নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিবি) ট্রাকসেল থেকে আগে যেভাবে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ভর্তুকি দামে পণ্য কিনতে পারতেন, সামনে তা আর পারবেন না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। ভর্তুকি মূল্যে শুধু কার্ডধারী হতদরিদ্ররাই নিত্যপণ্য কিনতে পারবেন বলে আজ বুধবার দ্রব্যমূল্য-সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্সের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, জুনে দেশের এক কোটি পরিবারকে বিশেষ কার্ডের মাধ্যমে ভর্তুকি দামে তেল, চিনি, ডাল সরবরাহ করবে সরকার। রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা টিসিবি এই পণ্য বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তিনি বলেন, ‘টিসিবির নির্ধারিত ডিলারের মাধ্যমে দোকান থেকে কার্ডধারীদের কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। প্রয়োজনে নির্ধারিত স্থানে ট্রাক থেকেও বিক্রি করা হবে। এসব পণ্য বিক্রি সুশৃঙ্খল করা হয়েছে। সব কার্ডহোল্ডার এসব পণ্য পাবেন।’
এই কার্ডধারী কারা, সে সম্পর্কে জানালেন টিসিবি চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আরিফুল হাসান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘দেশে হতদরিদ্র শ্রেণির ৩৮ লাখ কার্ডধারী, যারা ইতিপূর্বে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা তহবিল থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা পেয়েছেন, তাদের মধ্য থেকে ৩০ লাখ এবং অবশিষ্ট ৭০ লাখের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ১২ লাখ, বরিশাল সিটি করপোরেশন এলাকায় ৯০ হাজার কার্ড বিতরণ করা হবে। জনসংখ্যার সূচক অনুযায়ী যেসব এলাকায় দরিদ্র শ্রেণির মানুষ বেশি, সেখানে বরাদ্দ বেশি যাবে।’
টিসিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘এক কোটি উপকারভোগী পরিবার কারা হচ্ছে, সেটি নির্বাচনে জেলা প্রশাসকদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকেরা উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উপকারভোগী নির্বাচন করবে। উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় এসব উপকারভোগীর সংখ্যা চূড়ান্ত করা হচ্ছে।’
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার কারণ হিসেবে আবারও আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধিকে কারণ হিসেবে দেখান বাণিজ্যমন্ত্রী। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেশি। দেশের চাহিদা পূরণে ভোজ্যতেলের উৎপাদন বাড়ানো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশে বছরে ৭ লাখ মেট্রিক টন রাইস ব্রান ওয়েল উৎপাদন করা সম্ভব। বর্তমানে ৫০-৬০ হাজার মেট্রিক টন রাইস ব্রেন ওয়েল উৎপাদন হচ্ছে। উৎপাদন বছরে ৭ লাখ মেট্রিক টন করতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করা হচ্ছে। এতে দেশে ভোজ্যতেলের ২৫ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব।’
দেশে প্রয়োজনীয় ভোজ্যতেল মজুত রয়েছে জানিয়ে টিপু মুনশি বলেন, ‘পাইপ লাইনেও পর্যাপ্ত পরিমাণ ভোজ্যতেল রয়েছে। পাশাপাশি সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। আমদানিকারকদের প্রকৃত ক্রয়মূল্য ও আনুষঙ্গিক ব্যয় বিবেচনায় নিয়ে অভিন্ন পদ্ধতিতে ভোজ্যতেলের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করা হচ্ছে। নির্ধারিত মূল্যের বেশি দামে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি আমাদের উদ্দেশ্য নয়। ন্যায়সংগত ব্যবসা পরিচালনা করলে কোনো সমস্যা হবে না।’
অন্য নিত্যপণ্যের দামের বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ মজুত ও সরবরাহ রয়েছে। পেঁয়াজের কোনো সংকট হওয়ার আশঙ্কা নেই। দেশীয় পেঁয়াজ উৎপাদনকারীদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সাময়িকভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। ন্যায্যমূল্য পেলে কৃষকেরা পেঁয়াজ উৎপাদনে আরও আগ্রহী হবেন। পেঁয়াজের নতুন জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। আশা করা যায়, আগামী ২০২৫ সালে বাংলাদেশ পেঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে।’ তিনি বলেন, ‘কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০-২৫ টাকা এবং ভোক্তা পর্যায়ে ৪০-৪৫ টাকার মধ্যে রাখতে হবে। দাম কমে গেলে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আবার অস্বাভাবিক বাড়লে ভোক্তা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ পরিচালনা করা হচ্ছে। দাম অস্বাভাবিক বাড়লে আমদানির অনুমোদন নেওয়া হবে।’
ভারতের গম রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় সৃষ্ট শঙ্কা নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত থেকে গম আমদানিতে বাংলাদেশের কোনো সমস্যা নেই। দুই সরকারের মধ্যে (জিটুজি) আমদানিতে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়নি। এ ছাড়া বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের আমদানিকারকগণ অনুমতি নিয়ে যেকোনো পরিমাণ গম আমদানি করতে পারবেন। ইতিমধ্যে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এ মুহূর্তে বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় গম মজুত আছে। গম সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে টাস্কফোর্সের সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সচিব) মো. আফজাল হোসেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম আলী আহাদ খান, টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আরিফুল হাসান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা, এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমীন হেলালী, সিটি গ্রুপের উপদেষ্টা অমিতাভ চক্রবর্তীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ ট্রেডিং করপোরেশনের (টিসিবি) ট্রাকসেল থেকে আগে যেভাবে সব শ্রেণি-পেশার মানুষ ভর্তুকি দামে পণ্য কিনতে পারতেন, সামনে তা আর পারবেন না বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। ভর্তুকি মূল্যে শুধু কার্ডধারী হতদরিদ্ররাই নিত্যপণ্য কিনতে পারবেন বলে আজ বুধবার দ্রব্যমূল্য-সংক্রান্ত জাতীয় টাস্কফোর্সের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, জুনে দেশের এক কোটি পরিবারকে বিশেষ কার্ডের মাধ্যমে ভর্তুকি দামে তেল, চিনি, ডাল সরবরাহ করবে সরকার। রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা টিসিবি এই পণ্য বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করবে। তিনি বলেন, ‘টিসিবির নির্ধারিত ডিলারের মাধ্যমে দোকান থেকে কার্ডধারীদের কাছে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। প্রয়োজনে নির্ধারিত স্থানে ট্রাক থেকেও বিক্রি করা হবে। এসব পণ্য বিক্রি সুশৃঙ্খল করা হয়েছে। সব কার্ডহোল্ডার এসব পণ্য পাবেন।’
এই কার্ডধারী কারা, সে সম্পর্কে জানালেন টিসিবি চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আরিফুল হাসান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘দেশে হতদরিদ্র শ্রেণির ৩৮ লাখ কার্ডধারী, যারা ইতিপূর্বে প্রধানমন্ত্রীর সহায়তা তহবিল থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা পেয়েছেন, তাদের মধ্য থেকে ৩০ লাখ এবং অবশিষ্ট ৭০ লাখের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ১২ লাখ, বরিশাল সিটি করপোরেশন এলাকায় ৯০ হাজার কার্ড বিতরণ করা হবে। জনসংখ্যার সূচক অনুযায়ী যেসব এলাকায় দরিদ্র শ্রেণির মানুষ বেশি, সেখানে বরাদ্দ বেশি যাবে।’
টিসিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘এক কোটি উপকারভোগী পরিবার কারা হচ্ছে, সেটি নির্বাচনে জেলা প্রশাসকদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রশাসকেরা উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে উপকারভোগী নির্বাচন করবে। উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে ইউনিয়নের জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় এসব উপকারভোগীর সংখ্যা চূড়ান্ত করা হচ্ছে।’
ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার কারণ হিসেবে আবারও আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধিকে কারণ হিসেবে দেখান বাণিজ্যমন্ত্রী। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ার কারণ আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বেশি। দেশের চাহিদা পূরণে ভোজ্যতেলের উৎপাদন বাড়ানো উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দেশে বছরে ৭ লাখ মেট্রিক টন রাইস ব্রান ওয়েল উৎপাদন করা সম্ভব। বর্তমানে ৫০-৬০ হাজার মেট্রিক টন রাইস ব্রেন ওয়েল উৎপাদন হচ্ছে। উৎপাদন বছরে ৭ লাখ মেট্রিক টন করতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করা হচ্ছে। এতে দেশে ভোজ্যতেলের ২৫ শতাংশ পূরণ করা সম্ভব।’
দেশে প্রয়োজনীয় ভোজ্যতেল মজুত রয়েছে জানিয়ে টিপু মুনশি বলেন, ‘পাইপ লাইনেও পর্যাপ্ত পরিমাণ ভোজ্যতেল রয়েছে। পাশাপাশি সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। আমদানিকারকদের প্রকৃত ক্রয়মূল্য ও আনুষঙ্গিক ব্যয় বিবেচনায় নিয়ে অভিন্ন পদ্ধতিতে ভোজ্যতেলের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করা হচ্ছে। নির্ধারিত মূল্যের বেশি দামে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি আমাদের উদ্দেশ্য নয়। ন্যায়সংগত ব্যবসা পরিচালনা করলে কোনো সমস্যা হবে না।’
অন্য নিত্যপণ্যের দামের বিষয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত পরিমাণ পেঁয়াজ মজুত ও সরবরাহ রয়েছে। পেঁয়াজের কোনো সংকট হওয়ার আশঙ্কা নেই। দেশীয় পেঁয়াজ উৎপাদনকারীদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সাময়িকভাবে আমদানি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে। ন্যায্যমূল্য পেলে কৃষকেরা পেঁয়াজ উৎপাদনে আরও আগ্রহী হবেন। পেঁয়াজের নতুন জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। আশা করা যায়, আগামী ২০২৫ সালে বাংলাদেশ পেঁয়াজ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবে।’ তিনি বলেন, ‘কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০-২৫ টাকা এবং ভোক্তা পর্যায়ে ৪০-৪৫ টাকার মধ্যে রাখতে হবে। দাম কমে গেলে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আবার অস্বাভাবিক বাড়লে ভোক্তা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এই বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ পরিচালনা করা হচ্ছে। দাম অস্বাভাবিক বাড়লে আমদানির অনুমোদন নেওয়া হবে।’
ভারতের গম রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় সৃষ্ট শঙ্কা নিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত থেকে গম আমদানিতে বাংলাদেশের কোনো সমস্যা নেই। দুই সরকারের মধ্যে (জিটুজি) আমদানিতে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়নি। এ ছাড়া বেসরকারি পর্যায়ে বাংলাদেশের আমদানিকারকগণ অনুমতি নিয়ে যেকোনো পরিমাণ গম আমদানি করতে পারবেন। ইতিমধ্যে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। এ মুহূর্তে বাংলাদেশে প্রয়োজনীয় গম মজুত আছে। গম সংকটের কোনো আশঙ্কা নেই।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে টাস্কফোর্সের সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সচিব) মো. আফজাল হোসেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম আলী আহাদ খান, টিসিবির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আরিফুল হাসান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা, এফবিসিসিআইয়ের সিনিয়র সহসভাপতি মো. আমীন হেলালী, সিটি গ্রুপের উপদেষ্টা অমিতাভ চক্রবর্তীসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে। ফলে এসব ট্রেনও চলার পথে থমকে যাওয়ায় একই রকম ভোগান্তিতে পড়ত
৩ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৩ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৩ ঘণ্টা আগে