ফারিয়া রহমান খান
কফি খেতে অনেকে ভালোবাসেন। সব সময় তো আর ক্যাফেতে গিয়ে কফি খাওয়া যায় না। যাঁরা সত্যিকারের কফিপ্রেমী, আয়েশ করে পান করার জন্য তাঁদের দরকার পড়ে কফি তৈরির সরঞ্জাম। তাই নিজের আবাসে ছোট্ট একটি কফি কর্নার তৈরি করতে পারলে মন্দ হয় না। এটি যে শুধু কফির তৃষ্ণাই মেটাবে, তা নয়; পাশাপাশি বাসার শোভা বাড়াতেও ভূমিকা রাখবে।
কফি কোথায় খাবেন
কফি পানের জন্য আদর্শ জায়গা বলে আসলে কিছু নেই। আপনি বাসার যে জায়গাটা বেশি আরামদায়ক মনে করেন, সেখানেই হতে পারে আপনার কফি কর্নার। আপনি কোথায় বসে কফি পান করতে ভালোবাসেন, সেটা ভেবেই কফি কর্নার তৈরির কথা ভাবুন।
কফি টেবিল
কফি কর্নারে অবশ্যই কফি টেবিল থাকতে হবে। কফি তো আর এক চুমুকেই খাওয়ার জিনিস নয়। তাই একটা চুমুক দিয়ে মগটা রাখার জন্য পছন্দসই ছোট্ট একটি টেবিল রাখুন। টেবিলের ওপর বিছিয়ে দিন গাঢ় রঙের কোনো টেবিল ক্লথ। যেন কফি পড়ে গেলেও টেবিলটা নষ্ট না হয়।
অতিথিদের জন্য বসার জায়গা রাখুন
অতিথি এলে তাঁদের সঙ্গে কফি খেতে বসার জায়গা লাগবে। বসার ঘর যদি আপনার কফি কর্নার হয়, তবে তো আর বাড়তি ব্যবস্থার প্রয়োজন নেই। কিন্তু আপনি যদি অন্য কোনো জায়গায় কফি কর্নার করেন, তবে কফি টেবিলের সঙ্গে আরামদায়ক বসার ব্যবস্থা রাখতে ভুলবেন না।
ট্রলি টেবিল রাখুন
কফি কর্নারে একটা ট্রলি টেবিল থাকলে মন্দ হয় না। এই ট্রলি টেবিলের ওপরই ইলেকট্রিক কেটলি, মগ, কাপ, পিরিচ রাখতে পারেন। রাখুন ওয়াইপার, কোস্টার ও টিস্যু বক্স। এককথায় কফি তৈরির সরঞ্জামাদি এই টেবিলে রাখতে পারেন। তাতে প্রয়োজনে ট্রলি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়েও যেতে পারবেন।
কফি সংরক্ষণ
কফি অবশ্যই এয়ার টাইট কনটেইনারে সংরক্ষণ করবেন। নইলে কফির স্বাদ নষ্ট হয়ে যাবে। পাশাপাশি কফি, দুধ ও চিনি রাখার পাত্রটি যেন বিশেষ হয়, সেদিকটাও নজর রাখুন; মানে একটু নকশাওয়ালা রঙিন কোনো পাত্রে রাখুন কফি, দুধ কিংবা চিনি।
সূত্র: আইকিয়া
কফি খেতে অনেকে ভালোবাসেন। সব সময় তো আর ক্যাফেতে গিয়ে কফি খাওয়া যায় না। যাঁরা সত্যিকারের কফিপ্রেমী, আয়েশ করে পান করার জন্য তাঁদের দরকার পড়ে কফি তৈরির সরঞ্জাম। তাই নিজের আবাসে ছোট্ট একটি কফি কর্নার তৈরি করতে পারলে মন্দ হয় না। এটি যে শুধু কফির তৃষ্ণাই মেটাবে, তা নয়; পাশাপাশি বাসার শোভা বাড়াতেও ভূমিকা রাখবে।
কফি কোথায় খাবেন
কফি পানের জন্য আদর্শ জায়গা বলে আসলে কিছু নেই। আপনি বাসার যে জায়গাটা বেশি আরামদায়ক মনে করেন, সেখানেই হতে পারে আপনার কফি কর্নার। আপনি কোথায় বসে কফি পান করতে ভালোবাসেন, সেটা ভেবেই কফি কর্নার তৈরির কথা ভাবুন।
কফি টেবিল
কফি কর্নারে অবশ্যই কফি টেবিল থাকতে হবে। কফি তো আর এক চুমুকেই খাওয়ার জিনিস নয়। তাই একটা চুমুক দিয়ে মগটা রাখার জন্য পছন্দসই ছোট্ট একটি টেবিল রাখুন। টেবিলের ওপর বিছিয়ে দিন গাঢ় রঙের কোনো টেবিল ক্লথ। যেন কফি পড়ে গেলেও টেবিলটা নষ্ট না হয়।
অতিথিদের জন্য বসার জায়গা রাখুন
অতিথি এলে তাঁদের সঙ্গে কফি খেতে বসার জায়গা লাগবে। বসার ঘর যদি আপনার কফি কর্নার হয়, তবে তো আর বাড়তি ব্যবস্থার প্রয়োজন নেই। কিন্তু আপনি যদি অন্য কোনো জায়গায় কফি কর্নার করেন, তবে কফি টেবিলের সঙ্গে আরামদায়ক বসার ব্যবস্থা রাখতে ভুলবেন না।
ট্রলি টেবিল রাখুন
কফি কর্নারে একটা ট্রলি টেবিল থাকলে মন্দ হয় না। এই ট্রলি টেবিলের ওপরই ইলেকট্রিক কেটলি, মগ, কাপ, পিরিচ রাখতে পারেন। রাখুন ওয়াইপার, কোস্টার ও টিস্যু বক্স। এককথায় কফি তৈরির সরঞ্জামাদি এই টেবিলে রাখতে পারেন। তাতে প্রয়োজনে ট্রলি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়েও যেতে পারবেন।
কফি সংরক্ষণ
কফি অবশ্যই এয়ার টাইট কনটেইনারে সংরক্ষণ করবেন। নইলে কফির স্বাদ নষ্ট হয়ে যাবে। পাশাপাশি কফি, দুধ ও চিনি রাখার পাত্রটি যেন বিশেষ হয়, সেদিকটাও নজর রাখুন; মানে একটু নকশাওয়ালা রঙিন কোনো পাত্রে রাখুন কফি, দুধ কিংবা চিনি।
সূত্র: আইকিয়া
সময়ের সঙ্গে পরিবেশ বদলায়, আর পরিবেশের সঙ্গে বদলায় চুলের যত্নের ধরন। চুলে নিয়মিত তেল-শ্যাম্পু ব্যবহার এবং মাসে দুদিন হেয়ারপ্যাক ব্যবহার এখন যথেষ্ট নয়। আগের তুলনায় গ্রীষ্মকালে গরম আরও বেড়েছে, বেড়েছে দূষণ। সেই সঙ্গে বেড়েছে চুল আর মাথার ত্বকের বিভিন্ন সমস্যাও।
১ ঘণ্টা আগেশিশুর বয়স ছয় মাস হওয়া পর্যন্ত তেমন ভাবনা নেই। নরম সুতির ফিতে দেওয়া নিমা পরেই দিন পার হয় ছেলে কিংবা মেয়েশিশুর। কিন্তু সে যখন বসে বসে খেলতে শেখে বা একটু হেঁটে বেড়ায়, যখন পুরো ঘরই তার জন্য এক বিস্ময়ের জগৎ। সারা বাড়ি ঘুরে দেখা, এটা-ওটা ধরে খেলা করতে গিয়ে ঘাম হয়...
১ ঘণ্টা আগেবৈশাখের শুরুতে আবহাওয়ার যা মেজাজ দেখা যাচ্ছে, তাতে বলা যায়, গরমে নাভিশ্বাস উঠবে এবার। আবহাওয়া যা-ই হোক, বাইরে যাওয়া তো আর বন্ধ রাখা যাবে না। তাই চট করে তৈরি হয়ে বের হওয়ার জন্য এমন কিছু কাপড় ওয়ার্ডরোবে গুছিয়ে রাখুন, যাতে আরাম ও স্টাইল—দুটোই মেলে। আবার ভাঁজে ভাঁজে...
১ ঘণ্টা আগেবৈশাখের গরমে জীবন ওষ্ঠাগত। তার ওপর প্রতিদিন যাঁদের কাজের জন্য বাইরে যেতে হয়, তাঁদের নাজেহাল অবস্থা। গরম তো আর কমানো সম্ভব নয়, তবে এ সময়ে আরাম পেতে কিছু বিষয় মেনে চলা যেতেই পারে।
২ ঘণ্টা আগে