নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদায়ী মে মাসে দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর গত বছরের মে মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে মূল্যস্ফীতি কমেছে শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ। তবে এখনো সাধারণ মানুষের ওপর খরচের চাপ রয়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে।
সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হওয়ার মানে হলো, ২০২৪ সালের মে মাসে যদি বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা কিনে আপনার সংসারের খরচ চালাতে ১০০ টাকা খরচ হয়, তাহলে এ বছরের মে মাসে একই পণ্য ও সেবা কিনে সংসার চালাতে খরচ লেগেছে ১০৯ টাকা ৫ পয়সা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকায় খরচ বেড়েছে ৯ টাকা ৫ পয়সা। তবে চলতি বছরের এপ্রিলের তুলনায় খরচ কমেছে।
বিবিএসের প্রতিবেদন অনুসারে, এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে দশমিক ৪ শতাংশ কমে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশে, যা গত এপ্রিলে ছিল ৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ। আর ঠিক এক বছর আগের অর্থাৎ ২০২৪ সালের মে মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সে হিসাবে মূল্যস্ফীতি কমেছে ২ দশমিক ১৭ শতাংশ।
অপরদিকে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মে মাসে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। যা গত এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ। আর ঠিক ২০২৪ সালের মে মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ।
গ্রামীণ সূচক ও মূল্যস্ফীতির হার সূচকে দেখা গেছে, গত মে মাসে দেশের শহর ও গ্রাম—উভয় এলাকায় সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ; এপ্রিল মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ।
বিদায়ী মে মাসে দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর গত বছরের মে মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ। অর্থাৎ বছরের ব্যবধানে মূল্যস্ফীতি কমেছে শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ। তবে এখনো সাধারণ মানুষের ওপর খরচের চাপ রয়ে গেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এই চিত্র উঠে এসেছে।
সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ হওয়ার মানে হলো, ২০২৪ সালের মে মাসে যদি বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবা কিনে আপনার সংসারের খরচ চালাতে ১০০ টাকা খরচ হয়, তাহলে এ বছরের মে মাসে একই পণ্য ও সেবা কিনে সংসার চালাতে খরচ লেগেছে ১০৯ টাকা ৫ পয়সা। অর্থাৎ প্রতি ১০০ টাকায় খরচ বেড়েছে ৯ টাকা ৫ পয়সা। তবে চলতি বছরের এপ্রিলের তুলনায় খরচ কমেছে।
বিবিএসের প্রতিবেদন অনুসারে, এপ্রিলের তুলনায় মে মাসে দশমিক ৪ শতাংশ কমে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৫৯ শতাংশে, যা গত এপ্রিলে ছিল ৮ দশমিক ৬৩ শতাংশ। আর ঠিক এক বছর আগের অর্থাৎ ২০২৪ সালের মে মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি ছিল ১০ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সে হিসাবে মূল্যস্ফীতি কমেছে ২ দশমিক ১৭ শতাংশ।
অপরদিকে খাদ্যবহির্ভূত খাতে মে মাসে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। যা গত এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ। আর ঠিক ২০২৪ সালের মে মাসে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ।
গ্রামীণ সূচক ও মূল্যস্ফীতির হার সূচকে দেখা গেছে, গত মে মাসে দেশের শহর ও গ্রাম—উভয় এলাকায় সার্বিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ; এপ্রিল মাসে যা ছিল ৯ দশমিক ১৫ শতাংশ।
নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেন থেকে ডেটা চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড জিতেছে নিয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এ নিয়ে সপ্তমবারের মতো ফাইন্যান্সিয়াল অ্যালায়েন্স ফর উইমেন এর কাছ থেকে সম্মাননা পেল ব্র্যাক ব্যাংক।
২৬ মিনিট আগেবাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য টেকসই ক্ষতিপূরণ স্কিম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার ও দক্ষিণ কোরিয়ার স্বনামধন্য সামাজিক সুরক্ষা প্রতিষ্ঠান কে-কোমওয়েলের মধ্যে একটি সমঝোতাপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং জিআইজেডের
৩৭ মিনিট আগেচলতি অর্থবছরে নেপালে ৪৭৫ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা) পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে শুধু কাঁচা পাটই রপ্তানি করা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার। আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে নেপালি সংবাদমাধ্যম মেরিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে এসে দেখা গেল, দেশে ১ হাজার ৯৯৯টি কারখানার শ্রমিক এখনো ঈদুল আজহার বোনাস পাননি। শুধু তা-ই নয়, ৩৭৫টি কারখানায় এখনো এপ্রিল মাসের বেতন বকেয়া। সরকারের নির্ধারিত সময়সীমা মে মাসের ২৮ তারিখ শেষ হলেও তা মানেননি বহু মালিক; অথচ আর দুই দিন পরই ঈদ।
২০ ঘণ্টা আগে