বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৪ টাকা বাড়িয়ে ১৮৯ টাকা নির্ধারণ অযৌক্তিক বলে দাবি করেছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানানো হয়।
এতে বলা হয়, এই মূল্যবৃদ্ধির ফলে সাধারণ ভোক্তারা চরম আর্থিক চাপে পড়েছেন। রান্নার অপরিহার্য উপাদান হিসেবে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ার প্রভাব নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের দামেও পড়বে, যা নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য জীবনযাত্রা আরও কঠিন করে তুলবে।
ক্যাব মনে করে, এই মূল্যবৃদ্ধি একেবারেই অন্যায্য ও অযৌক্তিক। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম স্থিতিশীল থাকা সত্ত্বেও দেশে এভাবে দাম বাড়ানো ভোক্তাবিরোধী ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার ইঙ্গিত দেয়।
গত রোববার বাংলাদেশে ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন প্রতি লিটারে ১৪ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। গতকাল মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এই দাম মেনে নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়। নতুন দাম অনুসারে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, যা আগে ছিল ১৭৫ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলের দাম ৮৫২ টাকা থেকে বেড়ে ৯২২ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগে ছিল ১৫৭ টাকা।
এই সিদ্ধান্তে ক্যাব চার দফা দাবি জানিয়েছে। তারা বলছে, ১) অবিলম্বে সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহার করতে হবে। ২) বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সয়াবিন তেলের মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। ৩) আমদানিকারক ও বাজারজাতকারি কোম্পানিগুলোর কাঁচামাল মজুতের পরিমাণ, আমদানি খরচ ও মুনাফার হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে। ৪) ভোক্তাদের স্বার্থরক্ষায় সরকারের পক্ষ থেকে বাজার তদারকি বাড়াতে হবে এবং কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
ক্যাবের সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দাম যখন স্থিতিশীল ও নিম্নমুখী, সেখানে বাংলাদেশে ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন ভোজ্যতেলের দাম একলাফে ১৪ টাকা বাড়িয়েছে।
নতুন দাম ঘোষণায় বাণিজ্য উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক বাজার ও ট্যারিফ কমিশনের ফর্মুলার ভিত্তিতে সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করার কথা বললেও বেশ কয়েক মাস ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেলের দাম স্থিতিশীল ও নিম্নমুখী থাকলেও সরকারকে বিভ্রান্তিকর তথ্য সরবরাহ করে দাম নির্ধারণে ব্যবসায়ীরা সঠিক তথ্য দেয়নি বলে মন্তব্য করে অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানান তিনি।
সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণে শুভংকরের ফাঁকি উল্লেখ করে ব্যবসায়ীরা সরকারকে ভুল তথ্য দিয়ে নিজেদের স্বার্থে বিগত রমজান মাসে দাম বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়ে বাজারে তেল উধাও করে দিয়েছিলেন, তা আদায় করে নিলেন বলে তিনি দাবি করেন।
বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৪ টাকা বাড়িয়ে ১৮৯ টাকা নির্ধারণ অযৌক্তিক বলে দাবি করেছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এই দাবি জানানো হয়।
এতে বলা হয়, এই মূল্যবৃদ্ধির ফলে সাধারণ ভোক্তারা চরম আর্থিক চাপে পড়েছেন। রান্নার অপরিহার্য উপাদান হিসেবে সয়াবিন তেলের দাম বাড়ার প্রভাব নিত্যপ্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্যের দামেও পড়বে, যা নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির জন্য জীবনযাত্রা আরও কঠিন করে তুলবে।
ক্যাব মনে করে, এই মূল্যবৃদ্ধি একেবারেই অন্যায্য ও অযৌক্তিক। আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম স্থিতিশীল থাকা সত্ত্বেও দেশে এভাবে দাম বাড়ানো ভোক্তাবিরোধী ও অস্বচ্ছ প্রক্রিয়ার ইঙ্গিত দেয়।
গত রোববার বাংলাদেশে ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন প্রতি লিটারে ১৪ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেয়। গতকাল মঙ্গলবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এই দাম মেনে নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়। নতুন দাম অনুসারে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১৮৯ টাকা, যা আগে ছিল ১৭৫ টাকা। পাঁচ লিটারের বোতলের দাম ৮৫২ টাকা থেকে বেড়ে ৯২২ টাকা হয়েছে। এ ছাড়া খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম প্রতি লিটারে ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগে ছিল ১৫৭ টাকা।
এই সিদ্ধান্তে ক্যাব চার দফা দাবি জানিয়েছে। তারা বলছে, ১) অবিলম্বে সয়াবিন তেলের মূল্যবৃদ্ধি প্রত্যাহার করতে হবে। ২) বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন ও কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মাধ্যমে সয়াবিন তেলের মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে। ৩) আমদানিকারক ও বাজারজাতকারি কোম্পানিগুলোর কাঁচামাল মজুতের পরিমাণ, আমদানি খরচ ও মুনাফার হিসাব জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে। ৪) ভোক্তাদের স্বার্থরক্ষায় সরকারের পক্ষ থেকে বাজার তদারকি বাড়াতে হবে এবং কৃত্রিম সংকট সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
ক্যাবের সহসভাপতি এস এম নাজের হোসাইন বলেন, বিশ্ববাজারে সয়াবিন তেলের দাম যখন স্থিতিশীল ও নিম্নমুখী, সেখানে বাংলাদেশে ভেজিটেবল ওয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন ভোজ্যতেলের দাম একলাফে ১৪ টাকা বাড়িয়েছে।
নতুন দাম ঘোষণায় বাণিজ্য উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক বাজার ও ট্যারিফ কমিশনের ফর্মুলার ভিত্তিতে সয়াবিন তেলের দাম পুনর্নির্ধারণ করার কথা বললেও বেশ কয়েক মাস ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন তেলের দাম স্থিতিশীল ও নিম্নমুখী থাকলেও সরকারকে বিভ্রান্তিকর তথ্য সরবরাহ করে দাম নির্ধারণে ব্যবসায়ীরা সঠিক তথ্য দেয়নি বলে মন্তব্য করে অবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানান তিনি।
সয়াবিন তেলের নতুন দাম নির্ধারণে শুভংকরের ফাঁকি উল্লেখ করে ব্যবসায়ীরা সরকারকে ভুল তথ্য দিয়ে নিজেদের স্বার্থে বিগত রমজান মাসে দাম বাড়ানোর যে প্রস্তাব দিয়ে বাজারে তেল উধাও করে দিয়েছিলেন, তা আদায় করে নিলেন বলে তিনি দাবি করেন।
মে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
বিদায়ী মে মাসে দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর গত বছরের মে মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
৫ ঘণ্টা আগে
বিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন এনেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এত দিন শুল্ক ছাড়াই বছরে একাধিকবার সোনা আনার সুযোগ থাকলেও এখন থেকে সেটি সীমিত করা হচ্ছে বছরে মাত্র একবার। একই সঙ্গে ১০ হাজার ডলারের বেশি বহন করলে তা নির্ধারিত ফরমে ঘোষণা দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটকে কেন্দ্র করে ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশে শঙ্কা প্রকাশ করেছে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)। সংগঠনটি মনে করছে, বাজেটের কিছু বিধান দেশের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং সৎ করদাতাদের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে।
৯ ঘণ্টা আগে
সয়াবিন তেলের দাম বাড়ল, এক লিটারের বোতল ১৮৯ টাকা
