নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২২ সালে সারা দেশে ৫৩২ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। এর মধ্যে ৪৪৬ জন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ের শিক্ষার্থী। আর বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ৮৬ জন। সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। দেশের দেড় শতাধিক জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা এবং অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে তারা। আজ শুক্রবার এক ভার্চুয়াল সভায় প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
আঁচল ফাউন্ডেশনের রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস ইউনিটের টিম লিডার ফারজানা আক্তার লাবনী জানান, আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্কুল ও সমমান পর্যায়ের ৩৪০ জন, কলেজ ও সমমান পর্যায়ে ১০৬ জন। এদের মধ্যে শুধু মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী ৫৪ জন। স্কুল, কলেজ ও সমমান পর্যায়ের আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া ৪৪৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে নারী ২৮৫ জন এবং পুরুষ ১৬১ জন।
আত্মহত্যার মাসভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত বছরের জানুয়ারিতে ৩৪ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৯ জন, মার্চে ৪১ জন, এপ্রিলে ৫০ জন, মে মাসে ৪৫ জন, জুনে ৩১ জন, জুলাইয়ে ৪০ জন, আগস্টে ২১ জন, সেপ্টেম্বরে ৩২ জন, অক্টোবরে ৩০ জন, নভেম্বরে ৪৯ জন এবং সর্বশেষ ডিসেম্বরে ৩৪ জন স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ৩৭ জন স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থী আত্মহননের পথ বেছে নেয়।
সারা দেশের মোট আটটি বিভাগে আত্মহত্যাকারী স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে, যা ২৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এরপর রয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ, যা ১৭ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং রাজশাহী বিভাগ, যা ১৬ দশমিক ৮১ শতাংশ। এ ছাড়া খুলনা বিভাগে ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ, রংপুরে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বরিশালে ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং সিলেটে ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে।
স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীর মধ্যে নারী ৬৩ দশমিক ৯০ শতাংশ এবং পুরুষ ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ। শুধু স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যাকারী নারী শিক্ষার্থী ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং পুরুষ শিক্ষার্থী ৩৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। শুধু কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহননকারী নারী ৫৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং পুরুষ ৪০ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, বয়ঃসন্ধিকালে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেশি। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যার দিকে এগিয়ে যায়। সংখ্যায় তা ৪০৫ জন এবং শতকরা হিসাবে ৭৬ দশমিক ১২ শতাংশ। আর ৭ থেকে ১২ বছর বয়সী শিক্ষার্থী ৪৩ জন বা ৮ দশমিক ৮ শতাংশ।
বয়ঃসন্ধিকালে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মানিয়ে নিতে প্রতিকূল পরিবেশের মুখোমুখি হতে হয় বলেই এই বয়সে আত্মহত্যার হার বেশি বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আত্মহত্যাকারী স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীরা তাদের জীবদ্দশায় নানাবিধ বিষয়ের সম্মুখীন হয়, যা তাদের আত্মহননের পথে ঠেলে দিতে বাধ্য করে। মান-অভিমান শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যাপ্রবণ করে তোলে। ২৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ স্কুল ও কলেজ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে অভিমান করে। এদের বড় অংশেরই অভিমান হয়েছে পরিবারের সঙ্গে।
অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে প্রেমঘটিত ২৩ দশমিক ৩২ শতাংশ, পারিবারিক কলহ ৩ দশমিক ১৪ শতাংশ, হতাশাগ্রস্ততা ২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ, মানসিক সমস্যা ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ, আর্থিক সমস্যা ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ, উত্ত্যক্ত, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হয়ে আত্মহত্যার পথে ধাবিত হয়েছে ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ায় ৪ জন, শিক্ষক কর্তৃক অপমানিত হয়ে ৬ জন, ভিডিও গেম খেলতে বাধা দেওয়ায় ৭ জন, পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে ২৭ জন, মোবাইল ফোন কিনে না দেওয়ায় ১০ জন, মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় ৬ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান আত্মহত্যার চিত্র নিয়ে আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তানসেন রোজ বলেন, ‘শিশু-কিশোরদের মন সাধারণত ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়। এই বয়সে ছোট ছোট বিষয়গুলোও তাদের আন্দোলিত করে। বয়ঃসন্ধিকালে মানসিক বিকাশের সঙ্গে অনেকেই খাপ খাওয়াতে পারে না। ফলে প্রত্যাশার ক্ষেত্রে ছোটখাটো ঘাটতিও তাদের আত্মহত্যার মতো বড় সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করে।’
শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা মোকাবিলায় আঁচল ফাউন্ডেশন ১১টি প্রস্তাব তুলে ধরে। এর মধ্যে রয়েছে হতাশা, একাকিত্ব ও নেতিবাচক ভাবনা থেকে শিক্ষার্থীদের দূরে রাখতে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চার সুযোগ বাড়ানো, সন্তানদের মানসিক বিকাশ এবং তাদের সহানুভূতির সঙ্গে শুনতে ও বুঝতে অভিভাবকদের জন্য প্যারেন্টিং কার্যক্রম চালু করা, শিক্ষার্থীদের আবেগীয় অনুভূতি নিয়ন্ত্রণের কৌশল ও ধৈর্যশীলতার পাঠ শেখানো।
২০২২ সালে সারা দেশে ৫৩২ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। এর মধ্যে ৪৪৬ জন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ের শিক্ষার্থী। আর বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের ৮৬ জন। সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। দেশের দেড় শতাধিক জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকা এবং অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন তৈরি করেছে তারা। আজ শুক্রবার এক ভার্চুয়াল সভায় প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
আঁচল ফাউন্ডেশনের রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস ইউনিটের টিম লিডার ফারজানা আক্তার লাবনী জানান, আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্কুল ও সমমান পর্যায়ের ৩৪০ জন, কলেজ ও সমমান পর্যায়ে ১০৬ জন। এদের মধ্যে শুধু মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী ৫৪ জন। স্কুল, কলেজ ও সমমান পর্যায়ের আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়া ৪৪৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে নারী ২৮৫ জন এবং পুরুষ ১৬১ জন।
আত্মহত্যার মাসভিত্তিক পর্যালোচনায় দেখা গেছে, গত বছরের জানুয়ারিতে ৩৪ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৯ জন, মার্চে ৪১ জন, এপ্রিলে ৫০ জন, মে মাসে ৪৫ জন, জুনে ৩১ জন, জুলাইয়ে ৪০ জন, আগস্টে ২১ জন, সেপ্টেম্বরে ৩২ জন, অক্টোবরে ৩০ জন, নভেম্বরে ৪৯ জন এবং সর্বশেষ ডিসেম্বরে ৩৪ জন স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ৩৭ জন স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থী আত্মহননের পথ বেছে নেয়।
সারা দেশের মোট আটটি বিভাগে আত্মহত্যাকারী স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে, যা ২৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এরপর রয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ, যা ১৭ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং রাজশাহী বিভাগ, যা ১৬ দশমিক ৮১ শতাংশ। এ ছাড়া খুলনা বিভাগে ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ, রংপুরে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বরিশালে ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং সিলেটে ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে।
স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থীর মধ্যে নারী ৬৩ দশমিক ৯০ শতাংশ এবং পুরুষ ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ। শুধু স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যাকারী নারী শিক্ষার্থী ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং পুরুষ শিক্ষার্থী ৩৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। শুধু কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহননকারী নারী ৫৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং পুরুষ ৪০ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, বয়ঃসন্ধিকালে শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেশি। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরাই সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যার দিকে এগিয়ে যায়। সংখ্যায় তা ৪০৫ জন এবং শতকরা হিসাবে ৭৬ দশমিক ১২ শতাংশ। আর ৭ থেকে ১২ বছর বয়সী শিক্ষার্থী ৪৩ জন বা ৮ দশমিক ৮ শতাংশ।
বয়ঃসন্ধিকালে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মানিয়ে নিতে প্রতিকূল পরিবেশের মুখোমুখি হতে হয় বলেই এই বয়সে আত্মহত্যার হার বেশি বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আত্মহত্যাকারী স্কুল ও কলেজগামী শিক্ষার্থীরা তাদের জীবদ্দশায় নানাবিধ বিষয়ের সম্মুখীন হয়, যা তাদের আত্মহননের পথে ঠেলে দিতে বাধ্য করে। মান-অভিমান শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যাপ্রবণ করে তোলে। ২৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ স্কুল ও কলেজ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে অভিমান করে। এদের বড় অংশেরই অভিমান হয়েছে পরিবারের সঙ্গে।
অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে প্রেমঘটিত ২৩ দশমিক ৩২ শতাংশ, পারিবারিক কলহ ৩ দশমিক ১৪ শতাংশ, হতাশাগ্রস্ততা ২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ, মানসিক সমস্যা ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ, আর্থিক সমস্যা ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ, উত্ত্যক্ত, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হয়ে আত্মহত্যার পথে ধাবিত হয়েছে ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ায় ৪ জন, শিক্ষক কর্তৃক অপমানিত হয়ে ৬ জন, ভিডিও গেম খেলতে বাধা দেওয়ায় ৭ জন, পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে ২৭ জন, মোবাইল ফোন কিনে না দেওয়ায় ১০ জন, মোটরসাইকেল কিনে না দেওয়ায় ৬ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়।
স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান আত্মহত্যার চিত্র নিয়ে আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তানসেন রোজ বলেন, ‘শিশু-কিশোরদের মন সাধারণত ভঙ্গুর প্রকৃতির হয়। এই বয়সে ছোট ছোট বিষয়গুলোও তাদের আন্দোলিত করে। বয়ঃসন্ধিকালে মানসিক বিকাশের সঙ্গে অনেকেই খাপ খাওয়াতে পারে না। ফলে প্রত্যাশার ক্ষেত্রে ছোটখাটো ঘাটতিও তাদের আত্মহত্যার মতো বড় সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করে।’
শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যা মোকাবিলায় আঁচল ফাউন্ডেশন ১১টি প্রস্তাব তুলে ধরে। এর মধ্যে রয়েছে হতাশা, একাকিত্ব ও নেতিবাচক ভাবনা থেকে শিক্ষার্থীদের দূরে রাখতে খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক চর্চার সুযোগ বাড়ানো, সন্তানদের মানসিক বিকাশ এবং তাদের সহানুভূতির সঙ্গে শুনতে ও বুঝতে অভিভাবকদের জন্য প্যারেন্টিং কার্যক্রম চালু করা, শিক্ষার্থীদের আবেগীয় অনুভূতি নিয়ন্ত্রণের কৌশল ও ধৈর্যশীলতার পাঠ শেখানো।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে। ফলে এসব ট্রেনও চলার পথে থমকে যাওয়ায় একই রকম ভোগান্তিতে পড়ত
৪ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৫ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৫ ঘণ্টা আগে