এ ক্ষেত্রে প্রতি লিটার ভোজ্যতেলের নতুন মূল্য হবে ১৩৫ টাকা, যা আগে ছিল ১০০ টাকা। এ ছাড়া মসুর ডাল প্রতি কেজি ৮০ টাকা (আগে ৬০ টাকা) ও চিনি বিক্রি হবে ৮৫ টাকা কেজি (আগে ৭০ টাকা)।
দেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমলেও দেশের বাজারে তার কোনো প্রভাব পড়ছে না; বরং পুরোনো সিন্ডিকেটের সক্রিয় কারসাজিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। এমন অভিযোগ তুলেছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।
অপরিশোধিত সয়াবিন ও পাম তেল আমদানিতে ৫ শতাংশ আগাম কর অব্যাহতি দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ সুবিধা পেতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতির পাশাপাশি আমদানি নীতির সব শর্ত ও ভ্যাট সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিকতা প্রতিপালন করতে হবে। আদেশটি অবিলম্বে কার্যকর হবে।