অনলাইন ডেস্ক
ইংল্যান্ডের ওয়েলস রাজ্যের একটি শহরের সেরা রেস্তোরাঁর খেতাব পেয়েছে বাংলাদেশি একটি হোটেল। এই শহরে প্রথম কোনো রেস্তোরাঁ এমন স্বীকৃতি পেল।
‘কুটির’ নামে ওই বাংলাদেশি এবং ভারতীয় স্ট্রিট ফুড রেস্তোরাঁ গত বছরের ডিসেম্বরে মনমাউথ শহরে উদ্বোধন করা হয়। অনলাইন খাদ্য সমালোচক ‘রেস্তোরাঁ গুরু’ কুটিরকে মনমাউথের সেরা রেস্তোরাঁ আখ্যায়িত করেছে। এরপরই ভোজনরসিকেরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন সেখানে।
এই রেস্তোরাঁর মালিক বাংলাদেশি সরদার রহমান। নয় বছর আগে কাজের জন্য মনমাউথে যান তিনি। দ্রুতই শহরটিকে ভালোবেসে ফেলেন। তিনি সেখানে বিশেষ করে দুপুরের খাবারের বিকল্প খুঁজতে গিয়ে বুঝতে পারেন, দেশীয় সংস্কৃতির কোনো খাবার হোটেল এখানে নেই। কিন্তু এমন কোনো রেস্তোরাঁ ব্যবসার সম্ভাবনা আছে দারুণ!
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সাউথ ওয়েলস আরগাসকে সরদার রহমান বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, যাত্রার পর এত দ্রুত এমন রেটিং পাব এটা ভাবতেই পারিনি! এই রেস্তোরাঁ শুরু হয়েছে মাত্র গত ডিসেম্বরে। অর্থাৎ এর বয়স মাত্র নয় মাস।’
তিনি বলেন, ‘রেস্তোরাঁ গুরু মনমাউথের কাছ থেকে শীর্ষ রেস্তোরাঁ হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া একটি সম্মানের বিষয়। আমরা গুগল এবং ট্রিপঅ্যাভাইজারের পর্যালোচনাতেও সর্বোচ্চ রেটিং পেয়েছি।’
এই রেস্তোরাঁয় খাঁটি বাংলাদেশি খাবারের স্বাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। নামও রাখা হয়েছে বাংলায়—কুটির। রেস্তোরাঁর জনপ্রিয় কিছু খাবারের মধ্যে রয়েছে—ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ তরকারি, ঢাকা স্ট্রিট গার্লিক চিকেন, ফুচকা এবং জাফলং চিলি ভুনা।
সরদার রহমান বলেন, চলতি গ্রীষ্মে আমাদের এখানে অনেক পর্যটক এবং স্থানীয়রা খাবার খেতে এসেছেন। ছুটির দিনে রেস্তোরাঁয় বসার জায়গা থাকে না!
এদিকে রেস্তোরাঁর এই সাফল্যের পাশাপাশি, সরদার রহমান এবং তাঁর দল অনেকগুলো বিনা মূল্যের স্ট্রিট ফুড ইভেন্ট করেছেন। এতে করে তাঁদের ব্যাপক প্রচার হয়েছে। প্রচুর মানুষ এই রেস্তোরাঁর অনন্য স্বাদের খাবার চেখে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
প্রথম বার্ষিকী দ্রুত এগিয়ে আসছে। রেস্তোরাঁর মালিক বিশেষ উপলক্ষকে স্মরণীয় করে রাখতে এবার কিছু দাতব্য কাজের পরিকল্পনা করছেন। এর মধ্যে অন্যতম ক্যানসার দাতব্য সংস্থার জন্য অর্থ সংগ্রহ।
কুটির এখন বড়দিনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা আশা করছে, বড়দিনে বিপুলসংখ্যক মানুষ তাদের এখানে খেতে আসবেন। ইতিমধ্যেই উৎসবের সময়কার বুকিং নেওয়া শুরু করেছেন তাঁরা।
ইংল্যান্ডের ওয়েলস রাজ্যের একটি শহরের সেরা রেস্তোরাঁর খেতাব পেয়েছে বাংলাদেশি একটি হোটেল। এই শহরে প্রথম কোনো রেস্তোরাঁ এমন স্বীকৃতি পেল।
‘কুটির’ নামে ওই বাংলাদেশি এবং ভারতীয় স্ট্রিট ফুড রেস্তোরাঁ গত বছরের ডিসেম্বরে মনমাউথ শহরে উদ্বোধন করা হয়। অনলাইন খাদ্য সমালোচক ‘রেস্তোরাঁ গুরু’ কুটিরকে মনমাউথের সেরা রেস্তোরাঁ আখ্যায়িত করেছে। এরপরই ভোজনরসিকেরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন সেখানে।
এই রেস্তোরাঁর মালিক বাংলাদেশি সরদার রহমান। নয় বছর আগে কাজের জন্য মনমাউথে যান তিনি। দ্রুতই শহরটিকে ভালোবেসে ফেলেন। তিনি সেখানে বিশেষ করে দুপুরের খাবারের বিকল্প খুঁজতে গিয়ে বুঝতে পারেন, দেশীয় সংস্কৃতির কোনো খাবার হোটেল এখানে নেই। কিন্তু এমন কোনো রেস্তোরাঁ ব্যবসার সম্ভাবনা আছে দারুণ!
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সাউথ ওয়েলস আরগাসকে সরদার রহমান বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, যাত্রার পর এত দ্রুত এমন রেটিং পাব এটা ভাবতেই পারিনি! এই রেস্তোরাঁ শুরু হয়েছে মাত্র গত ডিসেম্বরে। অর্থাৎ এর বয়স মাত্র নয় মাস।’
তিনি বলেন, ‘রেস্তোরাঁ গুরু মনমাউথের কাছ থেকে শীর্ষ রেস্তোরাঁ হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া একটি সম্মানের বিষয়। আমরা গুগল এবং ট্রিপঅ্যাভাইজারের পর্যালোচনাতেও সর্বোচ্চ রেটিং পেয়েছি।’
এই রেস্তোরাঁয় খাঁটি বাংলাদেশি খাবারের স্বাদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়। নামও রাখা হয়েছে বাংলায়—কুটির। রেস্তোরাঁর জনপ্রিয় কিছু খাবারের মধ্যে রয়েছে—ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ তরকারি, ঢাকা স্ট্রিট গার্লিক চিকেন, ফুচকা এবং জাফলং চিলি ভুনা।
সরদার রহমান বলেন, চলতি গ্রীষ্মে আমাদের এখানে অনেক পর্যটক এবং স্থানীয়রা খাবার খেতে এসেছেন। ছুটির দিনে রেস্তোরাঁয় বসার জায়গা থাকে না!
এদিকে রেস্তোরাঁর এই সাফল্যের পাশাপাশি, সরদার রহমান এবং তাঁর দল অনেকগুলো বিনা মূল্যের স্ট্রিট ফুড ইভেন্ট করেছেন। এতে করে তাঁদের ব্যাপক প্রচার হয়েছে। প্রচুর মানুষ এই রেস্তোরাঁর অনন্য স্বাদের খাবার চেখে দেখার সুযোগ পেয়েছেন।
প্রথম বার্ষিকী দ্রুত এগিয়ে আসছে। রেস্তোরাঁর মালিক বিশেষ উপলক্ষকে স্মরণীয় করে রাখতে এবার কিছু দাতব্য কাজের পরিকল্পনা করছেন। এর মধ্যে অন্যতম ক্যানসার দাতব্য সংস্থার জন্য অর্থ সংগ্রহ।
কুটির এখন বড়দিনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। তারা আশা করছে, বড়দিনে বিপুলসংখ্যক মানুষ তাদের এখানে খেতে আসবেন। ইতিমধ্যেই উৎসবের সময়কার বুকিং নেওয়া শুরু করেছেন তাঁরা।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে