ফিচার ডেস্ক, ঢাকা

বাসার তুলনামূলক ছোট জায়গাটি যে বাথরুম, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শহরাঞ্চল হোক বা গ্রামাঞ্চল, প্রায় সব ক্ষেত্রে বাথরুমের জায়গা সীমিত। এই ছোট জায়গায় রাখতে হয় বেশ কিছু জিনিস। যাতে একবার বাথরুমে ঢুকলে কোনো জিনিস নেওয়ার জন্য আবার বাইরে আসতে না হয়। ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরে এক রুমের বা দুই রুমের ফ্ল্যাটে বাস করা মানুষদের জন্য বাথরুম শুধু গোসল বা প্রয়োজনীয় কাজ সারার জায়গা নয়। এটি পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের দৈনন্দিন রুটিনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সঠিকভাবে সংগঠিত করা না হলে এই জায়গা খুব দ্রুতই অগোছালো হয়ে যেতে পারে।

ছোট জায়গাকে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে বাথরুমও হতে পারে বাসার সবচেয়ে গোছানো ও ব্যবহারিক জায়গা। অল্প খরচে বা পুরোনো জিনিস দিয়েও বাথরুম গুছিয়ে রাখা সম্ভব। এ জন্য দরকার সৃজনশীলতা ও কিছু পরিকল্পনা। আপনার বাথরুম যদি পরিষ্কার ও গোছানো থাকে, তাহলে প্রতিদিনের ব্যবহারেও মানসিক প্রশান্তি আসবে। জেনে নিন, বাথরুম গোছানো, কার্যকর ও সুন্দরভাবে ব্যবহার উপযোগী করে তুলতে কোন বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
উঁচু দেয়াল ব্যবহার করুন
অধিকাংশ ফ্ল্যাটের বাথরুমে দেয়ালের অনেকটা অংশ খালি থাকে। এই দেয়ালগুলো ব্যবহার করে শেলফ লাগিয়ে জায়গা বাড়ানো সম্ভব। বাজারে সহজলভ্য বিভিন্ন ধাতব বা প্লাস্টিক শেলফ আছে যা ইট-পাথরের দেয়ালে স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায়। বাথরুমের দরজার ওপরের অংশে একটি সিমেন্টের বা কাঠের শেলফ করে সেখানে তোয়ালে, বাড়তি সাবান, শ্যাম্পু বা এমনকি ফার্স্ট এইড বাক্সও রাখা যায়।
কাজে লাগান দরজার পেছনের জায়গাটি
অনেকে দরজার পেছনের জায়গাটি ব্যবহার করেন না। অথচ এটি খুবই কার্যকর একটি জায়গা। দরজার পেছনে হুক লাগিয়ে তোয়ালে, কাপড় বা ব্যাগ ঝুলিয়ে রাখা যায়। তবে বাথরুমের দরজায় ভারী কিছু না ঝোলানোই ভালো। চাইলে একটি ঝুলন্ত পকেট-অর্গানাইজারে টুথব্রাশ, চুলের ক্লিপ, ক্রিম, চিরুনি ইত্যাদি ছোট ছোট জিনিসপত্র রাখা যায়।
প্লাস্টিকের বাস্কেট বা ঝুড়ির ব্যবহার
যেকোনো বাজারে বা রাস্তার পাশে ভ্যানে নানান আকারের প্লাস্টিকের ঝুড়ি পাওয়া যায়। এগুলো বাথরুম গোছানোর জন্য দারুণ উপযোগী। শেলফে জায়গা না থাকলে ফ্লোরে কোনায় একটি ঝুড়ি রেখে সেখানে তোয়ালে, কাপড় বা লন্ড্রির জন্য কাপড় জমিয়ে রাখা যেতে পারে। এই ঝুড়ি চাইলে বাথরুমের বাইরেও দরজার পাশে রাখা যায়। ছোট ছোট ঝুড়িতে দৈনিক ব্যবহৃত জিনিসপত্র; যেমন সাবান, কন্ডিশনার, স্ক্রাবার, শেভিং কিট ইত্যাদি আলাদা করে রাখতে পারেন। যেগুলো বাথরুমের ভেতরে থাকা শেলফের মধ্যে রাখা যেতে পারে।

স্লিম স্টোরেজ ইউনিট
টয়লেটের পাশে কিংবা বেসিনের নিচের ফাঁকা জায়গাজুড়ে একটি সরু স্টোরেজ ক্যাবিনেট বা কাঠের তাক বসিয়ে নেওয়া যেতে পারে। বাজারে এখন ওয়াটারপ্রুফ কাঠ পাওয়া যায়। সেগুলো দিয়ে খুব সহজে এই শেলফ তৈরি করে নেওয়া সম্ভব। অথবা এখন অনেক দোকানে প্লাস্টিক বা কাঠের তৈরি স্লিম ইউনিট পাওয়া যায়। সেখানে টয়লেট পেপার, ব্লিচ, ব্রাশ, ক্লিনার ইত্যাদি সহজে গুছিয়ে রাখা যায়।
পুরোনো জিনিস ব্যবহার করুন
বাথরুম স্টোরেজে বেশি খরচ করতে না চাইলে পুরোনো জিনিস; যেমন কাটলারি হোল্ডার, পুরোনো প্লাস্টিক বক্স বা চায়ের কৌটা ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি পুরোনো কাটলারি স্ট্যান্ডে টুথব্রাশ, রেজার ও চিরুনি আলাদা সেকশনে রাখা যায়।

আয়নার পেছনের জায়গা
যাঁরা নতুন করে বাথরুম সংস্কার করছেন, তাঁরা আয়নার পেছনে ইন-বিল্ট ক্যাবিনেট তৈরি করতে পারেন। এটি দেখতে একেবারে সাধারণ আয়নার মতো। কিন্তু তার ভেতরে একাধিক শেলফ থাকে। এতে ওষুধ, কসমেটিকস বা গয়না রাখা যায় নিরাপদে এবং জায়গাও বাঁচে।
নিরাপদ স্টোরেজে থাকুক ওষুধ
এখন অনেকে বাথরুমে ওষুধ রেখে দেন। কিন্তু এটি শিশুরা যেন না পায়, সে ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। লকযোগ্য কৌটা বা উঁচু শেলফে ওষুধ রাখতে হবে, যাতে প্রয়োজনের সময় সহজে পাওয়া যায় এবং নিরাপদ থাকে।
সূত্র: এমএসএন

বাসার তুলনামূলক ছোট জায়গাটি যে বাথরুম, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। শহরাঞ্চল হোক বা গ্রামাঞ্চল, প্রায় সব ক্ষেত্রে বাথরুমের জায়গা সীমিত। এই ছোট জায়গায় রাখতে হয় বেশ কিছু জিনিস। যাতে একবার বাথরুমে ঢুকলে কোনো জিনিস নেওয়ার জন্য আবার বাইরে আসতে না হয়। ঢাকার মতো ঘনবসতিপূর্ণ শহরে এক রুমের বা দুই রুমের ফ্ল্যাটে বাস করা মানুষদের জন্য বাথরুম শুধু গোসল বা প্রয়োজনীয় কাজ সারার জায়গা নয়। এটি পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের দৈনন্দিন রুটিনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সঠিকভাবে সংগঠিত করা না হলে এই জায়গা খুব দ্রুতই অগোছালো হয়ে যেতে পারে।

ছোট জায়গাকে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে বাথরুমও হতে পারে বাসার সবচেয়ে গোছানো ও ব্যবহারিক জায়গা। অল্প খরচে বা পুরোনো জিনিস দিয়েও বাথরুম গুছিয়ে রাখা সম্ভব। এ জন্য দরকার সৃজনশীলতা ও কিছু পরিকল্পনা। আপনার বাথরুম যদি পরিষ্কার ও গোছানো থাকে, তাহলে প্রতিদিনের ব্যবহারেও মানসিক প্রশান্তি আসবে। জেনে নিন, বাথরুম গোছানো, কার্যকর ও সুন্দরভাবে ব্যবহার উপযোগী করে তুলতে কোন বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখতে হবে।
উঁচু দেয়াল ব্যবহার করুন
অধিকাংশ ফ্ল্যাটের বাথরুমে দেয়ালের অনেকটা অংশ খালি থাকে। এই দেয়ালগুলো ব্যবহার করে শেলফ লাগিয়ে জায়গা বাড়ানো সম্ভব। বাজারে সহজলভ্য বিভিন্ন ধাতব বা প্লাস্টিক শেলফ আছে যা ইট-পাথরের দেয়ালে স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায়। বাথরুমের দরজার ওপরের অংশে একটি সিমেন্টের বা কাঠের শেলফ করে সেখানে তোয়ালে, বাড়তি সাবান, শ্যাম্পু বা এমনকি ফার্স্ট এইড বাক্সও রাখা যায়।
কাজে লাগান দরজার পেছনের জায়গাটি
অনেকে দরজার পেছনের জায়গাটি ব্যবহার করেন না। অথচ এটি খুবই কার্যকর একটি জায়গা। দরজার পেছনে হুক লাগিয়ে তোয়ালে, কাপড় বা ব্যাগ ঝুলিয়ে রাখা যায়। তবে বাথরুমের দরজায় ভারী কিছু না ঝোলানোই ভালো। চাইলে একটি ঝুলন্ত পকেট-অর্গানাইজারে টুথব্রাশ, চুলের ক্লিপ, ক্রিম, চিরুনি ইত্যাদি ছোট ছোট জিনিসপত্র রাখা যায়।
প্লাস্টিকের বাস্কেট বা ঝুড়ির ব্যবহার
যেকোনো বাজারে বা রাস্তার পাশে ভ্যানে নানান আকারের প্লাস্টিকের ঝুড়ি পাওয়া যায়। এগুলো বাথরুম গোছানোর জন্য দারুণ উপযোগী। শেলফে জায়গা না থাকলে ফ্লোরে কোনায় একটি ঝুড়ি রেখে সেখানে তোয়ালে, কাপড় বা লন্ড্রির জন্য কাপড় জমিয়ে রাখা যেতে পারে। এই ঝুড়ি চাইলে বাথরুমের বাইরেও দরজার পাশে রাখা যায়। ছোট ছোট ঝুড়িতে দৈনিক ব্যবহৃত জিনিসপত্র; যেমন সাবান, কন্ডিশনার, স্ক্রাবার, শেভিং কিট ইত্যাদি আলাদা করে রাখতে পারেন। যেগুলো বাথরুমের ভেতরে থাকা শেলফের মধ্যে রাখা যেতে পারে।

স্লিম স্টোরেজ ইউনিট
টয়লেটের পাশে কিংবা বেসিনের নিচের ফাঁকা জায়গাজুড়ে একটি সরু স্টোরেজ ক্যাবিনেট বা কাঠের তাক বসিয়ে নেওয়া যেতে পারে। বাজারে এখন ওয়াটারপ্রুফ কাঠ পাওয়া যায়। সেগুলো দিয়ে খুব সহজে এই শেলফ তৈরি করে নেওয়া সম্ভব। অথবা এখন অনেক দোকানে প্লাস্টিক বা কাঠের তৈরি স্লিম ইউনিট পাওয়া যায়। সেখানে টয়লেট পেপার, ব্লিচ, ব্রাশ, ক্লিনার ইত্যাদি সহজে গুছিয়ে রাখা যায়।
পুরোনো জিনিস ব্যবহার করুন
বাথরুম স্টোরেজে বেশি খরচ করতে না চাইলে পুরোনো জিনিস; যেমন কাটলারি হোল্ডার, পুরোনো প্লাস্টিক বক্স বা চায়ের কৌটা ব্যবহার করা যেতে পারে। একটি পুরোনো কাটলারি স্ট্যান্ডে টুথব্রাশ, রেজার ও চিরুনি আলাদা সেকশনে রাখা যায়।

আয়নার পেছনের জায়গা
যাঁরা নতুন করে বাথরুম সংস্কার করছেন, তাঁরা আয়নার পেছনে ইন-বিল্ট ক্যাবিনেট তৈরি করতে পারেন। এটি দেখতে একেবারে সাধারণ আয়নার মতো। কিন্তু তার ভেতরে একাধিক শেলফ থাকে। এতে ওষুধ, কসমেটিকস বা গয়না রাখা যায় নিরাপদে এবং জায়গাও বাঁচে।
নিরাপদ স্টোরেজে থাকুক ওষুধ
এখন অনেকে বাথরুমে ওষুধ রেখে দেন। কিন্তু এটি শিশুরা যেন না পায়, সে ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। লকযোগ্য কৌটা বা উঁচু শেলফে ওষুধ রাখতে হবে, যাতে প্রয়োজনের সময় সহজে পাওয়া যায় এবং নিরাপদ থাকে।
সূত্র: এমএসএন

অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
১৭ মিনিট আগে
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের...
১৯ মিনিট আগে
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
৪০ মিনিট আগে
সুইমিংপুলের পানিতে দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর প্রধান কারণ হলো, পানিতে থাকা ক্লোরিন। এটি পানির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আমাদের ত্বকের সুরক্ষা দেয়াল ভেঙে দেয়। ফলে ত্বক তার স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব ও আর্দ্রতা হারায়।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ইলিশের রিং পিস ৫ থেকে ৬ টুকরা, হলুদগুঁড়া এক চা-চামচ, শুকনা মরিচ ৭ থেকে ৮টি, রসুনের কোয়া ১২ থেকে ১৪টি, সিরকা ৬ থেকে ৭ টেবিল চামচ, সরিষাবাটা ৪ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সরিষার তেল ৬ থেকে ৭ টেবিল চামচ।
প্রণালি
রিং পিস করা ইলিশ মাছ লবণ মাখিয়ে নেওয়ার পর ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। এরপর শুকনা মরিচ, রসুনের কোয়া, সরিষাবাটা, লবণ, হলুদগুঁড়া, সিরকা দিয়ে ব্লেন্ডারে অথবা পাটায় পেস্ট করে নিন। এবার হাঁড়িতে সরিষার তেল দিন। তারপর পেস্ট করা মিশ্রণটি দিয়ে নেড়ে নিন। এরপর লবণ দিয়ে মাখা মাছ দিয়ে এপিঠ-ওপিঠ করে হালকা ভেজে ঢাকনা দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে রান্না করুন ১০ মিনিট। তারপর নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন ইলিশের উল্লাস।

অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
ইলিশের রিং পিস ৫ থেকে ৬ টুকরা, হলুদগুঁড়া এক চা-চামচ, শুকনা মরিচ ৭ থেকে ৮টি, রসুনের কোয়া ১২ থেকে ১৪টি, সিরকা ৬ থেকে ৭ টেবিল চামচ, সরিষাবাটা ৪ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, সরিষার তেল ৬ থেকে ৭ টেবিল চামচ।
প্রণালি
রিং পিস করা ইলিশ মাছ লবণ মাখিয়ে নেওয়ার পর ৩০ মিনিট রেখে দিতে হবে। এরপর শুকনা মরিচ, রসুনের কোয়া, সরিষাবাটা, লবণ, হলুদগুঁড়া, সিরকা দিয়ে ব্লেন্ডারে অথবা পাটায় পেস্ট করে নিন। এবার হাঁড়িতে সরিষার তেল দিন। তারপর পেস্ট করা মিশ্রণটি দিয়ে নেড়ে নিন। এরপর লবণ দিয়ে মাখা মাছ দিয়ে এপিঠ-ওপিঠ করে হালকা ভেজে ঢাকনা দিয়ে চুলার আঁচ কমিয়ে রান্না করুন ১০ মিনিট। তারপর নামিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন ইলিশের উল্লাস।

ছোট জায়গাকে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে বাথরুমও হতে পারে বাসার সবচেয়ে গোছানো ও ব্যবহারিক জায়গা। অল্প খরচে বা পুরোনো জিনিস দিয়েও বাথরুম গুছিয়ে রাখা সম্ভব। এ জন্য দরকার সৃজনশীলতা ও কিছু পরিকল্পনা।
২৯ জুন ২০২৫
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের...
১৯ মিনিট আগে
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
৪০ মিনিট আগে
সুইমিংপুলের পানিতে দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর প্রধান কারণ হলো, পানিতে থাকা ক্লোরিন। এটি পানির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আমাদের ত্বকের সুরক্ষা দেয়াল ভেঙে দেয়। ফলে ত্বক তার স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব ও আর্দ্রতা হারায়।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
হাড়সহ গরুর মাংস ২ কেজি, আলু ৬টি, পেঁয়াজকুচি ২ কাপ, আদা ও রসুনবাটা ৪ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়া ২ টেবিল চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, শুকনা মরিচের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া ২ টেবিল চামচ করে, তেজপাতা, এলাচি, দারুচিনি, লবঙ্গ, শুকনা মরিচ তিন পিস করে, শাহি জিরা ১ চা-চামচ, গরমমসলা ১ টেবিল চামচ, ঘি ২ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ১ কাপ, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, কিশমিশ আধা কাপ।
প্রণালি
আলুর খোসা ফেলে দেওয়ার পর দুই ভাগ করে কেটে লবণ ও হলুদ মাখিয়ে সরিষার তেলে ভেজে রাখুন। এবার পেঁয়াজ বেরেস্তা ও কিশমিশ অল্প পানি দিয়ে মিহি করে পেস্ট করে রাখুন। তারপর মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে। মিক্সিং পাত্রে অর্ধেক পেঁয়াজের কুচি, আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, লবণ ও সরিষার তেল মিশিয়ে নিন। তাতে মাংস অন্তত ১ ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখুন। এবার কড়াইতে সরিষার তেল গরম হলে তেজপাতা, লবঙ্গ, শুকনা মরিচ, আস্ত এলাচি, দারুচিনি ও গোলমরিচের ফোড়ন দিন। এবার বাকি পেঁয়াজকুচি ও চিনি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। তারপর মেরিনেট করা মাংস দিয়ে দিন। একটু নেড়েচেড়ে ধনে, জিরা এবং শুকনা মরিচগুঁড়া দিয়ে মাংস খুব ভালো করে কষাতে থাকুন তেল ছাড়া পর্যন্ত। মাংস অর্ধেক সেদ্ধ হয়ে এলে ভেজে রাখা আলু, গরমমসলা এবং অল্প পানি দিয়ে আবারও কষিয়ে নিতে হবে। তারপর মাংস ও আলু পুরোপুরি সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ঢাকনাসহ দমে রান্না করুন। এরপর ঝোল কমে এলে গরমমসলার গুঁড়া ও সামান্য ঘি ছড়িয়ে দিন। পেঁয়াজ বেরেস্তা ও কিশমিশ বেটে পেস্ট করে দিয়ে দিন। এর কিছুক্ষণ পর তেল ভেসে উঠলে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। লুচি, পোলাও, পরাটা অথবা গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
হাড়সহ গরুর মাংস ২ কেজি, আলু ৬টি, পেঁয়াজকুচি ২ কাপ, আদা ও রসুনবাটা ৪ টেবিল চামচ, হলুদগুঁড়া ২ টেবিল চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, শুকনা মরিচের গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, ধনে ও জিরাগুঁড়া ২ টেবিল চামচ করে, তেজপাতা, এলাচি, দারুচিনি, লবঙ্গ, শুকনা মরিচ তিন পিস করে, শাহি জিরা ১ চা-চামচ, গরমমসলা ১ টেবিল চামচ, ঘি ২ টেবিল চামচ, সরিষার তেল ১ কাপ, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, কিশমিশ আধা কাপ।
প্রণালি
আলুর খোসা ফেলে দেওয়ার পর দুই ভাগ করে কেটে লবণ ও হলুদ মাখিয়ে সরিষার তেলে ভেজে রাখুন। এবার পেঁয়াজ বেরেস্তা ও কিশমিশ অল্প পানি দিয়ে মিহি করে পেস্ট করে রাখুন। তারপর মাংস ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে। মিক্সিং পাত্রে অর্ধেক পেঁয়াজের কুচি, আদা ও রসুনবাটা, হলুদগুঁড়া, লবণ ও সরিষার তেল মিশিয়ে নিন। তাতে মাংস অন্তত ১ ঘণ্টা মেরিনেট করে রাখুন। এবার কড়াইতে সরিষার তেল গরম হলে তেজপাতা, লবঙ্গ, শুকনা মরিচ, আস্ত এলাচি, দারুচিনি ও গোলমরিচের ফোড়ন দিন। এবার বাকি পেঁয়াজকুচি ও চিনি দিয়ে হালকা ভেজে নিন। তারপর মেরিনেট করা মাংস দিয়ে দিন। একটু নেড়েচেড়ে ধনে, জিরা এবং শুকনা মরিচগুঁড়া দিয়ে মাংস খুব ভালো করে কষাতে থাকুন তেল ছাড়া পর্যন্ত। মাংস অর্ধেক সেদ্ধ হয়ে এলে ভেজে রাখা আলু, গরমমসলা এবং অল্প পানি দিয়ে আবারও কষিয়ে নিতে হবে। তারপর মাংস ও আলু পুরোপুরি সেদ্ধ হওয়া পর্যন্ত ঢাকনাসহ দমে রান্না করুন। এরপর ঝোল কমে এলে গরমমসলার গুঁড়া ও সামান্য ঘি ছড়িয়ে দিন। পেঁয়াজ বেরেস্তা ও কিশমিশ বেটে পেস্ট করে দিয়ে দিন। এর কিছুক্ষণ পর তেল ভেসে উঠলে লবণ দেখে নামিয়ে নিন। লুচি, পোলাও, পরাটা অথবা গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

ছোট জায়গাকে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে বাথরুমও হতে পারে বাসার সবচেয়ে গোছানো ও ব্যবহারিক জায়গা। অল্প খরচে বা পুরোনো জিনিস দিয়েও বাথরুম গুছিয়ে রাখা সম্ভব। এ জন্য দরকার সৃজনশীলতা ও কিছু পরিকল্পনা।
২৯ জুন ২০২৫
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
১৭ মিনিট আগে
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
৪০ মিনিট আগে
সুইমিংপুলের পানিতে দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর প্রধান কারণ হলো, পানিতে থাকা ক্লোরিন। এটি পানির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আমাদের ত্বকের সুরক্ষা দেয়াল ভেঙে দেয়। ফলে ত্বক তার স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব ও আর্দ্রতা হারায়।
২ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
মুরগি ১টি, আদা, রসুন ও কাঁচা মরিচের বাটা ২ টেবিল চামচ করে, কালো গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, টক দই আধা কাপ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ১ টেবিল চামচ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, এলাচি, দারুচিনি, তেজপাতা, জয়ত্রী ২টি করে, শাহি জিরা আধা চা-চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, ধনে, জিরাগুঁড়া এবং গরমমসলা পাউডার এক চা-চামচ করে, লেবুর রস ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ৬ থেকে ৭টি, ধনেপাতাকুচি আধা কাপ।
প্রণালি
আদা, রসুন ও কাঁচা মরিচের বাটা, কালো গোলমরিচের গুঁড়া, টক দই, লেবুর রস এবং সয়াবিন তেল দিয়ে মুরগির মাংস মেরিনেট করে রাখুন। কড়াইয়ে সয়াবিন তেল ও ঘি গরম হলে এলাচি, দারুচিনি, জয়ত্রী, তেজপাতা, শাহি জিরা দিয়ে ফোড়ন দিন। এবার মেরিনেট করা মাংস দিয়ে কিছুটা সময় রান্না করে পানি দিন। পানি ফুটে উঠলে ধনে, জিরা, মরিচ ও গরমমসলার গুঁড়া দিয়ে খানিক কষিয়ে নিন। এরপর লবণ ও চিনি দিয়ে দিন। শেষে তেল ভেসে এলে লেবুর রস, কাঁচা মরিচের ফালি ও ধনেপাতাকুচি ছড়িয়ে দুই মিনিট রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন।

অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি ও ছবি দিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
উপকরণ
মুরগি ১টি, আদা, রসুন ও কাঁচা মরিচের বাটা ২ টেবিল চামচ করে, কালো গোলমরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, টক দই আধা কাপ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল ১ টেবিল চামচ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, এলাচি, দারুচিনি, তেজপাতা, জয়ত্রী ২টি করে, শাহি জিরা আধা চা-চামচ, লবণ ও চিনি স্বাদমতো, ধনে, জিরাগুঁড়া এবং গরমমসলা পাউডার এক চা-চামচ করে, লেবুর রস ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ৬ থেকে ৭টি, ধনেপাতাকুচি আধা কাপ।
প্রণালি
আদা, রসুন ও কাঁচা মরিচের বাটা, কালো গোলমরিচের গুঁড়া, টক দই, লেবুর রস এবং সয়াবিন তেল দিয়ে মুরগির মাংস মেরিনেট করে রাখুন। কড়াইয়ে সয়াবিন তেল ও ঘি গরম হলে এলাচি, দারুচিনি, জয়ত্রী, তেজপাতা, শাহি জিরা দিয়ে ফোড়ন দিন। এবার মেরিনেট করা মাংস দিয়ে কিছুটা সময় রান্না করে পানি দিন। পানি ফুটে উঠলে ধনে, জিরা, মরিচ ও গরমমসলার গুঁড়া দিয়ে খানিক কষিয়ে নিন। এরপর লবণ ও চিনি দিয়ে দিন। শেষে তেল ভেসে এলে লেবুর রস, কাঁচা মরিচের ফালি ও ধনেপাতাকুচি ছড়িয়ে দুই মিনিট রান্না করে লবণ দেখে নামিয়ে নিন।

ছোট জায়গাকে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে বাথরুমও হতে পারে বাসার সবচেয়ে গোছানো ও ব্যবহারিক জায়গা। অল্প খরচে বা পুরোনো জিনিস দিয়েও বাথরুম গুছিয়ে রাখা সম্ভব। এ জন্য দরকার সৃজনশীলতা ও কিছু পরিকল্পনা।
২৯ জুন ২০২৫
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
১৭ মিনিট আগে
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের...
১৯ মিনিট আগে
সুইমিংপুলের পানিতে দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর প্রধান কারণ হলো, পানিতে থাকা ক্লোরিন। এটি পানির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আমাদের ত্বকের সুরক্ষা দেয়াল ভেঙে দেয়। ফলে ত্বক তার স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব ও আর্দ্রতা হারায়।
২ ঘণ্টা আগেফারিয়া রহমান খান

সুইমিংপুলের পানিতে দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর প্রধান কারণ হলো, পানিতে থাকা ক্লোরিন। এটি পানির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আমাদের ত্বকের সুরক্ষা দেয়াল ভেঙে দেয়। ফলে ত্বক তার স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব ও আর্দ্রতা হারায়। ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু স্কিন কেয়ার পণ্য সুইমিংপুলের পানিতে থাকা ক্লোরিনের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে ত্বকের শুষ্কতা বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে। সেগুলো আলো সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে ত্বকে জ্বালা, র্যাশ বা সানট্যানের ঝুঁকি বাড়ায়।
সাঁতারের আগে যেসব উপাদান ত্বকে ব্যবহার করা যাবে না
ত্বক বিশেষজ্ঞরা বহুল ব্যবহৃত কিছু উপাদানের কথা বলেছেন, যেগুলো পানির ক্লোরিনের সঙ্গে মিশলে ত্বকের ক্ষতি করে।
সাঁতারের আগে কী ব্যবহার করতে হবে
বিষয়টি এমন নয় যে সাঁতার এবং সুস্থ ত্বকের মধ্যে আপনাকে যেকোনো
একটি বেছে নিতে হবে। সাঁতার কাটতে যাওয়ার আগে আপনার রুটিনে কিছু কোমল উপাদান অন্তর্ভুক্ত করলে আর তেমন কোনো ঝুঁকি থাকবে না। ত্বক বিশেষজ্ঞরা নিরাপদ হিসেবে যে উপাদানগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন, সেগুলো হলো—
সাঁতার শেষে করণীয়
সুইমিংপুলে সাঁতার কেটে ওঠার পর সাধারণ পানি দিয়ে ভালোভাবে ত্বক ধুয়ে নিতে হবে। এরপর তোয়ালে দিয়ে ত্বক মুছে নিয়ে প্রথমে একটি ক্রিম-বেজড এবং পরে একটি অয়েল-বেজড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। গুরুত্বপূর্ণ টিপস হলো সাঁতারের আগে ও পরে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা। এতে ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি অনেকটা এড়ানো সম্ভব হবে।
সূত্র: ওমেনস হেলথ ম্যাগ

সুইমিংপুলের পানিতে দীর্ঘক্ষণ সাঁতার কাটলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। এর প্রধান কারণ হলো, পানিতে থাকা ক্লোরিন। এটি পানির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে আমাদের ত্বকের সুরক্ষা দেয়াল ভেঙে দেয়। ফলে ত্বক তার স্বাভাবিক তৈলাক্ত ভাব ও আর্দ্রতা হারায়। ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু স্কিন কেয়ার পণ্য সুইমিংপুলের পানিতে থাকা ক্লোরিনের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে ত্বকের শুষ্কতা বহুগুণে বাড়িয়ে তোলে। সেগুলো আলো সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে ত্বকে জ্বালা, র্যাশ বা সানট্যানের ঝুঁকি বাড়ায়।
সাঁতারের আগে যেসব উপাদান ত্বকে ব্যবহার করা যাবে না
ত্বক বিশেষজ্ঞরা বহুল ব্যবহৃত কিছু উপাদানের কথা বলেছেন, যেগুলো পানির ক্লোরিনের সঙ্গে মিশলে ত্বকের ক্ষতি করে।
সাঁতারের আগে কী ব্যবহার করতে হবে
বিষয়টি এমন নয় যে সাঁতার এবং সুস্থ ত্বকের মধ্যে আপনাকে যেকোনো
একটি বেছে নিতে হবে। সাঁতার কাটতে যাওয়ার আগে আপনার রুটিনে কিছু কোমল উপাদান অন্তর্ভুক্ত করলে আর তেমন কোনো ঝুঁকি থাকবে না। ত্বক বিশেষজ্ঞরা নিরাপদ হিসেবে যে উপাদানগুলো ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন, সেগুলো হলো—
সাঁতার শেষে করণীয়
সুইমিংপুলে সাঁতার কেটে ওঠার পর সাধারণ পানি দিয়ে ভালোভাবে ত্বক ধুয়ে নিতে হবে। এরপর তোয়ালে দিয়ে ত্বক মুছে নিয়ে প্রথমে একটি ক্রিম-বেজড এবং পরে একটি অয়েল-বেজড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করুন। গুরুত্বপূর্ণ টিপস হলো সাঁতারের আগে ও পরে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা। এতে ত্বকের ক্ষয়ক্ষতি অনেকটা এড়ানো সম্ভব হবে।
সূত্র: ওমেনস হেলথ ম্যাগ

ছোট জায়গাকে যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করা যায়, তাহলে বাথরুমও হতে পারে বাসার সবচেয়ে গোছানো ও ব্যবহারিক জায়গা। অল্প খরচে বা পুরোনো জিনিস দিয়েও বাথরুম গুছিয়ে রাখা সম্ভব। এ জন্য দরকার সৃজনশীলতা ও কিছু পরিকল্পনা।
২৯ জুন ২০২৫
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
১৭ মিনিট আগে
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের...
১৯ মিনিট আগে
অতিথি আপ্যায়নে পাতে আমিষের এক পদ তুলে না দিলে আপ্যায়ন যেন অপূর্ণ থাকে। রাঁধতে যখন হবে, একটু ভিন্ন স্বাদের আমিষ রেঁধে মন ভরিয়ে দিতে পারেন অতিথির। চেনা আমিষের ভিন্ন পদের রেসিপি...
৪০ মিনিট আগে