নিজস্ব প্রতিবেদক, কক্সবাজার থেকে
আগামীকাল কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত রেলপথের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে ঢাকা থেকে কক্সবাজার চালু হবে ট্রেন চলাচল। তবে এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল ঘুমদুম পর্যন্ত রেল লাইন বিস্তৃত করা। সেটি সম্ভব হয়নি বিধায় কক্সবাজার পর্যন্ত কাজ শেষ করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। আর এর কারণ হিসেবে মিয়ানমারের রেল অবকাঠামোর দুর্বলতার কথা বলেছেন তিনি।
আজ (শুক্রবার) কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘এটার মূল প্রকল্প রামু থেকে ঘুমদুম পর্যন্ত। এটা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে যুক্ত হবে। মিয়ানমারের দিক থেকে রেলের যে অবকাঠামো, সেখানে তাঁরা পিছিয়ে আছে। যে কারণে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কক্সবাজার পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, যেই ট্রান্স এশিয়ান রেল চলাচলের কথা বলা হচ্ছে, সেটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কারণ মিয়ানমার দিক থেকে চীনের সঙ্গে, কুমবিংয়ের সঙ্গে যে রেলপথ সেটি মিয়ানমার বা চীনের সরকারের সহায়তায় যত দিন বাস্তবায়ন না হচ্ছে তত দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
এই রেলপথ চালু হলে নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণ হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এই রেলপথ নির্মাণে রাজনৈতিক একটা প্রভাব পড়বে। নির্বাচনী যে অঙ্গীকার করেছিলাম সেটা আমরা পূরণ করেছি বলা যাবে। এতে মানুষ উন্নয়নের যে ধারা, তার সঙ্গে থাকবে বলে মনে করি। প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল এই আইকনিক স্টেশন থেকে ঢাকাসহ গোটা বাংলাদেশের সঙ্গে কক্সবাজারের রেল যোগাযোগের উদ্বোধন করবেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, এখন যে কটি প্রকল্প আছে সেটির মধ্যে এটিও অন্যতম একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প। রেল সম্প্রসারণের স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে। মাতার বাড়ি যে গভীর সমুদ্র বন্দর হচ্ছে সেখানেও এই রেল যোগাযোগ বড় ভূমিকা রাখবে। কাল উদ্বোধনের মধ্যে নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি।
মালবাহী ট্রেনের বিষয়ে বলেন, ডিসেম্বরের এক তারিখে যাত্রীবাহী ট্রেন চলবে। একটি আন্তনগর ট্রেন দিয়ে শুরু হবে। এরপর একটি মেইল ট্রেন দোহাজারী পর্যন্ত চলাচল করে সেটা পরবর্তীতে কক্সবাজার পর্যন্ত আসবে।
আগামীকাল কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত রেলপথের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে ঢাকা থেকে কক্সবাজার চালু হবে ট্রেন চলাচল। তবে এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য ছিল ঘুমদুম পর্যন্ত রেল লাইন বিস্তৃত করা। সেটি সম্ভব হয়নি বিধায় কক্সবাজার পর্যন্ত কাজ শেষ করতে হয়েছে বলে জানিয়েছেন রেলপথ মন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। আর এর কারণ হিসেবে মিয়ানমারের রেল অবকাঠামোর দুর্বলতার কথা বলেছেন তিনি।
আজ (শুক্রবার) কক্সবাজার রেলওয়ে স্টেশন পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘এটার মূল প্রকল্প রামু থেকে ঘুমদুম পর্যন্ত। এটা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে যুক্ত হবে। মিয়ানমারের দিক থেকে রেলের যে অবকাঠামো, সেখানে তাঁরা পিছিয়ে আছে। যে কারণে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কক্সবাজার পর্যন্ত বাস্তবায়ন করা হয়েছে।’
মন্ত্রী বলেন, যেই ট্রান্স এশিয়ান রেল চলাচলের কথা বলা হচ্ছে, সেটির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। কারণ মিয়ানমার দিক থেকে চীনের সঙ্গে, কুমবিংয়ের সঙ্গে যে রেলপথ সেটি মিয়ানমার বা চীনের সরকারের সহায়তায় যত দিন বাস্তবায়ন না হচ্ছে তত দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
এই রেলপথ চালু হলে নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণ হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এই রেলপথ নির্মাণে রাজনৈতিক একটা প্রভাব পড়বে। নির্বাচনী যে অঙ্গীকার করেছিলাম সেটা আমরা পূরণ করেছি বলা যাবে। এতে মানুষ উন্নয়নের যে ধারা, তার সঙ্গে থাকবে বলে মনে করি। প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল এই আইকনিক স্টেশন থেকে ঢাকাসহ গোটা বাংলাদেশের সঙ্গে কক্সবাজারের রেল যোগাযোগের উদ্বোধন করবেন।
মন্ত্রী আরও বলেন, এখন যে কটি প্রকল্প আছে সেটির মধ্যে এটিও অন্যতম একটি অগ্রাধিকার প্রকল্প। রেল সম্প্রসারণের স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে। মাতার বাড়ি যে গভীর সমুদ্র বন্দর হচ্ছে সেখানেও এই রেল যোগাযোগ বড় ভূমিকা রাখবে। কাল উদ্বোধনের মধ্যে নতুন যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি।
মালবাহী ট্রেনের বিষয়ে বলেন, ডিসেম্বরের এক তারিখে যাত্রীবাহী ট্রেন চলবে। একটি আন্তনগর ট্রেন দিয়ে শুরু হবে। এরপর একটি মেইল ট্রেন দোহাজারী পর্যন্ত চলাচল করে সেটা পরবর্তীতে কক্সবাজার পর্যন্ত আসবে।
আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপসচিব মুহাম্মদ আবদুর রউফ মিয়ার সই করা প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ মিনিট আগেবিবৃতিতে বলা হয়, দুঃখজনক হলেও সত্য, আন্দোলনপরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। এখনো নির্বিচারে গ্রেপ্তার চলছে। হেফাজতে মৃত্যু ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে; যা আগের সরকারের দমনমূলক আচরণের পুনরাবৃত্তির মতোই মনে হচ্ছে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ক্রমাবনতির কারণে নাগরিকে
৩৫ মিনিট আগেনির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেছেন, প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। তাদের ব্যালট পেপারে শুধু প্রতীক থাকবে। প্রার্থীর নাম থাকবে না। আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এমন সিদ্ধান্তের কথা জানান।
৩৮ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভোটার হওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। আজ বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগে