঁদের একজন চালকের সহকারী হিসেবে কর্মরত জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পরীক্ষা দিয়ে লাইসেন্স পেয়েছি বলে রসিদ আছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড ছাড়া কোনো গাড়ির মালিক আমাকে চাকরি দিচ্ছেন না। সবাই একই কথা বলেন, আগে কার্ড আনেন।’
জাপানগামী শিক্ষার্থী নাসরিন সুলতানা বলেন, জাপানি ভাষা শেখার স্কুলে ভর্তির পর ড্রাইভিং লাইসেন্স জমা দিতে বলা হয়েছে। কিন্তু স্মার্ট কার্ড না পাওয়ায় সব কাগজপত্রের কাজ আটকে আছে। প্রতিদিন বিআরটিএতে খোঁজ নিয়ে জবাব আসে ‘এখনো কার্ড হয়নি’। এতে সময় ও টাকা নষ্ট হচ্ছে।
এ ছাড়া রাইডশেয়ারিংয়ের চালক, প্রাইভেট কারচালক ও কোম্পানির চালকদের অভিযোগ, স্মার্ট কার্ড না থাকায় পুলিশের চেকপোস্টে নানান প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে। জরিমানার আশঙ্কায় থাকতে হচ্ছে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিআরটিএর চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগের দরপত্রে প্রয়োজনীয় আবেদন পাওয়া যায়নি। তাই আমরা আবার দরপত্রে যাচ্ছি এবং এবার ই-জিপি প্ল্যাটফর্মে করছি, যাতে দুই মাসের মধ্যে ঠিকাদার নিয়োগ সম্পন্ন করা যায়। যা ম্যানুয়াল প্রক্রিয়ায় চার মাস লাগে। নতুন প্রক্রিয়ায় আবেদন পেলেই দ্রুত কাজ এগোবে। ঠিকাদার নিয়োগ হলেই আটকে থাকা সব ড্রাইভিং লাইসেন্স সরবরাহ করা হবে। আপাতত ই-ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং পুলিশসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এটি গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।’
দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সক্ষমতা ও যোগ্যতা—দুটিরই ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও বিআরটিএর হাতে বিশাল দায়িত্ব তুলে দেওয়া হচ্ছে। লাইসেন্স ইস্যুর মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভরশীলতা প্রমাণ করে, এত বছরেও বিআরটিএ নিজস্ব কোনো সক্ষম প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারেনি। এর ফল ভোগ করছে সাধারণ মানুষ। কিন্তু দায় নিচ্ছে না কেউ, বিআরটিএ-ও নয়।

বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হবে। অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামো দুর্বল করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের বিচার ব্যবস্থায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো ‘ই-পারিবারিক আদালত’ কার্যক্রম। এই নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ এবং ভোগান্তি লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিমানবন্দরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এবং পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর ১৩ কর্মকর্তাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে করা দুটি পৃথক মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে আগামী ৩ ও ৭ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হবে। অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামো দুর্বল করা যাবে না।
আজ সোমবার ঢাকা মহানগর আদালতে ই-পারিবারিক আদালত কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা এ মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
উপদেষ্টা বলেন, ‘সংস্কার ভাবনা আরও বাস্তবতার আলোকে হওয়া প্রয়োজন। আমরা খুব বেশি করতে পারিনি। তবে আশা করি, নতুন সরকারও এসব উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। না হলে উদ্যোগগুলো ম্লান হয়ে যাবে।’
সংস্কার বিষয়ে উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রকাঠামো দুর্বল করা যাবে না। যেকোনো প্রক্রিয়াই বাস্তবায়ন করতে গেলে তা ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হয়।’
আইন মন্ত্রণালয়ের সংস্কারের ধারাবাহিকতার বিষয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ পর্যন্ত ২১টি জায়গায় সংস্কার করা হয়েছে। তবে আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্টরা এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত না হলে এবং ধারাবাহিকতা বজায় না থাকলে সেগুলো টিকবে না।’
ঢাকা মহানগর আদালতের জগন্নাথ-সোহেল স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিচার বিভাগ, আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হবে। অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামো দুর্বল করা যাবে না।
আজ সোমবার ঢাকা মহানগর আদালতে ই-পারিবারিক আদালত কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা এ মন্তব্য করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব ও পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
উপদেষ্টা বলেন, ‘সংস্কার ভাবনা আরও বাস্তবতার আলোকে হওয়া প্রয়োজন। আমরা খুব বেশি করতে পারিনি। তবে আশা করি, নতুন সরকারও এসব উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। না হলে উদ্যোগগুলো ম্লান হয়ে যাবে।’
সংস্কার বিষয়ে উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রকাঠামো দুর্বল করা যাবে না। যেকোনো প্রক্রিয়াই বাস্তবায়ন করতে গেলে তা ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হয়।’
আইন মন্ত্রণালয়ের সংস্কারের ধারাবাহিকতার বিষয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘এ পর্যন্ত ২১টি জায়গায় সংস্কার করা হয়েছে। তবে আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্টরা এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত না হলে এবং ধারাবাহিকতা বজায় না থাকলে সেগুলো টিকবে না।’
ঢাকা মহানগর আদালতের জগন্নাথ-সোহেল স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিচার বিভাগ, আইনজীবী ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়ে
১২ ঘণ্টা আগে
দেশের বিচার ব্যবস্থায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো ‘ই-পারিবারিক আদালত’ কার্যক্রম। এই নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ এবং ভোগান্তি লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিমানবন্দরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এবং পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর ১৩ কর্মকর্তাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে করা দুটি পৃথক মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে আগামী ৩ ও ৭ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের বিচার ব্যবস্থায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো ‘ই-পারিবারিক আদালত’ কার্যক্রম। এই নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ এবং ভোগান্তি লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। এ সময় তিনি মন্তব্য করেন, ‘বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ই-পারিবারিক আদালতের সুবিধাগুলো তুলে ধরে বলেন, পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে নাগরিকদের এখন আর সশরীরে আদালতে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। লিগ্যাল এইড-এর মাধ্যমে বিনামূল্যে এই সেবা নেওয়া যাবে। তিনি আরও জানান, এই নতুন প্রক্রিয়ায় একজনের পরিবর্তে তিনজন বিচারককে যুক্ত করা হয়েছে, যা বিচার প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করবে।
আইন উপদেষ্টা সতর্ক করে বলেন, আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্টরা এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত না হলে এবং ধারাবাহিকতা বজায় না থাকলে এই সংস্কারগুলো টিকে থাকবে না।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এবং পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, নতুন এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থায় পেপারলেস সিস্টেম আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে, এটা অত্যন্ত আনন্দের বিষয়। প্রক্রিয়াটি গ্রহণ করার জন্য তিনি আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানান।
বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব মন্তব্য করেন, এই ডিজিটাল কার্যক্রম আইন পেশাজীবীদের আরও দ্রুত ও কার্যকর সেবা দিতে সহায়তা করবে।
অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, ই-পারিবারিক আদালত বিচার ব্যবস্থাকে পেপারলেস সিস্টেমের দিকে উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে নেবে।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ই-পারিবারিক আদালত চালুর ফলে মামলার দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ, দূরত্বজনিত সমস্যা, কাগজের নথি ব্যবস্থাপনা, সময়ক্ষেপণ এবং আদালত প্রাঙ্গণে ভীড় ও অপেক্ষার মতো সমস্যাগুলোর সমাধান হবে।
নাগরিকরা এই নতুন প্রক্রিয়ায় যে সুবিধাগুলো পাবেন: দ্রুত অনলাইন প্রক্রিয়া; ন্যূনতম খরচ; ঘরে বসে সেবা গ্রহণের সুবিধা; ডিজিটাল নথি ব্যবস্থাপনা এবং
সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা রেজিস্ট্রেশন ও অনলাইন শিডিউলিংয়ের সুবিধা।
ঢাকা মহানগর আদালতের জগন্নাথ-সোহেল স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিচার বিভাগ, আইনজীবী এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

দেশের বিচার ব্যবস্থায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো ‘ই-পারিবারিক আদালত’ কার্যক্রম। এই নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ এবং ভোগান্তি লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। এ সময় তিনি মন্তব্য করেন, ‘বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়েছে।’
আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ই-পারিবারিক আদালতের সুবিধাগুলো তুলে ধরে বলেন, পারিবারিক বিরোধের ক্ষেত্রে নাগরিকদের এখন আর সশরীরে আদালতে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। লিগ্যাল এইড-এর মাধ্যমে বিনামূল্যে এই সেবা নেওয়া যাবে। তিনি আরও জানান, এই নতুন প্রক্রিয়ায় একজনের পরিবর্তে তিনজন বিচারককে যুক্ত করা হয়েছে, যা বিচার প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করবে।
আইন উপদেষ্টা সতর্ক করে বলেন, আইনজীবীসহ সংশ্লিষ্টরা এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত না হলে এবং ধারাবাহিকতা বজায় না থাকলে এই সংস্কারগুলো টিকে থাকবে না।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব এবং পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, নতুন এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিচার ব্যবস্থায় পেপারলেস সিস্টেম আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে, এটা অত্যন্ত আনন্দের বিষয়। প্রক্রিয়াটি গ্রহণ করার জন্য তিনি আইনজীবীদের ধন্যবাদ জানান।
বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব মন্তব্য করেন, এই ডিজিটাল কার্যক্রম আইন পেশাজীবীদের আরও দ্রুত ও কার্যকর সেবা দিতে সহায়তা করবে।
অনুষ্ঠানে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী বলেন, ই-পারিবারিক আদালত বিচার ব্যবস্থাকে পেপারলেস সিস্টেমের দিকে উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে নেবে।
আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ই-পারিবারিক আদালত চালুর ফলে মামলার দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ, দূরত্বজনিত সমস্যা, কাগজের নথি ব্যবস্থাপনা, সময়ক্ষেপণ এবং আদালত প্রাঙ্গণে ভীড় ও অপেক্ষার মতো সমস্যাগুলোর সমাধান হবে।
নাগরিকরা এই নতুন প্রক্রিয়ায় যে সুবিধাগুলো পাবেন: দ্রুত অনলাইন প্রক্রিয়া; ন্যূনতম খরচ; ঘরে বসে সেবা গ্রহণের সুবিধা; ডিজিটাল নথি ব্যবস্থাপনা এবং
সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা রেজিস্ট্রেশন ও অনলাইন শিডিউলিংয়ের সুবিধা।
ঢাকা মহানগর আদালতের জগন্নাথ-সোহেল স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিচার বিভাগ, আইনজীবী এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়ে
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হবে। অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামো দুর্বল করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
বিমানবন্দরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এবং পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর ১৩ কর্মকর্তাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে করা দুটি পৃথক মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে আগামী ৩ ও ৭ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে। তাকে বহনকারী ফ্লাইটটি আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভুটানের উদ্দেশে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
ঢাকা ছাড়ার আগে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় প্রটোকল অনুযায়ী ‘স্ট্যাটিক গার্ড অব অনার’ প্রদান করা হয়।
বিমানবন্দরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এবং পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
গত ২২ নভেম্বর ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় পৌঁছান। সেদিন সকাল ৮টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। বিমানবন্দরে তাকে লালগালিচা অভ্যর্থনা জানান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সফরকালে বাংলাদেশ ও ভুটান দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করে। এর একটি হলো স্বাস্থ্যসেবা সহযোগিতার বিষয়ে। আরেকটি ইন্টারনেট সংযোগ জোরদার করার লক্ষ্যে।
বাংলাদেশ সফরের অংশ হিসেবে শেরিং তোবগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে গতকাল রোববার বঙ্গভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ছাড়াও প্রধান উপদেষ্টা, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং বিএনপি, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফর শেষে ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে। তাকে বহনকারী ফ্লাইটটি আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ভুটানের উদ্দেশে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে।
ঢাকা ছাড়ার আগে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় প্রটোকল অনুযায়ী ‘স্ট্যাটিক গার্ড অব অনার’ প্রদান করা হয়।
বিমানবন্দরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এবং পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
গত ২২ নভেম্বর ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় পৌঁছান। সেদিন সকাল ৮টায় হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। বিমানবন্দরে তাকে লালগালিচা অভ্যর্থনা জানান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
সফরকালে বাংলাদেশ ও ভুটান দুটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করে। এর একটি হলো স্বাস্থ্যসেবা সহযোগিতার বিষয়ে। আরেকটি ইন্টারনেট সংযোগ জোরদার করার লক্ষ্যে।
বাংলাদেশ সফরের অংশ হিসেবে শেরিং তোবগে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে গতকাল রোববার বঙ্গভবনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ছাড়াও প্রধান উপদেষ্টা, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা এবং বিএনপি, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়ে
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হবে। অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামো দুর্বল করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের বিচার ব্যবস্থায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো ‘ই-পারিবারিক আদালত’ কার্যক্রম। এই নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ এবং ভোগান্তি লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর ১৩ কর্মকর্তাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে করা দুটি পৃথক মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে আগামী ৩ ও ৭ ডিসেম্বর।
৩ ঘণ্টা আগেগুম-নির্যাতনের দুই মামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর ১৩ কর্মকর্তাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে করা দুটি পৃথক মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে আগামী ৩ ও ৭ ডিসেম্বর। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ গতকাল রোববার এই দিন ধার্য করেন।
এই মামলায় গ্রেপ্তার ১৩ সেনা কর্মকর্তার ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদন নাকচ করেছেন ট্রাইব্যুনাল। পলাতক শেখ হাসিনার পক্ষে জেড আই খান পান্নাকে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ পলাতক অন্য আসামিদের পক্ষেও রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন এই ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালে গতকাল প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম শুনানি করেন। এর আগে সকাল ১০টার দিকে ঢাকা সেনানিবাসে স্থাপিত সাময়িক কারাগার থেকে কারা কর্তৃপক্ষের প্রিজন ভ্যানে করে এই দুই মামলায় গ্রেপ্তার ১৩ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনে (টিএফআই) রেখে গুমের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য ৩ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়। ডিজিএফআইয়ের জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) রেখে গুম ও নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের অপর মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য করা হয় ৭ ডিসেম্বর।
১৩ সেনা কর্মকর্তার পক্ষে ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদন জানানো হলে ট্রাইব্যুনাল তা নামঞ্জুর করেন। ট্রাইব্যুনাল বলেন, আইন সবার জন্য সমান। তাই গ্রেপ্তার সেনা কর্মকর্তাদের সশরীরেই হাজির হতে হবে। পলাতকদের আত্মসমর্পণের জন্য বিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম চলছে।
ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইন সবার জন্য সমান, সাবেক প্রধান বিচারপতি ও মন্ত্রীরা হাজির হতে পারলে সেনা কর্মকর্তারা কেন পারবেন না?’
এই ১৩ সেনা কর্মকর্তা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, লে. কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ সাত আসামি পলাতক রয়েছেন।
ট্রাইব্যুনাল সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত আপত্তিকর কনটেন্ট অপসারণের নির্দেশ দেন।
শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী জেড আই খান পান্না পরে ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে, তাঁকে (শেখ হাসিনা) আরও প্রোপার ওয়েতে ডিফেন্স দেওয়া দরকার; যে কারণে আমি তাঁর আইনজীবী হতে আবেদন করেছি। তখন তাঁরা বলেছেন, এটা তো আপনি পারেন না, তিনি তো পলাতক। প্রসিকিউশন বলেছে স্টেট ডিফেন্স হিসেবে থাকতে, তখন আমি বলেছি, আমার কোনো আপত্তি নেই।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের ১৫ বছরে গুম-নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর ১৩ কর্মকর্তাসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে করা দুটি পৃথক মামলায় আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠনের শুনানি হবে আগামী ৩ ও ৭ ডিসেম্বর। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ গতকাল রোববার এই দিন ধার্য করেন।
এই মামলায় গ্রেপ্তার ১৩ সেনা কর্মকর্তার ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদন নাকচ করেছেন ট্রাইব্যুনাল। পলাতক শেখ হাসিনার পক্ষে জেড আই খান পান্নাকে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়োগ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ পলাতক অন্য আসামিদের পক্ষেও রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ১৭ নভেম্বর শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন এই ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালে গতকাল প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম শুনানি করেন। এর আগে সকাল ১০টার দিকে ঢাকা সেনানিবাসে স্থাপিত সাময়িক কারাগার থেকে কারা কর্তৃপক্ষের প্রিজন ভ্যানে করে এই দুই মামলায় গ্রেপ্তার ১৩ সেনা কর্মকর্তাকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে র্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশনে (টিএফআই) রেখে গুমের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য ৩ ডিসেম্বর দিন ধার্য করা হয়। ডিজিএফআইয়ের জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে (জেআইসি) রেখে গুম ও নির্যাতনের ঘটনায় করা মানবতাবিরোধী অপরাধের অপর মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য করা হয় ৭ ডিসেম্বর।
১৩ সেনা কর্মকর্তার পক্ষে ভার্চুয়াল হাজিরার আবেদন জানানো হলে ট্রাইব্যুনাল তা নামঞ্জুর করেন। ট্রাইব্যুনাল বলেন, আইন সবার জন্য সমান। তাই গ্রেপ্তার সেনা কর্মকর্তাদের সশরীরেই হাজির হতে হবে। পলাতকদের আত্মসমর্পণের জন্য বিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম চলছে।
ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইন সবার জন্য সমান, সাবেক প্রধান বিচারপতি ও মন্ত্রীরা হাজির হতে পারলে সেনা কর্মকর্তারা কেন পারবেন না?’
এই ১৩ সেনা কর্মকর্তা হলেন র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান (অবসরকালীন ছুটিতে), র্যাবের গোয়েন্দা শাখার সাবেক পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মশিউর রহমান, লে. কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন, লে. কর্নেল মো. সারওয়ার বিন কাশেম, ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজাহার সিদ্দিকী।
শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ সাত আসামি পলাতক রয়েছেন।
ট্রাইব্যুনাল সোশ্যাল মিডিয়া ও অন্যান্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত আপত্তিকর কনটেন্ট অপসারণের নির্দেশ দেন।
শেখ হাসিনার পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী জেড আই খান পান্না পরে ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে, তাঁকে (শেখ হাসিনা) আরও প্রোপার ওয়েতে ডিফেন্স দেওয়া দরকার; যে কারণে আমি তাঁর আইনজীবী হতে আবেদন করেছি। তখন তাঁরা বলেছেন, এটা তো আপনি পারেন না, তিনি তো পলাতক। প্রসিকিউশন বলেছে স্টেট ডিফেন্স হিসেবে থাকতে, তখন আমি বলেছি, আমার কোনো আপত্তি নেই।’

চার মাস ধরে স্মার্ট কার্ড প্রিন্ট বন্ধ থাকায় সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেও স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স পাচ্ছেন না প্রায় ১০ লাখ আবেদনকারী। ভারতীয় ঠিকাদারের সঙ্গে স্মার্ট কার্ড প্রিন্টের চুক্তি গত জুলাইয়ে শেষ হওয়ার পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) নতুন ঠিকাদার নিয়োগ করতে না পারায় এ অবস্থা তৈরি হয়ে
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের সব পরিবর্তন বা সংস্কার আইনের মাধ্যমেই হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, সংস্কার প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন ক্রমান্বয়ে এগিয়ে নিতে হবে। অতিরিক্ত সংস্কার করতে গিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামো দুর্বল করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগে
দেশের বিচার ব্যবস্থায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো ‘ই-পারিবারিক আদালত’ কার্যক্রম। এই নতুন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পারিবারিক বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রিতা, অতিরিক্ত খরচ এবং ভোগান্তি লাঘব করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
বিমানবন্দরে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন এবং পররাষ্ট্রসচিব আসাদ আলম সিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে